নড়িয়া (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলায় নদী রক্ষা বাঁধে বেড়েছে দর্শনার্থীর ভিড়। অনেকে পরিবার-পরিজন নিয়ে এসেছেন। ফুচকা, বাদাম খাচ্ছেন, ছবি তুলছেন, ছাড়ছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে।
জানা গেছে, নড়িয়ার সুরেশ্বর থেকে জাজিরার বিলাসপুর পর্যন্ত দীর্ঘ ১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে এ নদী রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। ভাঙন ঠেকানোর পাশাপাশি পদ্মাপাড়ের সৌন্দর্য বাড়িয়েছে এ বাঁধ। নির্মল বাতাস আর নৈসর্গিক পরিবেশে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে ছুটির দিনগুলোতে ঢল নেমেছে পদ্মাপাড়ে।
সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দেখা গেছে দর্শনার্থীর ভিড়। ঈদের দিন বৃষ্টি হওয়ায় ভিড় একটু কম ছিল। তবে পরের দিন থেকে পদ্মাপাড় মুখর ছিল তাঁদের পদচারণে। শিশু থেকে বৃদ্ধ— সব বয়সী মানুষেরই উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
বেড়াতে আসা তাসমিনা জানান, পদ্মাপাড়ে বেড়াতে ভীষণ ভালো লাগছে। ফুচকা খেয়েছেন, সঙ্গে পেয়ারাও। এখানে আসার পর ঈদের আনন্দ যেন দ্বিগুণ বেড়েছে।
কয়েক দিনের বৃষ্টিতে পদ্মার নৈসর্গিক রূপ উপভোগ করতেই ভিড় বেড়েছে বলে মত পদ্মাপাড়ের দোকানিদের। ছোট ছোট নৌকায় ঘোরা, সারা দিন হইচই আর গল্প করেই সময় কাটাতে দেখা গেছে।
দর্শনার্থীর ভিড়ে জমজমাট ব্যবসা-বাণিজ্য। ফুচকা, ফাস্ট ফুডসহ সব ধরনের খাবার পাওয়া যাচ্ছে। দোকানের সামনে রয়েছে বসার ব্যবস্থা। পদ্মাপাড় ঘিরে গড়ে উঠেছে মানসম্পন্ন কয়েকটি হোটেল। চা-কফি কিংবা স্ন্যাকস—সবই হাতের কাছে। কফির কাপে চুমুক আর নদী দেখার সুযোগও মিলছে।
পদ্মাপাড়ের ফুচকা দোকানি সহিদুল্লা বলেন, ‘আমি আগে নড়িয়া বাজারে ফুচকা বিক্রি করতাম। পদ্মার পাড়ে নদী রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করার পর থেকে এখানে মানুষের আনাগোনা বেড়েছে। তাই পদ্মাপাড়েই দোকান বসিয়েছি। ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন জায়গা থেকে এখানে দর্শনার্থীর ভিড় বেড়েছে। অন্য সময়ও ভিড় থাকে। তবে টানা কয়েক দিন ছুটি থাকায় এ সময় ভিড় বেশি। বেচাকেনাও বেশি।’
রাতের আঁধারে নিয়ন আলোয় পদ্মাপাড়ের চেহারা বদলে যায়। রঙিন আলো ও ঢেউয়ে পদ্মা নদীতে দারুণ এক মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। সেই নান্দনিক দৃশ্য আর নির্মল বাতাস হৃদয় কাড়ছে দর্শনার্থীদের। সড়কের পাশেই নির্মিত হয়েছে সিঁড়ি। বর্ষায় নদীর পানি বাড়ায় সিঁড়ি বেয়ে একটু নামলেই পদ্মার স্বচ্ছ পানি ছুঁয়ে দেখার সুযোগ।
জাজিরা থেকে ঈদ উপলক্ষে রাব্বি, সজীব, আসিফ—তিন বন্ধু ঘুরতে এসেছেন। রাব্বি জানান, ঈদে এখানে যেন উৎসব চলছে। তবে পদ্মাপাড়ের প্রাকৃতিক দৃশ্য আর নির্মল বাতাস যেন অন্য রকম অনুভূতি এনে দেয়।
শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলায় নদী রক্ষা বাঁধে বেড়েছে দর্শনার্থীর ভিড়। অনেকে পরিবার-পরিজন নিয়ে এসেছেন। ফুচকা, বাদাম খাচ্ছেন, ছবি তুলছেন, ছাড়ছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে।
জানা গেছে, নড়িয়ার সুরেশ্বর থেকে জাজিরার বিলাসপুর পর্যন্ত দীর্ঘ ১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে এ নদী রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। ভাঙন ঠেকানোর পাশাপাশি পদ্মাপাড়ের সৌন্দর্য বাড়িয়েছে এ বাঁধ। নির্মল বাতাস আর নৈসর্গিক পরিবেশে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে ছুটির দিনগুলোতে ঢল নেমেছে পদ্মাপাড়ে।
সকাল থেকে রাত পর্যন্ত দেখা গেছে দর্শনার্থীর ভিড়। ঈদের দিন বৃষ্টি হওয়ায় ভিড় একটু কম ছিল। তবে পরের দিন থেকে পদ্মাপাড় মুখর ছিল তাঁদের পদচারণে। শিশু থেকে বৃদ্ধ— সব বয়সী মানুষেরই উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
বেড়াতে আসা তাসমিনা জানান, পদ্মাপাড়ে বেড়াতে ভীষণ ভালো লাগছে। ফুচকা খেয়েছেন, সঙ্গে পেয়ারাও। এখানে আসার পর ঈদের আনন্দ যেন দ্বিগুণ বেড়েছে।
কয়েক দিনের বৃষ্টিতে পদ্মার নৈসর্গিক রূপ উপভোগ করতেই ভিড় বেড়েছে বলে মত পদ্মাপাড়ের দোকানিদের। ছোট ছোট নৌকায় ঘোরা, সারা দিন হইচই আর গল্প করেই সময় কাটাতে দেখা গেছে।
দর্শনার্থীর ভিড়ে জমজমাট ব্যবসা-বাণিজ্য। ফুচকা, ফাস্ট ফুডসহ সব ধরনের খাবার পাওয়া যাচ্ছে। দোকানের সামনে রয়েছে বসার ব্যবস্থা। পদ্মাপাড় ঘিরে গড়ে উঠেছে মানসম্পন্ন কয়েকটি হোটেল। চা-কফি কিংবা স্ন্যাকস—সবই হাতের কাছে। কফির কাপে চুমুক আর নদী দেখার সুযোগও মিলছে।
পদ্মাপাড়ের ফুচকা দোকানি সহিদুল্লা বলেন, ‘আমি আগে নড়িয়া বাজারে ফুচকা বিক্রি করতাম। পদ্মার পাড়ে নদী রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করার পর থেকে এখানে মানুষের আনাগোনা বেড়েছে। তাই পদ্মাপাড়েই দোকান বসিয়েছি। ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন জায়গা থেকে এখানে দর্শনার্থীর ভিড় বেড়েছে। অন্য সময়ও ভিড় থাকে। তবে টানা কয়েক দিন ছুটি থাকায় এ সময় ভিড় বেশি। বেচাকেনাও বেশি।’
রাতের আঁধারে নিয়ন আলোয় পদ্মাপাড়ের চেহারা বদলে যায়। রঙিন আলো ও ঢেউয়ে পদ্মা নদীতে দারুণ এক মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। সেই নান্দনিক দৃশ্য আর নির্মল বাতাস হৃদয় কাড়ছে দর্শনার্থীদের। সড়কের পাশেই নির্মিত হয়েছে সিঁড়ি। বর্ষায় নদীর পানি বাড়ায় সিঁড়ি বেয়ে একটু নামলেই পদ্মার স্বচ্ছ পানি ছুঁয়ে দেখার সুযোগ।
জাজিরা থেকে ঈদ উপলক্ষে রাব্বি, সজীব, আসিফ—তিন বন্ধু ঘুরতে এসেছেন। রাব্বি জানান, ঈদে এখানে যেন উৎসব চলছে। তবে পদ্মাপাড়ের প্রাকৃতিক দৃশ্য আর নির্মল বাতাস যেন অন্য রকম অনুভূতি এনে দেয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪