বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
ই-কমার্স ব্যবসা করা কঠিন থেকে কঠিনতর করা হচ্ছে। চাইলেই আর যে কেউ যখন-তখন খেয়াল খুশিমতো অনলাইনে সাইট খুলে ই-কমার্স ব্যবসা চালু করতে পারবে না। ব্যবসা শুরুর আগে প্রতিটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, গোয়েন্দা সংস্থার অনুমোদন নিতে হবে। পুরো প্রক্রিয়াটি একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম বা ছাতার নিচে আনা হচ্ছে। যেখানে নিয়ন্ত্রণ বা নজরদারিতে থাকবে সরকারি কয়েকটি প্রতিষ্ঠান।
চূড়ান্ত অনুমোদনের পরও ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান সার্বক্ষণিক নজরদারিতে থাকবে। ব্যবসা, লেনদেন, ভোক্তার সন্তুষ্টি সবই দেখতে পারবে নিয়ন্ত্রকেরা। ই-কমার্স ব্যবসা নিয়ে সাম্প্রতিক কেলেঙ্কারির পর ভোক্তাদের স্বার্থ সংরক্ষণে এ সংক্রান্ত কঠোর বিধিবিধান প্রস্তাব করে একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর–এসওপির খসড়া নীতিমালা তৈরি করেছে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার–এনটিএমসি। খসড়াটি নিয়ে গত ২৪ অক্টোবর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বৈঠক হয়। সেখানে সংশ্লিষ্ট সব স্টেকহোল্ডাররা উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এই এম সফিকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা মিটিং করছি। আজও (গতকাল) একটা মিটিং করেছি এ বিষয়ে। মূলত আমরা একটা ইউনিক বিজনেস আইডি দেব। এ জন্য একটা কমিটি করা হয়েছে। কমিটি কাজ করছে। খুব শিগগির আমরা নিবন্ধনের আওতায় নিয়ে আসব পুরো ব্যবসাটাকে। আগামী ৯ নভেম্বর আবার একটা বৈঠক হবে। আমরা ই-কমার্স ব্যবসাটাকে একটা শৃঙ্খলার মধ্যে আনতে চাই।’
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের নজরদারির জন্য প্রস্তাবিত একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম গঠনের জন্য গঠিত কমিটির অন্যতম সদস্য কনজিউমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ–ক্যাব। এর প্রেসিডেন্ট গোলাম রহমান বলেন, সবই প্রাথমিক আলোচনা। প্রস্তাবিত নীতিমালা অনুযায়ী কাজ হলে, ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ওপর একটা নজরদারি থাকবে। তবে ব্যবসা বন্ধ করার মতো কোনো অবস্থা হবে বলে আমি মনে করি না।’
এ বিষয়ে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ–ই-ক্যাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট সাহাব উদ্দিন শিপন বলেন, ‘আমরা এখনো বিস্তারিত জানি না। তবে ব্যবসায়িক তথ্য যদি অবাধ হয়ে যায়, একজনের সংবেদনশীল ব্যবসায়িক তথ্য অন্য প্রতিযোগী ব্যবসায়ীর কাছে চলে যায়, তবে ব্যবসায়িক গোপনীয়তা নষ্ট হবে। দ্বিতীয়ত কড়াকড়ি বেশি হলে নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি হবে কম। তৃতীয়ত অনলাইন ব্যবসা থেকে নিরুৎসাহিত হয়ে মানুষ নানাভাবে ম্যানুয়াল ব্যবসায় ফিরে যাবে, যেখানে স্বচ্ছতা আরও কম।’
ই-কমার্স নিয়ে এনটিএমসিএ-র প্রস্তাবিত খসড়া নীতিমালা থেকে জানা যায়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতায় একটি সমন্বিত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম গঠন করা হবে। ওই প্ল্যাটফর্মে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর ও সংস্থাগুলো নিজ নিজ তথ্য দিয়ে নিবন্ধন করে এতে যুক্ত হবে। এ জন্য একটি ইউজার রোল ম্যানেজমেন্ট পলিসি গঠন করে তাদের সদস্যদের কার্যক্ষমতা নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। ওই প্ল্যাটফর্মে প্রবেশের জন্য সংশ্লিষ্টরা নিজস্ব ইমেইল, জাতীয় পরিচয়পত্র, শক্তিশালী পাসওয়ার্ডসহ বিভিন্ন তথ্য দিয়ে নিবন্ধন করবেন। এরপর তথ্যের যথার্থতা পরীক্ষা করে ওই ব্যবহারকারীর নিবন্ধন অনুমোদন করা হবে।
কোনো ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের অনুমোদনের জন্য সঠিক তথ্য দিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। এ জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত লিংকে গিয়ে আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। ওই আবেদনপত্রে ব্যবসার ধরন, পণ্য ও পণ্য বিক্রির ধাপ, লেনদেনের প্রকৃতি এ সব তথ্য দিতে হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সব তথ্য যাচাই করবে। আবেদনপত্রসহ যাবতীয় তথ্য বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের ডেটা স্টোরেজে সংরক্ষিত থাকবে এবং প্রস্তাবিত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তা যাচাই করতে পারবে। যেমন ব্যবসার মডেল যাচাই করবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আবেদনকারীর ব্যাংকিং লেনদেন যাচাই করবে বাংলাদেশ ব্যাংকের বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট–বিএফআইইউ। আর আইন শৃঙ্খলা জাতীয় কার্যক্রম বা ফৌজদারি অপরাধসংক্রান্ত বিষয় যাচাই করবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা।
এনটিএমসিএর খসড়া নীতিমালায় বলা হয়, এটি বাস্তবায়ন হলে ই-কমার্স এবং ডিজিটাল ই-কমার্স ব্যবসা তদারকি ও পর্যবেক্ষণ সহজ হবে এবং ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের যেকোনো অনিয়ম, দুর্নীতি, জালিয়াতি বন্ধ করা সম্ভব হবে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স (উই)-এর প্রেসিডেন্ট নাসিমা আক্তার নিশা বলেন, ই-কমার্স একটা শৃঙ্খলার মধ্যে আসুক এটা আমরা চাই। তবে এর মধ্য দিয়ে যাতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত না হোন, তারা যেন হারিয়ে না যায় এটাও দেখতে হবে।’
ই-কমার্স ব্যবসা করা কঠিন থেকে কঠিনতর করা হচ্ছে। চাইলেই আর যে কেউ যখন-তখন খেয়াল খুশিমতো অনলাইনে সাইট খুলে ই-কমার্স ব্যবসা চালু করতে পারবে না। ব্যবসা শুরুর আগে প্রতিটি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, গোয়েন্দা সংস্থার অনুমোদন নিতে হবে। পুরো প্রক্রিয়াটি একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম বা ছাতার নিচে আনা হচ্ছে। যেখানে নিয়ন্ত্রণ বা নজরদারিতে থাকবে সরকারি কয়েকটি প্রতিষ্ঠান।
চূড়ান্ত অনুমোদনের পরও ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান সার্বক্ষণিক নজরদারিতে থাকবে। ব্যবসা, লেনদেন, ভোক্তার সন্তুষ্টি সবই দেখতে পারবে নিয়ন্ত্রকেরা। ই-কমার্স ব্যবসা নিয়ে সাম্প্রতিক কেলেঙ্কারির পর ভোক্তাদের স্বার্থ সংরক্ষণে এ সংক্রান্ত কঠোর বিধিবিধান প্রস্তাব করে একটি স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর–এসওপির খসড়া নীতিমালা তৈরি করেছে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার–এনটিএমসি। খসড়াটি নিয়ে গত ২৪ অক্টোবর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বৈঠক হয়। সেখানে সংশ্লিষ্ট সব স্টেকহোল্ডাররা উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এই এম সফিকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা মিটিং করছি। আজও (গতকাল) একটা মিটিং করেছি এ বিষয়ে। মূলত আমরা একটা ইউনিক বিজনেস আইডি দেব। এ জন্য একটা কমিটি করা হয়েছে। কমিটি কাজ করছে। খুব শিগগির আমরা নিবন্ধনের আওতায় নিয়ে আসব পুরো ব্যবসাটাকে। আগামী ৯ নভেম্বর আবার একটা বৈঠক হবে। আমরা ই-কমার্স ব্যবসাটাকে একটা শৃঙ্খলার মধ্যে আনতে চাই।’
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের নজরদারির জন্য প্রস্তাবিত একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম গঠনের জন্য গঠিত কমিটির অন্যতম সদস্য কনজিউমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ–ক্যাব। এর প্রেসিডেন্ট গোলাম রহমান বলেন, সবই প্রাথমিক আলোচনা। প্রস্তাবিত নীতিমালা অনুযায়ী কাজ হলে, ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের ওপর একটা নজরদারি থাকবে। তবে ব্যবসা বন্ধ করার মতো কোনো অবস্থা হবে বলে আমি মনে করি না।’
এ বিষয়ে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ–ই-ক্যাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট সাহাব উদ্দিন শিপন বলেন, ‘আমরা এখনো বিস্তারিত জানি না। তবে ব্যবসায়িক তথ্য যদি অবাধ হয়ে যায়, একজনের সংবেদনশীল ব্যবসায়িক তথ্য অন্য প্রতিযোগী ব্যবসায়ীর কাছে চলে যায়, তবে ব্যবসায়িক গোপনীয়তা নষ্ট হবে। দ্বিতীয়ত কড়াকড়ি বেশি হলে নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টি হবে কম। তৃতীয়ত অনলাইন ব্যবসা থেকে নিরুৎসাহিত হয়ে মানুষ নানাভাবে ম্যানুয়াল ব্যবসায় ফিরে যাবে, যেখানে স্বচ্ছতা আরও কম।’
ই-কমার্স নিয়ে এনটিএমসিএ-র প্রস্তাবিত খসড়া নীতিমালা থেকে জানা যায়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতায় একটি সমন্বিত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম গঠন করা হবে। ওই প্ল্যাটফর্মে সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তর ও সংস্থাগুলো নিজ নিজ তথ্য দিয়ে নিবন্ধন করে এতে যুক্ত হবে। এ জন্য একটি ইউজার রোল ম্যানেজমেন্ট পলিসি গঠন করে তাদের সদস্যদের কার্যক্ষমতা নির্ধারণ করে দেওয়া হবে। ওই প্ল্যাটফর্মে প্রবেশের জন্য সংশ্লিষ্টরা নিজস্ব ইমেইল, জাতীয় পরিচয়পত্র, শক্তিশালী পাসওয়ার্ডসহ বিভিন্ন তথ্য দিয়ে নিবন্ধন করবেন। এরপর তথ্যের যথার্থতা পরীক্ষা করে ওই ব্যবহারকারীর নিবন্ধন অনুমোদন করা হবে।
কোনো ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের অনুমোদনের জন্য সঠিক তথ্য দিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। এ জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্ধারিত লিংকে গিয়ে আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে। ওই আবেদনপত্রে ব্যবসার ধরন, পণ্য ও পণ্য বিক্রির ধাপ, লেনদেনের প্রকৃতি এ সব তথ্য দিতে হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সব তথ্য যাচাই করবে। আবেদনপত্রসহ যাবতীয় তথ্য বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের ডেটা স্টোরেজে সংরক্ষিত থাকবে এবং প্রস্তাবিত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তা যাচাই করতে পারবে। যেমন ব্যবসার মডেল যাচাই করবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। আবেদনকারীর ব্যাংকিং লেনদেন যাচাই করবে বাংলাদেশ ব্যাংকের বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট–বিএফআইইউ। আর আইন শৃঙ্খলা জাতীয় কার্যক্রম বা ফৌজদারি অপরাধসংক্রান্ত বিষয় যাচাই করবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা।
এনটিএমসিএর খসড়া নীতিমালায় বলা হয়, এটি বাস্তবায়ন হলে ই-কমার্স এবং ডিজিটাল ই-কমার্স ব্যবসা তদারকি ও পর্যবেক্ষণ সহজ হবে এবং ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের যেকোনো অনিয়ম, দুর্নীতি, জালিয়াতি বন্ধ করা সম্ভব হবে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উইমেন অ্যান্ড ই-কমার্স (উই)-এর প্রেসিডেন্ট নাসিমা আক্তার নিশা বলেন, ই-কমার্স একটা শৃঙ্খলার মধ্যে আসুক এটা আমরা চাই। তবে এর মধ্য দিয়ে যাতে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত না হোন, তারা যেন হারিয়ে না যায় এটাও দেখতে হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে