শিহাব আহমেদ
আন্তর্জাতিক সিম্বলস ও ড্রামস ব্র্যান্ড জিলদজিয়ানের অফিশিয়াল আর্টিস্ট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ওয়ারফেজ ব্যান্ডের ড্রামার ও দলনেতা শেখ মনিরুল আলম টিপু। এ ছাড়া এ মাসেই ৪০ বছর পূর্ণ করেছে ওয়ারফেজ। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও ওয়ারফেজের চার দশক পূর্তি উপলক্ষে টিপুর সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
সম্প্রতি আন্তর্জাতিক সিম্বলস ও ড্রামস ব্র্যান্ড জিলদজিয়ানের অফিশিয়াল আর্টিস্ট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। আপনার অনুভূতি কেমন?
জিলদজিয়ান হলো বিশ্বের অন্যতম সেরা সিম্বলস ও ড্রামস কোম্পানি। ৪০০ বছর ধরে সংগীতের সঙ্গে আছে তারা। যাঁরা মিউজিকে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন, তাঁদের স্বীকৃতি দেয় জিলদজিয়ান। সব ধরনের সার্ভে করেই এই স্বীকৃতি দেয় তারা। মিউজিক্যাল ক্যারিয়ারে এটা যেকোনো শিল্পীর জন্য বিরাট প্রাপ্তি। বাংলাদেশ থেকে আমি প্রথম তাদের অফিশিয়াল আর্টিস্ট হয়েছি। এটা আমার জীবনের বিশাল প্রাপ্তি ও মাইলফলক। এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এমন প্রাপ্তি আমার জন্য, ব্যান্ডের জন্য ও তরুণ প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।
ওয়ারফেজের ৪০ বছর পূর্ণ হওয়ার মাসেই এমন প্রাপ্তি নিশ্চয় আপনার জন্য দ্বিগুণ আনন্দের?
ওয়ারফেজের ৪০ বছর, কোক স্টুডিওতে গান, ঈদে গান প্রকাশ, এখন এমন প্রাপ্তির খবর সব মিলিয়ে আনন্দটা দ্বিগুণ নয়, চার গুণ বা তার চেয়েও বেশি।
জিলদজিয়ান আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল কীভাবে?
দেড় বছর ধরেই তারা আমার সঙ্গে যোগাযোগ করছে। জিলদজিয়ান ইন্ডিয়ার মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ার মিউজিশিয়ানদের প্রোফাইল সংগ্রহ করা হয়। তারা আমাকে নির্বাচিত করে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রোফাইল পাঠাতে বলে। এরপর আমার সব কাজকর্ম রিভিউ করে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে তাদের ওয়েবসাইটে আমার নাম ঘোষণা করে।
ওয়ারফেজ ৪০ বছর পূর্ণ করল। ব্যান্ডের শুরু থেকেই আপনি যুক্ত আছেন। কেমন ছিল এই পথচলা?
মোটেও সহজ ছিল না। সদস্যরা যদি ক্যারিয়ার গড়তে দেশের বাইরে চলে যায় কিংবা ব্যক্তিগত কারণে দলত্যাগ করে, তখন ব্যান্ডের কার্যক্রম ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। কেউ চলে গেলে আমাদের খারাপ লাগে, কষ্ট লাগে। কিন্তু তার ক্যারিয়ারের কথাও চিন্তা করতে হয়। তবে আমি ব্যান্ড নিয়ে স্থির ছিলাম। অনেকে চলে গেলেও আমি ব্যান্ড চালিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্তে অটল ছিলাম। যারা চলে যাচ্ছিল, তাদের শুধু এতটুকুই বলেছিলাম, তোরা আমাকে মেন্টালি সাপোর্ট করে যাবি। আমার জীবনের এইম ইন লাইফ ঠিক করেছিলাম মিউজিক আর ওয়ারফেজকে ঠিকমতো চালিয়ে নেওয়া। এই লক্ষ্য থেকে একচুল এদিক সেদিক হইনি। নতুন সদস্যদের নিয়ে একে একে অ্যালবাম করেছি। আমাদের বাঁচিয়ে রাখবে গান। গানগুলো যেন বেঁচে থাকে, যুগের পর যুগ মানুষের হৃদয় স্পর্শ করে সে বিষয়টি প্রথম থেকেই গুরুত্ব দিয়েছি। দেখতে দেখতে ৪০ বছর হয়ে গেল। আমার পরিবার, ব্যান্ডের বর্তমান ও পুরোনো সদস্যদের সহযোগিতা আর শ্রোতাদের ভালোবাসায় এত দূর আসতে পেরেছি। অনেক চড়াই-উতরাই থাকলেও তা পার করতে পেরেছি।
এখন নিজেকে কতটা সার্থক মনে হচ্ছে?
ওয়ারফেজের ৪০ বছর কথাটা শুনলে কিছুটা হলেও সার্থক মনে হয় নিজেকে। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, সার্থকতার শেষ নেই, আমাদের আরও অনেক কিছু দেওয়ার আছে। অনেক পরিকল্পনা আছে, যদি সৃষ্টিকর্তা বাঁচিয়ে রাখেন ও আমাকে তৌফিক দেন সেগুলো পূরণ করতে চাই।
ঈদে ওয়ারফেজের ‘অন্ধ ভালোবাসা’ শিরোনামের গান প্রকাশ পেল। কেমন সাড়া পাচ্ছেন?
এই গানটি আমরা প্রথম প্রকাশ করি ‘অবাক ভালোবাসা’ অ্যালবামে। এই অ্যালবামের প্রথম গান ছিল এটি। সেই গানটি ৩০ বছর পর নতুন করে আবার করলাম। এটি হেভি মিউজিক্যাল একটি গান। মুক্তির পর দেশ-বিদেশ থেকে অনেক সাড়া পাচ্ছি। যতটুকু আশা করেছিলাম তার চেয়েও বেশি।
এই অ্যালবামের ‘অবাক ভালোবাসা’ গানটিও তো নতুন করে করেছেন
অবাক ভালোবাসা ও অন্ধ জীবন দুটি গানের কথা ও সুর বাবনা করিমের। অবাক ভালোবাসা গানটি বাংলাদেশের ব্যান্ড মিউজিকে অন্যতম জনপ্রিয় একটি গান। ১৯৯৪ সালে প্রকাশের পর গানটি ব্যাপক সাড়া ফেলে। এবার কোক স্টুডিওতে নতুন আয়োজনে গানটি উপস্থাপন করা হলো। বাবনা করিম থেকে পলাশ নূরের কণ্ঠে যখন ওঠে তখন গানটির সুর ট্রান্সফার করে সি মাইনর থেকে ই মাইনর করা হয়েছে। এ ছাড়া নতুন অনেক বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে দারুণ এক অভিজ্ঞতা। শ্রোতারাও নতুন এক অভিজ্ঞতা পেয়েছে বলেই গানটি লুফে নিয়েছে। যেকোনো কাজ যদি দরদ দিয়ে করা যায়, সেটার সুন্দর আউটপুট আসে। অবাক ভালোবাসার ক্ষেত্রে তা-ই হয়েছে।
ওয়ারফেজের ৪০ বছর উদ্যাপনের কোনো পরিকল্পনা করা হয়েছে?
২০২৪ থেকে ২০২৫ সালের ৫ জুন পর্যন্ত সেলিব্রেশন থামবে না। দেশ ও দেশের বাইরে বিভিন্ন আয়োজন থাকবে। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, ভারতসহ আরও কয়েকটি দেশে কনসার্ট করার পরিকল্পনা আছে। দেশের বেশ কিছু বিভাগে বড় কনসার্ট হবে। একটি রিইউনিয়ন কনসার্ট করার পরিকল্পনা আছে আমাদের। সেখানে ব্যান্ডের পুরোনো সদস্যদের আমন্ত্রণ জানানো হবে। সবাই এক মঞ্চে দর্শকের সামনে পারফর্ম করবে। এ ছাড়া এই সময়ের মধ্যে নতুন একটি অ্যালবাম প্রকাশের কাজ চলছে। সম্পূর্ণ নতুন গান দিয়ে সাজানো হবে অ্যালবামটি।
আন্তর্জাতিক সিম্বলস ও ড্রামস ব্র্যান্ড জিলদজিয়ানের অফিশিয়াল আর্টিস্ট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ওয়ারফেজ ব্যান্ডের ড্রামার ও দলনেতা শেখ মনিরুল আলম টিপু। এ ছাড়া এ মাসেই ৪০ বছর পূর্ণ করেছে ওয়ারফেজ। আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও ওয়ারফেজের চার দশক পূর্তি উপলক্ষে টিপুর সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
সম্প্রতি আন্তর্জাতিক সিম্বলস ও ড্রামস ব্র্যান্ড জিলদজিয়ানের অফিশিয়াল আর্টিস্ট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। আপনার অনুভূতি কেমন?
জিলদজিয়ান হলো বিশ্বের অন্যতম সেরা সিম্বলস ও ড্রামস কোম্পানি। ৪০০ বছর ধরে সংগীতের সঙ্গে আছে তারা। যাঁরা মিউজিকে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন, তাঁদের স্বীকৃতি দেয় জিলদজিয়ান। সব ধরনের সার্ভে করেই এই স্বীকৃতি দেয় তারা। মিউজিক্যাল ক্যারিয়ারে এটা যেকোনো শিল্পীর জন্য বিরাট প্রাপ্তি। বাংলাদেশ থেকে আমি প্রথম তাদের অফিশিয়াল আর্টিস্ট হয়েছি। এটা আমার জীবনের বিশাল প্রাপ্তি ও মাইলফলক। এই অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এমন প্রাপ্তি আমার জন্য, ব্যান্ডের জন্য ও তরুণ প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে।
ওয়ারফেজের ৪০ বছর পূর্ণ হওয়ার মাসেই এমন প্রাপ্তি নিশ্চয় আপনার জন্য দ্বিগুণ আনন্দের?
ওয়ারফেজের ৪০ বছর, কোক স্টুডিওতে গান, ঈদে গান প্রকাশ, এখন এমন প্রাপ্তির খবর সব মিলিয়ে আনন্দটা দ্বিগুণ নয়, চার গুণ বা তার চেয়েও বেশি।
জিলদজিয়ান আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল কীভাবে?
দেড় বছর ধরেই তারা আমার সঙ্গে যোগাযোগ করছে। জিলদজিয়ান ইন্ডিয়ার মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ার মিউজিশিয়ানদের প্রোফাইল সংগ্রহ করা হয়। তারা আমাকে নির্বাচিত করে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রোফাইল পাঠাতে বলে। এরপর আমার সব কাজকর্ম রিভিউ করে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে তাদের ওয়েবসাইটে আমার নাম ঘোষণা করে।
ওয়ারফেজ ৪০ বছর পূর্ণ করল। ব্যান্ডের শুরু থেকেই আপনি যুক্ত আছেন। কেমন ছিল এই পথচলা?
মোটেও সহজ ছিল না। সদস্যরা যদি ক্যারিয়ার গড়তে দেশের বাইরে চলে যায় কিংবা ব্যক্তিগত কারণে দলত্যাগ করে, তখন ব্যান্ডের কার্যক্রম ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। কেউ চলে গেলে আমাদের খারাপ লাগে, কষ্ট লাগে। কিন্তু তার ক্যারিয়ারের কথাও চিন্তা করতে হয়। তবে আমি ব্যান্ড নিয়ে স্থির ছিলাম। অনেকে চলে গেলেও আমি ব্যান্ড চালিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্তে অটল ছিলাম। যারা চলে যাচ্ছিল, তাদের শুধু এতটুকুই বলেছিলাম, তোরা আমাকে মেন্টালি সাপোর্ট করে যাবি। আমার জীবনের এইম ইন লাইফ ঠিক করেছিলাম মিউজিক আর ওয়ারফেজকে ঠিকমতো চালিয়ে নেওয়া। এই লক্ষ্য থেকে একচুল এদিক সেদিক হইনি। নতুন সদস্যদের নিয়ে একে একে অ্যালবাম করেছি। আমাদের বাঁচিয়ে রাখবে গান। গানগুলো যেন বেঁচে থাকে, যুগের পর যুগ মানুষের হৃদয় স্পর্শ করে সে বিষয়টি প্রথম থেকেই গুরুত্ব দিয়েছি। দেখতে দেখতে ৪০ বছর হয়ে গেল। আমার পরিবার, ব্যান্ডের বর্তমান ও পুরোনো সদস্যদের সহযোগিতা আর শ্রোতাদের ভালোবাসায় এত দূর আসতে পেরেছি। অনেক চড়াই-উতরাই থাকলেও তা পার করতে পেরেছি।
এখন নিজেকে কতটা সার্থক মনে হচ্ছে?
ওয়ারফেজের ৪০ বছর কথাটা শুনলে কিছুটা হলেও সার্থক মনে হয় নিজেকে। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, সার্থকতার শেষ নেই, আমাদের আরও অনেক কিছু দেওয়ার আছে। অনেক পরিকল্পনা আছে, যদি সৃষ্টিকর্তা বাঁচিয়ে রাখেন ও আমাকে তৌফিক দেন সেগুলো পূরণ করতে চাই।
ঈদে ওয়ারফেজের ‘অন্ধ ভালোবাসা’ শিরোনামের গান প্রকাশ পেল। কেমন সাড়া পাচ্ছেন?
এই গানটি আমরা প্রথম প্রকাশ করি ‘অবাক ভালোবাসা’ অ্যালবামে। এই অ্যালবামের প্রথম গান ছিল এটি। সেই গানটি ৩০ বছর পর নতুন করে আবার করলাম। এটি হেভি মিউজিক্যাল একটি গান। মুক্তির পর দেশ-বিদেশ থেকে অনেক সাড়া পাচ্ছি। যতটুকু আশা করেছিলাম তার চেয়েও বেশি।
এই অ্যালবামের ‘অবাক ভালোবাসা’ গানটিও তো নতুন করে করেছেন
অবাক ভালোবাসা ও অন্ধ জীবন দুটি গানের কথা ও সুর বাবনা করিমের। অবাক ভালোবাসা গানটি বাংলাদেশের ব্যান্ড মিউজিকে অন্যতম জনপ্রিয় একটি গান। ১৯৯৪ সালে প্রকাশের পর গানটি ব্যাপক সাড়া ফেলে। এবার কোক স্টুডিওতে নতুন আয়োজনে গানটি উপস্থাপন করা হলো। বাবনা করিম থেকে পলাশ নূরের কণ্ঠে যখন ওঠে তখন গানটির সুর ট্রান্সফার করে সি মাইনর থেকে ই মাইনর করা হয়েছে। এ ছাড়া নতুন অনেক বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে দারুণ এক অভিজ্ঞতা। শ্রোতারাও নতুন এক অভিজ্ঞতা পেয়েছে বলেই গানটি লুফে নিয়েছে। যেকোনো কাজ যদি দরদ দিয়ে করা যায়, সেটার সুন্দর আউটপুট আসে। অবাক ভালোবাসার ক্ষেত্রে তা-ই হয়েছে।
ওয়ারফেজের ৪০ বছর উদ্যাপনের কোনো পরিকল্পনা করা হয়েছে?
২০২৪ থেকে ২০২৫ সালের ৫ জুন পর্যন্ত সেলিব্রেশন থামবে না। দেশ ও দেশের বাইরে বিভিন্ন আয়োজন থাকবে। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, ভারতসহ আরও কয়েকটি দেশে কনসার্ট করার পরিকল্পনা আছে। দেশের বেশ কিছু বিভাগে বড় কনসার্ট হবে। একটি রিইউনিয়ন কনসার্ট করার পরিকল্পনা আছে আমাদের। সেখানে ব্যান্ডের পুরোনো সদস্যদের আমন্ত্রণ জানানো হবে। সবাই এক মঞ্চে দর্শকের সামনে পারফর্ম করবে। এ ছাড়া এই সময়ের মধ্যে নতুন একটি অ্যালবাম প্রকাশের কাজ চলছে। সম্পূর্ণ নতুন গান দিয়ে সাজানো হবে অ্যালবামটি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে