রিমন রহমান, রাজশাহী
রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য (এমপি) আবুল কালাম আজাদ। ১৩ মার্চ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এনামুল হকসহ ১৩ নেতা-কর্মীকে বহিষ্কার করার পর এমপি কালাম বলেন, ‘এখন আমি এমপি। গঠনতন্ত্রে অনেক কিছু আছে। রাজশাহী জেলা ও কেন্দ্র কী করল, ওটা আমাদের দেখার নাই। শেখ হাসিনা বা ওবায়দুল কাদের ঢাকায় কী বলল, সেইটা বাগমারাতে কখনো আগেও হয় নাই, আগামীতেও হবে না।’
সাম্প্রতিক আরেক সভায় কালাম বলেন, ‘মেজরিটি যেদিকে যাব, সেটাই আইন। সেটাই আইন, আসলেই। শেখ হাসিনা এই যে গত নির্বাচন করল, এটা তো গঠনতন্ত্র অনুযায়ী চলে না। গঠনতন্ত্রের বাহিরে প্রয়োজনতন্ত্র আছে একটা। এই প্রয়োজনতন্ত্রে আমরা আগামী সম্মেলন পর্যন্ত চলব।’
এর আগে ৯ মার্চ এক অনুষ্ঠানের মঞ্চেই জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বাগমারা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অনিল কুমার সরকারকে অশ্লীল ভাষায় গালি দেন এমপি কালাম।
এমপি কালামের এই স্বভাব নতুন নয়। অশ্লীল ও বিতর্কিত কথাবার্তা বলেই চলেছেন তিনি। আর এ কারণে নির্বাচনের তিন মাসের মধ্যেই কালামকে নিয়ে বিরক্ত স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ। এমনকি কারণ দর্শানোর নোটিশও দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে।
আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া ১৯ মার্চ কালামকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন। এতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে প্রচারিত আবুল কালাম আজাদের বক্তব্যে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। শিষ্টাচারবহির্ভূতভাবে এমন বক্তব্য দেওয়া সংগঠনের শৃঙ্খলাবিরোধী এবং আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।’
তাই আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, তার ব্যাখাসহ লিখিত জবাব আগামী ১৫ দিনের মধ্যে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয় তাঁকে। কারণ দর্শানোর এই নোটিশের অনুলিপি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অনিল কুমার সরকারকেও দেওয়া হয়েছে। তবে গতকাল শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত এমপি কালাম কিংবা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অনিল কুমার সরকার সেটি পাননি বলে জানিয়েছেন।
আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান গতকাল দুপুরে বলেন, ‘কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার বিষয়টি সঠিক। কুরিয়ারের মাধ্যমে এই চিঠি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব আসার পর কেন্দ্রীয় কমিটি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।’
দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এমপি আবুল কালাম আজাদ বাগমারার তাহেরপুর পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা কমিটির সদস্য। বরাবরই রগচটা স্বভাবের মানুষ হিসেবে পরিচিত কালাম। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। পড়াশোনা শেষ করে এলাকায় ফেরার পর ২০০৪ সালের দিকে তাঁর বিরুদ্ধে সর্বহারার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ উঠেছিল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী একটি বাহিনী তাঁর পায়ে গুলিও করেছিল। সেই থেকে তিনি খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলেন।
আবুল কালাম আজাদ দুবার তাহেরপুর পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হন। মেয়রের পদ ছেড়ে তিনি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন করেন। সম্প্রতি ওই পৌরসভার উপনির্বাচনে তাঁর স্ত্রী খন্দকার শায়লা পারভীন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র নির্বাচিত হন।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অনিল কুমার সরকার বলেন, ‘মঞ্চ থেকে এমপি কালাম আমাকে গালি দিয়েছেন। কোনো ভদ্র-শিক্ষিত মানুষ এটা করেন না। তিনি বরাবরই উগ্র। যখন-তখন যা খুশি বলেন। আমরা তো তাঁর সঙ্গে মারামারি করতে পারব না। শুনেছি, এসব নিয়ে তাঁকে এবার শোকজ করা হয়েছে। তবে চিঠির অনুলিপি এখনো পাইনি।’
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে এমপি আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমার প্রতিপক্ষ গ্রুপ এখনো আমার বিরুদ্ধে লেগে আছে। তারা শোকজের চিঠি ছড়াচ্ছে। এটা সত্য কি না, আমি জানি না। কারণ, চিঠি আমি এখনো পাইনি। পেলে জবাব দেব। এই শোকজের কারণে তো আমার এমপি পদ চলে যাবে না। আমার বিরোধী পক্ষের এত খুশি হওয়ার কোনো কারণ নাই।’
স্থানীয় ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে প্রতিদিনই বিভিন্ন সভা-সমাবেশে প্রতিপক্ষের লোকজনদের হুমকি দিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন নৌকার প্রার্থী কালাম। এ নিয়ে কালামের বিরুদ্ধে বাগমারা থানায় দুটি মামলা করে নির্বাচন কমিশন।
এক নির্বাচনী সভায় কালাম বলেছিলেন, ‘আমি তাহেরপুরের রাজা। এখানে পুলিশকে ঢুকতে হলে আমার অনুমতি নিতে হবে।’ নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর থেকে তাঁর লোকজন আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন বলে অভিযোগ প্রতিপক্ষের। ২০ মার্চ বাগমারার তাহেরপুরে সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনিকে নিরাপত্তা দিতে আসা একটি পিকআপ ভাঙচুর করেছেন এমপি কালামের অনুসারীরা। এ ঘটনায় পাঁচজনের বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার রাতে মামলা করেছে পুলিশ।
বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অরবিন্দ সরকার বলেন, গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
এমপি কালামের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের করা দুই মামলার বিষয়ে ওসি বলেন, মামলা দুটির তদন্ত এখনো শেষ হয়নি।
রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য (এমপি) আবুল কালাম আজাদ। ১৩ মার্চ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এনামুল হকসহ ১৩ নেতা-কর্মীকে বহিষ্কার করার পর এমপি কালাম বলেন, ‘এখন আমি এমপি। গঠনতন্ত্রে অনেক কিছু আছে। রাজশাহী জেলা ও কেন্দ্র কী করল, ওটা আমাদের দেখার নাই। শেখ হাসিনা বা ওবায়দুল কাদের ঢাকায় কী বলল, সেইটা বাগমারাতে কখনো আগেও হয় নাই, আগামীতেও হবে না।’
সাম্প্রতিক আরেক সভায় কালাম বলেন, ‘মেজরিটি যেদিকে যাব, সেটাই আইন। সেটাই আইন, আসলেই। শেখ হাসিনা এই যে গত নির্বাচন করল, এটা তো গঠনতন্ত্র অনুযায়ী চলে না। গঠনতন্ত্রের বাহিরে প্রয়োজনতন্ত্র আছে একটা। এই প্রয়োজনতন্ত্রে আমরা আগামী সম্মেলন পর্যন্ত চলব।’
এর আগে ৯ মার্চ এক অনুষ্ঠানের মঞ্চেই জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বাগমারা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অনিল কুমার সরকারকে অশ্লীল ভাষায় গালি দেন এমপি কালাম।
এমপি কালামের এই স্বভাব নতুন নয়। অশ্লীল ও বিতর্কিত কথাবার্তা বলেই চলেছেন তিনি। আর এ কারণে নির্বাচনের তিন মাসের মধ্যেই কালামকে নিয়ে বিরক্ত স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ। এমনকি কারণ দর্শানোর নোটিশও দেওয়া হয়েছে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে।
আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া ১৯ মার্চ কালামকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেন। এতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে প্রচারিত আবুল কালাম আজাদের বক্তব্যে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। শিষ্টাচারবহির্ভূতভাবে এমন বক্তব্য দেওয়া সংগঠনের শৃঙ্খলাবিরোধী এবং আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।’
তাই আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে কেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, তার ব্যাখাসহ লিখিত জবাব আগামী ১৫ দিনের মধ্যে দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয় তাঁকে। কারণ দর্শানোর এই নোটিশের অনুলিপি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অনিল কুমার সরকারকেও দেওয়া হয়েছে। তবে গতকাল শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত এমপি কালাম কিংবা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অনিল কুমার সরকার সেটি পাননি বলে জানিয়েছেন।
আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান গতকাল দুপুরে বলেন, ‘কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার বিষয়টি সঠিক। কুরিয়ারের মাধ্যমে এই চিঠি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব আসার পর কেন্দ্রীয় কমিটি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।’
দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এমপি আবুল কালাম আজাদ বাগমারার তাহেরপুর পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা কমিটির সদস্য। বরাবরই রগচটা স্বভাবের মানুষ হিসেবে পরিচিত কালাম। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন। পড়াশোনা শেষ করে এলাকায় ফেরার পর ২০০৪ সালের দিকে তাঁর বিরুদ্ধে সর্বহারার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগ উঠেছিল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী একটি বাহিনী তাঁর পায়ে গুলিও করেছিল। সেই থেকে তিনি খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলেন।
আবুল কালাম আজাদ দুবার তাহেরপুর পৌরসভার মেয়র নির্বাচিত হন। মেয়রের পদ ছেড়ে তিনি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন করেন। সম্প্রতি ওই পৌরসভার উপনির্বাচনে তাঁর স্ত্রী খন্দকার শায়লা পারভীন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র নির্বাচিত হন।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অনিল কুমার সরকার বলেন, ‘মঞ্চ থেকে এমপি কালাম আমাকে গালি দিয়েছেন। কোনো ভদ্র-শিক্ষিত মানুষ এটা করেন না। তিনি বরাবরই উগ্র। যখন-তখন যা খুশি বলেন। আমরা তো তাঁর সঙ্গে মারামারি করতে পারব না। শুনেছি, এসব নিয়ে তাঁকে এবার শোকজ করা হয়েছে। তবে চিঠির অনুলিপি এখনো পাইনি।’
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে এমপি আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘আমার প্রতিপক্ষ গ্রুপ এখনো আমার বিরুদ্ধে লেগে আছে। তারা শোকজের চিঠি ছড়াচ্ছে। এটা সত্য কি না, আমি জানি না। কারণ, চিঠি আমি এখনো পাইনি। পেলে জবাব দেব। এই শোকজের কারণে তো আমার এমপি পদ চলে যাবে না। আমার বিরোধী পক্ষের এত খুশি হওয়ার কোনো কারণ নাই।’
স্থানীয় ও দলীয় সূত্রে জানা গেছে, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে প্রতিদিনই বিভিন্ন সভা-সমাবেশে প্রতিপক্ষের লোকজনদের হুমকি দিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন নৌকার প্রার্থী কালাম। এ নিয়ে কালামের বিরুদ্ধে বাগমারা থানায় দুটি মামলা করে নির্বাচন কমিশন।
এক নির্বাচনী সভায় কালাম বলেছিলেন, ‘আমি তাহেরপুরের রাজা। এখানে পুলিশকে ঢুকতে হলে আমার অনুমতি নিতে হবে।’ নির্বাচনে জয়ী হওয়ার পর থেকে তাঁর লোকজন আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন বলে অভিযোগ প্রতিপক্ষের। ২০ মার্চ বাগমারার তাহেরপুরে সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনিকে নিরাপত্তা দিতে আসা একটি পিকআপ ভাঙচুর করেছেন এমপি কালামের অনুসারীরা। এ ঘটনায় পাঁচজনের বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার রাতে মামলা করেছে পুলিশ।
বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অরবিন্দ সরকার বলেন, গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
এমপি কালামের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনের করা দুই মামলার বিষয়ে ওসি বলেন, মামলা দুটির তদন্ত এখনো শেষ হয়নি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে