চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
রাতদিন মশার কামড়ে অতিষ্ঠ চুয়াডাঙ্গা পৌরবাসীরা। তাঁদের অভিযোগ, পৌর প্রশাসনের পক্ষ থেকে মশা নিধনে কোনো কার্যক্রম নেই বললেই চলে। মশার কামড় খেয়েই জীবনযাপন করতে হচ্ছে তাঁদের। এদিকে, মশার আতঙ্ক যেন ছড়িয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেও।
বাসিন্দারা জানান, চুয়াডাঙ্গা শহরে মশার আতঙ্ক বেড়েই চলেছে। পৌরসভার উদ্যোগে সঠিক সময়ে ময়লা পরিষ্কার করা না হওয়ায় যেখানে সেখানে তো ময়লার ভাগাড় আছেই, সেই সঙ্গে মশা। কয়েক দিনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে চুয়াডাঙ্গা কেন্দ্রিক বিভিন্ন গ্রুপগুলোতে আলোচনার বিষয়বস্তুই যেন মশা।
‘নেটওয়ার্ক চুয়াডাঙ্গা’ নামে চুয়াডাঙ্গা কেন্দ্রিক একটি ফেসবুক গ্রুপে সোয়েব হাসান নামে একজন পোস্ট করেছেন, ‘মশার অত্যাচারে অতিষ্ঠ চুয়াডাঙ্গার সকল প্রাণী। এমনকি মশাও রেহাই পাচ্ছে না মশার হাত থেকে। এ ব্যাপারে পৌরসভা বা সরকারি কোনো উদ্যোগ নেই। প্রশ্ন: মশা কি সরকারি প্রাণীদের কামড়াই না?’ পোস্টটিতে বিভিন্ন রকম মন্তব্য আসছে। অপরদিকে, একই গ্রুপে মোহাম্মদ মেহেদী খান নামে একজন এক জোড়া চটি স্যান্ডেলের ওপর দুটো আস্ত মশার কয়েল জ্বালিয়ে ছবিটি পোস্ট করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকাতে মশার যা উৎপাত তাতে এভাবেই সেন্ডেল লাগিয়ে চলতে হবে। কোনো দিনই দেখি না কোথাও কোনো মশা নিধনের জন্য ওষুধ ছিটানো হয়। কারণটা জানা নেই। হয়তো বাজেট বরাদ্দ নেই অথবা সদিচ্ছা নেই। দয়া করে শহরবাসীর দিকে সেবা সংক্রান্ত মন নিয়ে নজর দেওয়ার অনুরোধ রইল।’
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার একাধিক বাসিন্দা বলছেন, আগে মাঝেমধ্যে পৌরসভার উদ্যোগে মশা নিধনের স্প্রে করলেও এখন চোখে পড়ে না। দীর্ঘদিন মশা নিধন স্প্রে না করায় মশার উৎপাত বেড়েছে।
পৌরসভার সিনেমা হলপাড়ার বাসিন্দা রাজু আহমেদ বলেন, ‘শুধু রাতে না, দিনেও ঘর একটু অন্ধকার হলেই মশা কামড়াচ্ছে। কয়েল জ্বালালেও কাজ হয় না।’
পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ব্যবসায়ী সুমন রেজা বলেন, ‘আগে সন্ধ্যা নামার পর থেকেই ঘরে মশার উপদ্রব বেড়ে যেত। এখন দিনেও মশার উপদ্রব। পৌরসভার কোনো উদ্যোগই চোখে পড়ে না।’
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার সচিব এস এম রেজাউল করিম বলেন, ‘মশার ওষুধ ছিটানোর জন্য পৌরসভায় সব ব্যবস্থাই রয়েছে। মশার ওষুধ ছিটানোও হচ্ছে। আসলে লোকবল সংকটের কারণে ব্যাপকভাবে কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না। দুই এক দিনের মধ্যে মশা নিধনে ব্যাপকভাবে ওষুধ ছিটানো হবে।’
পৌরসভার মেয়র জাহাঙ্গির আলম মালিক খোকনের মোবাইলে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
রাতদিন মশার কামড়ে অতিষ্ঠ চুয়াডাঙ্গা পৌরবাসীরা। তাঁদের অভিযোগ, পৌর প্রশাসনের পক্ষ থেকে মশা নিধনে কোনো কার্যক্রম নেই বললেই চলে। মশার কামড় খেয়েই জীবনযাপন করতে হচ্ছে তাঁদের। এদিকে, মশার আতঙ্ক যেন ছড়িয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেও।
বাসিন্দারা জানান, চুয়াডাঙ্গা শহরে মশার আতঙ্ক বেড়েই চলেছে। পৌরসভার উদ্যোগে সঠিক সময়ে ময়লা পরিষ্কার করা না হওয়ায় যেখানে সেখানে তো ময়লার ভাগাড় আছেই, সেই সঙ্গে মশা। কয়েক দিনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে চুয়াডাঙ্গা কেন্দ্রিক বিভিন্ন গ্রুপগুলোতে আলোচনার বিষয়বস্তুই যেন মশা।
‘নেটওয়ার্ক চুয়াডাঙ্গা’ নামে চুয়াডাঙ্গা কেন্দ্রিক একটি ফেসবুক গ্রুপে সোয়েব হাসান নামে একজন পোস্ট করেছেন, ‘মশার অত্যাচারে অতিষ্ঠ চুয়াডাঙ্গার সকল প্রাণী। এমনকি মশাও রেহাই পাচ্ছে না মশার হাত থেকে। এ ব্যাপারে পৌরসভা বা সরকারি কোনো উদ্যোগ নেই। প্রশ্ন: মশা কি সরকারি প্রাণীদের কামড়াই না?’ পোস্টটিতে বিভিন্ন রকম মন্তব্য আসছে। অপরদিকে, একই গ্রুপে মোহাম্মদ মেহেদী খান নামে একজন এক জোড়া চটি স্যান্ডেলের ওপর দুটো আস্ত মশার কয়েল জ্বালিয়ে ছবিটি পোস্ট করেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকাতে মশার যা উৎপাত তাতে এভাবেই সেন্ডেল লাগিয়ে চলতে হবে। কোনো দিনই দেখি না কোথাও কোনো মশা নিধনের জন্য ওষুধ ছিটানো হয়। কারণটা জানা নেই। হয়তো বাজেট বরাদ্দ নেই অথবা সদিচ্ছা নেই। দয়া করে শহরবাসীর দিকে সেবা সংক্রান্ত মন নিয়ে নজর দেওয়ার অনুরোধ রইল।’
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার একাধিক বাসিন্দা বলছেন, আগে মাঝেমধ্যে পৌরসভার উদ্যোগে মশা নিধনের স্প্রে করলেও এখন চোখে পড়ে না। দীর্ঘদিন মশা নিধন স্প্রে না করায় মশার উৎপাত বেড়েছে।
পৌরসভার সিনেমা হলপাড়ার বাসিন্দা রাজু আহমেদ বলেন, ‘শুধু রাতে না, দিনেও ঘর একটু অন্ধকার হলেই মশা কামড়াচ্ছে। কয়েল জ্বালালেও কাজ হয় না।’
পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ব্যবসায়ী সুমন রেজা বলেন, ‘আগে সন্ধ্যা নামার পর থেকেই ঘরে মশার উপদ্রব বেড়ে যেত। এখন দিনেও মশার উপদ্রব। পৌরসভার কোনো উদ্যোগই চোখে পড়ে না।’
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার সচিব এস এম রেজাউল করিম বলেন, ‘মশার ওষুধ ছিটানোর জন্য পৌরসভায় সব ব্যবস্থাই রয়েছে। মশার ওষুধ ছিটানোও হচ্ছে। আসলে লোকবল সংকটের কারণে ব্যাপকভাবে কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না। দুই এক দিনের মধ্যে মশা নিধনে ব্যাপকভাবে ওষুধ ছিটানো হবে।’
পৌরসভার মেয়র জাহাঙ্গির আলম মালিক খোকনের মোবাইলে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে