শহীদুল ইসলাম, ঢাকা
অনেকটা সবার চোখের সামনেই দখল হয়ে গেছে দেশের ২ লাখ ৫৭ হাজার ১৫৮ দশমিক ৮৪ একর বনভূমি। এর মধ্যে ১ লাখ ২৬ হাজার ৪৩৯ দশমিক ৫৯ একর বনভূমি উদ্ধারে ব্যবস্থা নিয়ে গত ১ বছরে ৬ হাজার ৮০৪ দশমিক ৬৩ একর উদ্ধার করা হয়েছে। আগামী অর্থবছরের মধ্যে দখল হওয়া বনভূমি উদ্ধারে ক্রাশ প্রোগ্রাম হাতে নিয়েছে বন অধিদপ্তর। তবে এই উদ্যোগের সফলতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা)। তারা বলছে, বন বিভাগ নিজেই দুর্নীতিতে আক্রান্ত প্রতিষ্ঠান। দখলের অনেক প্রক্রিয়ার সঙ্গে বন বিভাগ নিজেই জড়িত।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, দেশে বনভূমির পরিমাণ ২৩ লাখ হেক্টর, যা দেশের মোট আয়তনের ১৫ দশমিক ৫৮ শতাংশ। এর মধ্যে বন অধিদপ্তর নিয়ন্ত্রিত বনভূমির পরিমাণ প্রায় ১৬ লাখ হেক্টর।
বন অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, ১ লাখ ৬০ হাজার ৫৬৬ জন মিলে দেশের ২ লাখ ৫৭ হাজার ১৫৮ দশমিক ৮৪ একর বনভূমি দখল করে রেখেছেন। এর মধ্যে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৬১৩ দশমিক ৬ একর সংরক্ষিত বন এবং ১ লাখ ১৮ হাজার ৫৪৫ দশমিক ৭৮ একর সাধারণ বনভূমি। সংরক্ষিত বনের ১ লাখ ২২ হাজার ২১৪ দশমিক ৯৩ একর এবং সাধারণ বনের ৪ হাজার ২২৪ দশমিক ৬৬ একরসহ মোট ১ লাখ ২৬ হাজার ৪৩৯ দশমিক ৫৯ একর উদ্ধারে ব্যবস্থা নিয়েছিল সরকার। ২০২০ সালের অক্টোবর থেকে গত অক্টোবর পর্যন্ত ৬ হাজার ৮০৪ দশমিক ৬৩ একর ভূমি উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো উদ্ধার বাকি ১ লাখ ৩০ হাজার ৭১৯ দশমিক ৮৪ এক বনভূমি।
বন অধিদপ্তর বলছে, ৮৮ হাজার ২১৫ জন মিলে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৬১৩ দশমিক ৬ একর সংরক্ষিত বনভূমি জবরদখল করে রেখেছেন। এর মধ্যে ১৭২ জন স্থায়ী স্থাপনা বানিয়ে ৮২০ দশমিক ৩৪ একর জমিতে শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও কলকারখানা বসিয়েছেন। ৩ হাজার ৩২৯টি হাটবাজার, দোকানপাট, রিসোর্ট-কটেজ, কৃষি ফার্ম ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ৪ হাজার ৯১৪ দশমিক ৪৩ একর জমিতে। ৫৮ হাজার ৪০৭ জন সংরক্ষিত ৫৭ হাজার ৬৮১ দশমিক ৩ একর জমিতে ব্যক্তিমালিকানাধীন ঘরবাড়ি ও বসতভিটা গড়েছেন। ২৬ হাজার ৩০৭ জনের দখলে থাকা ৭৫ হাজার ১৯৭ দশমিক ২৬ একর জমি এখন কৃষি জমি, চারণভূমি, বাগান, লবণ চাষ ও পতিত ভূমি।
বন অধিদপ্তর জানিয়েছে, ৪ হাজার ৭৫৮ জনের কাছ থেকে সংরক্ষিত বনের ১২ হাজার ২১৪ দশমিক ৯৩ একর জমি উদ্ধারে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৪ হাজার ৯৯২ জনের বিরুদ্ধে পিওআর মামলা করে ১৯ হাজার ২০৬ দশমিক ৩১ একর, ২৪৫ জনের বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতে মামলা করে ৩ হাজার ৬৯০ দশমিক ৩৯ একর, ৬৮ জনের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে রিট মামলা করে ৬ হাজার ১০০ দশমিক ৩৮ একর, উচ্চ আদালতে আপিল ও মিস মামলা করে ৩৫ জনের কাছ থেকে ৩৮৬ দশমিক ৪৬ একর, জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে উচ্ছেদ করে ৩ হাজার ৪৪২ জনের কাছ থেকে ৯০ হাজার ৭৯৮ দশমিক ২২ একর, জেলা প্রশাসন থেকে মামলা করে ১৩ জনের কাছ থেকে ৭৬ দশমিক ৯০ একর এবং অন্যান্য ব্যবস্থা নিয়ে আরও ৪ হাজার ৭৫৮ জনের কাছ থেকে ১২ হাজার ২১৪ দশমিক ৯৩ একর বনভূমি উদ্ধারে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোন অঞ্চলে কতটুকু বনভূমি কার দখলে রয়েছে, আমরা সেই তথ্য বিস্তারিতভাবে সংগ্রহ করেছি। এখন ডেটাবেইস তৈরি করা হচ্ছে। দখলে থাকা সোয়া লাখ একর বনভূমি উদ্ধারে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব বনভূমি উদ্ধারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে, সেই প্রক্রিয়া চলছে।’
তবে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান
নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বন বিভাগ যাদের দখলকারী বলছে, তাদের অনেকেই দখলকারী না। বননির্ভর জনগোষ্ঠী যেমন গারো, চাকমাদের বাদ দিয়ে যদি বন বিভাগ বাকি দখলকারীদের উচ্ছেদ করে, তাহলে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। উচ্ছেদের নাম করে বনের প্রথাগত বাসিন্দাদের উচ্ছেদ আমরা মানব না। বনভূমি থেকে দখলদারদের উচ্ছেদ করতে যে রাজনৈতিক সদিচ্ছা প্রয়োজন, সেটা নেই।’
বনভূমি থেকে দখলদারদের উচ্ছেদে ক্রাশ প্রোগ্রাম নেওয়া হলেও তা সফল হবে না বলেই মনে করেন রিজওয়ানা। তিনি বলেন, ‘বন বিভাগ নিজেই দুর্নীতিতে আক্রান্ত প্রতিষ্ঠান। সরকারের যখন উন্নয়ন লাগে তখন বনের জমি অনেক প্রক্রিয়ায় দখল হয়। দখলের অনেক প্রক্রিয়ার সঙ্গে বন বিভাগ নিজেই জড়িত। বন বিভাগের চোখের সামনে আড়াই লাখ একর বনভূমি বেদখল হয়ে যায় কীভাবে? তখন তারা কী করছিল? বনের মধ্যে এতগুলো ইন্ডাস্ট্রি কী করে চলে? তখন তারা কোথায় ছিল? বন বিভাগ যা বলে তা করবে, এটা মনে করার কোনো কারণ নেই। বন বিভাগের সৎ হওয়া উচিত।’
অনেকটা সবার চোখের সামনেই দখল হয়ে গেছে দেশের ২ লাখ ৫৭ হাজার ১৫৮ দশমিক ৮৪ একর বনভূমি। এর মধ্যে ১ লাখ ২৬ হাজার ৪৩৯ দশমিক ৫৯ একর বনভূমি উদ্ধারে ব্যবস্থা নিয়ে গত ১ বছরে ৬ হাজার ৮০৪ দশমিক ৬৩ একর উদ্ধার করা হয়েছে। আগামী অর্থবছরের মধ্যে দখল হওয়া বনভূমি উদ্ধারে ক্রাশ প্রোগ্রাম হাতে নিয়েছে বন অধিদপ্তর। তবে এই উদ্যোগের সফলতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা)। তারা বলছে, বন বিভাগ নিজেই দুর্নীতিতে আক্রান্ত প্রতিষ্ঠান। দখলের অনেক প্রক্রিয়ার সঙ্গে বন বিভাগ নিজেই জড়িত।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, দেশে বনভূমির পরিমাণ ২৩ লাখ হেক্টর, যা দেশের মোট আয়তনের ১৫ দশমিক ৫৮ শতাংশ। এর মধ্যে বন অধিদপ্তর নিয়ন্ত্রিত বনভূমির পরিমাণ প্রায় ১৬ লাখ হেক্টর।
বন অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, ১ লাখ ৬০ হাজার ৫৬৬ জন মিলে দেশের ২ লাখ ৫৭ হাজার ১৫৮ দশমিক ৮৪ একর বনভূমি দখল করে রেখেছেন। এর মধ্যে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৬১৩ দশমিক ৬ একর সংরক্ষিত বন এবং ১ লাখ ১৮ হাজার ৫৪৫ দশমিক ৭৮ একর সাধারণ বনভূমি। সংরক্ষিত বনের ১ লাখ ২২ হাজার ২১৪ দশমিক ৯৩ একর এবং সাধারণ বনের ৪ হাজার ২২৪ দশমিক ৬৬ একরসহ মোট ১ লাখ ২৬ হাজার ৪৩৯ দশমিক ৫৯ একর উদ্ধারে ব্যবস্থা নিয়েছিল সরকার। ২০২০ সালের অক্টোবর থেকে গত অক্টোবর পর্যন্ত ৬ হাজার ৮০৪ দশমিক ৬৩ একর ভূমি উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো উদ্ধার বাকি ১ লাখ ৩০ হাজার ৭১৯ দশমিক ৮৪ এক বনভূমি।
বন অধিদপ্তর বলছে, ৮৮ হাজার ২১৫ জন মিলে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৬১৩ দশমিক ৬ একর সংরক্ষিত বনভূমি জবরদখল করে রেখেছেন। এর মধ্যে ১৭২ জন স্থায়ী স্থাপনা বানিয়ে ৮২০ দশমিক ৩৪ একর জমিতে শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও কলকারখানা বসিয়েছেন। ৩ হাজার ৩২৯টি হাটবাজার, দোকানপাট, রিসোর্ট-কটেজ, কৃষি ফার্ম ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ৪ হাজার ৯১৪ দশমিক ৪৩ একর জমিতে। ৫৮ হাজার ৪০৭ জন সংরক্ষিত ৫৭ হাজার ৬৮১ দশমিক ৩ একর জমিতে ব্যক্তিমালিকানাধীন ঘরবাড়ি ও বসতভিটা গড়েছেন। ২৬ হাজার ৩০৭ জনের দখলে থাকা ৭৫ হাজার ১৯৭ দশমিক ২৬ একর জমি এখন কৃষি জমি, চারণভূমি, বাগান, লবণ চাষ ও পতিত ভূমি।
বন অধিদপ্তর জানিয়েছে, ৪ হাজার ৭৫৮ জনের কাছ থেকে সংরক্ষিত বনের ১২ হাজার ২১৪ দশমিক ৯৩ একর জমি উদ্ধারে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৪ হাজার ৯৯২ জনের বিরুদ্ধে পিওআর মামলা করে ১৯ হাজার ২০৬ দশমিক ৩১ একর, ২৪৫ জনের বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতে মামলা করে ৩ হাজার ৬৯০ দশমিক ৩৯ একর, ৬৮ জনের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে রিট মামলা করে ৬ হাজার ১০০ দশমিক ৩৮ একর, উচ্চ আদালতে আপিল ও মিস মামলা করে ৩৫ জনের কাছ থেকে ৩৮৬ দশমিক ৪৬ একর, জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে উচ্ছেদ করে ৩ হাজার ৪৪২ জনের কাছ থেকে ৯০ হাজার ৭৯৮ দশমিক ২২ একর, জেলা প্রশাসন থেকে মামলা করে ১৩ জনের কাছ থেকে ৭৬ দশমিক ৯০ একর এবং অন্যান্য ব্যবস্থা নিয়ে আরও ৪ হাজার ৭৫৮ জনের কাছ থেকে ১২ হাজার ২১৪ দশমিক ৯৩ একর বনভূমি উদ্ধারে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোন অঞ্চলে কতটুকু বনভূমি কার দখলে রয়েছে, আমরা সেই তথ্য বিস্তারিতভাবে সংগ্রহ করেছি। এখন ডেটাবেইস তৈরি করা হচ্ছে। দখলে থাকা সোয়া লাখ একর বনভূমি উদ্ধারে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব বনভূমি উদ্ধারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে, সেই প্রক্রিয়া চলছে।’
তবে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান
নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বন বিভাগ যাদের দখলকারী বলছে, তাদের অনেকেই দখলকারী না। বননির্ভর জনগোষ্ঠী যেমন গারো, চাকমাদের বাদ দিয়ে যদি বন বিভাগ বাকি দখলকারীদের উচ্ছেদ করে, তাহলে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। উচ্ছেদের নাম করে বনের প্রথাগত বাসিন্দাদের উচ্ছেদ আমরা মানব না। বনভূমি থেকে দখলদারদের উচ্ছেদ করতে যে রাজনৈতিক সদিচ্ছা প্রয়োজন, সেটা নেই।’
বনভূমি থেকে দখলদারদের উচ্ছেদে ক্রাশ প্রোগ্রাম নেওয়া হলেও তা সফল হবে না বলেই মনে করেন রিজওয়ানা। তিনি বলেন, ‘বন বিভাগ নিজেই দুর্নীতিতে আক্রান্ত প্রতিষ্ঠান। সরকারের যখন উন্নয়ন লাগে তখন বনের জমি অনেক প্রক্রিয়ায় দখল হয়। দখলের অনেক প্রক্রিয়ার সঙ্গে বন বিভাগ নিজেই জড়িত। বন বিভাগের চোখের সামনে আড়াই লাখ একর বনভূমি বেদখল হয়ে যায় কীভাবে? তখন তারা কী করছিল? বনের মধ্যে এতগুলো ইন্ডাস্ট্রি কী করে চলে? তখন তারা কোথায় ছিল? বন বিভাগ যা বলে তা করবে, এটা মনে করার কোনো কারণ নেই। বন বিভাগের সৎ হওয়া উচিত।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে