শিহাব আহমেদ
শুক্রবার মুক্তি পাচ্ছে শিশুতোষ সিনেমা ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’। ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালের ‘রাতুলের রাত রাতুলের দিন’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন আবু রায়হান জুয়েল। এতে রাতুল চরিত্রে অভিনয় করেছেন সিয়াম আহমেদ। নতুন সিনেমা মুক্তি ও সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে সিয়ামের সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’ সিনেমাটি নিয়ে আপনার প্রত্যাশা কী?
এখনকার বাচ্চারা টেকনিক্যালি অনেক এগিয়ে গেছে, তাদের চিন্তাভাবনা বদলে গেছে। ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’ সিনেমাটি সেই বাচ্চাদের কথা চিন্তা করেই তৈরি হয়েছে। আমি কয়েকবার বাচ্চাদের সঙ্গে সিনেমাটি দেখেছি। খেয়াল করেছি তারা বেশ এনজয় করে সিনেমাটি। তাই সিনেমাটি নিয়ে আমারও অনেক প্রত্যাশা। শুধু বাচ্চারা নয়, সব বয়সীরই ভালো লাগবে এটি।
কেন সিনেমাটি দর্শকের দেখা উচিত বলে মনে করছেন?
বাস্তবতা হচ্ছে, বাংলাদেশের খাবার দোকান ছাড়া সন্তানদের নিয়ে বের হওয়ার মতো জায়গা ঢাকা শহরে কমে গেছে। আমার মনে হয় ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’ পরিবারকে নিয়ে সময় কাটানোর ভালো একটা উপলক্ষ হবে। আমি মনেপ্রাণে চাইছি সিনেমাটি মানুষ দেখুক। কারণ এমনিতেই আমাদের দেশে শিশুতোষ সিনেমা কম হয়। এই সিনেমাটি সফল হলে শিশুদের জন্য সিনেমা নির্মাণে আগ্রহ বাড়বে।
রাতুল চরিত্র নিয়ে বলবেন?
বই পড়ার সুবাদে রাতুল চরিত্রটা আমার অনেক দিনের চেনা। কিন্তু সেই চরিত্রে অভিনয় করব, এমনটা ভাবিনি কখনো। দারুণ একটা চরিত্র। আমি শুটিংয়ে গিয়েছিলাম সিয়াম আহমেদ হয়ে, বাচ্চারা আমাকে তাদের রাতুল ভাইয়া বানিয়ে ফেরত পাঠিয়েছে। ২০-২৫ দিন একসঙ্গে কাজ করার পর পুরো টিমের জন্য মায়া তৈরি হয়। আর বাচ্চারা তো এমনিতেই মায়ায় বেঁধে ফেলে। ওদের মায়ায় জড়িয়ে গিয়েছিলাম। এখনো আছি। যেভাবে ওরা আমাকে রাতুল ভাইয়া বানিয়েছে, দর্শকেরাও সিনেমা দেখার পর আমাকে আপন করে নেবে।
এই সিনেমার শুটিংয়ের সময় লকডাউনে আটকা পড়েছিলেন। সেই অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়েছিলাম। বাচ্চারা তো এক জায়গায় আটকে থাকতে পছন্দ করে না, একেক জন একেক রকম খাবার খেতে চায়। এমনও হয়েছে, আমাদের বাজার শেষ হয়ে গেছে, কিন্তু বাজার করতে বাইরে যেতে পারছি না। খুব চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম। তা ছাড়া একটানা ঘরবন্দী হয়ে থাকায় ওদের মন খারাপ হয়ে পড়ত। আমরা শুটিং ইউনিটেই এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টি করার চেষ্টা করতাম যাতে ওরা আনন্দ পায়।
রিলিজের আগ মুহূর্তে সিনেমার প্রচারে আপনাকে দেখা যাচ্ছে না। এর কারণ কী?
আমি কলকাতার একটি সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছি। শুটিংয়ের পূর্বপ্রস্তুতির জন্য কয়েক দিন আগে এখানে আসতে হয়েছে। তাই শেষ দিকে এসে ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’ সিনেমার প্রচারণায় থাকতে পারছি না। এখান থেকেই প্রচার করার চেষ্টা করছি। ২৪ তারিখে দেশে ফিরব। দেশে ফিরেই সবার সঙ্গে সিনেমাটি উপভোগ করব।
অন্তর্জাল সিনেমার শুটিং শেষ করেছেন। সেই সিনেমা নিয়ে কিছু বলুন?
সাইবার যুদ্ধ নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম থ্রিলার সিনেমা এটি। এখানে আমার চরিত্রের নাম লুমিন। সব ঠিকঠাক থাকলে সিনেমাটি দর্শকদের রোজার ঈদে দেখাতে পারব।
শুক্রবার মুক্তি পাচ্ছে শিশুতোষ সিনেমা ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’। ড. মুহম্মদ জাফর ইকবালের ‘রাতুলের রাত রাতুলের দিন’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন আবু রায়হান জুয়েল। এতে রাতুল চরিত্রে অভিনয় করেছেন সিয়াম আহমেদ। নতুন সিনেমা মুক্তি ও সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে সিয়ামের সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’ সিনেমাটি নিয়ে আপনার প্রত্যাশা কী?
এখনকার বাচ্চারা টেকনিক্যালি অনেক এগিয়ে গেছে, তাদের চিন্তাভাবনা বদলে গেছে। ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’ সিনেমাটি সেই বাচ্চাদের কথা চিন্তা করেই তৈরি হয়েছে। আমি কয়েকবার বাচ্চাদের সঙ্গে সিনেমাটি দেখেছি। খেয়াল করেছি তারা বেশ এনজয় করে সিনেমাটি। তাই সিনেমাটি নিয়ে আমারও অনেক প্রত্যাশা। শুধু বাচ্চারা নয়, সব বয়সীরই ভালো লাগবে এটি।
কেন সিনেমাটি দর্শকের দেখা উচিত বলে মনে করছেন?
বাস্তবতা হচ্ছে, বাংলাদেশের খাবার দোকান ছাড়া সন্তানদের নিয়ে বের হওয়ার মতো জায়গা ঢাকা শহরে কমে গেছে। আমার মনে হয় ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’ পরিবারকে নিয়ে সময় কাটানোর ভালো একটা উপলক্ষ হবে। আমি মনেপ্রাণে চাইছি সিনেমাটি মানুষ দেখুক। কারণ এমনিতেই আমাদের দেশে শিশুতোষ সিনেমা কম হয়। এই সিনেমাটি সফল হলে শিশুদের জন্য সিনেমা নির্মাণে আগ্রহ বাড়বে।
রাতুল চরিত্র নিয়ে বলবেন?
বই পড়ার সুবাদে রাতুল চরিত্রটা আমার অনেক দিনের চেনা। কিন্তু সেই চরিত্রে অভিনয় করব, এমনটা ভাবিনি কখনো। দারুণ একটা চরিত্র। আমি শুটিংয়ে গিয়েছিলাম সিয়াম আহমেদ হয়ে, বাচ্চারা আমাকে তাদের রাতুল ভাইয়া বানিয়ে ফেরত পাঠিয়েছে। ২০-২৫ দিন একসঙ্গে কাজ করার পর পুরো টিমের জন্য মায়া তৈরি হয়। আর বাচ্চারা তো এমনিতেই মায়ায় বেঁধে ফেলে। ওদের মায়ায় জড়িয়ে গিয়েছিলাম। এখনো আছি। যেভাবে ওরা আমাকে রাতুল ভাইয়া বানিয়েছে, দর্শকেরাও সিনেমা দেখার পর আমাকে আপন করে নেবে।
এই সিনেমার শুটিংয়ের সময় লকডাউনে আটকা পড়েছিলেন। সেই অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়েছিলাম। বাচ্চারা তো এক জায়গায় আটকে থাকতে পছন্দ করে না, একেক জন একেক রকম খাবার খেতে চায়। এমনও হয়েছে, আমাদের বাজার শেষ হয়ে গেছে, কিন্তু বাজার করতে বাইরে যেতে পারছি না। খুব চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম। তা ছাড়া একটানা ঘরবন্দী হয়ে থাকায় ওদের মন খারাপ হয়ে পড়ত। আমরা শুটিং ইউনিটেই এমন একটা পরিবেশ সৃষ্টি করার চেষ্টা করতাম যাতে ওরা আনন্দ পায়।
রিলিজের আগ মুহূর্তে সিনেমার প্রচারে আপনাকে দেখা যাচ্ছে না। এর কারণ কী?
আমি কলকাতার একটি সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছি। শুটিংয়ের পূর্বপ্রস্তুতির জন্য কয়েক দিন আগে এখানে আসতে হয়েছে। তাই শেষ দিকে এসে ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’ সিনেমার প্রচারণায় থাকতে পারছি না। এখান থেকেই প্রচার করার চেষ্টা করছি। ২৪ তারিখে দেশে ফিরব। দেশে ফিরেই সবার সঙ্গে সিনেমাটি উপভোগ করব।
অন্তর্জাল সিনেমার শুটিং শেষ করেছেন। সেই সিনেমা নিয়ে কিছু বলুন?
সাইবার যুদ্ধ নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম থ্রিলার সিনেমা এটি। এখানে আমার চরিত্রের নাম লুমিন। সব ঠিকঠাক থাকলে সিনেমাটি দর্শকদের রোজার ঈদে দেখাতে পারব।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে