আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলায় পালিত হয়েছে শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা। গত বুধবার সংঘদান, অষ্ট পরিষ্কার দান, বুদ্ধমূর্তি দান, হাজার প্রদীপ দানসহ নানান দানানুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। পুণ্যার্থীরা গ্রহণ করে পঞ্চশীল। সন্ধ্যায় বুদ্ধের কেশ ধাতুর প্রতি পূজা ও সম্মান প্রদর্শনে ফানুস উড়িয়েছে বৌদ্ধধর্ম অনুসারীরা। নদীতে প্রদীপ জাহাজ ভাসানোর মধ্য দিয়ে দিনটির সমাপ্ত হয়। এ ছাড়া গতকাল বৃহস্পতিবার পিঠা উৎসবসহ নানা অনুষ্ঠান করেন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
বান্দরবান: বান্দরবানে বর্ণাঢ্য আয়োজনে প্রবারণা পূর্ণিমা উদ্যাপন করা হয়েছে। উৎসবের অন্যতম আয়োজন ফানুস বাতিতে আলোকিত হয়ে ওঠে পাহাড়ে রাতের আকাশ। জেলার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট (কেএসআই) ও প্রবারণা উৎসব উদ্যাপন কমিটির আয়োজনে দুই দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি আয়োজন করা হয়। এতে জেলা জুড়ে মারমা সম্প্রদায়ের পাশাপাশি, চাকমা, ত্রিপুরা, চাক, বড়ুয়াসহ পাহাড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জনসাধারণ এই উৎসবে যোগ দেয়।
রোয়াংছড়ি: বান্দরবানে রোয়াংছড়ি সদরে রোয়াংছড়ি কেন্দ্রীয় জেতবন বৌদ্ধ বিহারে নানা আনুষ্ঠানিকতায় প্রবারণা পূর্ণিমা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে পিঠা উৎসবে উপস্থিত ছিলেন প্রবারণা উৎসব উদ্যাপন কমিটির সভাপতি মংখিংসাই মারমা, সদস্যসচিব উমংনু মারমা, রোয়াংছড়ি যুব ফোরাম সভাপতি মেহ্লাঅং মারমা, উপজেলা চেয়ারম্যান চহাইমং মারমা, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ক্যসাইনু মারমা প্রমুখ।
নাইক্ষ্যংছড়ি: নাইক্ষ্যংছড়িতে বুধবার সন্ধ্যায় প্রবারণা ফানুস অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ট্রাইবেল গার্লস অরফেন্স হোম। সংগঠনের পরিচালক উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান মংহ্লা ওয়াই মারমার সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বান্দরবান জেলা পরিষদ সদস্য ক্যনেওয়ান চাক, বাইশারী পুলিশ তদন্তকেন্দ্রে আইসি কানন চৌধুরী। প্রবারণা পূর্ণিমা উৎসব উদ্যাপন আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক উছা মং মারমা ছোট জানান, বৃহস্পতিবার পিঠা উৎসবে প্রধান অতিথি ছিলেন নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবি অধিনায়ক লেন কর্নেল শাহ আবদুল আজিজ আহমেদ। স্বাগত বক্তা সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য উফোসা মারমা। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যাপক শফিউল্লাহ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সালমা ফেরদৌস, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন, উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান শামিমা ইয়াছমিন প্রমুখ।
রাঙামাটি: রাঙামাটি রাজবন বিহারে গতকাল সকালে তাবতিংস পূজা, সীমা ঘরে বর্ষাবাস সমাপ্ত করে সূত্রপাত করেন রাজবন বিহারের ভিক্ষুরা। এর নেতৃত্ব দেন রাজবন বিহারের অধ্যক্ষ প্রজ্ঞালংকার মহাথের। অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী, সাবেক উপমন্ত্রী মনি স্বপন দেওয়ান, জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান গৌতম দেওয়ানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নানিয়ারচর: নানিয়ারচরে প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে রত্নঙ্কুর বন বিহারে ধর্মীয় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ধর্মীয় দেশনা দেন বিহারের অধ্যক্ষ বিশুদ্ধানন্দ মহাস্থবি। এতে বক্তব্য দেন বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি জয়সেন তঞ্চঙ্গ্যা, রাঙামাটি জেলা পরিষদ সদস্য ইলিপন চাকমা, বিহার সভাপতি কমল কান্তি দেওয়ানসহ অন্যান্য।
কাপ্তাই: কাপ্তাইয়ের গতকাল সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে প্রবারণা পূর্ণিমা উদ্যাপন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন জায়গা থেকে শত শত ধর্মপ্রাণ নর-নারীদের সাধু সাধু ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠে পুরো বিহার প্রাঙ্গণ।
রাজস্থলী: রাজস্থলী উপজেলার ৫১টি বৌদ্ধ বিহারে নানা রকম পুণ্যানুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। চুশাক পাড়া বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ বিদর্শন ভাবনা গুরুভান্তে উ. কিত্তিমা মহাথের সব প্রাণীকে দুঃখ থেকে মুক্তি কামনা করেন।
খাগড়াছড়ি: খাগড়াছড়ি জেলা শহরে য়ংড বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ ক্ষেমা সারা থেরা জানান, আগামী এক মাস কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠিত হবে বিভিন্ন বিহারে। গতকাল বিকেলে জেলা শহরে চেঙ্গী নদীতে জল প্রদীপ বা কল্প মন্দির মোমবাতি জ্বালিয়ে ভাসানো হয়।
মহালছড়ি: মহালছড়িতে সকাল ৬টা হতে প্রতিটি বৌদ্ধ বিহারে বুদ্ধ পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয়। এবার মহালছড়ি আর্য্য মিত্র বৌদ্ধ বিহার ও মাইসছড়ি বৌদ্ধ বিহার এলাকার তৈরি ২টি কল্প জাহাজ মহালছড়ি সদর ও মাইসছড়ি এলাকা থেকে শোভাযাত্রা সহকারে মহালছড়ির কাপ্তাইপাড়া, ব্রিজপাড়া, মহামুনি পাড়া, হেডম্যান পাড়া, খ্যাংসাপাড়াসহ বিভিন্ন গ্রাম প্রদক্ষিণ করে।
ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলায় পালিত হয়েছে শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা। গত বুধবার সংঘদান, অষ্ট পরিষ্কার দান, বুদ্ধমূর্তি দান, হাজার প্রদীপ দানসহ নানান দানানুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। পুণ্যার্থীরা গ্রহণ করে পঞ্চশীল। সন্ধ্যায় বুদ্ধের কেশ ধাতুর প্রতি পূজা ও সম্মান প্রদর্শনে ফানুস উড়িয়েছে বৌদ্ধধর্ম অনুসারীরা। নদীতে প্রদীপ জাহাজ ভাসানোর মধ্য দিয়ে দিনটির সমাপ্ত হয়। এ ছাড়া গতকাল বৃহস্পতিবার পিঠা উৎসবসহ নানা অনুষ্ঠান করেন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর:
বান্দরবান: বান্দরবানে বর্ণাঢ্য আয়োজনে প্রবারণা পূর্ণিমা উদ্যাপন করা হয়েছে। উৎসবের অন্যতম আয়োজন ফানুস বাতিতে আলোকিত হয়ে ওঠে পাহাড়ে রাতের আকাশ। জেলার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট (কেএসআই) ও প্রবারণা উৎসব উদ্যাপন কমিটির আয়োজনে দুই দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচি আয়োজন করা হয়। এতে জেলা জুড়ে মারমা সম্প্রদায়ের পাশাপাশি, চাকমা, ত্রিপুরা, চাক, বড়ুয়াসহ পাহাড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জনসাধারণ এই উৎসবে যোগ দেয়।
রোয়াংছড়ি: বান্দরবানে রোয়াংছড়ি সদরে রোয়াংছড়ি কেন্দ্রীয় জেতবন বৌদ্ধ বিহারে নানা আনুষ্ঠানিকতায় প্রবারণা পূর্ণিমা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে পিঠা উৎসবে উপস্থিত ছিলেন প্রবারণা উৎসব উদ্যাপন কমিটির সভাপতি মংখিংসাই মারমা, সদস্যসচিব উমংনু মারমা, রোয়াংছড়ি যুব ফোরাম সভাপতি মেহ্লাঅং মারমা, উপজেলা চেয়ারম্যান চহাইমং মারমা, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ক্যসাইনু মারমা প্রমুখ।
নাইক্ষ্যংছড়ি: নাইক্ষ্যংছড়িতে বুধবার সন্ধ্যায় প্রবারণা ফানুস অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ট্রাইবেল গার্লস অরফেন্স হোম। সংগঠনের পরিচালক উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান মংহ্লা ওয়াই মারমার সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বান্দরবান জেলা পরিষদ সদস্য ক্যনেওয়ান চাক, বাইশারী পুলিশ তদন্তকেন্দ্রে আইসি কানন চৌধুরী। প্রবারণা পূর্ণিমা উৎসব উদ্যাপন আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক উছা মং মারমা ছোট জানান, বৃহস্পতিবার পিঠা উৎসবে প্রধান অতিথি ছিলেন নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবি অধিনায়ক লেন কর্নেল শাহ আবদুল আজিজ আহমেদ। স্বাগত বক্তা সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য উফোসা মারমা। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যাপক শফিউল্লাহ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সালমা ফেরদৌস, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর হোসেন, উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান শামিমা ইয়াছমিন প্রমুখ।
রাঙামাটি: রাঙামাটি রাজবন বিহারে গতকাল সকালে তাবতিংস পূজা, সীমা ঘরে বর্ষাবাস সমাপ্ত করে সূত্রপাত করেন রাজবন বিহারের ভিক্ষুরা। এর নেতৃত্ব দেন রাজবন বিহারের অধ্যক্ষ প্রজ্ঞালংকার মহাথের। অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী, সাবেক উপমন্ত্রী মনি স্বপন দেওয়ান, জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান গৌতম দেওয়ানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নানিয়ারচর: নানিয়ারচরে প্রবারণা পূর্ণিমা উপলক্ষে রত্নঙ্কুর বন বিহারে ধর্মীয় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ধর্মীয় দেশনা দেন বিহারের অধ্যক্ষ বিশুদ্ধানন্দ মহাস্থবি। এতে বক্তব্য দেন বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি জয়সেন তঞ্চঙ্গ্যা, রাঙামাটি জেলা পরিষদ সদস্য ইলিপন চাকমা, বিহার সভাপতি কমল কান্তি দেওয়ানসহ অন্যান্য।
কাপ্তাই: কাপ্তাইয়ের গতকাল সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে প্রবারণা পূর্ণিমা উদ্যাপন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন জায়গা থেকে শত শত ধর্মপ্রাণ নর-নারীদের সাধু সাধু ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠে পুরো বিহার প্রাঙ্গণ।
রাজস্থলী: রাজস্থলী উপজেলার ৫১টি বৌদ্ধ বিহারে নানা রকম পুণ্যানুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। চুশাক পাড়া বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ বিদর্শন ভাবনা গুরুভান্তে উ. কিত্তিমা মহাথের সব প্রাণীকে দুঃখ থেকে মুক্তি কামনা করেন।
খাগড়াছড়ি: খাগড়াছড়ি জেলা শহরে য়ংড বৌদ্ধ বিহারের অধ্যক্ষ ক্ষেমা সারা থেরা জানান, আগামী এক মাস কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠিত হবে বিভিন্ন বিহারে। গতকাল বিকেলে জেলা শহরে চেঙ্গী নদীতে জল প্রদীপ বা কল্প মন্দির মোমবাতি জ্বালিয়ে ভাসানো হয়।
মহালছড়ি: মহালছড়িতে সকাল ৬টা হতে প্রতিটি বৌদ্ধ বিহারে বুদ্ধ পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয়। এবার মহালছড়ি আর্য্য মিত্র বৌদ্ধ বিহার ও মাইসছড়ি বৌদ্ধ বিহার এলাকার তৈরি ২টি কল্প জাহাজ মহালছড়ি সদর ও মাইসছড়ি এলাকা থেকে শোভাযাত্রা সহকারে মহালছড়ির কাপ্তাইপাড়া, ব্রিজপাড়া, মহামুনি পাড়া, হেডম্যান পাড়া, খ্যাংসাপাড়াসহ বিভিন্ন গ্রাম প্রদক্ষিণ করে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে