ভোলাহাট (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে বরইবাগানে ফল না আসায় হতাশ বরইচাষিরা। বিভিন্ন জাতের বরইগাছে ফুল এলেও ফল আসেনি। বৈরী আবহাওয়ার কারণে বরই না ধরায় লাখ লাখ টাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে নিজের গড়া বাগানের গাছ কেটে ফেলছেন তাঁরা।
ভোলাহাট উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ১৫০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের বরই চাষ হয়েছে। প্রতি হেক্টরে ৪ দশমিক ৫ মেট্রিক টনের বেশি বরই উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। তবে স্থানীয় বরইচাষিরা বলছেন, কৃষি দপ্তরের হিসাব ঠিক নেই। ৪০০ থেকে ৫০০ হেক্টর জমিতে বরই চাষ হয়েছে।
স্থানীয় চাষিরা জানান, অনেক শিক্ষিত বেকার যুবক মৌসুমি ফসল হিসেবে বরই চাষ করে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করছিলেন। স্বপ্ন দেখেছিলেন বেকারত্ব থেকে মুক্ত হতে। সেই স্বপ্নের ওপর ভর করেই বিভিন্ন এনজিওর কাছ থেকে চড়া সুদে ঋণ নিয়ে রবই চাষ শুরু করেন তাঁরা। বাগানের গাছগুলো ফুলে ভরে ওঠে। কিন্তু ফল না ধরায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে বাগানের গাছ কেটে ফেলছেন তাঁরা।
বরইচাষি মো. নুর আলম বলেন, বছরের এ সময় বাগানে বরই থাকার কথা থাকলেও এবার বৈরী আবহাওয়ার কারণে গাছে ফলনই আসেনি। সারা বছর বাগান পরিচর্যা, সার ও কীটনাশক প্রয়োগের পরও ফলন না আসায় হতাশ হয়ে পড়েছেন তিনি। বিপুল অঙ্কের টাকা বিভিন্ন এনজিও সংস্থার কাছ থেকে চড়া সুদে ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করে ফলন না পাওয়ায় চরম হতাশায় দিন কাটাচ্ছেন তিনি।
মো. রবিউল ইসলাম নামের এক চাষি বলেন, ‘বরই চাষে প্রায় দেড় লাখ টাকা খরচ করেছি। গাছে ফল এলে প্রায় পাঁচ লাখ টাকা আয় পাওয়ার আশা ছিল। এখন এক টাকাও পাওয়ার আশা নেই।’
পোল্লাডাঙ্গা লম্বাটোলা গ্রামের মো. মজিবুর রহমান বলেন, গত বছর বাগানে নিয়মিত সার, কীটনাশক প্রয়োগ করে বরইয়ের দাম না পাওয়া এবং এবার ফল না আসায় গাছ কেটে ফেলেছেন তিনি। সরিষার আবাদ করার কথা ভাবছেন বলে জানান তিনি।
ফুল এলেও ফল না আসার কারণ কী, জানতে চাইলে কৃষিবিদ মো. আবুল কাশেম বলেন, রাতে ঠান্ডা, দিনে গরম এমন আবহাওয়ার কারণে এ ঘটনা ঘটতে পারে।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সৈয়দ সাগর আলী বলেন, পরিবর্তিত আবহাওয়ায় ভোলাহাট উপজেলায় বরই ফলের দানা গঠনে জাতভিত্তিতে ভিন্নতা দেখা গেছে। সুন্দরী জাতের কুলে সমস্যা দেখা দিলেও অন্য জাতের কুলের সমস্যা দেখা যায়নি বলে জানান তিনি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে বরইবাগানে ফল না আসায় হতাশ বরইচাষিরা। বিভিন্ন জাতের বরইগাছে ফুল এলেও ফল আসেনি। বৈরী আবহাওয়ার কারণে বরই না ধরায় লাখ লাখ টাকা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে নিজের গড়া বাগানের গাছ কেটে ফেলছেন তাঁরা।
ভোলাহাট উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় ১৫০ হেক্টর জমিতে বিভিন্ন জাতের বরই চাষ হয়েছে। প্রতি হেক্টরে ৪ দশমিক ৫ মেট্রিক টনের বেশি বরই উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। তবে স্থানীয় বরইচাষিরা বলছেন, কৃষি দপ্তরের হিসাব ঠিক নেই। ৪০০ থেকে ৫০০ হেক্টর জমিতে বরই চাষ হয়েছে।
স্থানীয় চাষিরা জানান, অনেক শিক্ষিত বেকার যুবক মৌসুমি ফসল হিসেবে বরই চাষ করে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করছিলেন। স্বপ্ন দেখেছিলেন বেকারত্ব থেকে মুক্ত হতে। সেই স্বপ্নের ওপর ভর করেই বিভিন্ন এনজিওর কাছ থেকে চড়া সুদে ঋণ নিয়ে রবই চাষ শুরু করেন তাঁরা। বাগানের গাছগুলো ফুলে ভরে ওঠে। কিন্তু ফল না ধরায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে বাগানের গাছ কেটে ফেলছেন তাঁরা।
বরইচাষি মো. নুর আলম বলেন, বছরের এ সময় বাগানে বরই থাকার কথা থাকলেও এবার বৈরী আবহাওয়ার কারণে গাছে ফলনই আসেনি। সারা বছর বাগান পরিচর্যা, সার ও কীটনাশক প্রয়োগের পরও ফলন না আসায় হতাশ হয়ে পড়েছেন তিনি। বিপুল অঙ্কের টাকা বিভিন্ন এনজিও সংস্থার কাছ থেকে চড়া সুদে ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করে ফলন না পাওয়ায় চরম হতাশায় দিন কাটাচ্ছেন তিনি।
মো. রবিউল ইসলাম নামের এক চাষি বলেন, ‘বরই চাষে প্রায় দেড় লাখ টাকা খরচ করেছি। গাছে ফল এলে প্রায় পাঁচ লাখ টাকা আয় পাওয়ার আশা ছিল। এখন এক টাকাও পাওয়ার আশা নেই।’
পোল্লাডাঙ্গা লম্বাটোলা গ্রামের মো. মজিবুর রহমান বলেন, গত বছর বাগানে নিয়মিত সার, কীটনাশক প্রয়োগ করে বরইয়ের দাম না পাওয়া এবং এবার ফল না আসায় গাছ কেটে ফেলেছেন তিনি। সরিষার আবাদ করার কথা ভাবছেন বলে জানান তিনি।
ফুল এলেও ফল না আসার কারণ কী, জানতে চাইলে কৃষিবিদ মো. আবুল কাশেম বলেন, রাতে ঠান্ডা, দিনে গরম এমন আবহাওয়ার কারণে এ ঘটনা ঘটতে পারে।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সৈয়দ সাগর আলী বলেন, পরিবর্তিত আবহাওয়ায় ভোলাহাট উপজেলায় বরই ফলের দানা গঠনে জাতভিত্তিতে ভিন্নতা দেখা গেছে। সুন্দরী জাতের কুলে সমস্যা দেখা দিলেও অন্য জাতের কুলের সমস্যা দেখা যায়নি বলে জানান তিনি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে