তালা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলা সদরে অবস্থিত বাংলাদেশের অন্যতম একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ‘দরবার স্তম্ভ’। ব্রিটিশ হটাও এবং বঙ্গভঙ্গ রদ আন্দোলনের সাক্ষী এ স্তম্ভ । এর উচ্চতা প্রায় তিন দশমিক সাত মিটার। সাতক্ষীরা শহর থেকে দরবার স্তম্ভের দূরত্ব প্রায় ৩০ কি. মি.।
পুরোপুরি ইটের তৈরি গোল স্তম্ভটির মাথার ওপর একটি বড় কলস, তার ওপর আরেকটি ছোট কলসের চিহ্ন দেখা যায়।
তবে দরবার স্তম্ভের সেই লাল ইটের চিহ্ন আজ অনেকটাই বিলীনের পথে। এ ছাড়া স্তম্ভটি আড়াল করে আশপাশে গড়ে উঠেছে অসংখ্য দোকান-পাট।
সংস্কার ও সংরক্ষণের অভাবে এটি নষ্ট হতে বসেছিল। বিভিন্ন মহলের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে নথিভুক্ত করে। ঐতিহ্যবাহী এ দরবার স্তম্ভটি দেখতে আসেন দূর-দূরান্তর মানুষও।
খুলনা-পাইকগাছা সড়কের পাশে নির্মিত দরবার স্তম্ভটি এক সময় ঢেকে পড়েছিল অবৈধ স্থাপনায়।
গত ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করায় বেরিয়ে আসে স্তম্ভটির অবকাঠামো। এরপর প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এটিকে পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও সাংবাদিক মীর জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমি শুনেছি, ইংরেজ আমলে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন হয়েছিল। সেই আন্দোলনের সময় এখান থেকে আলোচনা ও পরিকল্পনা করা হতো কীভাবে ইংরেজ শাসন হটানো যায়।’
আরেক বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দীন জোয়ারদার বলেন, ‘দরবার স্তম্ভটি আমরা ছোট বেলা থেকে দেখছি। এই স্তম্ভটি বাংলাদেশে ব্রিটিশ হটাও আন্দোলন সংগ্রামের ঘাঁটি হিসাবে ব্যবহৃত হতো বলে শুনেছি।’
তালা উপজেলা চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার বলেন, দরবার স্তম্ভটি ব্রিটিশ শাসনামলের স্বেচ্ছাচারিতার বিরুদ্ধে বাঙালি জাতির ঐতিহাসিক বিজয়কে প্রতিনিধিত্ব করে। এই স্তম্ভটি বাংলাদেশের তথা ভারত উপমহাদেশের বিজয়গাথার কথা মনে করিয়ে দেয়। দরবার স্তম্ভটি সংস্কার ও সংরক্ষণ করা খুবই জরুরি।
তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তারিফ-উল-হাসান বলেন, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর স্তম্ভটি সংরক্ষণ করে এটিকে পুরাকীর্তি হিসেবে নথিভুক্ত করেছে।
সাতক্ষীরা জেলার তালা উপজেলা সদরে অবস্থিত বাংলাদেশের অন্যতম একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ‘দরবার স্তম্ভ’। ব্রিটিশ হটাও এবং বঙ্গভঙ্গ রদ আন্দোলনের সাক্ষী এ স্তম্ভ । এর উচ্চতা প্রায় তিন দশমিক সাত মিটার। সাতক্ষীরা শহর থেকে দরবার স্তম্ভের দূরত্ব প্রায় ৩০ কি. মি.।
পুরোপুরি ইটের তৈরি গোল স্তম্ভটির মাথার ওপর একটি বড় কলস, তার ওপর আরেকটি ছোট কলসের চিহ্ন দেখা যায়।
তবে দরবার স্তম্ভের সেই লাল ইটের চিহ্ন আজ অনেকটাই বিলীনের পথে। এ ছাড়া স্তম্ভটি আড়াল করে আশপাশে গড়ে উঠেছে অসংখ্য দোকান-পাট।
সংস্কার ও সংরক্ষণের অভাবে এটি নষ্ট হতে বসেছিল। বিভিন্ন মহলের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এটিকে সংরক্ষিত পুরাকীর্তি হিসেবে নথিভুক্ত করে। ঐতিহ্যবাহী এ দরবার স্তম্ভটি দেখতে আসেন দূর-দূরান্তর মানুষও।
খুলনা-পাইকগাছা সড়কের পাশে নির্মিত দরবার স্তম্ভটি এক সময় ঢেকে পড়েছিল অবৈধ স্থাপনায়।
গত ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করায় বেরিয়ে আসে স্তম্ভটির অবকাঠামো। এরপর প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এটিকে পুরাকীর্তি হিসেবে ঘোষণা করে।
স্থানীয় বাসিন্দা ও সাংবাদিক মীর জিল্লুর রহমান বলেন, ‘আমি শুনেছি, ইংরেজ আমলে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন হয়েছিল। সেই আন্দোলনের সময় এখান থেকে আলোচনা ও পরিকল্পনা করা হতো কীভাবে ইংরেজ শাসন হটানো যায়।’
আরেক বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দীন জোয়ারদার বলেন, ‘দরবার স্তম্ভটি আমরা ছোট বেলা থেকে দেখছি। এই স্তম্ভটি বাংলাদেশে ব্রিটিশ হটাও আন্দোলন সংগ্রামের ঘাঁটি হিসাবে ব্যবহৃত হতো বলে শুনেছি।’
তালা উপজেলা চেয়ারম্যান ঘোষ সনৎ কুমার বলেন, দরবার স্তম্ভটি ব্রিটিশ শাসনামলের স্বেচ্ছাচারিতার বিরুদ্ধে বাঙালি জাতির ঐতিহাসিক বিজয়কে প্রতিনিধিত্ব করে। এই স্তম্ভটি বাংলাদেশের তথা ভারত উপমহাদেশের বিজয়গাথার কথা মনে করিয়ে দেয়। দরবার স্তম্ভটি সংস্কার ও সংরক্ষণ করা খুবই জরুরি।
তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তারিফ-উল-হাসান বলেন, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর স্তম্ভটি সংরক্ষণ করে এটিকে পুরাকীর্তি হিসেবে নথিভুক্ত করেছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে