তারাকান্দা প্রতিনিধি
তারাকান্দা উপজেলার কালনীকান্দা ও চাড়িয়া গ্রামের মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে কালিয়ান নদী। ওই নদীর দাইবাড়ী ঘাটে বাঁশের সাঁকো পানির স্রোতে ভেঙে গেছে। এতে দুই পাড়ের অন্তত ১০ গ্রামের মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছেন।
জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে তিন দিন টানা বৃষ্টি হয়। এতে কালিয়ান নদীর পানি বেড়ে যায়। সঙ্গে উজান থেকে কচুরিপানা আসতে থাকে। গত শনিবার বিকেলে স্রোত ও কচুরিপানার চাপে সাঁকোটি ভেঙে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গালাগাঁও, রামপুর ও কামারগাঁও ইউনিয়নের ১০ গ্রামের মানুষ ওই সাঁকো পার হয়ে চলাচল করেন। এ ছাড়া সাঁকো পার হয়ে চরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কালনীকান্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চাড়িয়া উচ্চবিদ্যালয়, চাড়িয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, চাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কাকুরা ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার শিক্ষার্থীর চলাচল করে। এ ছাড়া চাড়িয়া বাজার, চংনাপাড়া বাজারসহ বিভিন্ন দপ্তরের লোকজনও ওই পথ দিয়ে চলাচল করেন। নদী পার হতে একমাত্র ভরসা কাঠ-বাঁশের সাঁকো।
গ্রামবাসীর অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে একটি ব্রিজের দাবি তুললেও কোনো ব্যবস্থা করেনি সংশ্লিষ্ট দপ্তর। জনপ্রতিনিধিদের দ্বারস্থ হয়ে নানা সময় প্রতিশ্রুতি পেলেও সেতু নিয়ে কোনো সুফল পাননি স্থানীয় বাসিন্দারা। তাই ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করতে হতো ওই এলাকার মানুষকে। কিন্তু সাঁকোটি ভেঙে যাওয়ায় ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে সবাইকে।
গড়পাড়া গ্রামের কৃষক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, কালিয়ান নদীতে সেতু না থাকায় ৪/৫টি গ্রামের মানুষ অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে আছে। নদীর দক্ষিণ পাড়ে ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থাকায় শিক্ষার্থীরা শিক্ষা-দীক্ষায় অনেক পিছিয়ে আছে।
চাড়িয়া উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী রেদোয়ান বলে, প্রতিদিন বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে স্কুলে যেতে হয়। বর্ষা এলে বেশির ভাগ সময় সাঁকোটি ভাঙা থাকে। তখন দূরের পথ ঘুরে স্কুলে যেতে হয়।
কালনীকান্দা গ্রামের রিয়াদ নামের একজন বলেন, সেতু না থাকায় এলাকার অসুস্থ রোগীদের নিয়ে হাসপাতালে যাওয়া-আসায় চরম বিড়ম্বনার শিকার হতে হচ্ছে।
গালাগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমান তালুকদার বলেন, ‘কালিয়ান নদীর ওই ঘাটে একটি সেতু নির্মাণের জন্য জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
এ ব্যাপারে তারাকান্দা উপজেলা প্রকৌশলী মুহাম্মদ শফিউল্লাহ খন্দকার বলেন, সেতু নির্মাণের জন্য একটি প্রস্তাবনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। প্রস্তাব পাস হলে সেতু নির্মাণ করা হবে।
তারাকান্দা উপজেলার কালনীকান্দা ও চাড়িয়া গ্রামের মধ্য দিয়ে বয়ে গেছে কালিয়ান নদী। ওই নদীর দাইবাড়ী ঘাটে বাঁশের সাঁকো পানির স্রোতে ভেঙে গেছে। এতে দুই পাড়ের অন্তত ১০ গ্রামের মানুষ ভোগান্তিতে পড়েছেন।
জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে তিন দিন টানা বৃষ্টি হয়। এতে কালিয়ান নদীর পানি বেড়ে যায়। সঙ্গে উজান থেকে কচুরিপানা আসতে থাকে। গত শনিবার বিকেলে স্রোত ও কচুরিপানার চাপে সাঁকোটি ভেঙে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গালাগাঁও, রামপুর ও কামারগাঁও ইউনিয়নের ১০ গ্রামের মানুষ ওই সাঁকো পার হয়ে চলাচল করেন। এ ছাড়া সাঁকো পার হয়ে চরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কালনীকান্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চাড়িয়া উচ্চবিদ্যালয়, চাড়িয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, চাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কাকুরা ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার শিক্ষার্থীর চলাচল করে। এ ছাড়া চাড়িয়া বাজার, চংনাপাড়া বাজারসহ বিভিন্ন দপ্তরের লোকজনও ওই পথ দিয়ে চলাচল করেন। নদী পার হতে একমাত্র ভরসা কাঠ-বাঁশের সাঁকো।
গ্রামবাসীর অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে একটি ব্রিজের দাবি তুললেও কোনো ব্যবস্থা করেনি সংশ্লিষ্ট দপ্তর। জনপ্রতিনিধিদের দ্বারস্থ হয়ে নানা সময় প্রতিশ্রুতি পেলেও সেতু নিয়ে কোনো সুফল পাননি স্থানীয় বাসিন্দারা। তাই ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করতে হতো ওই এলাকার মানুষকে। কিন্তু সাঁকোটি ভেঙে যাওয়ায় ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে সবাইকে।
গড়পাড়া গ্রামের কৃষক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, কালিয়ান নদীতে সেতু না থাকায় ৪/৫টি গ্রামের মানুষ অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে আছে। নদীর দক্ষিণ পাড়ে ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থাকায় শিক্ষার্থীরা শিক্ষা-দীক্ষায় অনেক পিছিয়ে আছে।
চাড়িয়া উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী রেদোয়ান বলে, প্রতিদিন বাঁশের সাঁকো দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে স্কুলে যেতে হয়। বর্ষা এলে বেশির ভাগ সময় সাঁকোটি ভাঙা থাকে। তখন দূরের পথ ঘুরে স্কুলে যেতে হয়।
কালনীকান্দা গ্রামের রিয়াদ নামের একজন বলেন, সেতু না থাকায় এলাকার অসুস্থ রোগীদের নিয়ে হাসপাতালে যাওয়া-আসায় চরম বিড়ম্বনার শিকার হতে হচ্ছে।
গালাগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমান তালুকদার বলেন, ‘কালিয়ান নদীর ওই ঘাটে একটি সেতু নির্মাণের জন্য জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
এ ব্যাপারে তারাকান্দা উপজেলা প্রকৌশলী মুহাম্মদ শফিউল্লাহ খন্দকার বলেন, সেতু নির্মাণের জন্য একটি প্রস্তাবনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। প্রস্তাব পাস হলে সেতু নির্মাণ করা হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে