কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ও ভারতের অব্যাহত সহযোগিতামূলক সম্পর্ক এ অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতা এনেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল বুধবার ঢাকা সফররত ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে দুই নেতার বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ও প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ তিন দিনের সফরে গতকাল ঢাকায় এসেছেন। ঢাকায় নেমেই সারা দিনই ছিল তাঁর ঠাসা কর্মসূচি। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, মুজিববর্ষের সমাপনী দিন উদ্যাপন এবং বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ভারতের রাষ্ট্রপতির এই সফর। এর আগে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গত মার্চে ঢাকায় এসেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
গতকাল ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর আলোচনার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতিকে বলেছেন যে ভারতের সঙ্গে আমাদের গভীর ভালো সম্পর্ক। আর এ সম্পর্কের ফলে এখানে শান্তি বিরাজ করছে। এ ছাড়া ভারতের সঙ্গে বিভিন্ন অংশীদারত্বের কথা বলেছেন।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, অব্যাহতভাবে বাংলাদেশ ও ভারতের সহযোগিতা এ অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছে। এটি আরও অনেক দূর যাবে। প্রতিমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশে দুর্গাপূজার পর যে সমস্যা হয়েছিল, তা সমাধানের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি। প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিসেবে কাউকে বিবেচনা করা হয় না, সমান নাগরিক অধিকার দেওয়া হয়।
সীমান্ত হত্যা বা তিস্তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না—এ প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা রোহিঙ্গার কথা বলেছি। আমরা বলেছি, আমাদের বিভিন্ন সমস্যা রয়েছে। তা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করব।’
রাষ্ট্রপতির নৈশভোজে কোবিন্দ
গতকাল সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে বৈঠক করেন রামনাথ কোবিন্দ। এরপর বঙ্গভবনে ভারতের রাষ্ট্রপতিকে নৈশভোজে আপ্যায়িত করেন মো. আবদুল হামিদ। নৈশভোজে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও অংশ নেন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানান, রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠকে যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে বিদ্যমান বাণিজ্যিক ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক বাড়ানোর জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি। তিনি চলমান ব্যবসায়িক বিনিয়োগ এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে ভারতীয়দের সর্বাত্মক সহযোগিতা আগামী দিনগুলোতে অব্যাহত থাকবে বলেও আশ্বাস দেন।
রাষ্ট্রপ্রধান আবদুল হামিদ বলেন, ভারত বাংলাদেশের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বস্ত বন্ধু। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সার্বিক সহযোগিতার কথা স্মরণ করে দেশটির সরকার ও জনগণকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
প্রতিরক্ষায় সহযোগিতা বৃদ্ধি চায় ভারত
প্রতিরক্ষা খাতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে যৌথ উৎপাদনে সহযোগিতা বৃদ্ধি দেখতে চায় বলে জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব হর্ষবর্ধন শিংলা। ভারতের রাষ্ট্রপতির ঢাকা সফর নিয়ে গত রাতে হোটেল সোনারগাঁওয়ে ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা জানান।
বাংলাদেশের কাছে অত্যাধুনিক অস্ত্র বিক্রির কোনো প্রস্তাব আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘প্রতিরক্ষা খাতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পঞ্চাশ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি রয়েছে। ইতিমধ্যে এ অর্থ দিয়ে কিছু অস্ত্র কেনার জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে, যার প্রক্রিয়া বর্তমানে প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। সামনের দিনে আমরা দেখব, কিছু সমরাস্ত্র ভারত থেকে বাংলাদেশে রপ্তানি হচ্ছে।’
র্যাবের কর্মকর্তাদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে প্রশ্ন করলে হর্ষবর্ধন বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং ভারতের সম্পর্ক এক অনন্য পর্যায়ে রয়েছে। তৃতীয় কোনো দেশের সিদ্ধান্তের ওপরে আমাদের সম্পর্ক নির্ভর করে না।’
আজ বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণে গতকাল বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকায় এসে পৌঁছান রামনাথ কোবিন্দ। সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী সবিতা কোবিন্দ ও মেয়ে স্বাতী কোবিন্দ। রামনাথ সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে অবস্থিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘরে যান। সেখানে জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। এই সময় ভারতের রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানান বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা।
সফরের দ্বিতীয় দিন আজ ১৬ ডিসেম্বর সকালে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে যাবেন ভারতের রাষ্ট্রপতি। তিনি ‘গেস্ট অব অনার’ হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় দিবসের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। এরপর বিকেল সাড়ে ৫টায় জাতীয় সংসদ ভবনের সাউথ প্লাজায় বাংলাদেশের বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীর ঐতিহাসিক মুহূর্তে ‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। অনুষ্ঠানে ভাষণ দেবেন ভারতের রাষ্ট্রপতি।
সফরের তৃতীয় দিন আগামীকাল ১৭ ডিসেম্বর সকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি ঢাকার রমনার কালীমন্দির পরিদর্শন করবেন। পরে বেলা ১টায় তিনি ঢাকা ত্যাগ করবেন।
বাংলাদেশ ও ভারতের অব্যাহত সহযোগিতামূলক সম্পর্ক এ অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতা এনেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল বুধবার ঢাকা সফররত ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে দুই নেতার বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ও প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ তিন দিনের সফরে গতকাল ঢাকায় এসেছেন। ঢাকায় নেমেই সারা দিনই ছিল তাঁর ঠাসা কর্মসূচি। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী, মুজিববর্ষের সমাপনী দিন উদ্যাপন এবং বাংলাদেশ-ভারত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ভারতের রাষ্ট্রপতির এই সফর। এর আগে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গত মার্চে ঢাকায় এসেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
গতকাল ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর আলোচনার বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতিকে বলেছেন যে ভারতের সঙ্গে আমাদের গভীর ভালো সম্পর্ক। আর এ সম্পর্কের ফলে এখানে শান্তি বিরাজ করছে। এ ছাড়া ভারতের সঙ্গে বিভিন্ন অংশীদারত্বের কথা বলেছেন।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, অব্যাহতভাবে বাংলাদেশ ও ভারতের সহযোগিতা এ অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছে। এটি আরও অনেক দূর যাবে। প্রতিমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশে দুর্গাপূজার পর যে সমস্যা হয়েছিল, তা সমাধানের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি। প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিসেবে কাউকে বিবেচনা করা হয় না, সমান নাগরিক অধিকার দেওয়া হয়।
সীমান্ত হত্যা বা তিস্তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না—এ প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা রোহিঙ্গার কথা বলেছি। আমরা বলেছি, আমাদের বিভিন্ন সমস্যা রয়েছে। তা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করব।’
রাষ্ট্রপতির নৈশভোজে কোবিন্দ
গতকাল সন্ধ্যায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে বৈঠক করেন রামনাথ কোবিন্দ। এরপর বঙ্গভবনে ভারতের রাষ্ট্রপতিকে নৈশভোজে আপ্যায়িত করেন মো. আবদুল হামিদ। নৈশভোজে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও অংশ নেন।
রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানান, রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠকে যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে বিদ্যমান বাণিজ্যিক ও ব্যবসায়িক সম্পর্ক বাড়ানোর জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি। তিনি চলমান ব্যবসায়িক বিনিয়োগ এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে ভারতীয়দের সর্বাত্মক সহযোগিতা আগামী দিনগুলোতে অব্যাহত থাকবে বলেও আশ্বাস দেন।
রাষ্ট্রপ্রধান আবদুল হামিদ বলেন, ভারত বাংলাদেশের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বস্ত বন্ধু। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সার্বিক সহযোগিতার কথা স্মরণ করে দেশটির সরকার ও জনগণকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
প্রতিরক্ষায় সহযোগিতা বৃদ্ধি চায় ভারত
প্রতিরক্ষা খাতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে যৌথ উৎপাদনে সহযোগিতা বৃদ্ধি দেখতে চায় বলে জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব হর্ষবর্ধন শিংলা। ভারতের রাষ্ট্রপতির ঢাকা সফর নিয়ে গত রাতে হোটেল সোনারগাঁওয়ে ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা জানান।
বাংলাদেশের কাছে অত্যাধুনিক অস্ত্র বিক্রির কোনো প্রস্তাব আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘প্রতিরক্ষা খাতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পঞ্চাশ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি রয়েছে। ইতিমধ্যে এ অর্থ দিয়ে কিছু অস্ত্র কেনার জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে, যার প্রক্রিয়া বর্তমানে প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। সামনের দিনে আমরা দেখব, কিছু সমরাস্ত্র ভারত থেকে বাংলাদেশে রপ্তানি হচ্ছে।’
র্যাবের কর্মকর্তাদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে প্রশ্ন করলে হর্ষবর্ধন বলেন, ‘বাংলাদেশ এবং ভারতের সম্পর্ক এক অনন্য পর্যায়ে রয়েছে। তৃতীয় কোনো দেশের সিদ্ধান্তের ওপরে আমাদের সম্পর্ক নির্ভর করে না।’
আজ বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে
বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণে গতকাল বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকায় এসে পৌঁছান রামনাথ কোবিন্দ। সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী সবিতা কোবিন্দ ও মেয়ে স্বাতী কোবিন্দ। রামনাথ সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে অবস্থিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘরে যান। সেখানে জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। এই সময় ভারতের রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানান বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা।
সফরের দ্বিতীয় দিন আজ ১৬ ডিসেম্বর সকালে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে যাবেন ভারতের রাষ্ট্রপতি। তিনি ‘গেস্ট অব অনার’ হিসেবে বাংলাদেশের বিজয় দিবসের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। এরপর বিকেল সাড়ে ৫টায় জাতীয় সংসদ ভবনের সাউথ প্লাজায় বাংলাদেশের বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীর ঐতিহাসিক মুহূর্তে ‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। অনুষ্ঠানে ভাষণ দেবেন ভারতের রাষ্ট্রপতি।
সফরের তৃতীয় দিন আগামীকাল ১৭ ডিসেম্বর সকালে ভারতের রাষ্ট্রপতি ঢাকার রমনার কালীমন্দির পরিদর্শন করবেন। পরে বেলা ১টায় তিনি ঢাকা ত্যাগ করবেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে