হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
রাঙামাটিতে আঞ্চলিক দলগুলোর মধ্যে সংঘাতে গত এক বছরে ১৬ জন নিহত হয়েছেন। মূলত আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এসব হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয় বলে জানা গেছে। এসব ঘটনায় একাধিক মামলা হলেও কোনোটির কূলকিনারা হয়নি।
এর মধ্যে জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় সবচেয়ে বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। এখানে খুন হন সাতজন। তাঁদের মধ্যে চারজন জেএসএস এমএন লারমা দলের সদস্য, দুজন জেএসএসের (মূল দল) ও একজন ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক) দলের সদস্য। সর্বশেষ গত বুধবার ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন দুজন। তাঁদের একজন হলেন জেএসএসের (মূল দল) সদস্য ও অন্যজন ইউপিডিএফের (গণতান্ত্রিক) বাঘাইছড়ি পরিচালক বলে জানা গেছে।
এদিকে কাপ্তাই উপজেলায় নিহত হয়েছেন ছয়জন। এর মধ্যে একজন চিতমরম ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী ছিলেন। এ ছাড়া ওয়াগ্গার একজন সাধারণ মানুষ ও বাকিরা জেএসএস (মূল দল) সমর্থিত নেতা-কর্মী।
রাঙামাটি সদর উপজেলায় বন্দুক ভাঙায় প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত হয়েছেন জেএসএস নেতা আবিষ্কার চাকমা। এ ঘটনায় জেএসএসকে (সংস্কার) দায়ী করে আসছে জেএসএস (মূল দল)।
জুরাছড়ি উপজেলায় নিহত হয়েছেন পাত্থর মনি চাকমা নামে একজন কার্বারি। এ ঘটনায় জেএসএসকে (মূল দল) দায়ী করা হয়। লংগদু উপজেলায় নিহত হয়েছেন একজন। তিনি জেএসএস (সংস্কার) দলের সদস্য ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর তথ্য মতে, চলতি বছরে আঞ্চলিক রাজনীতিতে জেএসএস (সংস্কার) ও ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক) দলের রাস্তায় কর্মসূচি দেখা গেলেও, জেএসএস (মূল) এবং ইউপিডিএফের (মূল) কর্মসূচি ছিল বিশেষ বিশেষ দিবস উপলক্ষে। তবে জেএসএস (মূল) রাঙামাটি শহরে কর্মসূচি পালন করতে পারলেও, ইউপিডিএফ (মূল) পারেনি।
ইউপিডিএফের প্রচার সম্পাদক নিরণ চাকমা বলেন, ‘বর্তমান সরকার ইউপিডিএফের বিরুদ্ধে দমন-পীড়ন চালাচ্ছে। ইউপিডিএফের কোনো কর্মসূচি পালন করতে দিচ্ছে না। বিপরীতে জেএসএস (সংস্কার) ও মুখোশ পার্টিদের সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। তাদের দিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালানো হচ্ছে। বিভিন্ন সময় আমাদের নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হচ্ছে।’
জানতে চাইলে পুলিশ সুপার মীর মোদ্দাছছের হোসেন বলেন, রাঙামাটিতে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডগুলোর প্রত্যেকটি গুরুত্বসহকারে তদন্ত চলছে। তবে এসব মামলায় কেউ সাক্ষ্য দিতে চান না। পুলিশের কাছে একপ্রকার তথ্য দিতেই চান না। এ কারণে তদন্তকাজ বিলম্ব হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘কারও নামে যদি মিথ্যা মামলা হয়ে থাকে, তাহলে তাঁকে আদালতে গিয়ে তা সুরাহা করতে হবে। পুলিশ চায় না নিরপরাধ কোনো ব্যক্তি হয়রানির শিকার হোক।’
রাঙামাটিতে আঞ্চলিক দলগুলোর মধ্যে সংঘাতে গত এক বছরে ১৬ জন নিহত হয়েছেন। মূলত আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এসব হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয় বলে জানা গেছে। এসব ঘটনায় একাধিক মামলা হলেও কোনোটির কূলকিনারা হয়নি।
এর মধ্যে জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় সবচেয়ে বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। এখানে খুন হন সাতজন। তাঁদের মধ্যে চারজন জেএসএস এমএন লারমা দলের সদস্য, দুজন জেএসএসের (মূল দল) ও একজন ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক) দলের সদস্য। সর্বশেষ গত বুধবার ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন দুজন। তাঁদের একজন হলেন জেএসএসের (মূল দল) সদস্য ও অন্যজন ইউপিডিএফের (গণতান্ত্রিক) বাঘাইছড়ি পরিচালক বলে জানা গেছে।
এদিকে কাপ্তাই উপজেলায় নিহত হয়েছেন ছয়জন। এর মধ্যে একজন চিতমরম ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী ছিলেন। এ ছাড়া ওয়াগ্গার একজন সাধারণ মানুষ ও বাকিরা জেএসএস (মূল দল) সমর্থিত নেতা-কর্মী।
রাঙামাটি সদর উপজেলায় বন্দুক ভাঙায় প্রতিপক্ষের হামলায় নিহত হয়েছেন জেএসএস নেতা আবিষ্কার চাকমা। এ ঘটনায় জেএসএসকে (সংস্কার) দায়ী করে আসছে জেএসএস (মূল দল)।
জুরাছড়ি উপজেলায় নিহত হয়েছেন পাত্থর মনি চাকমা নামে একজন কার্বারি। এ ঘটনায় জেএসএসকে (মূল দল) দায়ী করা হয়। লংগদু উপজেলায় নিহত হয়েছেন একজন। তিনি জেএসএস (সংস্কার) দলের সদস্য ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর তথ্য মতে, চলতি বছরে আঞ্চলিক রাজনীতিতে জেএসএস (সংস্কার) ও ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক) দলের রাস্তায় কর্মসূচি দেখা গেলেও, জেএসএস (মূল) এবং ইউপিডিএফের (মূল) কর্মসূচি ছিল বিশেষ বিশেষ দিবস উপলক্ষে। তবে জেএসএস (মূল) রাঙামাটি শহরে কর্মসূচি পালন করতে পারলেও, ইউপিডিএফ (মূল) পারেনি।
ইউপিডিএফের প্রচার সম্পাদক নিরণ চাকমা বলেন, ‘বর্তমান সরকার ইউপিডিএফের বিরুদ্ধে দমন-পীড়ন চালাচ্ছে। ইউপিডিএফের কোনো কর্মসূচি পালন করতে দিচ্ছে না। বিপরীতে জেএসএস (সংস্কার) ও মুখোশ পার্টিদের সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। তাদের দিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালানো হচ্ছে। বিভিন্ন সময় আমাদের নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হচ্ছে।’
জানতে চাইলে পুলিশ সুপার মীর মোদ্দাছছের হোসেন বলেন, রাঙামাটিতে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডগুলোর প্রত্যেকটি গুরুত্বসহকারে তদন্ত চলছে। তবে এসব মামলায় কেউ সাক্ষ্য দিতে চান না। পুলিশের কাছে একপ্রকার তথ্য দিতেই চান না। এ কারণে তদন্তকাজ বিলম্ব হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘কারও নামে যদি মিথ্যা মামলা হয়ে থাকে, তাহলে তাঁকে আদালতে গিয়ে তা সুরাহা করতে হবে। পুলিশ চায় না নিরপরাধ কোনো ব্যক্তি হয়রানির শিকার হোক।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে