আজিজুর রহমান, চৌগাছা
চৌগাছায় সরকারি বাঁওড় মৎস্য প্রকল্পের অধীন মর্জাদ বাঁওড়ের ব্যবস্থাপকের বিরুদ্ধে বাঁওড়ের মাটি ইটভাটায় বিক্রি, জমি ব্যক্তি মালিকানায় ইজারা দিয়ে বাণিজ্য, অন্য ব্যক্তির লিজ নিয়ে চাষ করা পুকুরে কীটনাশক দিয়ে মাছ হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
বাঁওড় ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান ও নৈশ প্রহরী লাল্টুর বিরুদ্ধে চলতি বছরের ২২ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন স্থানীয় মৎস্যচাষি ভুট্টো মিয়া। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ডাক গ্রহণ ও বিতরণ শাখার এক কর্মকর্তা অভিযোগটি নিয়েছেন বলে দাবি ভুট্টো মিয়ার। এদিকে ভুট্টো মিয়া জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বরাবরও ডাক মারফতে অভিযোগপত্র পাঠিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি বাঁওড় ব্যবস্থাপক বাঁওড়ের প্রায় ৫ হাজার ট্রলি মাটি বিভিন্ন ইটভাটায় বিক্রি করেছেন। এতে ভুট্টো মিয়া বাঁধা দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে বাঁওড় ব্যবস্থাপক তাঁকে মৌখিক চার লাখ টাকা চুক্তিতে মাছ চাষ করতে দেওয়া বাঁওড়ের হ্যাচারি অংশের প্রায় চল্লিশ বিঘার ভেড়ি ছেড়ে দিতে নোটিশ দেন। ভেড়ি ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তুতি হিসেবে ভুট্টো মিয়া ভেড়ির পানি সেচ করে কমিয়ে আনেন। এরপরও বাঁওড় ব্যবস্থাপক তাঁর অনুগত স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তিকে দিয়ে চলতি বছরের ২ মার্চ কীটনাশক দিয়ে প্রায় ১২ লক্ষাধিক টাকার মাছ মেরে ফেলেন।
প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বরাবর লিখিত অভিযোগে ভুট্টো মিয়া বলেন, ‘তিন-চার বছর আগে চৌগাছা উপজেলার হাকিমপুর ইউনিয়নের হাজীপুরে অবস্থিত মর্জাদ বাঁওড়ের তৎকালীন ব্যবস্থাপক আশরাফ হোসেন আমাকে মর্জাদ বাঁওড়ের পড়ে থাকা হ্যাচারি অংশের ৪০ বিঘা ভেড়িতে মাছ চাষ করতে বলেন। প্রতিবছর চার লাখ টাকা মৌখিক চুক্তিতে আমি মাছ চাষ শুরু করি। তখনকার ব্যবস্থাপক আশরাফ হোসেনের কাছে দুই বছরে আট লাখ টাকা পরিশোধ করি। তিনি বদলি হয়ে যাওয়ার সময় নতুন ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে একই মৌখিক চুক্তিতে (বছরে চার লাখ টাকা) আমি মাছ চাষ করতে থাকি। বর্তমান বাঁওড় ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান আমার কাছ থেকে এক বছরের অগ্রিম লিজ চার লাখ টাকা মূল্যের দরপত্র এবং বাঁওড়ে ছাড়ার ১৩৭ মন ছোট মাছ মাছ গত আশ্বিন-কার্তিক মাসে বুঝে নিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগে ভুট্টো মিয়া আরও বলেন, ‘ছয়-সাত বছর ধরে আমি ছাড়াও অন্তত ১২ জনের কাছে বাঁওড়ের দুই শতাধিক বিঘার খণ্ড খণ্ড পুকুর মৌখিকভাবে লিজ দিয়ে লাখ লাখ টাকা বাণিজ্য করছেন মাহবুবুর রহমান। প্রতি বাংলা সনের জ্যৈষ্ঠ মাসে বাঁওড়ের নৈশপ্রহরী সিংহঝুলী গ্রামের লাল্টু এসব মাছ চাষিদের কাছ থেকে টাকা আদায় করে থাকেন।
এদিকে লিখিত অভিযোগ পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা (ইউএনও) সুলতানা উপজেলা ভারপ্রাপ্ত মৎস্য কর্মকর্তা (সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা) হরিদাস দেবনাথকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেন। তবে হরিদাস দেবনাথ লিখিতভাবে ইউএনওকে জানান, বাঁওড় ব্যবস্থাপক তাঁর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা হওয়ায় তিনি তদন্ত করতে পারবেন না।
এ বিষয়ে মোবাইল ফোনে হরিদাস দেবনাথ বলেন, ‘আমি ১১ গ্রেডের কর্মকর্তা এবং বাঁওড় ব্যবস্থাপক ৬ষ্ঠ গ্রেডের কর্মকর্তা। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত করতে আমি বিব্রত বোধ করছি। বিষয়টি আমি লিখিতভাবে ইউএনওকে জানিয়েছি।
ইউএনও ইরুফা সুলতানা বলেন, ‘এর আগে মৌখিক অভিযোগ পেয়ে হাকিমপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে ঘটনাস্থলে পাঠাই। ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা সরেজমিনে মাটি বিক্রির সত্যতা পান।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি নিজে বাঁওড় ব্যবস্থাপককে একাধিকবার কল করেছ কিন্তু প্রতিবারই তাঁর মোবাইল বন্ধ পেয়েছি। পরে লিখিত অভিযোগ পেয়ে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে বিষয়টি তদন্ত করতে দেওয়া হয়। মৎস্য কর্মকর্তা লিখিতভাবে জানিয়েছেন বাঁওড় ব্যবস্থাপক তাঁর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা হওয়ায় তিনি তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত করতে পারবেন না। মৎস্য কর্মকর্তার লিখিত বক্তব্য বাঁওড় মৎস্য প্রকল্পের পরিচালকের কাছে পাঠানো করা হবে।’
এসব বিষয়ে কথা বলার জন্য মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও অভিযুক্ত বাঁওড় ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমানের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। তবে একটি সূত্রে জানা গেছে, ভুট্টো মিয়া তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দেওয়ার পর কয়েক দিন আগে তিনি ওমরাহ করতে সৌদি আরবে গেছেন।
এর আগে বাঁওড় ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান এবং নৈশ প্রহরী লাল্টুর বিরুদ্ধে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী, সচিব, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন), মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন মো. ভুট্টো মিয়া। অভিযোগের অনুলিপি তিনি খুলনার ডিআইজি এবং জেলা প্রশাসনের কাছে পাঠান।
চৌগাছায় সরকারি বাঁওড় মৎস্য প্রকল্পের অধীন মর্জাদ বাঁওড়ের ব্যবস্থাপকের বিরুদ্ধে বাঁওড়ের মাটি ইটভাটায় বিক্রি, জমি ব্যক্তি মালিকানায় ইজারা দিয়ে বাণিজ্য, অন্য ব্যক্তির লিজ নিয়ে চাষ করা পুকুরে কীটনাশক দিয়ে মাছ হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
বাঁওড় ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান ও নৈশ প্রহরী লাল্টুর বিরুদ্ধে চলতি বছরের ২২ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন স্থানীয় মৎস্যচাষি ভুট্টো মিয়া। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ডাক গ্রহণ ও বিতরণ শাখার এক কর্মকর্তা অভিযোগটি নিয়েছেন বলে দাবি ভুট্টো মিয়ার। এদিকে ভুট্টো মিয়া জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বরাবরও ডাক মারফতে অভিযোগপত্র পাঠিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি বাঁওড় ব্যবস্থাপক বাঁওড়ের প্রায় ৫ হাজার ট্রলি মাটি বিভিন্ন ইটভাটায় বিক্রি করেছেন। এতে ভুট্টো মিয়া বাঁধা দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে বাঁওড় ব্যবস্থাপক তাঁকে মৌখিক চার লাখ টাকা চুক্তিতে মাছ চাষ করতে দেওয়া বাঁওড়ের হ্যাচারি অংশের প্রায় চল্লিশ বিঘার ভেড়ি ছেড়ে দিতে নোটিশ দেন। ভেড়ি ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তুতি হিসেবে ভুট্টো মিয়া ভেড়ির পানি সেচ করে কমিয়ে আনেন। এরপরও বাঁওড় ব্যবস্থাপক তাঁর অনুগত স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তিকে দিয়ে চলতি বছরের ২ মার্চ কীটনাশক দিয়ে প্রায় ১২ লক্ষাধিক টাকার মাছ মেরে ফেলেন।
প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বরাবর লিখিত অভিযোগে ভুট্টো মিয়া বলেন, ‘তিন-চার বছর আগে চৌগাছা উপজেলার হাকিমপুর ইউনিয়নের হাজীপুরে অবস্থিত মর্জাদ বাঁওড়ের তৎকালীন ব্যবস্থাপক আশরাফ হোসেন আমাকে মর্জাদ বাঁওড়ের পড়ে থাকা হ্যাচারি অংশের ৪০ বিঘা ভেড়িতে মাছ চাষ করতে বলেন। প্রতিবছর চার লাখ টাকা মৌখিক চুক্তিতে আমি মাছ চাষ শুরু করি। তখনকার ব্যবস্থাপক আশরাফ হোসেনের কাছে দুই বছরে আট লাখ টাকা পরিশোধ করি। তিনি বদলি হয়ে যাওয়ার সময় নতুন ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে একই মৌখিক চুক্তিতে (বছরে চার লাখ টাকা) আমি মাছ চাষ করতে থাকি। বর্তমান বাঁওড় ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান আমার কাছ থেকে এক বছরের অগ্রিম লিজ চার লাখ টাকা মূল্যের দরপত্র এবং বাঁওড়ে ছাড়ার ১৩৭ মন ছোট মাছ মাছ গত আশ্বিন-কার্তিক মাসে বুঝে নিয়েছেন।
লিখিত অভিযোগে ভুট্টো মিয়া আরও বলেন, ‘ছয়-সাত বছর ধরে আমি ছাড়াও অন্তত ১২ জনের কাছে বাঁওড়ের দুই শতাধিক বিঘার খণ্ড খণ্ড পুকুর মৌখিকভাবে লিজ দিয়ে লাখ লাখ টাকা বাণিজ্য করছেন মাহবুবুর রহমান। প্রতি বাংলা সনের জ্যৈষ্ঠ মাসে বাঁওড়ের নৈশপ্রহরী সিংহঝুলী গ্রামের লাল্টু এসব মাছ চাষিদের কাছ থেকে টাকা আদায় করে থাকেন।
এদিকে লিখিত অভিযোগ পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইরুফা (ইউএনও) সুলতানা উপজেলা ভারপ্রাপ্ত মৎস্য কর্মকর্তা (সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা) হরিদাস দেবনাথকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেন। তবে হরিদাস দেবনাথ লিখিতভাবে ইউএনওকে জানান, বাঁওড় ব্যবস্থাপক তাঁর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা হওয়ায় তিনি তদন্ত করতে পারবেন না।
এ বিষয়ে মোবাইল ফোনে হরিদাস দেবনাথ বলেন, ‘আমি ১১ গ্রেডের কর্মকর্তা এবং বাঁওড় ব্যবস্থাপক ৬ষ্ঠ গ্রেডের কর্মকর্তা। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত করতে আমি বিব্রত বোধ করছি। বিষয়টি আমি লিখিতভাবে ইউএনওকে জানিয়েছি।
ইউএনও ইরুফা সুলতানা বলেন, ‘এর আগে মৌখিক অভিযোগ পেয়ে হাকিমপুর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে ঘটনাস্থলে পাঠাই। ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা সরেজমিনে মাটি বিক্রির সত্যতা পান।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি নিজে বাঁওড় ব্যবস্থাপককে একাধিকবার কল করেছ কিন্তু প্রতিবারই তাঁর মোবাইল বন্ধ পেয়েছি। পরে লিখিত অভিযোগ পেয়ে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তাকে বিষয়টি তদন্ত করতে দেওয়া হয়। মৎস্য কর্মকর্তা লিখিতভাবে জানিয়েছেন বাঁওড় ব্যবস্থাপক তাঁর জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা হওয়ায় তিনি তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত করতে পারবেন না। মৎস্য কর্মকর্তার লিখিত বক্তব্য বাঁওড় মৎস্য প্রকল্পের পরিচালকের কাছে পাঠানো করা হবে।’
এসব বিষয়ে কথা বলার জন্য মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও অভিযুক্ত বাঁওড় ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমানের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। তবে একটি সূত্রে জানা গেছে, ভুট্টো মিয়া তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দেওয়ার পর কয়েক দিন আগে তিনি ওমরাহ করতে সৌদি আরবে গেছেন।
এর আগে বাঁওড় ব্যবস্থাপক মাহবুবুর রহমান এবং নৈশ প্রহরী লাল্টুর বিরুদ্ধে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী, সচিব, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন), মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন মো. ভুট্টো মিয়া। অভিযোগের অনুলিপি তিনি খুলনার ডিআইজি এবং জেলা প্রশাসনের কাছে পাঠান।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে