অভয়নগর প্রতিনিধি
অভয়নগরে কুল চাষ করে লাখপতি হয়েছেন উপজেলার পুড়াখালী গ্রামের মো. বুলবুল গাজী নামের এক যুবক। দুই বছর আগে এক বিঘা জমিতে করা কুলবাগান থেকে অর্জিত টাকায় ভাগ্যের চাকা ফিরেছেন এ যুবকের।
বুলবুল গাজী বলেন, ‘২ বছর আগে ১ বিঘা জমি ইজাড়া নিয়ে ২৫ হাজার টাকা খরচ করে কুল চাষ শুরু করি। এ বাগান থেকে গত বছর ১ লাখ ৬০ হাজার টাকার কুল বিক্রি করেছি। এবার ইতিমধ্যে ২ লাখ টাকার কুল বিক্রি করেছি। বাগানে এখনো ৬০-৭০ হাজার টাকার কুল রয়েছে।’ তিনি আরও জানান, কুলের জমিতে গোবর সার ও রাসায়নিক সারের সঙ্গে ৪-৫ বার পানি দিতে হয়। পোকার আক্রমণ থেকে বাঁচাতে কুলের ফুল আসার আগেই কীটনাশক দিতে হয়।
বুলবুল গাজী আরও জানান, দুই বছরে সব মিলিয়ে কুল বাগানে প্রায় ৩৫ হাজার টাকা খরচ করেছেন। গত বছর এবং এ বছর মিলে প্রায় ৪ লাখ টাকার বেশি কুল বিক্রি করেছেন। দুই বছরে লাভ পেয়েছেন ৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা। তবে তিনি আক্ষেপের সঙ্গে বলেন, ‘মূলধন কম থাকায় আমি বেশি জমিতে চাষ করতে পারছি না। ব্যাংক থেকে লোনের জন্য কৃষি কর্মকর্তার চিঠি নিয়ে গেলেও ব্যাংক থেকে লোন পাইনি। একটি লোনের ব্যবস্থা হলে আরও ভালোভাবে কুলসহ অন্যান্য ফল-ফসলের চাষ করতে পারতাম।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বুলবুলের সফলতা দেখে এই এলাকা ছাড়াও অন্যান্য গ্রামের চাষিরা নিজ উদ্যোগে কুল বাগান করছেন। কুলবাগান থেকে অন্যান্য কৃষকেরাও লাভবান হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবার ৫০ হেক্টর জমিতে বরই এবং কুলের আবাদ হয়েছে। এ অঞ্চলে আপেল কুল, বাউকুল, বল সুন্দরী কুল চাষের প্রচলন ছিল। কিন্তু বেশ কয়েক বছর ধরে টক কুলের বাণিজ্যিক চাহিদা বেড়েছে। নতুন করে কেউ বাগান করতে চাইলে উন্নত জাতের কুলের চারা এবং প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করবে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, কুল চাষের অনুকূল পরিবেশ থাকায় এবং কম খরচে বেশি লাভবান হওয়া যায় বলে এ অঞ্চলের বেশির ভাগ কৃষক কুল চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। এ ছাড়া এ অঞ্চলের বেশির ভাগ ঘের মালিক ঘেরের পাড়ে কুল চাষ করছেন
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা গোলাম ছামদানী বলেন, ‘অল্প খরচে বেশি লাভ হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে কুল চাষের আগ্রহ বেড়েছে। আমরা এ অঞ্চলের কুলচাষিদের সব ধরনের পরামর্শ ও সহযোগিতা করছি।’
অভয়নগরে কুল চাষ করে লাখপতি হয়েছেন উপজেলার পুড়াখালী গ্রামের মো. বুলবুল গাজী নামের এক যুবক। দুই বছর আগে এক বিঘা জমিতে করা কুলবাগান থেকে অর্জিত টাকায় ভাগ্যের চাকা ফিরেছেন এ যুবকের।
বুলবুল গাজী বলেন, ‘২ বছর আগে ১ বিঘা জমি ইজাড়া নিয়ে ২৫ হাজার টাকা খরচ করে কুল চাষ শুরু করি। এ বাগান থেকে গত বছর ১ লাখ ৬০ হাজার টাকার কুল বিক্রি করেছি। এবার ইতিমধ্যে ২ লাখ টাকার কুল বিক্রি করেছি। বাগানে এখনো ৬০-৭০ হাজার টাকার কুল রয়েছে।’ তিনি আরও জানান, কুলের জমিতে গোবর সার ও রাসায়নিক সারের সঙ্গে ৪-৫ বার পানি দিতে হয়। পোকার আক্রমণ থেকে বাঁচাতে কুলের ফুল আসার আগেই কীটনাশক দিতে হয়।
বুলবুল গাজী আরও জানান, দুই বছরে সব মিলিয়ে কুল বাগানে প্রায় ৩৫ হাজার টাকা খরচ করেছেন। গত বছর এবং এ বছর মিলে প্রায় ৪ লাখ টাকার বেশি কুল বিক্রি করেছেন। দুই বছরে লাভ পেয়েছেন ৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা। তবে তিনি আক্ষেপের সঙ্গে বলেন, ‘মূলধন কম থাকায় আমি বেশি জমিতে চাষ করতে পারছি না। ব্যাংক থেকে লোনের জন্য কৃষি কর্মকর্তার চিঠি নিয়ে গেলেও ব্যাংক থেকে লোন পাইনি। একটি লোনের ব্যবস্থা হলে আরও ভালোভাবে কুলসহ অন্যান্য ফল-ফসলের চাষ করতে পারতাম।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বুলবুলের সফলতা দেখে এই এলাকা ছাড়াও অন্যান্য গ্রামের চাষিরা নিজ উদ্যোগে কুল বাগান করছেন। কুলবাগান থেকে অন্যান্য কৃষকেরাও লাভবান হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবার ৫০ হেক্টর জমিতে বরই এবং কুলের আবাদ হয়েছে। এ অঞ্চলে আপেল কুল, বাউকুল, বল সুন্দরী কুল চাষের প্রচলন ছিল। কিন্তু বেশ কয়েক বছর ধরে টক কুলের বাণিজ্যিক চাহিদা বেড়েছে। নতুন করে কেউ বাগান করতে চাইলে উন্নত জাতের কুলের চারা এবং প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করবে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, কুল চাষের অনুকূল পরিবেশ থাকায় এবং কম খরচে বেশি লাভবান হওয়া যায় বলে এ অঞ্চলের বেশির ভাগ কৃষক কুল চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন। এ ছাড়া এ অঞ্চলের বেশির ভাগ ঘের মালিক ঘেরের পাড়ে কুল চাষ করছেন
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা গোলাম ছামদানী বলেন, ‘অল্প খরচে বেশি লাভ হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে কুল চাষের আগ্রহ বেড়েছে। আমরা এ অঞ্চলের কুলচাষিদের সব ধরনের পরামর্শ ও সহযোগিতা করছি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৫ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে