বিনোদন ডেস্ক
কয়েক দিন আগে হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিটে এসেছিলেন অক্ষয় কুমার ও রামচরণ। পাশাপাশি বসে নিজেদের ক্যারিয়ার নিয়ে আলোচনা তো করেছেনই, কথা বলেছেন ভারতীয় সিনেমার বাজার নিয়েও। দক্ষিণী সিনেমা যখন একদিকে ফাটিয়ে ব্যবসা করছে,অন্যদিকে দিন দিন তলানিতে যাচ্ছে হিন্দি সিনেমার বাজার পরিস্থিতি। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য অক্ষয় পরামর্শ দিয়েছেন ‘নতুন করে’ ভাবার। দর্শক কী চান, সেটি যেমন ভাবতে হবে, তেমনি কমিয়ে আনতে হবে সিনেমার বাজেট থেকে টিকিটের মূল্যও।
আর রামচরণ বলছেন বাজার ভাগাভাগি না করে একসঙ্গে কাজ করার কথা। রামচরণ বলেন, ‘আমাদের মতো প্রত্যেক অভিনেতাই চান নিজের ভাষায়, নিজের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে। কিন্তু পরিস্থিতি বদলাচ্ছে। এখন আমরা আলাদা আলাদা করে একেকটি ইন্ডাস্ট্রি না বলে, পুরোটা মিলিয়ে ভারতীয় সিনেমা হিসেবে ভাবতে শিখেছি। আর সেটিই বদল আনছে দৃশ্যপটে।’
ওই সামিটে দেওয়া বক্তব্যে বিভিন্ন ভাষার সিনেমায় অভিনয়ের ইচ্ছা প্রকাশ করেন রামচরণ। কথা প্রসঙ্গে তোলেন রজনীকান্ত ও কমল হাসানের কথা। এ দুই শক্তিমান অভিনেতা অন্য ভাষার সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন এবং সফল হয়েছেন। বলেছেন তাঁর বাবা চিরঞ্জীবীর কথাও। তিনিও তামিল, হিন্দি, কন্নড় ভাষায় অনেক কাজ করেছেন। সে সূত্র ধরেই নিজের কাজকে ভাষার গণ্ডিতে আটকে রাখার বিপক্ষে রামচরণ। বিশেষ করে বাংলা ভাষার সিনেমার প্রতি বেশ আগ্রহ তাঁর। রামচরণ বলেন, ‘আমি গুজরাটি, বাংলা—সব ভাষার সিনেমায় কাজ করতে চাই। খুব ভালো ভালো পরিচালক এখন কাজ করছেন বাংলায়। আমি চাই, তাঁদের কেউ এসে আমায় প্রস্তাব দিন বাংলায় কাজ করার জন্য।’
রামচরণের এ বক্তব্য বাংলার পরিচালক-প্রযোজকদের আশা দেখাচ্ছে। বাংলার কোন পরিচালকের সিনেমায় দেখা যেতে পারে রামচরণকে? এখনই এ প্রশ্নের উত্তর নেই। তবে অনেকেই অপেক্ষায় থাকবেন রামচরণকে বাংলা সিনেমায় দেখতে।
কয়েক দিন আগে হিন্দুস্তান টাইমস লিডারশিপ সামিটে এসেছিলেন অক্ষয় কুমার ও রামচরণ। পাশাপাশি বসে নিজেদের ক্যারিয়ার নিয়ে আলোচনা তো করেছেনই, কথা বলেছেন ভারতীয় সিনেমার বাজার নিয়েও। দক্ষিণী সিনেমা যখন একদিকে ফাটিয়ে ব্যবসা করছে,অন্যদিকে দিন দিন তলানিতে যাচ্ছে হিন্দি সিনেমার বাজার পরিস্থিতি। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য অক্ষয় পরামর্শ দিয়েছেন ‘নতুন করে’ ভাবার। দর্শক কী চান, সেটি যেমন ভাবতে হবে, তেমনি কমিয়ে আনতে হবে সিনেমার বাজেট থেকে টিকিটের মূল্যও।
আর রামচরণ বলছেন বাজার ভাগাভাগি না করে একসঙ্গে কাজ করার কথা। রামচরণ বলেন, ‘আমাদের মতো প্রত্যেক অভিনেতাই চান নিজের ভাষায়, নিজের ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে। কিন্তু পরিস্থিতি বদলাচ্ছে। এখন আমরা আলাদা আলাদা করে একেকটি ইন্ডাস্ট্রি না বলে, পুরোটা মিলিয়ে ভারতীয় সিনেমা হিসেবে ভাবতে শিখেছি। আর সেটিই বদল আনছে দৃশ্যপটে।’
ওই সামিটে দেওয়া বক্তব্যে বিভিন্ন ভাষার সিনেমায় অভিনয়ের ইচ্ছা প্রকাশ করেন রামচরণ। কথা প্রসঙ্গে তোলেন রজনীকান্ত ও কমল হাসানের কথা। এ দুই শক্তিমান অভিনেতা অন্য ভাষার সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন এবং সফল হয়েছেন। বলেছেন তাঁর বাবা চিরঞ্জীবীর কথাও। তিনিও তামিল, হিন্দি, কন্নড় ভাষায় অনেক কাজ করেছেন। সে সূত্র ধরেই নিজের কাজকে ভাষার গণ্ডিতে আটকে রাখার বিপক্ষে রামচরণ। বিশেষ করে বাংলা ভাষার সিনেমার প্রতি বেশ আগ্রহ তাঁর। রামচরণ বলেন, ‘আমি গুজরাটি, বাংলা—সব ভাষার সিনেমায় কাজ করতে চাই। খুব ভালো ভালো পরিচালক এখন কাজ করছেন বাংলায়। আমি চাই, তাঁদের কেউ এসে আমায় প্রস্তাব দিন বাংলায় কাজ করার জন্য।’
রামচরণের এ বক্তব্য বাংলার পরিচালক-প্রযোজকদের আশা দেখাচ্ছে। বাংলার কোন পরিচালকের সিনেমায় দেখা যেতে পারে রামচরণকে? এখনই এ প্রশ্নের উত্তর নেই। তবে অনেকেই অপেক্ষায় থাকবেন রামচরণকে বাংলা সিনেমায় দেখতে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে