উপল বড়ুয়া, ঢাকা
বিশ্বকাপে ছোট দল বলতে কিছুই নেই। শিরোনাম অবশ্য সে কথা বলছে না। তবে মূল মঞ্চের টিকিট পাওয়া প্রত্যেকটি দল এসেছে মহাদেশীয় বাছাইপর্ব পেরিয়ে। তাতে অনেকের হৃদয় যেমন ভেঙেছে, তেমনি স্বপ্নপূরণ হয়েছে। ইউরোপ বাছাইয়ের সাঁকো পেরোতে না পারায় টানা দ্বিতীয়বারের মতো নেই চারবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইতালি।
কিন্তু খর্বশক্তির কানাডা-সৌদি আরব খেলছে বিশ্বকাপে।
এবারও ফেবারিটের তকমা নিয়ে কাতার বিশ্বকাপে এসেছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা। গত আসরের চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স, জার্মানি, স্পেন ও ইংল্যান্ড তো আছেই। তাদের প্রত্যেকের হাতে এক বা একাধিকবার শিরোপা উঠেছে। গত দুই আসরজুড়ে ডার্ক-হর্স বেলজিয়াম। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পর্তুগালকে নিয়েও অনেকে বাজি ধরেছেন। তিনবার ফাইনাল খেলেও শিরোপার স্বাদ না পাওয়া নেদারল্যান্ডসকেও ফেবারিটের তালিকায় রাখবে যে কেউ। রাশিয়া বিশ্বকাপের রানারআপ ক্রোয়েশিয়ার মতো এবারও যদি নতুন কোনো দল ফাইনালে খেলে তবে নিশ্চয় চমকাবেন না! অতীতে উরুগুয়ে, সুইজারল্যান্ড, পোল্যান্ড, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, সেনেগাল ও ডেনমার্কের খেলা দেখেছেন তাঁরা জানেন, নিজেদের দিনে তারা কতটুকু ভয়ংকর। জায়ান্ট বধের ইতিহাসও আছে তাদের। ২০১৮ বিশ্বকাপে যেমন দক্ষিণ কোরিয়া হৃদয় ভেঙেছিল চারবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন জার্মানির। এমন অহরহ উদাহরণ তো আছেই।
ওদের মাঝারি দল হিসেবে নিলে কিছু ছোট দলেরও তালিকা করা যায়। তবে এসব ছোট দলেরও এক বা একাধিক তারকা আছে। একক পারফরম্যান্সে তারা ঘায়েল করতে পারেন রাঘববোয়ালদের। অবশ্য কাতারে তাদের দৌড় কতটুকু সেটা সময় বলে দেবে। তবে সাবেক ফুটবলারদের কথা শুনলে চমকাতেই পারেন। স্যামুয়েল ইতোর কথাই ধরুন। ক্যামেরুনের সাবেক ফরোয়ার্ড নিজের দেশকে নিয়ে না হলেও কাতারকে নিয়ে বেশ আশাবাদী। ইতো মনে করেন, স্বাগতিকেরা ঘরের মাটিতে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলবে। অথচ দেশটির এটাই প্রথম বিশ্বকাপ। তাও আয়োজক হওয়ার কারণে। ঘরের সমর্থকদের সামনে রাশিয়া যেভাবে শেষ আটে গিয়েছিল, কাতার সেখান থেকে অনুপ্রেরণা পেতেই পারে। আরেক অনুপ্রেরণা হতে পারে, সর্বশেষ এশিয়া কাপ। জাপান-কোরিয়ার মতো এশিয়ান পরাশক্তিদের হতাশ করে তাদের ঘরেই তো গেছে এই শিরোপা।
কানাডার কথা বলা যাক। ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েছে তারা। আলফানসো ডেভিসের মতো তারকা থাকায় দেশটিও স্বপ্ন দেখছে বড় কিছুর। কাতার হতে যাচ্ছে তিউনিসিয়ার ষষ্ঠ বিশ্বকাপ। ‘ডি’ গ্রুপে তাদের অন্য তিন সঙ্গী—ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া ও ডেনমার্ক। সামর্থ্যের বিচারে শেষ দুই দেশের সঙ্গে আফ্রিকান দেশটির পার্থক্য বেশ কম।
একটা অঘটন ঘটিয়েও দিতে পারে তিউনিসিয়া। এই গ্রুপে অস্ট্রেলিয়ার সাবেক তারকা টিম কাহিল মনে করেন, তাঁর দেশ আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে খেলতে পারে এবার। দিন চারেক আগে করা ভবিষ্যদ্বাণীটা অজি কিংবদন্তির মুখেই শুনুন, ‘আশা করি, অস্ট্রেলিয়া এবার ভালো করবে। যে কেউ চাইবে তার দেশ ভালো করুক।
আমরা যদি লিওনেল মেসিকে থামাতে পারি এবং আর্জেন্টিনাকে হারাতে পারি তবে সরাসরি কোয়ার্টারে চলে যাব।’
আর্জেন্টিনার গ্রুপে পড়া সৌদি আরবকে নিয়ে মেসিদের তেমন চিন্তার কিছু না থাকলেও মেক্সিকো-পোল্যান্ডকে সমীহ করতেই হবে। তেমনি ‘বি’ গ্রুপে ইংল্যান্ড, ওয়েলস বা যুক্তরাষ্ট্রের শেষ ষোলোয় যাওয়ার পথটা কঠিন করে দিতে পারে ইরান। আর উরুগুয়ের বিপক্ষে প্রতিশোধটা নিতে উন্মুখ হয়ে থাকবে ঘানা। ২০১০ বিশ্বকাপের কোয়ার্টারে তাদের হাতেই স্বপ্ন ভেঙেছিল আফ্রিকান দেশটির।
বিশ্বকাপে ছোট দল বলতে কিছুই নেই। শিরোনাম অবশ্য সে কথা বলছে না। তবে মূল মঞ্চের টিকিট পাওয়া প্রত্যেকটি দল এসেছে মহাদেশীয় বাছাইপর্ব পেরিয়ে। তাতে অনেকের হৃদয় যেমন ভেঙেছে, তেমনি স্বপ্নপূরণ হয়েছে। ইউরোপ বাছাইয়ের সাঁকো পেরোতে না পারায় টানা দ্বিতীয়বারের মতো নেই চারবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইতালি।
কিন্তু খর্বশক্তির কানাডা-সৌদি আরব খেলছে বিশ্বকাপে।
এবারও ফেবারিটের তকমা নিয়ে কাতার বিশ্বকাপে এসেছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা। গত আসরের চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স, জার্মানি, স্পেন ও ইংল্যান্ড তো আছেই। তাদের প্রত্যেকের হাতে এক বা একাধিকবার শিরোপা উঠেছে। গত দুই আসরজুড়ে ডার্ক-হর্স বেলজিয়াম। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পর্তুগালকে নিয়েও অনেকে বাজি ধরেছেন। তিনবার ফাইনাল খেলেও শিরোপার স্বাদ না পাওয়া নেদারল্যান্ডসকেও ফেবারিটের তালিকায় রাখবে যে কেউ। রাশিয়া বিশ্বকাপের রানারআপ ক্রোয়েশিয়ার মতো এবারও যদি নতুন কোনো দল ফাইনালে খেলে তবে নিশ্চয় চমকাবেন না! অতীতে উরুগুয়ে, সুইজারল্যান্ড, পোল্যান্ড, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, সেনেগাল ও ডেনমার্কের খেলা দেখেছেন তাঁরা জানেন, নিজেদের দিনে তারা কতটুকু ভয়ংকর। জায়ান্ট বধের ইতিহাসও আছে তাদের। ২০১৮ বিশ্বকাপে যেমন দক্ষিণ কোরিয়া হৃদয় ভেঙেছিল চারবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন জার্মানির। এমন অহরহ উদাহরণ তো আছেই।
ওদের মাঝারি দল হিসেবে নিলে কিছু ছোট দলেরও তালিকা করা যায়। তবে এসব ছোট দলেরও এক বা একাধিক তারকা আছে। একক পারফরম্যান্সে তারা ঘায়েল করতে পারেন রাঘববোয়ালদের। অবশ্য কাতারে তাদের দৌড় কতটুকু সেটা সময় বলে দেবে। তবে সাবেক ফুটবলারদের কথা শুনলে চমকাতেই পারেন। স্যামুয়েল ইতোর কথাই ধরুন। ক্যামেরুনের সাবেক ফরোয়ার্ড নিজের দেশকে নিয়ে না হলেও কাতারকে নিয়ে বেশ আশাবাদী। ইতো মনে করেন, স্বাগতিকেরা ঘরের মাটিতে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলবে। অথচ দেশটির এটাই প্রথম বিশ্বকাপ। তাও আয়োজক হওয়ার কারণে। ঘরের সমর্থকদের সামনে রাশিয়া যেভাবে শেষ আটে গিয়েছিল, কাতার সেখান থেকে অনুপ্রেরণা পেতেই পারে। আরেক অনুপ্রেরণা হতে পারে, সর্বশেষ এশিয়া কাপ। জাপান-কোরিয়ার মতো এশিয়ান পরাশক্তিদের হতাশ করে তাদের ঘরেই তো গেছে এই শিরোপা।
কানাডার কথা বলা যাক। ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়েছে তারা। আলফানসো ডেভিসের মতো তারকা থাকায় দেশটিও স্বপ্ন দেখছে বড় কিছুর। কাতার হতে যাচ্ছে তিউনিসিয়ার ষষ্ঠ বিশ্বকাপ। ‘ডি’ গ্রুপে তাদের অন্য তিন সঙ্গী—ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া ও ডেনমার্ক। সামর্থ্যের বিচারে শেষ দুই দেশের সঙ্গে আফ্রিকান দেশটির পার্থক্য বেশ কম।
একটা অঘটন ঘটিয়েও দিতে পারে তিউনিসিয়া। এই গ্রুপে অস্ট্রেলিয়ার সাবেক তারকা টিম কাহিল মনে করেন, তাঁর দেশ আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে খেলতে পারে এবার। দিন চারেক আগে করা ভবিষ্যদ্বাণীটা অজি কিংবদন্তির মুখেই শুনুন, ‘আশা করি, অস্ট্রেলিয়া এবার ভালো করবে। যে কেউ চাইবে তার দেশ ভালো করুক।
আমরা যদি লিওনেল মেসিকে থামাতে পারি এবং আর্জেন্টিনাকে হারাতে পারি তবে সরাসরি কোয়ার্টারে চলে যাব।’
আর্জেন্টিনার গ্রুপে পড়া সৌদি আরবকে নিয়ে মেসিদের তেমন চিন্তার কিছু না থাকলেও মেক্সিকো-পোল্যান্ডকে সমীহ করতেই হবে। তেমনি ‘বি’ গ্রুপে ইংল্যান্ড, ওয়েলস বা যুক্তরাষ্ট্রের শেষ ষোলোয় যাওয়ার পথটা কঠিন করে দিতে পারে ইরান। আর উরুগুয়ের বিপক্ষে প্রতিশোধটা নিতে উন্মুখ হয়ে থাকবে ঘানা। ২০১০ বিশ্বকাপের কোয়ার্টারে তাদের হাতেই স্বপ্ন ভেঙেছিল আফ্রিকান দেশটির।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে