বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
পুরোনো বাংলা গানগুলো নতুন সংগীতায়োজনে প্রকাশ করে জনপ্রিয়তা পেয়েছিল গান বাংলা চ্যানেলের ‘উইন্ড অব চেঞ্জ’। এ প্ল্যাটফর্মে ‘দিল কি দয়া হয় না’ ও ‘নিজাম উদ্দিন আউলিয়া’ গান দুটি গেয়ে আলোচনায় এসেছিলেন ঐশী। অনেক দিন পর আবারও এই প্ল্যাটফর্মে ফিরলেন তিনি।
গতকাল প্রকাশিত হয়েছে ঐশীর গাওয়া নতুন গান ‘দুই কূলে সুলতান’। তাপসের সংগীতায়োজনে নির্মিত গানটি উৎসর্গ করা হয়েছে গানটির কথা ও সুরের অমর স্রষ্টা কিংবদন্তি লোকশিল্পী গফুর হালিকে। শিবামনির পারকেশন, আরশাদ খানের এসরাজ, আনা রাকিতার ভায়োলিন ও মিকাল হাসানের ইলেকট্রিক গিটারের সুর—এ গানে যোগ করেছে ভিন্ন আবেদন।
গানবাংলা জানিয়েছে, গানটি এর আগে টেলিভিশনে প্রচারিত হলেও প্রথমবারের মতো উন্মুক্ত হয়েছে গানবাংলার ইউটিউব চ্যানেলে। দীর্ঘদিন পর উইন্ড অব চেঞ্জে গান প্রকাশ হওয়ায় উচ্ছ্বসিত ঐশী। তিনি বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যেই বুঝে গেছি, বাংলা গানের আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উইন্ড অব চেঞ্জের ভারটা কতখানি। ভার বলছি এ জন্য যে পুরো বিশ্বের সেরা মিউজিশিয়ানদের নিয়ে এভাবে বাংলা গানকে উপস্থাপন করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। সে জায়গা থেকে উইন্ড অব চেঞ্জ দারুণভাবে সফল। এই প্ল্যাটফর্ম আমার ক্যারিয়ারে অনেক অবদান রেখেছে।’
ইমরানের সংগীতে ‘ঐশী এক্সপ্রেস’ অ্যালবাম দিয়ে প্রথম পরিচিতি পান ঐশী। এর আগে ২০০০ সালে রংপুর শিশু একাডেমিতে শুরু হয় তাঁর গান শেখা।
নোয়াখালীতে মুহাম্মদ শরীফ, পরে হাফিজ উদ্দীন বাহারের কাছে উচ্চাঙ্গ ও নজরুলসংগীতে তালিম নিয়েছেন। ‘হৃদয় মিক্স থ্রি’ অ্যালবামে ‘দখিন হাওয়া’ শিরোনামের একটি গানে প্রথম কণ্ঠ দেন ঐশী। নিজের প্রথম অ্যালবাম ঐশী এক্সপ্রেসের পর আরেফিন রুমির সঙ্গে ‘দেহবাজি’ অ্যালবামটিও তাঁকে ব্যাপক পরিচিতি দিয়েছে। ‘মায়া: দ্য লস্ট মাদার’ সিনেমার ‘মায়া’ গানটির জন্য ২০২০ সালে জাতীয় পুরস্কার লাভ করেন ঐশী।
পুরোনো বাংলা গানগুলো নতুন সংগীতায়োজনে প্রকাশ করে জনপ্রিয়তা পেয়েছিল গান বাংলা চ্যানেলের ‘উইন্ড অব চেঞ্জ’। এ প্ল্যাটফর্মে ‘দিল কি দয়া হয় না’ ও ‘নিজাম উদ্দিন আউলিয়া’ গান দুটি গেয়ে আলোচনায় এসেছিলেন ঐশী। অনেক দিন পর আবারও এই প্ল্যাটফর্মে ফিরলেন তিনি।
গতকাল প্রকাশিত হয়েছে ঐশীর গাওয়া নতুন গান ‘দুই কূলে সুলতান’। তাপসের সংগীতায়োজনে নির্মিত গানটি উৎসর্গ করা হয়েছে গানটির কথা ও সুরের অমর স্রষ্টা কিংবদন্তি লোকশিল্পী গফুর হালিকে। শিবামনির পারকেশন, আরশাদ খানের এসরাজ, আনা রাকিতার ভায়োলিন ও মিকাল হাসানের ইলেকট্রিক গিটারের সুর—এ গানে যোগ করেছে ভিন্ন আবেদন।
গানবাংলা জানিয়েছে, গানটি এর আগে টেলিভিশনে প্রচারিত হলেও প্রথমবারের মতো উন্মুক্ত হয়েছে গানবাংলার ইউটিউব চ্যানেলে। দীর্ঘদিন পর উইন্ড অব চেঞ্জে গান প্রকাশ হওয়ায় উচ্ছ্বসিত ঐশী। তিনি বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যেই বুঝে গেছি, বাংলা গানের আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে উইন্ড অব চেঞ্জের ভারটা কতখানি। ভার বলছি এ জন্য যে পুরো বিশ্বের সেরা মিউজিশিয়ানদের নিয়ে এভাবে বাংলা গানকে উপস্থাপন করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। সে জায়গা থেকে উইন্ড অব চেঞ্জ দারুণভাবে সফল। এই প্ল্যাটফর্ম আমার ক্যারিয়ারে অনেক অবদান রেখেছে।’
ইমরানের সংগীতে ‘ঐশী এক্সপ্রেস’ অ্যালবাম দিয়ে প্রথম পরিচিতি পান ঐশী। এর আগে ২০০০ সালে রংপুর শিশু একাডেমিতে শুরু হয় তাঁর গান শেখা।
নোয়াখালীতে মুহাম্মদ শরীফ, পরে হাফিজ উদ্দীন বাহারের কাছে উচ্চাঙ্গ ও নজরুলসংগীতে তালিম নিয়েছেন। ‘হৃদয় মিক্স থ্রি’ অ্যালবামে ‘দখিন হাওয়া’ শিরোনামের একটি গানে প্রথম কণ্ঠ দেন ঐশী। নিজের প্রথম অ্যালবাম ঐশী এক্সপ্রেসের পর আরেফিন রুমির সঙ্গে ‘দেহবাজি’ অ্যালবামটিও তাঁকে ব্যাপক পরিচিতি দিয়েছে। ‘মায়া: দ্য লস্ট মাদার’ সিনেমার ‘মায়া’ গানটির জন্য ২০২০ সালে জাতীয় পুরস্কার লাভ করেন ঐশী।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে