চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় নির্মিত তিনটি মৎস্য অবতরণকেন্দ্রের ভবন ৩৬ বছর ধরে অব্যবহৃত পড়ে আছে। ১৯৮৬ সালে দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়েছিল ভবনগুলো। কিন্তু সেগুলো মৎস্য উৎপাদন এলাকা থেকে অন্তত দুই কিলোমিটার দূরে নির্মাণ করায় কোনো কাজে আসেনি মৎস্যচাষিদের। ফলে যুগের পর যুগ অব্যবহৃত থাকায় এখন আগাছায় পরিপূর্ণ জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে এসব ভবন।
মৎস্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, মৎস্য ভান্ডার খ্যাত চকরিয়া উপজেলার রামপুর, চরণদ্বীপ, বহলতলী, বদরখালী ও পশ্চিম বড়ভেওলা ইউনিয়ন। এসব মৌজায় উৎপাদিত চিংড়ি ও বিভিন্ন প্রজাতির মাছ মানসম্মতভাবে বাজারজাত এবং প্রক্রিয়াজাত করতে উদ্যোগ নেয় মৎস্য অধিদপ্তর। এরপর তিনটি মৎস্য অবতরণ ও সেবাকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়।
সাহারবিল ইউনিয়নের ছোয়ারফাঁড়ি, চিরিংগা ইউনিয়নের পালাকাটা গ্রামের মাছঘাট ও ডুলাহাজারার মালুমঘাটে অবতরণকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়। এসব মৌজায় ব্যাপকভাবে চিংড়িসহ অন্য প্রজাতির মাছ চাষ হয়।
জানা গেছে, ব্রিটিশ সরকার ১৯০৩ সালে ৪৫ হাজার ৫০০ একর আয়তনের চকরিয়ার ম্যানগ্রোভ সুন্দরবনকে প্যারাবন হিসেবে সংরক্ষিত বন ঘোষণা করে। ১৯৭৭-৭৮ অর্থবছর থেকে চকরিয়ার সুন্দরবনের প্যারাবন নিধন করে চিংড়ি চাষ শুরু হয়। সে সময়ের সরকার ৩৯ জন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে ৩৯টি প্লট আকারে পাঁচ হাজার একর জমি চিংড়ি চাষের জন্য লিজ দেয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার ডুলাহাজারা মালুমঘাট ও সাহারবিল ছোয়ারফাঁড়ি মৎস্য অবতরণ ও সেবাকেন্দ্রের বাইরে তালা ঝোলানো। এ সময় পালাকাটা মাছঘাট কেন্দ্রের ভবন বেলাল উদ্দিন নামের এক ব্যক্তিকে ইজিবাইকের গ্যারেজ হিসেবে ব্যবহার করতে দেখা যায়।
রামপুর চিংড়িঘের মালিক সমিতির সভাপতি সলিম উল্লাহ বলেন, ‘ভবনগুলো মাছ উৎপাদন এলাকা থেকে অন্তত দুই কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এ কারণে এসব অবতরণ কেন্দ্রে চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ বিক্রি করতে কেউ আগ্রহ দেখাননি। ফলে ভবনগুলো কোনো কাজে আসছে না।’
চকরিয়া উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা ফারহান তাজিম বলেন, ‘মৎস্য অধিদপ্তর চাষিদের সুবিধার জন্য তিনটির অবতরণ কেন্দ্র তৈরি করেছিল। কিন্তু এত বছর পরও উদ্দেশ্য পূরণ হয়নি। নির্মিত অবতরণ কেন্দ্রগুলোর স্থান নির্ধারণ ভুল ছিল।’
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেপি দেওয়ান বলেন, ‘কেন্দ্রগুলো কীভাবে সংস্কার করে রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যবহার করা যায়, সে বিষয়ে সরেজমিন পরিদর্শন করে খতিয়ে দেখা হবে।’
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় নির্মিত তিনটি মৎস্য অবতরণকেন্দ্রের ভবন ৩৬ বছর ধরে অব্যবহৃত পড়ে আছে। ১৯৮৬ সালে দেড় কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়েছিল ভবনগুলো। কিন্তু সেগুলো মৎস্য উৎপাদন এলাকা থেকে অন্তত দুই কিলোমিটার দূরে নির্মাণ করায় কোনো কাজে আসেনি মৎস্যচাষিদের। ফলে যুগের পর যুগ অব্যবহৃত থাকায় এখন আগাছায় পরিপূর্ণ জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে এসব ভবন।
মৎস্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, মৎস্য ভান্ডার খ্যাত চকরিয়া উপজেলার রামপুর, চরণদ্বীপ, বহলতলী, বদরখালী ও পশ্চিম বড়ভেওলা ইউনিয়ন। এসব মৌজায় উৎপাদিত চিংড়ি ও বিভিন্ন প্রজাতির মাছ মানসম্মতভাবে বাজারজাত এবং প্রক্রিয়াজাত করতে উদ্যোগ নেয় মৎস্য অধিদপ্তর। এরপর তিনটি মৎস্য অবতরণ ও সেবাকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়।
সাহারবিল ইউনিয়নের ছোয়ারফাঁড়ি, চিরিংগা ইউনিয়নের পালাকাটা গ্রামের মাছঘাট ও ডুলাহাজারার মালুমঘাটে অবতরণকেন্দ্র নির্মাণ করা হয়। এসব মৌজায় ব্যাপকভাবে চিংড়িসহ অন্য প্রজাতির মাছ চাষ হয়।
জানা গেছে, ব্রিটিশ সরকার ১৯০৩ সালে ৪৫ হাজার ৫০০ একর আয়তনের চকরিয়ার ম্যানগ্রোভ সুন্দরবনকে প্যারাবন হিসেবে সংরক্ষিত বন ঘোষণা করে। ১৯৭৭-৭৮ অর্থবছর থেকে চকরিয়ার সুন্দরবনের প্যারাবন নিধন করে চিংড়ি চাষ শুরু হয়। সে সময়ের সরকার ৩৯ জন প্রভাবশালী ব্যক্তিকে ৩৯টি প্লট আকারে পাঁচ হাজার একর জমি চিংড়ি চাষের জন্য লিজ দেয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, উপজেলার ডুলাহাজারা মালুমঘাট ও সাহারবিল ছোয়ারফাঁড়ি মৎস্য অবতরণ ও সেবাকেন্দ্রের বাইরে তালা ঝোলানো। এ সময় পালাকাটা মাছঘাট কেন্দ্রের ভবন বেলাল উদ্দিন নামের এক ব্যক্তিকে ইজিবাইকের গ্যারেজ হিসেবে ব্যবহার করতে দেখা যায়।
রামপুর চিংড়িঘের মালিক সমিতির সভাপতি সলিম উল্লাহ বলেন, ‘ভবনগুলো মাছ উৎপাদন এলাকা থেকে অন্তত দুই কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এ কারণে এসব অবতরণ কেন্দ্রে চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ বিক্রি করতে কেউ আগ্রহ দেখাননি। ফলে ভবনগুলো কোনো কাজে আসছে না।’
চকরিয়া উপজেলা জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা ফারহান তাজিম বলেন, ‘মৎস্য অধিদপ্তর চাষিদের সুবিধার জন্য তিনটির অবতরণ কেন্দ্র তৈরি করেছিল। কিন্তু এত বছর পরও উদ্দেশ্য পূরণ হয়নি। নির্মিত অবতরণ কেন্দ্রগুলোর স্থান নির্ধারণ ভুল ছিল।’
চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেপি দেওয়ান বলেন, ‘কেন্দ্রগুলো কীভাবে সংস্কার করে রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যবহার করা যায়, সে বিষয়ে সরেজমিন পরিদর্শন করে খতিয়ে দেখা হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে