নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে অস্ত্র ব্যবহারে যেন কোনো রাখঢাক নেই। প্রকাশ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র। নির্বাচনের প্রথম ধাপ থেকে তৃতীয় ধাপের প্রচার-প্রচারণায় এই অস্ত্র দিয়ে সহিংসতাও কম হয়নি। তবুও চিহ্নিত অবৈধ অস্ত্রধারীদের অস্ত্র ও গুলি উদ্ধারে কোনো তৎপরতা ছিল না স্থানীয় প্রশাসনের। এমনকি সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তাদের মধ্যেও কোনো তাগিদ লক্ষ করা যায়নি।
গতকাল পর্যন্ত নির্বাচনী সহিসংতায় মৃত্যু ছাড়িয়েছে ৬০ জনে। এবার নজরে পড়ছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। সহিংসতায় কারা জড়িত, অস্ত্র ও গুলির উৎস কোথায়, অবৈধ অস্ত্রের নামে বৈধ অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে কি না–এসব জানতে মাঠপর্যায় থেকে তথ্য চেয়েছে মন্ত্রণালয়।
পুলিশ সদর দপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে সহিংসতায় ব্যবহৃত আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। পাশাপাশি প্রতিটি থানা এলাকায় বৈধ অস্ত্রের তালিকা ধরে অস্ত্রের অবস্থানও শনাক্ত করতে বলা হয়েছে। গত সোমবার থেকে অস্ত্র উদ্ধার ও নজরদারির এই বিশেষ অভিযান শুরু হয়। এসব দেখভালের জন্য পুলিশ সদর দপ্তরে একটি অস্থায়ী সেল গঠন করা হয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের একাধিক উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্মকর্তা জানান, গত রোববার পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ভার্চুয়ালি সব জেলার পুলিশ সুপার ও ইউনিটপ্রধানদের নিয়ে বৈঠক করেন। সেখানে নির্বাচন ঘিরে মাঠপর্যায়ের সার্বিক বিষয় আলোচনা করা হয়।
জানতে চাইলে পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মুখপাত্র) মোহাম্মদ কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেসব এলাকায় সহিংসতা হয়েছে, সেসব এলাকায় অস্ত্র উদ্ধার করতে অভিযান চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর থানার রেজিস্টারের তালিকায় থাকা বৈধ অস্ত্রের ওপর নজরদারি করতে বলা হয়েছে।
দেশের রাজনৈতিক সহিংসতা নিয়ে কাজ করা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)-এর হিসাবে, গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত ইউপি নির্বাচনের সহিংসতায় ৬০ জন মারা গেছেন। সর্বশেষ গত সোমবার পিরোজপুরের সদর উপজেলায় শংকরপাশা ইউনিয়নের নির্বাচনী প্রচারণায় গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল মাহবুব শুভ।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এর আগে নির্বাচনের সময় একাধিক রাজনৈতিক দলের মধ্যে এই সহিংসতা হলেও এবার সহিংসতা হচ্ছে শুধু ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে। শক্ত বিরোধী দল না থাকায় নিজেদের মধ্যে খুনোখুনি করছেন তাঁরা। আর এ কারণেই প্রশাসনকে কঠোর হওয়ার নির্দেশনা দিলেও তা কাজে আসেনি।
সাবেক নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, ভোটের আগেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দিয়ে বৈধ অস্ত্র জমা রাখা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান পরিচালনা করতে ইসিকে নির্দেশ দিতে হয়। এখন এসবের কিছুই করা হয় না। নির্বাচনের আগে অস্ত্র উদ্ধার অভিযান হলে সহিংসতা কম হতো।
মানবাধিকার সংগঠনগুলোর দেওয়া তথ্যে দেখা গেছে, দুই ধাপের ইউপি নির্বাচনে এখন পর্যন্ত ২৫ জেলায় নিহতের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে নরসিংদীতে দুই দফায় মারা গেছেন ৯ জন। এ ছাড়া কক্সবাজারে পাঁচ, মাগুরায় চার, বরিশালে তিন এবং গাইবান্ধা, মেহেরপুর, কুমিল্লা ও ঢাকার ধামরাইয়ে দুজন করে নিহত হয়েছেন। আর ভোলা, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, ফরিদপুর, সিলেট, নড়াইল, রাঙামাটি, মৌলভীবাজার, নারায়ণগঞ্জ, টাঙ্গাইল, পাবনা, চট্টগ্রাম, যশোর, রাজবাড়ী, রংপুর, পটুয়াখালী, মাদারীপুরসহ আরও কয়েকটি জেলায় একজন করে নিহত হয়েছেন।
পিরোজপুরে সহিংস ঘটনার পর ঘটনায় জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আক্তারুজ্জামান মানিক জানান, ৭ নভেম্বর ইউপি নির্বাচনে নৌকার পক্ষে প্রচার চালাতে শংকরপাশায় গিয়েছিলেন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগের নেতারা। মল্লিকবাড়ী এলাকায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নাসির হোসেন মাতুব্বরের সমর্থকেরা তাঁদের ওপর হামলা চালায়। তখন গুলিবিদ্ধ হন শুভ। সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি হাসান সিকদারের মাথায়ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়।
পিরোজপুর সদর থানার ওসি আ জ মো. মাসুদুজ্জামান বলেন, শুভসহ অন্যদের ওপর হামলা মামলার প্রধান আসামি বিদ্রোহী প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক নাসির উদ্দিন মাতুব্বরসহ নয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও আওয়ামী লীগ সাংসদ নূর মোহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনা খুবই দুঃখজনক। আইনশৃঙ্খলার সঙ্গে যাঁরা সম্পৃক্ত, তাঁদের এখন শক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। তবে জনপ্রতিনিধি, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের নিয়ে সবার মাঝে সচেতনতা তৈরি করতে হবে। যাতে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো ঝামেলা না হয়।
ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে অস্ত্র ব্যবহারে যেন কোনো রাখঢাক নেই। প্রকাশ্যে ব্যবহার করা হচ্ছে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র। নির্বাচনের প্রথম ধাপ থেকে তৃতীয় ধাপের প্রচার-প্রচারণায় এই অস্ত্র দিয়ে সহিংসতাও কম হয়নি। তবুও চিহ্নিত অবৈধ অস্ত্রধারীদের অস্ত্র ও গুলি উদ্ধারে কোনো তৎপরতা ছিল না স্থানীয় প্রশাসনের। এমনকি সংশ্লিষ্ট নির্বাচন কর্মকর্তাদের মধ্যেও কোনো তাগিদ লক্ষ করা যায়নি।
গতকাল পর্যন্ত নির্বাচনী সহিসংতায় মৃত্যু ছাড়িয়েছে ৬০ জনে। এবার নজরে পড়ছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের। সহিংসতায় কারা জড়িত, অস্ত্র ও গুলির উৎস কোথায়, অবৈধ অস্ত্রের নামে বৈধ অস্ত্র ব্যবহার হচ্ছে কি না–এসব জানতে মাঠপর্যায় থেকে তথ্য চেয়েছে মন্ত্রণালয়।
পুলিশ সদর দপ্তরের কর্মকর্তারা বলছেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে সহিংসতায় ব্যবহৃত আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারে বিশেষ অভিযান শুরু হয়েছে। পাশাপাশি প্রতিটি থানা এলাকায় বৈধ অস্ত্রের তালিকা ধরে অস্ত্রের অবস্থানও শনাক্ত করতে বলা হয়েছে। গত সোমবার থেকে অস্ত্র উদ্ধার ও নজরদারির এই বিশেষ অভিযান শুরু হয়। এসব দেখভালের জন্য পুলিশ সদর দপ্তরে একটি অস্থায়ী সেল গঠন করা হয়েছে।
পুলিশ সদর দপ্তরের একাধিক উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্মকর্তা জানান, গত রোববার পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ভার্চুয়ালি সব জেলার পুলিশ সুপার ও ইউনিটপ্রধানদের নিয়ে বৈঠক করেন। সেখানে নির্বাচন ঘিরে মাঠপর্যায়ের সার্বিক বিষয় আলোচনা করা হয়।
জানতে চাইলে পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মুখপাত্র) মোহাম্মদ কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, যেসব এলাকায় সহিংসতা হয়েছে, সেসব এলাকায় অস্ত্র উদ্ধার করতে অভিযান চালানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর থানার রেজিস্টারের তালিকায় থাকা বৈধ অস্ত্রের ওপর নজরদারি করতে বলা হয়েছে।
দেশের রাজনৈতিক সহিংসতা নিয়ে কাজ করা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)-এর হিসাবে, গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত ইউপি নির্বাচনের সহিংসতায় ৬০ জন মারা গেছেন। সর্বশেষ গত সোমবার পিরোজপুরের সদর উপজেলায় শংকরপাশা ইউনিয়নের নির্বাচনী প্রচারণায় গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল মাহবুব শুভ।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, এর আগে নির্বাচনের সময় একাধিক রাজনৈতিক দলের মধ্যে এই সহিংসতা হলেও এবার সহিংসতা হচ্ছে শুধু ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে। শক্ত বিরোধী দল না থাকায় নিজেদের মধ্যে খুনোখুনি করছেন তাঁরা। আর এ কারণেই প্রশাসনকে কঠোর হওয়ার নির্দেশনা দিলেও তা কাজে আসেনি।
সাবেক নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, ভোটের আগেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দিয়ে বৈধ অস্ত্র জমা রাখা ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে অভিযান পরিচালনা করতে ইসিকে নির্দেশ দিতে হয়। এখন এসবের কিছুই করা হয় না। নির্বাচনের আগে অস্ত্র উদ্ধার অভিযান হলে সহিংসতা কম হতো।
মানবাধিকার সংগঠনগুলোর দেওয়া তথ্যে দেখা গেছে, দুই ধাপের ইউপি নির্বাচনে এখন পর্যন্ত ২৫ জেলায় নিহতের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে নরসিংদীতে দুই দফায় মারা গেছেন ৯ জন। এ ছাড়া কক্সবাজারে পাঁচ, মাগুরায় চার, বরিশালে তিন এবং গাইবান্ধা, মেহেরপুর, কুমিল্লা ও ঢাকার ধামরাইয়ে দুজন করে নিহত হয়েছেন। আর ভোলা, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, ফরিদপুর, সিলেট, নড়াইল, রাঙামাটি, মৌলভীবাজার, নারায়ণগঞ্জ, টাঙ্গাইল, পাবনা, চট্টগ্রাম, যশোর, রাজবাড়ী, রংপুর, পটুয়াখালী, মাদারীপুরসহ আরও কয়েকটি জেলায় একজন করে নিহত হয়েছেন।
পিরোজপুরে সহিংস ঘটনার পর ঘটনায় জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আক্তারুজ্জামান মানিক জানান, ৭ নভেম্বর ইউপি নির্বাচনে নৌকার পক্ষে প্রচার চালাতে শংকরপাশায় গিয়েছিলেন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগের নেতারা। মল্লিকবাড়ী এলাকায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী নাসির হোসেন মাতুব্বরের সমর্থকেরা তাঁদের ওপর হামলা চালায়। তখন গুলিবিদ্ধ হন শুভ। সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি হাসান সিকদারের মাথায়ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করা হয়।
পিরোজপুর সদর থানার ওসি আ জ মো. মাসুদুজ্জামান বলেন, শুভসহ অন্যদের ওপর হামলা মামলার প্রধান আসামি বিদ্রোহী প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক নাসির উদ্দিন মাতুব্বরসহ নয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও আওয়ামী লীগ সাংসদ নূর মোহাম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনা খুবই দুঃখজনক। আইনশৃঙ্খলার সঙ্গে যাঁরা সম্পৃক্ত, তাঁদের এখন শক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। তবে জনপ্রতিনিধি, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের নিয়ে সবার মাঝে সচেতনতা তৈরি করতে হবে। যাতে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো ঝামেলা না হয়।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে