ফয়সাল পারভেজ, মাগুরা
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ডিসেম্বরের দিকে প্রতিটি জেলা হানাদারমুক্ত হতে থাকে। তারই ধারাবাহিকতায় মাগুরা জেলাও শত্রুমুক্ত হয় ৭ ডিসেম্বর।
মাগুরামুক্ত দিবসের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা আকরাম হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, তখন শ্রীপুর থেকে আমি প্রয়াত এক মুক্তিযোদ্ধাকে সঙ্গে নিয়ে শহরে প্রবেশ করেছি। ৭ তারিখের সেই সকালটা চোখের সামনে এখনো ভাসছে। চারদিকে মানুষের সে কি উল্লাস। জয়ের আনন্দ। সেই আনন্দ মনে পড়লে এখনো আবেগে চোখ ভিজে যায়।
মাগুরার স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা ও তৎকালীন মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস থেকে জানা যায়, হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে মাগুরা জেলার প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। ৬ ডিসেম্বরে যশোর, ঝিনাইদহ ও নড়াইল এলাকা থেকে মুক্তিযোদ্ধারা মিত্র বাহিনীর বিমান হামলার সঙ্গে সঙ্গে যশোর মহকুমায় থাকা মাগুরার দিকে অগ্রসর হতে থাকে। একই সঙ্গে আকবর বাহিনীর প্রধান আকবর হোসেন মিয়া ও মোল্লা নবুয়ত আলীর নেতৃত্বে শ্রীপুর আঞ্চলিক বাহিনী মাগুরা শহর সংলগ্ন নিজনান্দুয়ালী গ্রামে এসে অবস্থান নেয়।
এ সময় মিত্রবাহিনী মাগুরা শহরের পাক সেনাদের বিভিন্ন ক্যাম্প লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায়। চার দিক থেকে আক্রমণের চাপে দিশেহারা পাক হানাদার বাহিনী। ৬ ডিসেম্বর দুপুরের পর মাগুরা থেকে কামারখালী এলাকা দিয়ে ফরিদপুরের দিকে পালিয়ে যায়।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ডিসেম্বরের দিকে প্রতিটি জেলা হানাদারমুক্ত হতে থাকে। তারই ধারাবাহিকতায় মাগুরা জেলাও শত্রুমুক্ত হয় ৭ ডিসেম্বর।
মাগুরামুক্ত দিবসের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা আকরাম হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, তখন শ্রীপুর থেকে আমি প্রয়াত এক মুক্তিযোদ্ধাকে সঙ্গে নিয়ে শহরে প্রবেশ করেছি। ৭ তারিখের সেই সকালটা চোখের সামনে এখনো ভাসছে। চারদিকে মানুষের সে কি উল্লাস। জয়ের আনন্দ। সেই আনন্দ মনে পড়লে এখনো আবেগে চোখ ভিজে যায়।
মাগুরার স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা ও তৎকালীন মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস থেকে জানা যায়, হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে মাগুরা জেলার প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। ৬ ডিসেম্বরে যশোর, ঝিনাইদহ ও নড়াইল এলাকা থেকে মুক্তিযোদ্ধারা মিত্র বাহিনীর বিমান হামলার সঙ্গে সঙ্গে যশোর মহকুমায় থাকা মাগুরার দিকে অগ্রসর হতে থাকে। একই সঙ্গে আকবর বাহিনীর প্রধান আকবর হোসেন মিয়া ও মোল্লা নবুয়ত আলীর নেতৃত্বে শ্রীপুর আঞ্চলিক বাহিনী মাগুরা শহর সংলগ্ন নিজনান্দুয়ালী গ্রামে এসে অবস্থান নেয়।
এ সময় মিত্রবাহিনী মাগুরা শহরের পাক সেনাদের বিভিন্ন ক্যাম্প লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায়। চার দিক থেকে আক্রমণের চাপে দিশেহারা পাক হানাদার বাহিনী। ৬ ডিসেম্বর দুপুরের পর মাগুরা থেকে কামারখালী এলাকা দিয়ে ফরিদপুরের দিকে পালিয়ে যায়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪