আশরাফ-উল-আলম, ঢাকা
মাদক সেবনে শরীরে নানা ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস হয়, স্মৃতিশক্তি নষ্ট হয়। হৃদ্রোগ ও ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে, ফুসফুস, লিভার ও কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাসহ বিভিন্ন গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। অথচ ঢাকার আদালতপাড়ায় কর্মরত বিচারক, আদালত সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনজীবী, বিচারপ্রার্থী ও পথচারীদের গাঁজাসহ মাদকদ্রব্য পোড়ানোর ধোঁয়া প্রতিনিয়ত হজম করতে হয়।
এ ব্যাপারে ঢাকার আদালতের সিনিয়র আইনজীবী সাদেক হোসেন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকার আদালতে মাদক পোড়ানোর সময় মেজাজ খারাপ হয়। এমনিতেই এই এলাকায় ঘনবসতি। আদালত এলাকায় হাজার হাজার মানুষের চলাফেরা। এটা কোনো কথা হলো, প্রকাশ্যে মাদক, গাঁজা পোড়ানো হয়? এর একটা বিহিত হওয়া উচিত।’
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আদালতে কর্মদিবসগুলোয় আলামত ধ্বংস করা হয়। এসব আলামতের মধ্যে ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে জব্দ গাঁজা, ইয়াবা, হেরোইন, আফিম, ফেনসিডিলসহ বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য থাকে। তবে গাঁজার পরিমাণই বেশি থাকে। কখনো কখনো দুই, তিন, এমনকি চার মণ গাঁজা থাকে। কিছু নমুনা রেখে বাকি মাদক আদালতের অনুমতি নিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। আলামত ধ্বংসের সময় একজন ম্যাজিস্ট্রেট উপস্থিত থাকেন। সপ্তাহে দু-তিন দিন দুপুরের পর মাদক পোড়ানো হয়। এক ঘণ্টারও বেশি সময় চলে এ কার্যক্রম। তখন সিএমএম আদালত ও সিজেএম আদালতের আশপাশ ধোঁয়ায় ছেয়ে যায়। আদালতে অবস্থানরত বিচারক, বিচারপ্রার্থী, আদালতের কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনজীবী ও পথচারীরা তখন অসহায় হয়ে পড়েন।
এর আগে সর্বশেষ গত ২৫ জুন বেলা সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকার সিএমএম আদালতের হাজতখানার পাশে আলামত ধ্বংসের চুল্লিতে আগুনের ঘটনা ঘটে। বিকেল পৌনে ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস। এ সময় ধোঁয়ায় ছেয়ে যায় চারপাশ। এদিন অবশ্য ধ্বংস করা আলামতের মধ্যে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ পলিথিন ছিল। ফলে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
গাঁজার ধোঁয়া কতটা ক্ষতিকর, সে সম্পর্কে আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের গবেষণায় বলা হয়েছে, এটি মানুষের শিরার ওপর ব্যাপক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে, রক্ত সঞ্চালন বাধাগ্রস্ত করে। ফলে বাড়ে হৃদ্রোগের ঝুঁকি। ক্ষতিগ্রস্ত হয় ফুসফুস। শরীরের মাংসপেশি শুকাতে থাকে। ধীরে ধীরে মানুষ দুর্বল হয়ে পড়ে। অন্যান্য মাদকদ্রব্যের ধোঁয়াও একই রকম ক্ষতিকর শরীরের জন্য।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঢাকার সিএমএম আদালতের হাজতখানায় প্রতিদিন শত শত আসামি আনা হয়। যখন গাঁজা ও অন্যান্য মাদকদ্রব্য পোড়ানো হয়, তখন হাজতখানা ধোঁয়ায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়। অনেক সময় আসামিও অসুস্থ হয়ে পড়েন।
এ ব্যাপারে ঢাকার সিকদার ওমেন্স মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক পরিপাকতন্ত্র, যকৃত ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. মো. আশরাফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গাঁজা সেবনকারীর যেসব ক্ষতি হয়, গাঁজার ধোঁয়া যাদের নাকেমুখে যায়, তাদেরও সে রকম ক্ষতি হয়। গাঁজা পোড়ানোর গন্ধ অত্যন্ত উৎকট হয়। নিয়মিত যদি কোনো এলাকায় গাঁজা পোড়ানো হয়, তাহলে সেখানকার মানুষের ফুসফুস আক্রান্ত হয়। লিভার, কিডনি, রক্তনালিও আক্রান্ত হয়। হৃদ্রোগ ও মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়ে।
আদালতসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঢাকার সিএমএম আদালতে আলামত ধ্বংসের জন্য একটি চুল্লি রয়েছে। সেটি সিএমএম ভবনের পাশে হাজতখানা কম্পাউন্ডের মধ্যে। সিজেএম আদালতের আলামত ধ্বংস করা হয় আদালত ভবনের পূর্ব পাশের কোনায় জনসন রোডের পাশে। সেখানে চুল্লি নেই। শুধু ইট দিয়ে ঘেরাও করে রাখা হয়েছে।
আইনজীবী আমিনুল ইসলাম হিরু বলেন, ‘আদালতে মাদক পোড়ানোর সময় চোখ জ্বলে, মাথা ঘোরে। অনেক সময় বমি বমি ভাব চলে আসে। কর্তৃপক্ষ কেন যে এখানে মাদক পোড়ানোর অনুমতি দেয়, সেটা জানি না।’ আরেক সিনিয়র আইনজীবী শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সপ্তাহে দু-তিন দিন সিএমএম ও সিজিএম আদালতে মাদক পোড়ানো হয়। গাঁজার গন্ধে পেটের নাড়িভুঁড়ি উল্টে আসতে চায়।’
ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান খান রচি বলেন, গাঁজা পোড়ানোর গন্ধ খুবই উৎকট। সহ্য করার মতো না। বিকল্প কোনো ফাঁকা জায়গায় চুল্লি স্থাপন করে আলামত ধ্বংস করার ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
ঢাকার আদালতের আশপাশে অনেক বাসাবাড়ি রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দা নারায়ণ চন্দ্র বলেন, ‘সিএমএম আদালতে যেদিন গাঁজা পোড়ানো হয় সেদিন এই এলাকায় গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। এটা খুবই অস্বস্তিকর।’
একজন বিচারক নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাদক পোড়ানোর গন্ধ অবশ্যই ক্ষতিকর। মাদক পোড়ানোর জন্য ঢাকার আশপাশে ফাঁকা কোনো জায়গা বেছে নেওয়া উচিত।
মাদক সেবনে শরীরে নানা ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস হয়, স্মৃতিশক্তি নষ্ট হয়। হৃদ্রোগ ও ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে, ফুসফুস, লিভার ও কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাসহ বিভিন্ন গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। অথচ ঢাকার আদালতপাড়ায় কর্মরত বিচারক, আদালত সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনজীবী, বিচারপ্রার্থী ও পথচারীদের গাঁজাসহ মাদকদ্রব্য পোড়ানোর ধোঁয়া প্রতিনিয়ত হজম করতে হয়।
এ ব্যাপারে ঢাকার আদালতের সিনিয়র আইনজীবী সাদেক হোসেন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকার আদালতে মাদক পোড়ানোর সময় মেজাজ খারাপ হয়। এমনিতেই এই এলাকায় ঘনবসতি। আদালত এলাকায় হাজার হাজার মানুষের চলাফেরা। এটা কোনো কথা হলো, প্রকাশ্যে মাদক, গাঁজা পোড়ানো হয়? এর একটা বিহিত হওয়া উচিত।’
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত ও চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আদালতে কর্মদিবসগুলোয় আলামত ধ্বংস করা হয়। এসব আলামতের মধ্যে ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে জব্দ গাঁজা, ইয়াবা, হেরোইন, আফিম, ফেনসিডিলসহ বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য থাকে। তবে গাঁজার পরিমাণই বেশি থাকে। কখনো কখনো দুই, তিন, এমনকি চার মণ গাঁজা থাকে। কিছু নমুনা রেখে বাকি মাদক আদালতের অনুমতি নিয়ে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। আলামত ধ্বংসের সময় একজন ম্যাজিস্ট্রেট উপস্থিত থাকেন। সপ্তাহে দু-তিন দিন দুপুরের পর মাদক পোড়ানো হয়। এক ঘণ্টারও বেশি সময় চলে এ কার্যক্রম। তখন সিএমএম আদালত ও সিজেএম আদালতের আশপাশ ধোঁয়ায় ছেয়ে যায়। আদালতে অবস্থানরত বিচারক, বিচারপ্রার্থী, আদালতের কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনজীবী ও পথচারীরা তখন অসহায় হয়ে পড়েন।
এর আগে সর্বশেষ গত ২৫ জুন বেলা সাড়ে ৩টার দিকে ঢাকার সিএমএম আদালতের হাজতখানার পাশে আলামত ধ্বংসের চুল্লিতে আগুনের ঘটনা ঘটে। বিকেল পৌনে ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস। এ সময় ধোঁয়ায় ছেয়ে যায় চারপাশ। এদিন অবশ্য ধ্বংস করা আলামতের মধ্যে বিপুল পরিমাণ নিষিদ্ধ পলিথিন ছিল। ফলে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
গাঁজার ধোঁয়া কতটা ক্ষতিকর, সে সম্পর্কে আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের গবেষণায় বলা হয়েছে, এটি মানুষের শিরার ওপর ব্যাপক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে, রক্ত সঞ্চালন বাধাগ্রস্ত করে। ফলে বাড়ে হৃদ্রোগের ঝুঁকি। ক্ষতিগ্রস্ত হয় ফুসফুস। শরীরের মাংসপেশি শুকাতে থাকে। ধীরে ধীরে মানুষ দুর্বল হয়ে পড়ে। অন্যান্য মাদকদ্রব্যের ধোঁয়াও একই রকম ক্ষতিকর শরীরের জন্য।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঢাকার সিএমএম আদালতের হাজতখানায় প্রতিদিন শত শত আসামি আনা হয়। যখন গাঁজা ও অন্যান্য মাদকদ্রব্য পোড়ানো হয়, তখন হাজতখানা ধোঁয়ায় পরিপূর্ণ হয়ে যায়। অনেক সময় আসামিও অসুস্থ হয়ে পড়েন।
এ ব্যাপারে ঢাকার সিকদার ওমেন্স মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক পরিপাকতন্ত্র, যকৃত ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. মো. আশরাফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, গাঁজা সেবনকারীর যেসব ক্ষতি হয়, গাঁজার ধোঁয়া যাদের নাকেমুখে যায়, তাদেরও সে রকম ক্ষতি হয়। গাঁজা পোড়ানোর গন্ধ অত্যন্ত উৎকট হয়। নিয়মিত যদি কোনো এলাকায় গাঁজা পোড়ানো হয়, তাহলে সেখানকার মানুষের ফুসফুস আক্রান্ত হয়। লিভার, কিডনি, রক্তনালিও আক্রান্ত হয়। হৃদ্রোগ ও মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়ে।
আদালতসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঢাকার সিএমএম আদালতে আলামত ধ্বংসের জন্য একটি চুল্লি রয়েছে। সেটি সিএমএম ভবনের পাশে হাজতখানা কম্পাউন্ডের মধ্যে। সিজেএম আদালতের আলামত ধ্বংস করা হয় আদালত ভবনের পূর্ব পাশের কোনায় জনসন রোডের পাশে। সেখানে চুল্লি নেই। শুধু ইট দিয়ে ঘেরাও করে রাখা হয়েছে।
আইনজীবী আমিনুল ইসলাম হিরু বলেন, ‘আদালতে মাদক পোড়ানোর সময় চোখ জ্বলে, মাথা ঘোরে। অনেক সময় বমি বমি ভাব চলে আসে। কর্তৃপক্ষ কেন যে এখানে মাদক পোড়ানোর অনুমতি দেয়, সেটা জানি না।’ আরেক সিনিয়র আইনজীবী শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সপ্তাহে দু-তিন দিন সিএমএম ও সিজিএম আদালতে মাদক পোড়ানো হয়। গাঁজার গন্ধে পেটের নাড়িভুঁড়ি উল্টে আসতে চায়।’
ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান খান রচি বলেন, গাঁজা পোড়ানোর গন্ধ খুবই উৎকট। সহ্য করার মতো না। বিকল্প কোনো ফাঁকা জায়গায় চুল্লি স্থাপন করে আলামত ধ্বংস করার ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
ঢাকার আদালতের আশপাশে অনেক বাসাবাড়ি রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দা নারায়ণ চন্দ্র বলেন, ‘সিএমএম আদালতে যেদিন গাঁজা পোড়ানো হয় সেদিন এই এলাকায় গন্ধ ছড়িয়ে পড়ে। এটা খুবই অস্বস্তিকর।’
একজন বিচারক নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাদক পোড়ানোর গন্ধ অবশ্যই ক্ষতিকর। মাদক পোড়ানোর জন্য ঢাকার আশপাশে ফাঁকা কোনো জায়গা বেছে নেওয়া উচিত।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪