কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় এক নারীর ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলা চার মাস পেরিয়ে গেলেও আসামি সোহাগ মিয়াকে (২৮) গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। বরং মামলার বাদীকে মোবাইল ফোনে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আসামির বিরুদ্ধে। ফলে বাদী ও তাঁর পরিবার মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন। তবে আসামিকে গ্রেপ্তার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মামলার এজাহার ও ভুক্তভোগী পরিবার সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বলাইশিমুল ইউনিয়নের এক যুবকের সঙ্গে কয়েক বছর আগে ওই তরুণীর বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাঁরা চট্টগ্রামে চলে যান। কয়েক মাস আগে ওই নারী এলাকায় চলে আসেন। এর পর থেকে তিনি বাবার বাড়িতেই থাকতেন। এ অবস্থায় মোবাইল ফোন মেরামত করানোর জন্য প্রতিবেশী সোহাগ মিয়ার দোকানে গেলে কৌশলে ওই নারীর মোবাইল নম্বরের পাশাপাশি ফোনের মেমোরি কার্ড রেখে দেন। একপর্যায়ে ওই মেমোরি কার্ড ফেরত দেওয়ার কথা বলে রাতে সোহাগ মিয়া ওই নারীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তাঁদের বাড়িতে যান। নারীর নাকে রাসায়নিক দ্রব্য ধরে অচেতন করে তাঁকে ধর্ষণ করে সোহাগ মিয়া। এ ছাড়া তাঁর আপত্তিকর ছবিও তোলা হয়। ঘটনার পর অভিযুক্ত সোহাগ ওই নারীর আপত্তিকর ছবি ছড়িয়ে দেওয়ারও হুমকি দেন। এ ঘটনায় গত ২৮ মে ওই নারী সোহাগ মিয়াকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে কেন্দুয়া থানায় মামলা করেন। আর ওই মামলা তদন্তের দায়িত্ব পান কেন্দুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আনিসুর রহমান। চার মাস আগে মামলা হলেও এখনো আসামি সোহাগ মিয়াকে তিনি গ্রেপ্তার করতে পারেননি।
এ দিকে আসামি সোহাগসহ তাঁর সহযোগীরা মোবাইল ফোনে বাদীকে গালাগাল ও হুমকি দিচ্ছেন বলে ভুক্তভোগী অভিযোগ করেন।
মামলার বাদী ওই নারী বলেন, ‘মামলা করার পর সোহাগ ও অন্যরা মোবাইল ফোনে কল করে গালিগালাজ করেন। হুমকি দিচ্ছেন। এখন বিপদে আছি। দ্রুত আসামিকে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’
ওই নারীর স্বজনেরা বলছেন, মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কর্মকাণ্ডও রহস্যজনক মনে হচ্ছে। মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা। আসামিকে দ্রুত গ্রেপ্তার ও শাস্তি দাবি করেন ওই নারীর বাবা।
এ বিষয়ে গতকাল বুধবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও কেন্দুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আনিসুর রহমান বলেন, ‘আসামি পলাতক রয়েছেন। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় এক নারীর ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলা চার মাস পেরিয়ে গেলেও আসামি সোহাগ মিয়াকে (২৮) গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। বরং মামলার বাদীকে মোবাইল ফোনে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে আসামির বিরুদ্ধে। ফলে বাদী ও তাঁর পরিবার মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন। তবে আসামিকে গ্রেপ্তার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মামলার এজাহার ও ভুক্তভোগী পরিবার সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বলাইশিমুল ইউনিয়নের এক যুবকের সঙ্গে কয়েক বছর আগে ওই তরুণীর বিয়ে হয়। বিয়ের পর তাঁরা চট্টগ্রামে চলে যান। কয়েক মাস আগে ওই নারী এলাকায় চলে আসেন। এর পর থেকে তিনি বাবার বাড়িতেই থাকতেন। এ অবস্থায় মোবাইল ফোন মেরামত করানোর জন্য প্রতিবেশী সোহাগ মিয়ার দোকানে গেলে কৌশলে ওই নারীর মোবাইল নম্বরের পাশাপাশি ফোনের মেমোরি কার্ড রেখে দেন। একপর্যায়ে ওই মেমোরি কার্ড ফেরত দেওয়ার কথা বলে রাতে সোহাগ মিয়া ওই নারীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তাঁদের বাড়িতে যান। নারীর নাকে রাসায়নিক দ্রব্য ধরে অচেতন করে তাঁকে ধর্ষণ করে সোহাগ মিয়া। এ ছাড়া তাঁর আপত্তিকর ছবিও তোলা হয়। ঘটনার পর অভিযুক্ত সোহাগ ওই নারীর আপত্তিকর ছবি ছড়িয়ে দেওয়ারও হুমকি দেন। এ ঘটনায় গত ২৮ মে ওই নারী সোহাগ মিয়াকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে কেন্দুয়া থানায় মামলা করেন। আর ওই মামলা তদন্তের দায়িত্ব পান কেন্দুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আনিসুর রহমান। চার মাস আগে মামলা হলেও এখনো আসামি সোহাগ মিয়াকে তিনি গ্রেপ্তার করতে পারেননি।
এ দিকে আসামি সোহাগসহ তাঁর সহযোগীরা মোবাইল ফোনে বাদীকে গালাগাল ও হুমকি দিচ্ছেন বলে ভুক্তভোগী অভিযোগ করেন।
মামলার বাদী ওই নারী বলেন, ‘মামলা করার পর সোহাগ ও অন্যরা মোবাইল ফোনে কল করে গালিগালাজ করেন। হুমকি দিচ্ছেন। এখন বিপদে আছি। দ্রুত আসামিকে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।’
ওই নারীর স্বজনেরা বলছেন, মামলার তদন্ত কর্মকর্তার কর্মকাণ্ডও রহস্যজনক মনে হচ্ছে। মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা। আসামিকে দ্রুত গ্রেপ্তার ও শাস্তি দাবি করেন ওই নারীর বাবা।
এ বিষয়ে গতকাল বুধবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও কেন্দুয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আনিসুর রহমান বলেন, ‘আসামি পলাতক রয়েছেন। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে