সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরের কাতালগঞ্জে সৌন্দর্যবর্ধনের নামে নিয়মবহির্ভূতভাবে দোকান ও রেস্তোরাঁ নির্মাণ করছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন। এই প্রকল্পের কোনো দরপত্র আহ্বান করা হয়নি। সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের অর্থ কোনো সরকারি উৎস থেকে আসছে না। কোথা থেকে কত টাকা আসছে, সেটাও কেউ বলতে পারছে না। আবার যে জায়গায় এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে, সেটি গণপূর্ত অধিদপ্তরের। গণপূর্তও জানে না, সেখানে আসলে কী হচ্ছে।
নগরের পাঁচলাইশ থানাধীন কাতালগঞ্জ বৌদ্ধমন্দিরের সামনে থেকে শুরু করে পাঁচলাইশ থানা মোড়মুখী সড়কের পার্কভিউ হাসপাতাল পর্যন্ত সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের কাজ করছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)। গণপূর্ত সূত্র বলছে, এই জায়গার পরিমাণ প্রায় এক একর। কিন্তু এক একর জায়গায় কী হচ্ছে, সেটা জানেন না চসিকের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (পুরকৌশল) আবু সিদ্দিক। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেখানে বিউটিফিকেশনের একটি প্রজেক্ট নেওয়া হয়েছে। তবে প্রকল্প সম্পর্কে বিস্তারিত বলতে পারবেন আমাদের মেয়রের পিএস মহোদয়।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দোকান নির্মাণের বিষয়টি একরকম স্বীকার করে নিলেন চসিক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীর ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আবুল হাসেম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকল্পটিতে মূলত ওয়াকওয়ে, বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল, সাবেক সিটি মেয়রদের ম্যুরাল, কিডস জোন নির্মিত হবে। এখানে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের কোনো বিনিয়োগ নেই। তবে প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়নে কিছু খরচ তোলার জন্য লাইব্রেরি, কফি শপ, ফুড কর্নারের মতো দু-একটি স্থাপনা নির্মিত হবে। কিন্তু ঢালাওভাবে সেখানে কোনো ব্যবসায়িক স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে না।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে গণপূর্ত অধিদপ্তরের চট্টগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী রাহুল গুহ বলেন, ‘জায়গাটি গণপূর্ত অধিদপ্তরের মালিকানার। চসিক জায়গাটি ওয়াকওয়ে ও ফুটপাত নির্মাণের জন্য আমাদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছিল। সেখানে ব্যবসায়িক স্থাপনা নির্মাণের কথা নয়। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
দরপত্র আহ্বান ছাড়াই কাজ
কোনো দরপত্র আহ্বান না করেই প্রকল্পের কাজটি দেওয়া হয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মিরাকলসকে। এর তত্ত্বাবধান করছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা ও নগরের চকবাজার ১৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নূর মোস্তফা টিনু। তবে সেখানে দোকান নির্মাণের বিষয়টি অস্বীকার করে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে বাচ্চাদের খেলাধুলার জন্য স্পোর্টস জোন ও বয়স্কদের জন্য ওয়াকওয়ে নির্মিত হচ্ছে। কোনো দোকানপাট হচ্ছে না। সিটি করপোরেশন ও গণপূর্ত অধিদপ্তর যৌথ উদ্যোগে এসব অবকাঠামো নির্মাণ করছে। এটা আমার ওয়ার্ডে পড়ায় এগুলো আমি দেখাশোনা করছি। এখানে আমার কোনো স্বার্থ নেই।’
প্রকল্পের ঠিকাদার মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘করপোরেশন থেকে আমাকে যেভাবে নির্দেশনা দিচ্ছে, আমি সেভাবে কাজ করছি। এখানে সবুজায়ন, আলোকায়ন, কিডস জোন, ওয়াকওয়ে, লাইব্রেরি এগুলো হচ্ছে। কিন্তু দোকানপাট কিংবা রেস্টুরেন্ট, এই ধরনের কোনো কিছু এখানে নির্মিত হচ্ছে না।’
চলছে রেস্তোরাঁ ও দোকান নির্মাণের কাজ
তবে ওই প্রকল্প এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ওয়াকওয়ে ও বিশ্রামের জন্য কাঠামো তৈরির কাজ চলছে। পেছনে নালার নির্মাণকাজও চলছে। সড়কের পাশে সৌন্দর্যবর্ধন ওই প্রকল্পের পেছনের অংশে আরেকটি জায়গায় নির্মিত হচ্ছে স্পোর্টস জোন। কোনো বেষ্টনী না দিয়েই সেখান নির্মাণকাজ চলছে। তবে ৩০ থেকে ৪০ শতক জায়গায় উঁচু টিন দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে। এর ভেতরে কয়েকজন শ্রমিককে কাজ করতে দেখা যায়। টিন দিয়ে ঘেরা ওই জায়গায় আরসিসি পিলার বসানোর জন্য বড় বড় কয়েকটি গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে।
শতবর্ষী তিনটি বৃক্ষের পাশেই এসব গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়। শ্রমিকেরা ঢালাই কাজের জন্য লোহার রড দিয়ে বেষ্টনী তৈরিতে ব্যস্ত। এক শ্রমিকের কাছ জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, এখানে একটি রেস্টুরেন্ট করা হবে। এ ছাড়া দোকান নির্মাণ হচ্ছে বলেও জানান তাঁরা।
এ নিয়ে কথা হয় প্রকৌশলীদের সংগঠন ‘পরিকল্পিত চট্টগ্রাম ফোরামের’ সহসভাপতি ও নগর-পরিকল্পনাবিদ প্রকৌশলী সুভাষ বড়ুয়ার সঙ্গে। কাতালগঞ্জে সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের চিত্র তুলে ধরা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সৌন্দর্যবর্ধন করতে গেলে সড়কের দুই পাশে ফুটপাত থাকতে হবে, যাতে মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যে হাঁটতে পারে। আরও অনেক কিছু থাকতে হয়। সেগুলোর দিকে গুরুত্ব না দিয়ে ব্যবসায়িক স্থাপনা নির্মাণের দিকে ঝোঁকা একটা অপরাধ।’
নগরের পরিস্থিতি তুলে ধরে সুভাষ বড়ুয়া বলেন, ‘আমি বলব, চট্টগ্রামে এই পর্যন্ত যত উন্নয়নকাজ হয়েছে বা হচ্ছে, সেখানে নিট বেজ উন্নয়ন হচ্ছে না। এখানে ইচ্ছা অনুযায়ী কাজ হচ্ছে। এতে সৌন্দর্য তো দূরের কথা, উল্টো চট্টগ্রাম প্রকৃত সৌন্দর্য ও জৌলুশ হারাচ্ছে।’
চট্টগ্রাম নগরের কাতালগঞ্জে সৌন্দর্যবর্ধনের নামে নিয়মবহির্ভূতভাবে দোকান ও রেস্তোরাঁ নির্মাণ করছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন। এই প্রকল্পের কোনো দরপত্র আহ্বান করা হয়নি। সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের অর্থ কোনো সরকারি উৎস থেকে আসছে না। কোথা থেকে কত টাকা আসছে, সেটাও কেউ বলতে পারছে না। আবার যে জায়গায় এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে, সেটি গণপূর্ত অধিদপ্তরের। গণপূর্তও জানে না, সেখানে আসলে কী হচ্ছে।
নগরের পাঁচলাইশ থানাধীন কাতালগঞ্জ বৌদ্ধমন্দিরের সামনে থেকে শুরু করে পাঁচলাইশ থানা মোড়মুখী সড়কের পার্কভিউ হাসপাতাল পর্যন্ত সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের কাজ করছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)। গণপূর্ত সূত্র বলছে, এই জায়গার পরিমাণ প্রায় এক একর। কিন্তু এক একর জায়গায় কী হচ্ছে, সেটা জানেন না চসিকের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (পুরকৌশল) আবু সিদ্দিক। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেখানে বিউটিফিকেশনের একটি প্রজেক্ট নেওয়া হয়েছে। তবে প্রকল্প সম্পর্কে বিস্তারিত বলতে পারবেন আমাদের মেয়রের পিএস মহোদয়।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে দোকান নির্মাণের বিষয়টি একরকম স্বীকার করে নিলেন চসিক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীর ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আবুল হাসেম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রকল্পটিতে মূলত ওয়াকওয়ে, বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল, সাবেক সিটি মেয়রদের ম্যুরাল, কিডস জোন নির্মিত হবে। এখানে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের কোনো বিনিয়োগ নেই। তবে প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়নে কিছু খরচ তোলার জন্য লাইব্রেরি, কফি শপ, ফুড কর্নারের মতো দু-একটি স্থাপনা নির্মিত হবে। কিন্তু ঢালাওভাবে সেখানে কোনো ব্যবসায়িক স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে না।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে গণপূর্ত অধিদপ্তরের চট্টগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী রাহুল গুহ বলেন, ‘জায়গাটি গণপূর্ত অধিদপ্তরের মালিকানার। চসিক জায়গাটি ওয়াকওয়ে ও ফুটপাত নির্মাণের জন্য আমাদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছিল। সেখানে ব্যবসায়িক স্থাপনা নির্মাণের কথা নয়। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
দরপত্র আহ্বান ছাড়াই কাজ
কোনো দরপত্র আহ্বান না করেই প্রকল্পের কাজটি দেওয়া হয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মিরাকলসকে। এর তত্ত্বাবধান করছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা ও নগরের চকবাজার ১৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নূর মোস্তফা টিনু। তবে সেখানে দোকান নির্মাণের বিষয়টি অস্বীকার করে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে বাচ্চাদের খেলাধুলার জন্য স্পোর্টস জোন ও বয়স্কদের জন্য ওয়াকওয়ে নির্মিত হচ্ছে। কোনো দোকানপাট হচ্ছে না। সিটি করপোরেশন ও গণপূর্ত অধিদপ্তর যৌথ উদ্যোগে এসব অবকাঠামো নির্মাণ করছে। এটা আমার ওয়ার্ডে পড়ায় এগুলো আমি দেখাশোনা করছি। এখানে আমার কোনো স্বার্থ নেই।’
প্রকল্পের ঠিকাদার মো. ওমর ফারুক বলেন, ‘করপোরেশন থেকে আমাকে যেভাবে নির্দেশনা দিচ্ছে, আমি সেভাবে কাজ করছি। এখানে সবুজায়ন, আলোকায়ন, কিডস জোন, ওয়াকওয়ে, লাইব্রেরি এগুলো হচ্ছে। কিন্তু দোকানপাট কিংবা রেস্টুরেন্ট, এই ধরনের কোনো কিছু এখানে নির্মিত হচ্ছে না।’
চলছে রেস্তোরাঁ ও দোকান নির্মাণের কাজ
তবে ওই প্রকল্প এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, ওয়াকওয়ে ও বিশ্রামের জন্য কাঠামো তৈরির কাজ চলছে। পেছনে নালার নির্মাণকাজও চলছে। সড়কের পাশে সৌন্দর্যবর্ধন ওই প্রকল্পের পেছনের অংশে আরেকটি জায়গায় নির্মিত হচ্ছে স্পোর্টস জোন। কোনো বেষ্টনী না দিয়েই সেখান নির্মাণকাজ চলছে। তবে ৩০ থেকে ৪০ শতক জায়গায় উঁচু টিন দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে। এর ভেতরে কয়েকজন শ্রমিককে কাজ করতে দেখা যায়। টিন দিয়ে ঘেরা ওই জায়গায় আরসিসি পিলার বসানোর জন্য বড় বড় কয়েকটি গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়েছে।
শতবর্ষী তিনটি বৃক্ষের পাশেই এসব গর্ত খুঁড়ে রাখা হয়। শ্রমিকেরা ঢালাই কাজের জন্য লোহার রড দিয়ে বেষ্টনী তৈরিতে ব্যস্ত। এক শ্রমিকের কাছ জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, এখানে একটি রেস্টুরেন্ট করা হবে। এ ছাড়া দোকান নির্মাণ হচ্ছে বলেও জানান তাঁরা।
এ নিয়ে কথা হয় প্রকৌশলীদের সংগঠন ‘পরিকল্পিত চট্টগ্রাম ফোরামের’ সহসভাপতি ও নগর-পরিকল্পনাবিদ প্রকৌশলী সুভাষ বড়ুয়ার সঙ্গে। কাতালগঞ্জে সৌন্দর্যবর্ধন প্রকল্পের চিত্র তুলে ধরা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সৌন্দর্যবর্ধন করতে গেলে সড়কের দুই পাশে ফুটপাত থাকতে হবে, যাতে মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যে হাঁটতে পারে। আরও অনেক কিছু থাকতে হয়। সেগুলোর দিকে গুরুত্ব না দিয়ে ব্যবসায়িক স্থাপনা নির্মাণের দিকে ঝোঁকা একটা অপরাধ।’
নগরের পরিস্থিতি তুলে ধরে সুভাষ বড়ুয়া বলেন, ‘আমি বলব, চট্টগ্রামে এই পর্যন্ত যত উন্নয়নকাজ হয়েছে বা হচ্ছে, সেখানে নিট বেজ উন্নয়ন হচ্ছে না। এখানে ইচ্ছা অনুযায়ী কাজ হচ্ছে। এতে সৌন্দর্য তো দূরের কথা, উল্টো চট্টগ্রাম প্রকৃত সৌন্দর্য ও জৌলুশ হারাচ্ছে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে