ফেনী প্রতিনিধি
ফেনীতে শীতের সঙ্গে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগ। জেলাজুড়ে জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট ও ডায়রিয়াসহ নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা দিনদিন বাড়ছে। গত ৭ দিনে এসব রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন অন্তত ৫ শতাধিক রোগী। বর্তমানে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে শয্যার চেয়ে দ্বিগুণ বেশি রোগী ভর্তি রয়েছেন। শয্যা না পেয়ে অনেকে বারান্দায় চিকিৎসা নিচ্ছেন। এতে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
২৫০ শয্যার ফেনী জেনারেল হাসপাতালে দেখা যায়, জেলার ৬টি উপজেলা থেকে রোগীরা ভর্তি হচ্ছেন। ভিড় করছেন জরুরি বিভাগে। বর্তমানে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে মাত্র ১৭টি শয্যা থাকলেও গড়ে প্রতিদিন ৫০ থেকে ৬০ জন রোগী ভর্তি থাকছেন। পাশাপাশি ২৬ শয্যার শিশু ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছেন ৬২ জন। ফলে হঠাৎ রোগীর চাপ বেড়ে যাওয়ায় বারান্দায় ও মেঝেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন রোগীরা।
সদর উপজেলার কাজীরবাগ এলাকার নুর আহম্মদ বলেন, তাঁর ২ বছরের শিশুর হঠাৎ খিঁচুনি জ্বর ও ডায়রিয়াসহ শ্বাসকষ্টজনিত রোগ দেখা দেয়। প্রাথমিকভাবে স্থানীয় চিকিৎসকের পরামর্শে চিকিৎসা নিলেও পরে ভালো না হওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি করেন। কিন্তু হাসপাতালে এসে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। শয্যা খালি নেই। সরকারিভাবে ওষুধ বা কোনো বরাদ্দ মিলছে না।
রোগীর স্বজন আকলিমা বেগম বলেন, তাঁর স্বামীর বমি ও শ্বাসকষ্টসহ জ্বর দেখা দেওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন। কিন্তু চাহিদামতো হাসপাতালের সেবা পাচ্ছেন না।
এ সময় দুর্ভোগ কমাতে কর্তৃপক্ষ পর্যাপ্ত ওষুধ সরবরাহসহ জনবল ও আসনসংখ্যা আরও বাড়ানোর দাবি করেন ভুক্তভোগীরা।
হাসপাতালের সেবিকা নুর নাহার বলেন, কম বয়সী শিশু ও বৃদ্ধরা ঠান্ডাজনিত রোগে বেশি শিকার হচ্ছেন। গত ৭ দিনে এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন অন্তত ৫ শতাধিক রোগী।
হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. ইকবাল হোসেন ভূঁইয়া বলেন, প্রতিবছর দূষিত খাবার ও পানির অভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গিয়ে রোটা ভাইরাস নামে এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধরা।
এ ছাড়া শয্যার চেয়ে বেশি রোগী থাকায় নির্ধারিত আসনের বাইরে রোগীদের সরকারি ওষুধ ও আসন দেওয়া যাচ্ছে না। তবে জায়গা সঙ্কুলানসহ লোকবল সংকট থাকলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবিতে দিনরাত নিরলস সেবা দিয়ে যাচ্ছেন বলে তিনি জানান।
ফেনীতে শীতের সঙ্গে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগ। জেলাজুড়ে জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট ও ডায়রিয়াসহ নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা দিনদিন বাড়ছে। গত ৭ দিনে এসব রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন অন্তত ৫ শতাধিক রোগী। বর্তমানে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে শয্যার চেয়ে দ্বিগুণ বেশি রোগী ভর্তি রয়েছেন। শয্যা না পেয়ে অনেকে বারান্দায় চিকিৎসা নিচ্ছেন। এতে সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
২৫০ শয্যার ফেনী জেনারেল হাসপাতালে দেখা যায়, জেলার ৬টি উপজেলা থেকে রোগীরা ভর্তি হচ্ছেন। ভিড় করছেন জরুরি বিভাগে। বর্তমানে ডায়রিয়া ওয়ার্ডে মাত্র ১৭টি শয্যা থাকলেও গড়ে প্রতিদিন ৫০ থেকে ৬০ জন রোগী ভর্তি থাকছেন। পাশাপাশি ২৬ শয্যার শিশু ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছেন ৬২ জন। ফলে হঠাৎ রোগীর চাপ বেড়ে যাওয়ায় বারান্দায় ও মেঝেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন রোগীরা।
সদর উপজেলার কাজীরবাগ এলাকার নুর আহম্মদ বলেন, তাঁর ২ বছরের শিশুর হঠাৎ খিঁচুনি জ্বর ও ডায়রিয়াসহ শ্বাসকষ্টজনিত রোগ দেখা দেয়। প্রাথমিকভাবে স্থানীয় চিকিৎসকের পরামর্শে চিকিৎসা নিলেও পরে ভালো না হওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি করেন। কিন্তু হাসপাতালে এসে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। শয্যা খালি নেই। সরকারিভাবে ওষুধ বা কোনো বরাদ্দ মিলছে না।
রোগীর স্বজন আকলিমা বেগম বলেন, তাঁর স্বামীর বমি ও শ্বাসকষ্টসহ জ্বর দেখা দেওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন। কিন্তু চাহিদামতো হাসপাতালের সেবা পাচ্ছেন না।
এ সময় দুর্ভোগ কমাতে কর্তৃপক্ষ পর্যাপ্ত ওষুধ সরবরাহসহ জনবল ও আসনসংখ্যা আরও বাড়ানোর দাবি করেন ভুক্তভোগীরা।
হাসপাতালের সেবিকা নুর নাহার বলেন, কম বয়সী শিশু ও বৃদ্ধরা ঠান্ডাজনিত রোগে বেশি শিকার হচ্ছেন। গত ৭ দিনে এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন অন্তত ৫ শতাধিক রোগী।
হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. ইকবাল হোসেন ভূঁইয়া বলেন, প্রতিবছর দূষিত খাবার ও পানির অভাবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গিয়ে রোটা ভাইরাস নামে এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধরা।
এ ছাড়া শয্যার চেয়ে বেশি রোগী থাকায় নির্ধারিত আসনের বাইরে রোগীদের সরকারি ওষুধ ও আসন দেওয়া যাচ্ছে না। তবে জায়গা সঙ্কুলানসহ লোকবল সংকট থাকলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবিতে দিনরাত নিরলস সেবা দিয়ে যাচ্ছেন বলে তিনি জানান।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে