ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
মাগুরা সদরের সাজিয়ারা এলাকাসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় আতঙ্কের নাম বিদ্যুতের তার। মানুষের বসতবাড়ির ওপর দিয়ে ৩৩ হাজার ভোল্টের উচ্চক্ষমতার বিদ্যুতের লাইন যাওয়ায় হতাহতের ঘটনাও ঘটছে প্রায়ই। মৃত্যুঝুঁকি নিয়েই তারা বসবাস করছে। স্থানীয়রা এ জন্য বিদ্যুৎ বিভাগকে দায়ী করলেও বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, নিয়ম মেনে বসতবাড়ি গড়ে না ওঠায় এমন দুর্ঘটনা ঘটছে।
সাজিয়ারা এলাকা মাগুরা শহর থেকে তিন কিলোমিটার পশ্চিমে মাগুরা-ঝিনাইদহ মহাসড়কের পাশে অবস্থিত। এই এলাকা দিয়ে মাগুরা জেলার প্রধান বিদ্যুতের লাইন গেছে দুই কিলোমিটার দক্ষিণে ফাতরা এলাকার বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের ৩৩ কেভিতে। এই লাইন যাওয়ার কিছু অংশ জড়িয়ে আছে সাজিয়ারা জামে মসজিদ এবং পাশে পলিটেকনিক কলেজের সীমান্ত ঘেঁষে।
গত বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, দুর্ঘটনাপ্রবণ এলাকার অন্তত ১০টি বাড়িঘরের ওপরে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ভোল্টের বিদ্যুতের লাইন। ভুক্তভোগী বাসিন্দা কাবরিল, মুন্সি নায়েব আলী, জেসমিনসহ অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত কয়েক বছরে একজন বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা গেছেন, দুজন পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন, আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।
গত শনিবার এই এলাকার একটি মেসের দোতলার ছাদ থেকে বিদ্যুতায়িত হয়ে নিচে পড়ে আহত হন চয়ন আলী (২৫) নামের এক যুবক।তিনি ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। এর আগে মারা যাওয়া ও আহত শিক্ষার্থীদের বাড়ি দেশের নানা অঞ্চলে হওয়ায় তাঁদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
এসব দুর্ঘটনার জন্য স্থানীয়রা দায়ী করেছেন বিদ্যুৎ বিভাগকে। সব থেকে ভয়ংকর পরিস্থিতি সাজিয়ারা এলাকার একটি মেস ঘিরে।জেসমিন মেস নামের এই ভবন দোতলা। এখানে পলিটেকনিক কলেজের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা মেস করে থাকে। ২৫ জনের ধারণক্ষমতার এই মেসের ছাদে গত তিন বছরে মারা গেছে এক শিক্ষার্থী। গুরুতর আহত হয়েছে অন্তত চারজন।
মেসের মালিক জেসমিন আরা আজকের পত্রিকাকে জানান, ১৯৯৭ সালের দিকে তিনি মেসটির দোতলা ভবন করেন। দোতলা করতে গিয়ে নির্মাণশ্রমিকেরাও বিদ্যুতায়িত হয়ে আহত হন। তিনিসহ আর যাঁদের বাড়ি এই ৩৩ হাজার ভোল্টের লাইনের নিচে পড়েছে, তাঁরা বিষয়টি বিদ্যুৎ বিভাগকে জানিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে তাঁরা কোনো সমাধান পাননি। ফলে মৃত্যুঝুঁকি নিয়েই তাঁরা বসবাস করছেন দুই যুগের বেশি সময় ধরে। তবে যাঁরা নিহত কিংবা আহত হয়েছেন, তাঁরা কেউই এই উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ভোল্টের তারের কথা ভালো করে জানতেন না বলে তিনি দাবি করেন।
মেসে থাকা পলিটেকনিক কলেজের শিক্ষার্থী মাসুম মিয়া জানায়, তিনি দেড় বছর ধরে এই মেসে থাকছেন। ছাদে বিদ্যুতায়িত হয়ে এর আগে পলিটেকনিকের ছাত্র মারা গেছে বলে সে শুনেছে। এ জন্য কেউ ছাদে যেত না। তবে ভুলবশত কেউ গেলে তার বিপদ হয়েছে। এমনকি বসবাসের ঘরগুলোর বিদ্যুতের তার ও সুইচ সকেট বিভিন্ন সময় পুড়ে গেছে। মোবাইল চার্জ দিতে গিয়ে তারা বিদ্যুতায়িত হয়েছে। ভাড়া কম বলে তারা এই মেসে বসবাস করত।
স্থানীয়রা বলেন, যাঁদের ঘরের ওপর এই বিদ্যুতের লাইন গেছে, তাঁরা অনেকে আর দোতলা ঘর বানাতে পারছেন না। কষ্টের পয়সা দিয়ে জমি কিনে তাঁরা পড়েছেন এখন আতঙ্কে। কারণ, হিসেবে তাঁরা বলছেন, তাঁদের বাড়িগুলোর ওপর দিয়ে এই বিদ্যুতের লাইন শুধু শুধু টানানো হয়েছে। এটি সামনের বিশ্বরোড দিয়ে টানলে মৃত্যুঝুঁকি তাড়া করত না। বিদ্যুৎ বিভাগের এমন গাফিলতিতে বারবার এমন ঘটছে বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেন।
এদিকে মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ প্রকৌশলী মো. খোরশেদ আলম শিক্ষার্থীদের হতাহতের ঘটনার বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি নতুন এসেছেন। তবে তাঁর পুরোনো সহকর্মীদের কাছ থেকে তিনি শুনেছেন। তিনি আরও বলেন, ‘একটি ছাত্রাবাসে আমাদের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাই বেশি থাকে। বিষয়টি জানার পর এমন ঝুঁকিপূর্ণ বাসাবাড়িতে না থাকার জন্য নির্দেশনা দিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এ ছাড়া যেসব মেস এ রকম দুর্ঘটনাপ্রবণ, সেগুলোর তালিকা তৈরি করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়ার ঘটনাগুলো নিয়ে মাগুরা ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ওজোপাডিকো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, যেখানে দুর্ঘটনা ঘটেছে, সেটা মাগুরা বিদ্যুৎ বিতরণের প্রথম লাইন। সাজিয়ারায় ১৩২/৩৩ গ্রিডের উপকেন্দ্র স্থাপনের আগে ওই লাইন দিয়েই ঝিনাইদহ থেকে বিদ্যুৎ আসত, যা এখনো মাগুরা জেলার প্রধান লাইন।
লাইনের নিচ দিয়ে তাঁরা (স্থানীয়রা) অপরিকল্পিত ও ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসতি নির্মাণ করেছেন বলে তিনি জানান। ফলে দুর্ঘটনার দায় স্থানীয়রা এড়াতে পারেন না। তবে বিষয়টি নিয়ে বিদ্যুৎ বিভাগ কাজ করছে। লাইনটি প্রধান সড়ক দিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজ চলছে বলে তিনি জানান।
মাগুরা সদরের সাজিয়ারা এলাকাসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় আতঙ্কের নাম বিদ্যুতের তার। মানুষের বসতবাড়ির ওপর দিয়ে ৩৩ হাজার ভোল্টের উচ্চক্ষমতার বিদ্যুতের লাইন যাওয়ায় হতাহতের ঘটনাও ঘটছে প্রায়ই। মৃত্যুঝুঁকি নিয়েই তারা বসবাস করছে। স্থানীয়রা এ জন্য বিদ্যুৎ বিভাগকে দায়ী করলেও বিদ্যুৎ বিভাগ বলছে, নিয়ম মেনে বসতবাড়ি গড়ে না ওঠায় এমন দুর্ঘটনা ঘটছে।
সাজিয়ারা এলাকা মাগুরা শহর থেকে তিন কিলোমিটার পশ্চিমে মাগুরা-ঝিনাইদহ মহাসড়কের পাশে অবস্থিত। এই এলাকা দিয়ে মাগুরা জেলার প্রধান বিদ্যুতের লাইন গেছে দুই কিলোমিটার দক্ষিণে ফাতরা এলাকার বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের ৩৩ কেভিতে। এই লাইন যাওয়ার কিছু অংশ জড়িয়ে আছে সাজিয়ারা জামে মসজিদ এবং পাশে পলিটেকনিক কলেজের সীমান্ত ঘেঁষে।
গত বৃহস্পতিবার সরেজমিনে দেখা যায়, দুর্ঘটনাপ্রবণ এলাকার অন্তত ১০টি বাড়িঘরের ওপরে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ভোল্টের বিদ্যুতের লাইন। ভুক্তভোগী বাসিন্দা কাবরিল, মুন্সি নায়েব আলী, জেসমিনসহ অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত কয়েক বছরে একজন বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা গেছেন, দুজন পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন, আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।
গত শনিবার এই এলাকার একটি মেসের দোতলার ছাদ থেকে বিদ্যুতায়িত হয়ে নিচে পড়ে আহত হন চয়ন আলী (২৫) নামের এক যুবক।তিনি ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। এর আগে মারা যাওয়া ও আহত শিক্ষার্থীদের বাড়ি দেশের নানা অঞ্চলে হওয়ায় তাঁদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
এসব দুর্ঘটনার জন্য স্থানীয়রা দায়ী করেছেন বিদ্যুৎ বিভাগকে। সব থেকে ভয়ংকর পরিস্থিতি সাজিয়ারা এলাকার একটি মেস ঘিরে।জেসমিন মেস নামের এই ভবন দোতলা। এখানে পলিটেকনিক কলেজের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা মেস করে থাকে। ২৫ জনের ধারণক্ষমতার এই মেসের ছাদে গত তিন বছরে মারা গেছে এক শিক্ষার্থী। গুরুতর আহত হয়েছে অন্তত চারজন।
মেসের মালিক জেসমিন আরা আজকের পত্রিকাকে জানান, ১৯৯৭ সালের দিকে তিনি মেসটির দোতলা ভবন করেন। দোতলা করতে গিয়ে নির্মাণশ্রমিকেরাও বিদ্যুতায়িত হয়ে আহত হন। তিনিসহ আর যাঁদের বাড়ি এই ৩৩ হাজার ভোল্টের লাইনের নিচে পড়েছে, তাঁরা বিষয়টি বিদ্যুৎ বিভাগকে জানিয়েছেন। তবে এ বিষয়ে তাঁরা কোনো সমাধান পাননি। ফলে মৃত্যুঝুঁকি নিয়েই তাঁরা বসবাস করছেন দুই যুগের বেশি সময় ধরে। তবে যাঁরা নিহত কিংবা আহত হয়েছেন, তাঁরা কেউই এই উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ভোল্টের তারের কথা ভালো করে জানতেন না বলে তিনি দাবি করেন।
মেসে থাকা পলিটেকনিক কলেজের শিক্ষার্থী মাসুম মিয়া জানায়, তিনি দেড় বছর ধরে এই মেসে থাকছেন। ছাদে বিদ্যুতায়িত হয়ে এর আগে পলিটেকনিকের ছাত্র মারা গেছে বলে সে শুনেছে। এ জন্য কেউ ছাদে যেত না। তবে ভুলবশত কেউ গেলে তার বিপদ হয়েছে। এমনকি বসবাসের ঘরগুলোর বিদ্যুতের তার ও সুইচ সকেট বিভিন্ন সময় পুড়ে গেছে। মোবাইল চার্জ দিতে গিয়ে তারা বিদ্যুতায়িত হয়েছে। ভাড়া কম বলে তারা এই মেসে বসবাস করত।
স্থানীয়রা বলেন, যাঁদের ঘরের ওপর এই বিদ্যুতের লাইন গেছে, তাঁরা অনেকে আর দোতলা ঘর বানাতে পারছেন না। কষ্টের পয়সা দিয়ে জমি কিনে তাঁরা পড়েছেন এখন আতঙ্কে। কারণ, হিসেবে তাঁরা বলছেন, তাঁদের বাড়িগুলোর ওপর দিয়ে এই বিদ্যুতের লাইন শুধু শুধু টানানো হয়েছে। এটি সামনের বিশ্বরোড দিয়ে টানলে মৃত্যুঝুঁকি তাড়া করত না। বিদ্যুৎ বিভাগের এমন গাফিলতিতে বারবার এমন ঘটছে বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেন।
এদিকে মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ প্রকৌশলী মো. খোরশেদ আলম শিক্ষার্থীদের হতাহতের ঘটনার বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি নতুন এসেছেন। তবে তাঁর পুরোনো সহকর্মীদের কাছ থেকে তিনি শুনেছেন। তিনি আরও বলেন, ‘একটি ছাত্রাবাসে আমাদের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাই বেশি থাকে। বিষয়টি জানার পর এমন ঝুঁকিপূর্ণ বাসাবাড়িতে না থাকার জন্য নির্দেশনা দিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এ ছাড়া যেসব মেস এ রকম দুর্ঘটনাপ্রবণ, সেগুলোর তালিকা তৈরি করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিদ্যুতায়িত হয়ে মারা যাওয়ার ঘটনাগুলো নিয়ে মাগুরা ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ওজোপাডিকো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, যেখানে দুর্ঘটনা ঘটেছে, সেটা মাগুরা বিদ্যুৎ বিতরণের প্রথম লাইন। সাজিয়ারায় ১৩২/৩৩ গ্রিডের উপকেন্দ্র স্থাপনের আগে ওই লাইন দিয়েই ঝিনাইদহ থেকে বিদ্যুৎ আসত, যা এখনো মাগুরা জেলার প্রধান লাইন।
লাইনের নিচ দিয়ে তাঁরা (স্থানীয়রা) অপরিকল্পিত ও ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসতি নির্মাণ করেছেন বলে তিনি জানান। ফলে দুর্ঘটনার দায় স্থানীয়রা এড়াতে পারেন না। তবে বিষয়টি নিয়ে বিদ্যুৎ বিভাগ কাজ করছে। লাইনটি প্রধান সড়ক দিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজ চলছে বলে তিনি জানান।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪