নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক দফা, অসহযোগ ও নির্বাচন বর্জনের পক্ষে লাগাতার কর্মসূচি পালন করেও ক্ষমতাসীনদের তাদের পথ থেকে সরাতে পারেনি বিএনপি। তারা ঠিকই নির্বাচন করে বেরিয়ে গেল। তারপরও রাজপথ ছাড়বে না বিএনপি। ভোট শেষে এখন আবার কর্মসূচি দিয়ে মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছে দলটি।
গত রোববার অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে আওয়ামী লীগ। তবে এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে তা বাতিল করে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বিএনপি। এই দাবি আদায়ে করণীয় নির্ধারণে ভোটের দিন রোববার রাতেই বৈঠক করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। সেখানে নির্বাচন বিষয়ে খুঁটিনাটি পর্যবেক্ষণ তুলে ধরার পাশাপাশি সার্বিক মূল্যায়ন করা হয়। সেখানে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেন নেতারা।
ভোটের পরদিন গতকাল রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে বিএনপি। প্রায় আড়াই মাস পর সেখানে গেলেন দলের নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে আগের রাতের বৈঠকের সিদ্ধান্ত এবং নির্বাচন নিয়ে দলের প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হয়।
সেখানে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান ও সেলিমা রহমান। নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
এই দাবির পক্ষে সংবাদ সম্মেলন থেকে দুই দিনের গণসংযোগ কর্মসূচির ঘোষণা আসে। আজ মঙ্গলবার ও কাল বুধবার সারা দেশে এই কর্মসূচি পালিত হবে বলে জানান মঈন খান।
এই নেতা বলেন, ‘আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়েই জনগণের অধিকার রক্ষার আন্দোলনে রাজপথে নেমেছি। আমরা রাজপথে আছি এবং ভবিষ্যতেও আমরা রাজপথে থাকব; যত দিন না সত্যিকার অর্থে জনগণের অধিকার আমরা জনগণের হাতে তুলে দিতে পারব। এটাই বিএনপির প্রতিজ্ঞা।’
সংবাদ সম্মেলনে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘মূলত আমরা নির্বাচনের আহ্বান জানিয়ে অসহযোগের আহ্বান জানিয়েছিলাম। এই ভোট বর্জন হয়েছে। আমরা গণতান্ত্রিক দল শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বিশ্বাস করি। আমরা নির্বাচনে বাধা দিতে যাইনি। তারা (সরকার) নিজেরা বাধা দিয়েছে, বিভিন্ন জায়গায় গোলাগুলি করেছে, মানুষের প্রাণ ক্ষয় হয়েছে, আহত হয়েছে, ভাঙচুর হয়েছে—সবই হয়েছে তারা তারা।’
এদিকে বিএনপির পরবর্তী পদক্ষেপের বিষয়ে জানতে চাইলে দলটির একাধিক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, আন্দোলন এবং নির্বাচনে এর প্রভাব নিয়ে দলের অভ্যন্তরে পর্যালোচনা চলছে। ভোট বর্জনের পক্ষে ভোটারদের এত বিপুল সমর্থনও কেন কাজে লাগানো গেল না। স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সে নিয়ে পর্যালোচনা করে প্রকৃত কারণ চিহ্নিত করা এবং সে অনুযায়ী করণীয় ঠিক করার তাগিদ দেওয়া হয়। এই অবস্থায় অন্য কর্মসূচিতে যাওয়ার আগে আবার গণসংযোগের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
এক দফা, অসহযোগ ও নির্বাচন বর্জনের পক্ষে লাগাতার কর্মসূচি পালন করেও ক্ষমতাসীনদের তাদের পথ থেকে সরাতে পারেনি বিএনপি। তারা ঠিকই নির্বাচন করে বেরিয়ে গেল। তারপরও রাজপথ ছাড়বে না বিএনপি। ভোট শেষে এখন আবার কর্মসূচি দিয়ে মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছে দলটি।
গত রোববার অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে আওয়ামী লীগ। তবে এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে তা বাতিল করে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বিএনপি। এই দাবি আদায়ে করণীয় নির্ধারণে ভোটের দিন রোববার রাতেই বৈঠক করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। সেখানে নির্বাচন বিষয়ে খুঁটিনাটি পর্যবেক্ষণ তুলে ধরার পাশাপাশি সার্বিক মূল্যায়ন করা হয়। সেখানে দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেন নেতারা।
ভোটের পরদিন গতকাল রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে বিএনপি। প্রায় আড়াই মাস পর সেখানে গেলেন দলের নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে আগের রাতের বৈঠকের সিদ্ধান্ত এবং নির্বাচন নিয়ে দলের প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হয়।
সেখানে ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান ও সেলিমা রহমান। নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নতুন নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানান তাঁরা।
এই দাবির পক্ষে সংবাদ সম্মেলন থেকে দুই দিনের গণসংযোগ কর্মসূচির ঘোষণা আসে। আজ মঙ্গলবার ও কাল বুধবার সারা দেশে এই কর্মসূচি পালিত হবে বলে জানান মঈন খান।
এই নেতা বলেন, ‘আমরা জনগণকে সঙ্গে নিয়েই জনগণের অধিকার রক্ষার আন্দোলনে রাজপথে নেমেছি। আমরা রাজপথে আছি এবং ভবিষ্যতেও আমরা রাজপথে থাকব; যত দিন না সত্যিকার অর্থে জনগণের অধিকার আমরা জনগণের হাতে তুলে দিতে পারব। এটাই বিএনপির প্রতিজ্ঞা।’
সংবাদ সম্মেলনে নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘মূলত আমরা নির্বাচনের আহ্বান জানিয়ে অসহযোগের আহ্বান জানিয়েছিলাম। এই ভোট বর্জন হয়েছে। আমরা গণতান্ত্রিক দল শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বিশ্বাস করি। আমরা নির্বাচনে বাধা দিতে যাইনি। তারা (সরকার) নিজেরা বাধা দিয়েছে, বিভিন্ন জায়গায় গোলাগুলি করেছে, মানুষের প্রাণ ক্ষয় হয়েছে, আহত হয়েছে, ভাঙচুর হয়েছে—সবই হয়েছে তারা তারা।’
এদিকে বিএনপির পরবর্তী পদক্ষেপের বিষয়ে জানতে চাইলে দলটির একাধিক নেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, আন্দোলন এবং নির্বাচনে এর প্রভাব নিয়ে দলের অভ্যন্তরে পর্যালোচনা চলছে। ভোট বর্জনের পক্ষে ভোটারদের এত বিপুল সমর্থনও কেন কাজে লাগানো গেল না। স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সে নিয়ে পর্যালোচনা করে প্রকৃত কারণ চিহ্নিত করা এবং সে অনুযায়ী করণীয় ঠিক করার তাগিদ দেওয়া হয়। এই অবস্থায় অন্য কর্মসূচিতে যাওয়ার আগে আবার গণসংযোগের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৯ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪