ওমর ফারুক সুমন, বাঘাইছড়ি (রাঙামাটি)
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শিক্ষার্থীদের করোনা সুরক্ষা টিকাদান কর্মসূচি চলছে। উপজেলার ৩১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৮ হাজার ছাত্রছাত্রীকে টিকার আওতায় আনা হচ্ছে। কিন্তু টিকা নিতে গিয়ে রীতিমতো ঝুঁকি নিচ্ছে শিক্ষার্থীরা। দীর্ঘ পাহাড়ি সড়কে চাঁদের গাড়িতে (জিপ) ঠাসাঠাসি বসে, পাদানিতে ‘বাদুর ঝোলা’ হয়ে আসছে তারা। এমনকি গাড়ির ছাদে বসেও যাতায়াত করছে অনেকে। কয়েক দিন ধরে এই অবস্থা দেখা গেছে।
উপজেলার ৮ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) ও একটি পৌরসভার মাধ্যমিক, নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়, দুটি দাখিল মাদ্রাসা এবং দুটি কলেজ মিলিয়ে ৩১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। সরকারঘোষিত নির্দেশ অনুযায়ী এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনতে কাজ করছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদ জানান, গত ১৬ জানুয়ারি সকাল থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ছাত্রছাত্রীদের করোনা সুরক্ষা টিকাদান শুরু হয়। গতকাল পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজের আওতায় এসেছে ৭ হাজার ৬৬৪ জন শিক্ষার্থী। দ্বিতীয় ডোজ টিকা পেয়েছে ৫ হাজার ১৪৮ জন। এ ছাড়া বয়স ১২ বছর পূর্ণ না হওয়ায় ৩১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আরও প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছে না।
গতকাল সকালে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, টিকা নেওয়ার জন্য উপজেলার আমতলী ও দুর্গম সাজেক ইউনিয়ন থেকে আসা কড়া রোদে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে আছে কয়েক শ শিক্ষার্থী। এ ছাড়া দীর্ঘ পাহাড়ি সড়কে চাঁদের গাড়িতে (জিপ) ‘বাদুর ঝোলা’র মতো করে ৮ থেকে ১০টি গাড়িতে টিকাকেন্দ্রে এসেছে ছাত্রছাত্রীরা। প্রতিটি গাড়িতে ২০ জনের আসন থাকলেও ৩০-৩৫ জন গাদাগাদি করে এসেছে। গাড়ির ছাদে ও পাদানিতে ঝুলে আসছে অনেকে। এতে পাহাড়ি সড়কে দুর্ঘটনার পাশাপাশি স্বাস্থ্যঝুঁকিও রয়েছে।
উপজেলা সদর থেকে আমতলী ইউনিয়নের দূরত্ব ৩০ কিলোমিটার। নদীর পানি শুকিয়ে যাওয়ায় উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে ওই এলাকার শিক্ষার্থীদের সারোয়াতলী ইউনিয়নের পাহাড়ি সড়কে সদরে আসতে হয়।
গতকাল আমতলী থেকে আসা সপ্তম শ্রেণির ছাত্র হৃদয় বলে, ‘সকাল থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। টিকা নিয়ে এত দূরের পথ কীভাবে যাব, ভেবে পাই না। নিজের ইউনিয়নে টিকা দিতে পারলে ভালো হতো।’
সদর থেকে সাজেকের মাচালং এলাকার দূরত্ব প্রায় ৪০ কিলোমিটার। এখানকার শিক্ষার্থী বিনয় ত্রিপুরা গতকাল বলে, ‘ঝুঁকি নিয়ে টিকা দিতে এসে সকাল থেকে দাঁড়িয়ে আছি। এখনো টিকা নিতে পারিনি, আমাদের দিকটা একটু নজর দিয়ে আগে টিকা দিলে ভালো হতো।’
চাঁদের গাড়ির চালক রুবেল হোসেন বলেন, ‘ঝুঁকিপূর্ণ হলেও শিক্ষকদের চাপে অতিরিক্ত যাত্রী নিতে হয়।’
সাজেক ইউপির সচিব বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী বলেন, ‘পাহাড়ি পথে অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে গাড়িগুলো যেভাবে চলে, যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
দূরদূরান্ত থেকে আসা এসব ছাত্রছাত্রীকে লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা নিতে সাহায্য করছিলেন উপজেলা রেড ক্রিসেন্টের সদস্যরা। তাঁদের একজন কাচালং মডেল সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্র আহসান উল্লাহ তাহসিন জানায়, টিকা নিতে আসা শিক্ষার্থীদের অনেকই লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে অস্থির হয়ে যায়। অনেকে খারাপ আচরণ করে। তারপরও সদস্যরা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। টিকাকেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল কর্মকর্তা (হোমিওপ্যাথিক) রনি আলম জানান, একসঙ্গে এত শিক্ষার্থীর চাপ সামলাতে তাঁরা হিমশিম খাচ্ছেন। তারপরও সুন্দর পরিবেশে সব শিক্ষার্থী যাতে টিকা নিতে পারে, সেদিকে নজরদারি রয়েছে।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গিয়াসউদ্দিন মামুন বলেন, বাঘাইছড়ি থেকে ১৪৪ কিলোমিটার দূরে রাঙামাটি জেলা সদরে গিয়ে টিকা নিতে নির্দেশনা দিয়েছিল স্বাস্থ্য বিভাগ। তাতে শিক্ষক ও অভিভাবকেরা কিছুটা হতাশ হয়েছিলেন। পরে রাঙামাটির সাংসদ দীপংকর তালুকদার, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী মারমাসহ উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মিলনায়তনে টিকাদানের ব্যবস্থা করা হয়। এ জন্য প্রায় ২ লাখ টাকা ব্যয়ে এসি ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি বসিয়ে টিকা সংরক্ষণের উপযোগী করে ১৬ জানুয়ারি থেকে টিকাদান শুরু হয়। এ ছাড়া রেড ক্রিসেন্ট সদস্য এবং অন্য সবার দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা করেছে উপজেলা আওয়ামী লীগ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শরিফুল ইসলাম বলেন, বয়সের কারণে প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থী টিকা নিতে পারছে না। তা ছাড়া দুর্গম অঞ্চলের ছাত্রছাত্রীদের টিকা নিতে কিছুটা কষ্ট হচ্ছে, এটা সত্য। তারপরও উপজেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের আন্তরিকতায় ঘাটতি নেই।
রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শিক্ষার্থীদের করোনা সুরক্ষা টিকাদান কর্মসূচি চলছে। উপজেলার ৩১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৮ হাজার ছাত্রছাত্রীকে টিকার আওতায় আনা হচ্ছে। কিন্তু টিকা নিতে গিয়ে রীতিমতো ঝুঁকি নিচ্ছে শিক্ষার্থীরা। দীর্ঘ পাহাড়ি সড়কে চাঁদের গাড়িতে (জিপ) ঠাসাঠাসি বসে, পাদানিতে ‘বাদুর ঝোলা’ হয়ে আসছে তারা। এমনকি গাড়ির ছাদে বসেও যাতায়াত করছে অনেকে। কয়েক দিন ধরে এই অবস্থা দেখা গেছে।
উপজেলার ৮ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) ও একটি পৌরসভার মাধ্যমিক, নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়, দুটি দাখিল মাদ্রাসা এবং দুটি কলেজ মিলিয়ে ৩১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। সরকারঘোষিত নির্দেশ অনুযায়ী এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের টিকার আওতায় আনতে কাজ করছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নুর মোহাম্মদ জানান, গত ১৬ জানুয়ারি সকাল থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ছাত্রছাত্রীদের করোনা সুরক্ষা টিকাদান শুরু হয়। গতকাল পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজের আওতায় এসেছে ৭ হাজার ৬৬৪ জন শিক্ষার্থী। দ্বিতীয় ডোজ টিকা পেয়েছে ৫ হাজার ১৪৮ জন। এ ছাড়া বয়স ১২ বছর পূর্ণ না হওয়ায় ৩১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আরও প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থীকে টিকার আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছে না।
গতকাল সকালে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা যায়, টিকা নেওয়ার জন্য উপজেলার আমতলী ও দুর্গম সাজেক ইউনিয়ন থেকে আসা কড়া রোদে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে আছে কয়েক শ শিক্ষার্থী। এ ছাড়া দীর্ঘ পাহাড়ি সড়কে চাঁদের গাড়িতে (জিপ) ‘বাদুর ঝোলা’র মতো করে ৮ থেকে ১০টি গাড়িতে টিকাকেন্দ্রে এসেছে ছাত্রছাত্রীরা। প্রতিটি গাড়িতে ২০ জনের আসন থাকলেও ৩০-৩৫ জন গাদাগাদি করে এসেছে। গাড়ির ছাদে ও পাদানিতে ঝুলে আসছে অনেকে। এতে পাহাড়ি সড়কে দুর্ঘটনার পাশাপাশি স্বাস্থ্যঝুঁকিও রয়েছে।
উপজেলা সদর থেকে আমতলী ইউনিয়নের দূরত্ব ৩০ কিলোমিটার। নদীর পানি শুকিয়ে যাওয়ায় উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে ওই এলাকার শিক্ষার্থীদের সারোয়াতলী ইউনিয়নের পাহাড়ি সড়কে সদরে আসতে হয়।
গতকাল আমতলী থেকে আসা সপ্তম শ্রেণির ছাত্র হৃদয় বলে, ‘সকাল থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। টিকা নিয়ে এত দূরের পথ কীভাবে যাব, ভেবে পাই না। নিজের ইউনিয়নে টিকা দিতে পারলে ভালো হতো।’
সদর থেকে সাজেকের মাচালং এলাকার দূরত্ব প্রায় ৪০ কিলোমিটার। এখানকার শিক্ষার্থী বিনয় ত্রিপুরা গতকাল বলে, ‘ঝুঁকি নিয়ে টিকা দিতে এসে সকাল থেকে দাঁড়িয়ে আছি। এখনো টিকা নিতে পারিনি, আমাদের দিকটা একটু নজর দিয়ে আগে টিকা দিলে ভালো হতো।’
চাঁদের গাড়ির চালক রুবেল হোসেন বলেন, ‘ঝুঁকিপূর্ণ হলেও শিক্ষকদের চাপে অতিরিক্ত যাত্রী নিতে হয়।’
সাজেক ইউপির সচিব বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী বলেন, ‘পাহাড়ি পথে অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে গাড়িগুলো যেভাবে চলে, যেকোনো সময় বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
দূরদূরান্ত থেকে আসা এসব ছাত্রছাত্রীকে লাইনে দাঁড়িয়ে টিকা নিতে সাহায্য করছিলেন উপজেলা রেড ক্রিসেন্টের সদস্যরা। তাঁদের একজন কাচালং মডেল সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্র আহসান উল্লাহ তাহসিন জানায়, টিকা নিতে আসা শিক্ষার্থীদের অনেকই লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে অস্থির হয়ে যায়। অনেকে খারাপ আচরণ করে। তারপরও সদস্যরা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। টিকাকেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল কর্মকর্তা (হোমিওপ্যাথিক) রনি আলম জানান, একসঙ্গে এত শিক্ষার্থীর চাপ সামলাতে তাঁরা হিমশিম খাচ্ছেন। তারপরও সুন্দর পরিবেশে সব শিক্ষার্থী যাতে টিকা নিতে পারে, সেদিকে নজরদারি রয়েছে।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গিয়াসউদ্দিন মামুন বলেন, বাঘাইছড়ি থেকে ১৪৪ কিলোমিটার দূরে রাঙামাটি জেলা সদরে গিয়ে টিকা নিতে নির্দেশনা দিয়েছিল স্বাস্থ্য বিভাগ। তাতে শিক্ষক ও অভিভাবকেরা কিছুটা হতাশ হয়েছিলেন। পরে রাঙামাটির সাংসদ দীপংকর তালুকদার, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী মারমাসহ উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মিলনায়তনে টিকাদানের ব্যবস্থা করা হয়। এ জন্য প্রায় ২ লাখ টাকা ব্যয়ে এসি ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি বসিয়ে টিকা সংরক্ষণের উপযোগী করে ১৬ জানুয়ারি থেকে টিকাদান শুরু হয়। এ ছাড়া রেড ক্রিসেন্ট সদস্য এবং অন্য সবার দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা করেছে উপজেলা আওয়ামী লীগ।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শরিফুল ইসলাম বলেন, বয়সের কারণে প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থী টিকা নিতে পারছে না। তা ছাড়া দুর্গম অঞ্চলের ছাত্রছাত্রীদের টিকা নিতে কিছুটা কষ্ট হচ্ছে, এটা সত্য। তারপরও উপজেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের আন্তরিকতায় ঘাটতি নেই।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে