ক্রীড়া ডেস্ক
আর্লিং হালান্ডকে ৬০ মিলিয়ন ইউরোতে ম্যানচেস্টার সিটির কাছে বিক্রির মধ্য দিয়ে আবার ইউরোপীয় ফুটবলের দলবদলের বাজারে বড় কোপ মারল বরুসিয়া ডর্টমুন্ড।
খেলোয়াড় বিক্রিতে বেশ আগে থেকেই বরুসিয়া বড় একটি নাম। এই ক্লাব থেকেই ইউরোপীয় পরাশক্তিগুলোতে গিয়ে চমক দেখিয়েছেন অনেক তারকা। সম্ভাবনাময় খেলোয়াড়দের কম দামে কিনে এনে পরে তাঁদের উচ্চমূল্যে বিক্রি করা বরুসিয়ার খেলোয়াড়-বাণিজ্যের মূল কৌশল। যার সর্বশেষ নাম হালান্ড।
২০২০ সালের জানুয়ারিতে ২০ মিলিয়ন ইউরোতে হালান্ডকে রেড বুল সাল্জবুর্গ থেকে কিনে নিয়ে আসে বরুসিয়া। এর মধ্যে মাঠের পারফরম্যান্সেও হালান্ডকে কাজে লাগিয়ে ফল পেয়েছে ক্লাবটি। আর দুই বছর পর তাঁকে বিক্রি করে জার্মান জায়ান্টরা লাভ করেছে ৪০ মিলিয়ন ইউরো।
এর আগে রবার্ট লেভানডফস্কিকে তৈরি করার ক্ষেত্রেও বড় ভূমিকা ছিল বরুসিয়ার। ২০১০ সালে তাঁকে মাত্র ৪.৭ মিলিয়ন ইউরোতে লেখ পোজনান থেকে কিনে আনে ডর্টমুন্ড। বায়ার্ন মিউনিখের কাছে ফ্রি-ট্রান্সফারে ছেড়ে দিতে হলেও লেভার কাছ থেকে মাঠে দারুণ সহায়তা পেয়েছিল বরুসিয়া। সে সময়ের কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপের তুরুপের তাস ছিলেন পোলিশ স্ট্রাইকার। বরুসিয়াকে টানা দুই মৌসুমে লিগ শিরোপা জেতাতেও বড় অবদান ছিল লেভার। ২০১৪ সালে বরুসিয়া ছেড়ে বায়ার্নে যান লেভা।
ওসমান দেম্বেলের দলবদলও বড় অঙ্কের লাভ এনে দিয়েছিল বরুসিয়াকে। ২০১৬ সালে রেনে থেকে ৩৫ মিলিয়ন ইউরোতে তাঁকে দলে ভেড়ায় বরুসিয়া। ১২ মাস পর সেই দেম্বেলেকে বার্সেলোনার কাছে বিক্রি করে বরুসিয়া লাভ করেছিল ১০৫ মিলিয়ন ইউরো। ২০১৭ সালে ১৪০ মিলিয়ন ইউরোতে দেম্বেলেকে ন্যু ক্যাম্পে পাঠায় বরুসিয়া।
পিয়েরে-এমেরিক অবামেয়াংকে আর্সেনালে পাঠিয়েও বড় অঙ্কের লাভ ঘরে তুলেছিল বরুসিয়া। ২০১৩ সালে ১৩ মিলিয়ন ইউরোতে অবামেয়াংকে সেঁত-এতিয়েন থেকে দলে নিয়ে আসে বরুসিয়া। পরে আর্সেনালের কাছে অবাকে তারা বিক্রি করে ৬৩ মিলিয়ন ইউরোতে। এই বেচাকেনায় ৫০ মিলিয়ন ইউরোর লাভ ঘরে তোলে হলুদ-কালো দলটি।
ফুটবলার বিক্রি করে ঘরে উচ্চমূল্য আনতে গেলে খেলোয়াড় বাছাই করাটা জরুরি। বছরের পর বছর ধরে সেই কাজটা দারুণভাবে করে যাচ্ছে বরুসিয়া। ২০১৭ সালে সুইডিশ তারকা আলেক্সান্ডার আইসাক যখন এআইকেতে খেলছিলেন, তখন তাঁর ওপর চোখ পড়ে বরুসিয়ার। ৮ মিলিয়ন ইউরোতে তাঁকে সিগনাল ইদুনা পার্কে নিয়ে আসে জার্মান ক্লাবটি। দুই মৌসুম পর সেই আইসাক ১৫ মিলিয়ন ইউরোতে রিয়াল সোসিয়েদাদের কাছে বিক্রি করে দেয় বরুসিয়া। এ ধরনের ছোট অঙ্কের দলবদল থেকেও বড় লাভ ঘরে তুলে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছে ক্লাবটি।
আরেকটি বড় দলবদল ছিল গতবার জাদোন সানচোকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কাছে বিক্রি করা। এই দলবদল থেকেও বিশাল লাভবান হয়েছে তারা। ম্যানচেস্টার সিটির একাডেমিতে তৈরি হওয়া সানচোকে ৮ মিলিয়ন ইউরোতে ২০১৭ সালে নিয়ে আসে বরুসিয়া। ২০২১ সালে গ্রীষ্মের দলবদলে ম্যানইউর কাছে সেই সানচোকে তারা বিক্রি করে ৮৫ মিলিয়ন ইউরোতে। এই দলবদল থেকে তাদের লাভ ৭৭ মিলিয়ন ইউরো।
একইভাবে বরুসিয়ার আরেকটি বড় দান ছিল ইলকাই গুন্দোয়ানের দলবদল। ২০১১ সালে নুরেমবার্গ থেকে ৫ মিলিয়ন ইউরোতে গুন্দোয়ান আসেন বরুসিয়ায়। আর ম্যানসিটি তাঁকে ২০১৬ সালে কিনে নেয় ২৭ মিলিয়ন ইউরোতে। ক্রিস্টিয়ান পুলিসিক যখন বরুসিয়ায় আসেন, তখন তাঁর তেমন পরিচিতি ছিল না। পরে সেই পুলিসিককে ৬৪ মিলিয়নে কিনে নেয় চেলসি।
একইভাবে ম্যাটস হুমেলস, হেনরিখ মিখিতারিয়ান ও মারিও গোৎসের দলবদল থেকেও বড় অঙ্কের লাভ করেছে বরুসিয়া।
ক্লাব হিসেবে মাঠের সাফল্যে পিছিয়ে থাকলেও খেলোয়াড় বিক্রির কৌশলে ফুটবলার বিক্রির সবচেয়ে বড় ‘শপিং মলে’ই যেন পরিণত হয়েছে জার্মান ক্লাবটি।
আর্লিং হালান্ডকে ৬০ মিলিয়ন ইউরোতে ম্যানচেস্টার সিটির কাছে বিক্রির মধ্য দিয়ে আবার ইউরোপীয় ফুটবলের দলবদলের বাজারে বড় কোপ মারল বরুসিয়া ডর্টমুন্ড।
খেলোয়াড় বিক্রিতে বেশ আগে থেকেই বরুসিয়া বড় একটি নাম। এই ক্লাব থেকেই ইউরোপীয় পরাশক্তিগুলোতে গিয়ে চমক দেখিয়েছেন অনেক তারকা। সম্ভাবনাময় খেলোয়াড়দের কম দামে কিনে এনে পরে তাঁদের উচ্চমূল্যে বিক্রি করা বরুসিয়ার খেলোয়াড়-বাণিজ্যের মূল কৌশল। যার সর্বশেষ নাম হালান্ড।
২০২০ সালের জানুয়ারিতে ২০ মিলিয়ন ইউরোতে হালান্ডকে রেড বুল সাল্জবুর্গ থেকে কিনে নিয়ে আসে বরুসিয়া। এর মধ্যে মাঠের পারফরম্যান্সেও হালান্ডকে কাজে লাগিয়ে ফল পেয়েছে ক্লাবটি। আর দুই বছর পর তাঁকে বিক্রি করে জার্মান জায়ান্টরা লাভ করেছে ৪০ মিলিয়ন ইউরো।
এর আগে রবার্ট লেভানডফস্কিকে তৈরি করার ক্ষেত্রেও বড় ভূমিকা ছিল বরুসিয়ার। ২০১০ সালে তাঁকে মাত্র ৪.৭ মিলিয়ন ইউরোতে লেখ পোজনান থেকে কিনে আনে ডর্টমুন্ড। বায়ার্ন মিউনিখের কাছে ফ্রি-ট্রান্সফারে ছেড়ে দিতে হলেও লেভার কাছ থেকে মাঠে দারুণ সহায়তা পেয়েছিল বরুসিয়া। সে সময়ের কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপের তুরুপের তাস ছিলেন পোলিশ স্ট্রাইকার। বরুসিয়াকে টানা দুই মৌসুমে লিগ শিরোপা জেতাতেও বড় অবদান ছিল লেভার। ২০১৪ সালে বরুসিয়া ছেড়ে বায়ার্নে যান লেভা।
ওসমান দেম্বেলের দলবদলও বড় অঙ্কের লাভ এনে দিয়েছিল বরুসিয়াকে। ২০১৬ সালে রেনে থেকে ৩৫ মিলিয়ন ইউরোতে তাঁকে দলে ভেড়ায় বরুসিয়া। ১২ মাস পর সেই দেম্বেলেকে বার্সেলোনার কাছে বিক্রি করে বরুসিয়া লাভ করেছিল ১০৫ মিলিয়ন ইউরো। ২০১৭ সালে ১৪০ মিলিয়ন ইউরোতে দেম্বেলেকে ন্যু ক্যাম্পে পাঠায় বরুসিয়া।
পিয়েরে-এমেরিক অবামেয়াংকে আর্সেনালে পাঠিয়েও বড় অঙ্কের লাভ ঘরে তুলেছিল বরুসিয়া। ২০১৩ সালে ১৩ মিলিয়ন ইউরোতে অবামেয়াংকে সেঁত-এতিয়েন থেকে দলে নিয়ে আসে বরুসিয়া। পরে আর্সেনালের কাছে অবাকে তারা বিক্রি করে ৬৩ মিলিয়ন ইউরোতে। এই বেচাকেনায় ৫০ মিলিয়ন ইউরোর লাভ ঘরে তোলে হলুদ-কালো দলটি।
ফুটবলার বিক্রি করে ঘরে উচ্চমূল্য আনতে গেলে খেলোয়াড় বাছাই করাটা জরুরি। বছরের পর বছর ধরে সেই কাজটা দারুণভাবে করে যাচ্ছে বরুসিয়া। ২০১৭ সালে সুইডিশ তারকা আলেক্সান্ডার আইসাক যখন এআইকেতে খেলছিলেন, তখন তাঁর ওপর চোখ পড়ে বরুসিয়ার। ৮ মিলিয়ন ইউরোতে তাঁকে সিগনাল ইদুনা পার্কে নিয়ে আসে জার্মান ক্লাবটি। দুই মৌসুম পর সেই আইসাক ১৫ মিলিয়ন ইউরোতে রিয়াল সোসিয়েদাদের কাছে বিক্রি করে দেয় বরুসিয়া। এ ধরনের ছোট অঙ্কের দলবদল থেকেও বড় লাভ ঘরে তুলে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছে ক্লাবটি।
আরেকটি বড় দলবদল ছিল গতবার জাদোন সানচোকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কাছে বিক্রি করা। এই দলবদল থেকেও বিশাল লাভবান হয়েছে তারা। ম্যানচেস্টার সিটির একাডেমিতে তৈরি হওয়া সানচোকে ৮ মিলিয়ন ইউরোতে ২০১৭ সালে নিয়ে আসে বরুসিয়া। ২০২১ সালে গ্রীষ্মের দলবদলে ম্যানইউর কাছে সেই সানচোকে তারা বিক্রি করে ৮৫ মিলিয়ন ইউরোতে। এই দলবদল থেকে তাদের লাভ ৭৭ মিলিয়ন ইউরো।
একইভাবে বরুসিয়ার আরেকটি বড় দান ছিল ইলকাই গুন্দোয়ানের দলবদল। ২০১১ সালে নুরেমবার্গ থেকে ৫ মিলিয়ন ইউরোতে গুন্দোয়ান আসেন বরুসিয়ায়। আর ম্যানসিটি তাঁকে ২০১৬ সালে কিনে নেয় ২৭ মিলিয়ন ইউরোতে। ক্রিস্টিয়ান পুলিসিক যখন বরুসিয়ায় আসেন, তখন তাঁর তেমন পরিচিতি ছিল না। পরে সেই পুলিসিককে ৬৪ মিলিয়নে কিনে নেয় চেলসি।
একইভাবে ম্যাটস হুমেলস, হেনরিখ মিখিতারিয়ান ও মারিও গোৎসের দলবদল থেকেও বড় অঙ্কের লাভ করেছে বরুসিয়া।
ক্লাব হিসেবে মাঠের সাফল্যে পিছিয়ে থাকলেও খেলোয়াড় বিক্রির কৌশলে ফুটবলার বিক্রির সবচেয়ে বড় ‘শপিং মলে’ই যেন পরিণত হয়েছে জার্মান ক্লাবটি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে