নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পার্বত্য চুক্তির দুই যুগ পর এই চুক্তির বাস্তবায়ন নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন জনসংহতি সমিতির সভাপতি জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ওরফে সন্তু লারমা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের জনগণকে শুধু শোষণ আর বঞ্চনা নয়, নিপীড়নও করা হচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম বড় ধরনের কারাগারে পরিণত হয়েছে।
অন্যদিকে পৃথক এক অনুষ্ঠানে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং জানিয়েছেন, গত ২৪ বছরে পার্বত্য চুক্তির ৭২টি ধারার মধ্যে ৪৮টি ধারা সম্পূর্ণ বাস্তবায়িত হয়েছে, আংশিক বাস্তবায়ন হয়েছে ১৫টি ধারা। আর নয়টি ধারার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন জনসংহতি সমিতির মধ্যে পার্বত্য চুক্তি হয়। এই চুক্তির দুই যুগ পূর্তি উপলক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি ও বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম গতকাল আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে এক আলোচনা সভার আয়োজন করে। সভায় সন্তু লারমা বলেন, ‘অনেক জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে শান্তি চুক্তি হলেও, ২৪ বছর পর সেই চুক্তি বাস্তবায়নের অবস্থা অনেক হতাশাব্যঞ্জক। পার্বত্য সমস্যাকে চিহ্নিত করা হলেও চুক্তি বাস্তবায়ন না হওয়ায় তার সমাধান হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে পার্বত্য অঞ্চলে জুম্ম জনগণকে যেভাবে শোষণ, বঞ্চনা ও নিপীড়ন করা হচ্ছে তা বলার ভাষা নেই। পার্বত্য চট্টগ্রাম আজ বড় ধরনের কারাগারে পরিণত হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে আজ দুটি পক্ষ। একটি পক্ষ যারা পাহাড়ের নিরীহ মানুষ, যারা চুক্তির বাস্তবায়ন চায়। আরেকটি পক্ষ সরকার এবং তার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন পক্ষ। সেখানে সরকারের সামরিক, আধা-সামরিক বাহিনীর কর্তৃত্ব ও দমন-পীড়ন তো আছেই।’
তবে পার্বত্য শান্তি চুক্তির দুই যুগ পূর্তিতে সচিবালয়ে এক অনুষ্ঠানে সন্তু লারমার অভিযোগের বিষয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়কমন্ত্রী বলেন, ‘উনি ওনার দৃষ্টিকোণ থেকে বলতেই পারেন। কোনো কারণে যদি কোনো ঘটনা ঘটেই যায়, সরকার তাৎক্ষণিকভাবে সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানের চেষ্টা করে। আমাদের লক্ষ্য শান্তি আর উন্নয়ন। পার্বত্য শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নে অভিযোগ নয়, কোনো জায়গায় সমস্যা হলে কীভাবে তার সমাধান করা যায় সেটি দেখতে হবে।’
শান্তি চুক্তির ৭২টি ধারার মধ্যে ৪৮টি ধারা সম্পূর্ণ বাস্তবায়িত হয়েছে, আংশিক বাস্তবায়ন হয়েছে ১৫টি ধারা। আর নয়টি ধারার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়কমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
পার্বত্য চুক্তির দুই যুগ পর এই চুক্তির বাস্তবায়ন নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন জনসংহতি সমিতির সভাপতি জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ওরফে সন্তু লারমা। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় তিনি বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের জনগণকে শুধু শোষণ আর বঞ্চনা নয়, নিপীড়নও করা হচ্ছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম বড় ধরনের কারাগারে পরিণত হয়েছে।
অন্যদিকে পৃথক এক অনুষ্ঠানে পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং জানিয়েছেন, গত ২৪ বছরে পার্বত্য চুক্তির ৭২টি ধারার মধ্যে ৪৮টি ধারা সম্পূর্ণ বাস্তবায়িত হয়েছে, আংশিক বাস্তবায়ন হয়েছে ১৫টি ধারা। আর নয়টি ধারার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন জনসংহতি সমিতির মধ্যে পার্বত্য চুক্তি হয়। এই চুক্তির দুই যুগ পূর্তি উপলক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি ও বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরাম গতকাল আগারগাঁওয়ে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মিলনায়তনে এক আলোচনা সভার আয়োজন করে। সভায় সন্তু লারমা বলেন, ‘অনেক জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে শান্তি চুক্তি হলেও, ২৪ বছর পর সেই চুক্তি বাস্তবায়নের অবস্থা অনেক হতাশাব্যঞ্জক। পার্বত্য সমস্যাকে চিহ্নিত করা হলেও চুক্তি বাস্তবায়ন না হওয়ায় তার সমাধান হয়নি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে পার্বত্য অঞ্চলে জুম্ম জনগণকে যেভাবে শোষণ, বঞ্চনা ও নিপীড়ন করা হচ্ছে তা বলার ভাষা নেই। পার্বত্য চট্টগ্রাম আজ বড় ধরনের কারাগারে পরিণত হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে আজ দুটি পক্ষ। একটি পক্ষ যারা পাহাড়ের নিরীহ মানুষ, যারা চুক্তির বাস্তবায়ন চায়। আরেকটি পক্ষ সরকার এবং তার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন পক্ষ। সেখানে সরকারের সামরিক, আধা-সামরিক বাহিনীর কর্তৃত্ব ও দমন-পীড়ন তো আছেই।’
তবে পার্বত্য শান্তি চুক্তির দুই যুগ পূর্তিতে সচিবালয়ে এক অনুষ্ঠানে সন্তু লারমার অভিযোগের বিষয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়কমন্ত্রী বলেন, ‘উনি ওনার দৃষ্টিকোণ থেকে বলতেই পারেন। কোনো কারণে যদি কোনো ঘটনা ঘটেই যায়, সরকার তাৎক্ষণিকভাবে সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানের চেষ্টা করে। আমাদের লক্ষ্য শান্তি আর উন্নয়ন। পার্বত্য শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নে অভিযোগ নয়, কোনো জায়গায় সমস্যা হলে কীভাবে তার সমাধান করা যায় সেটি দেখতে হবে।’
শান্তি চুক্তির ৭২টি ধারার মধ্যে ৪৮টি ধারা সম্পূর্ণ বাস্তবায়িত হয়েছে, আংশিক বাস্তবায়ন হয়েছে ১৫টি ধারা। আর নয়টি ধারার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়কমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে