চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) পেতে সীমাহীন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। দালালদের দৌরাত্ম্যে সরগরম থাকে অফিস চত্বর। মোটা অঙ্কের উৎকোচ ছাড়া এখানে কাজ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী সেবাগ্রহীতারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসে প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ছুটে আসছেন সাধারণ মানুষ। এমআরপি পেতে মোটা অঙ্কের অর্থ দাবি করা হয়। এতে হয়রানির শিকার হচ্ছেন সাধারণ গ্রাহকেরা। টাকা নিয়েও দীর্ঘদিন পাসপোর্ট না পাওয়ার অভিযোগও রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রবাসীদের জন্যই মূলত বেশি কার্যকর মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট। কারণ আবেদন করার পরও ই-পাসপোর্ট পেতে অনেক দেরি হচ্ছে। এ ছাড়া ভোটার আইডি কার্ডের সঙ্গে অনেক ক্ষেত্রে নামের গরমিল থাকার কারণেও অনেকে ই-পাসপোর্টের ঝামেলায় জড়াতে চান না। এমআরপির দিকেই তাঁদের ঝোঁক বেশি।
নিজ জেলা রাজশাহীতে পাসপোর্ট না পেয়ে মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জে এসেছেন বাঘা উপজেলার সেফালী খাতুন। এ জন্য অবশ্য দালাল চক্রকে দিতে হয়েছে মোটা অঙ্কের ঘুষ।
সেফালী খাতুন জানান, রাজশাহীতে মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা হয়। কাগজপত্র জমা নেওয়ার প্রায় মাসখানেক হলেও পাসপোর্ট না পেয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক অফিসে এসেছেন তিনি। একই কথা জানান, শরিয়তপুর জেলার দুলাল আকন্দ, গোপালগঞ্জের আবু জাফর রাশেদ আহমেদসহ আরও বেশ কয়েকজন।
তাঁরা জানান, লোকমুখে শুনেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জে টাকা দিলে দ্রুত পাসপোর্ট দেওয়া হয়। এ জন্য নিজ জেলায় না গিয়ে দালালের মাধ্যমে টাকা দিয়ে এসেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
শিবগঞ্জ উপজেলার তুহিন আলী নামের একজন জানান, দালাল চক্রকে পাশ কাটিয়ে প্রায় তিন বছর আগে নিজেই পাসপোর্টের আবেদন করেছেন। কিন্তু এখনো পাননি। হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
তিনি বলেন, ‘প্রথম যেদিন পাসপোর্ট করার জন্য কাগজপত্র জমা দিতে আসি সেদিন স্থানীয় এক দালাল পাসপোর্ট তৈরি করে দেওয়ার কথা বলে। দালালের কথায় কান না দিয়ে নিজেই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেই।’ তুহিন নামের ওই ব্যক্তির অভিযোগ, দালালের মাধ্যমে টাকা পয়সা না দেওয়ায় তাঁর পাসপোর্ট মেলেনি তিন বছরেও। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
জেলা সদরের রাসেল আলী, আমিনুল ইসলামসহ বেশ কয়েকজন অভিযোগ করেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক আর তাঁর দুই সহযোগীর নেতৃত্বেই পরিচালিত হচ্ছে দালাল সিন্ডিকেট।
জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সদ্য বদলি হওয়া সহকারী পরিচালক আফজাল হোসেন দালাল সিন্ডিকেটের কথা স্বীকার করলেও ঘুষের লেনদেনের সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততার কথা অস্বীকার করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস থেকে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) পেতে সীমাহীন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। দালালদের দৌরাত্ম্যে সরগরম থাকে অফিস চত্বর। মোটা অঙ্কের উৎকোচ ছাড়া এখানে কাজ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী সেবাগ্রহীতারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ পাসপোর্ট অফিসে প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ছুটে আসছেন সাধারণ মানুষ। এমআরপি পেতে মোটা অঙ্কের অর্থ দাবি করা হয়। এতে হয়রানির শিকার হচ্ছেন সাধারণ গ্রাহকেরা। টাকা নিয়েও দীর্ঘদিন পাসপোর্ট না পাওয়ার অভিযোগও রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রবাসীদের জন্যই মূলত বেশি কার্যকর মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট। কারণ আবেদন করার পরও ই-পাসপোর্ট পেতে অনেক দেরি হচ্ছে। এ ছাড়া ভোটার আইডি কার্ডের সঙ্গে অনেক ক্ষেত্রে নামের গরমিল থাকার কারণেও অনেকে ই-পাসপোর্টের ঝামেলায় জড়াতে চান না। এমআরপির দিকেই তাঁদের ঝোঁক বেশি।
নিজ জেলা রাজশাহীতে পাসপোর্ট না পেয়ে মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জে এসেছেন বাঘা উপজেলার সেফালী খাতুন। এ জন্য অবশ্য দালাল চক্রকে দিতে হয়েছে মোটা অঙ্কের ঘুষ।
সেফালী খাতুন জানান, রাজশাহীতে মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা হয়। কাগজপত্র জমা নেওয়ার প্রায় মাসখানেক হলেও পাসপোর্ট না পেয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক অফিসে এসেছেন তিনি। একই কথা জানান, শরিয়তপুর জেলার দুলাল আকন্দ, গোপালগঞ্জের আবু জাফর রাশেদ আহমেদসহ আরও বেশ কয়েকজন।
তাঁরা জানান, লোকমুখে শুনেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জে টাকা দিলে দ্রুত পাসপোর্ট দেওয়া হয়। এ জন্য নিজ জেলায় না গিয়ে দালালের মাধ্যমে টাকা দিয়ে এসেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
শিবগঞ্জ উপজেলার তুহিন আলী নামের একজন জানান, দালাল চক্রকে পাশ কাটিয়ে প্রায় তিন বছর আগে নিজেই পাসপোর্টের আবেদন করেছেন। কিন্তু এখনো পাননি। হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
তিনি বলেন, ‘প্রথম যেদিন পাসপোর্ট করার জন্য কাগজপত্র জমা দিতে আসি সেদিন স্থানীয় এক দালাল পাসপোর্ট তৈরি করে দেওয়ার কথা বলে। দালালের কথায় কান না দিয়ে নিজেই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দেই।’ তুহিন নামের ওই ব্যক্তির অভিযোগ, দালালের মাধ্যমে টাকা পয়সা না দেওয়ায় তাঁর পাসপোর্ট মেলেনি তিন বছরেও। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
জেলা সদরের রাসেল আলী, আমিনুল ইসলামসহ বেশ কয়েকজন অভিযোগ করেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সহকারী পরিচালক আর তাঁর দুই সহযোগীর নেতৃত্বেই পরিচালিত হচ্ছে দালাল সিন্ডিকেট।
জানতে চাইলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের সদ্য বদলি হওয়া সহকারী পরিচালক আফজাল হোসেন দালাল সিন্ডিকেটের কথা স্বীকার করলেও ঘুষের লেনদেনের সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততার কথা অস্বীকার করেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৯ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪