বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদের পাশে ছিলেন বিনোদন অঙ্গনের অনেক তারকা। অনলাইনের পাশাপাশি সরাসরি উপস্থিত হয়েও একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। ছাত্রদের ওপর গুলি চালানোর প্রতিবাদ জানিয়ে গত ১৭ জুলাই ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীও। এরপর এ বিষয়ে আর কোনো মন্তব্য বা স্ট্যাটাস দিতে দেখা যায়নি তাঁকে। তাঁর এই নীরবতায় সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রল করছেন নেটিজেনরা। অবশেষে গতকাল নীরবতা কাটিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে তাঁর অবস্থান ও পরিস্থিতি তুলে ধরেছেন চঞ্চল।
ফেসবুকে চঞ্চল লেখেন, ‘আমি চঞ্চল চৌধুরী বলছি। আমার নাম ব্যবহার করে কোনো বিদেশি/দেশি পত্রপত্রিকা বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে যদি কিছু লেখা হয়, তার দায় আমার নয়। কারণ, এখন পর্যন্ত আমি কোনো পত্রপত্রিকা বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কোনো বিষয়ে বক্তব্য দিইনি। আমি সাধারণ একজন শিল্পী। পেশাগত কারণ ছাড়া কোনো কিছুর সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা নেই। আমার মায়ের ভীষণ অসুস্থতার কারণে সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খুব বেশি সক্রিয় নই। দেশে শান্তি বিরাজ করুক, সকলের মঙ্গল হোক।’
এই পোস্ট দেওয়ার পর মন্তব্যের ঘরে আছড়ে পড়ছে নেতিবাচক মন্তব্যের ঢেউ। এ বিষয়ে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘আমি প্রতিটি মন্তব্য মন দিয়ে পড়ছি। ধরে নিলাম, দেশের মানুষের কাছ থেকে এগুলো আমার শিল্পীজীবনের অন্যতম স্বীকৃতি। গালির মাধ্যমে এখন আমি সেই স্বীকৃতি পাচ্ছি। গালিগুলো মুছব না, পুরস্কার হিসেবে রেখে দিলাম। গত তিনটা দশক অক্লান্ত শ্রম, ঘাম, মেধা আর সততার ভেতর দিয়ে শিল্পী হিসেবে নিজেকে পরিচালিত করেছি। চাইলে এমপি-মন্ত্রী হতে পারতাম। হইনি। অনেকে বলেছেন দেশের বাইরে স্যাটেলড হতে, যাইনি। কারণ, আমি এই দেশের মানুষের প্রিয় শিল্পী হয়ে মরতে চেয়েছি।’
চঞ্চল চৌধুরী জানান, মায়ের অসুস্থতার কারণে ফেসবুকে সক্রিয় নন তিনি। এ সময় মাকে নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন অভিনেতা। চঞ্চল বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পুরোটা সময় আমি ও ভাই-বোনেরা মায়ের অসুস্থতায় আটকে ছিলাম। দেশে কী ঘটে যাচ্ছে, সেদিকেও খোঁজ রাখার সুযোগ পাইনি। মা এখন খানিকটা সুস্থ, দেশটাও স্থির হচ্ছে ক্রমশ। এর মধ্যে একটি পক্ষ আমাকে নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। আমার বিভিন্ন মন্তব্য প্রচার করছে। অথচ গত ১৫-২০ দিনে আমি কোনো মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলারই সুযোগ পাইনি। কিন্তু চার-পাঁচ দিন ধরে দেখছি, বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্নজন আমাকে নানা লেখা পাঠাচ্ছেন। সেটা আমার নাম করে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরছে, যা অবস্থানগত জায়গা থেকে আমার ভাবমূর্তির জন্য খারাপ। এতে আমার প্রতি তাঁদের নেতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। কিন্তু এসব লেখা আমার নয়।’
চঞ্চল আরও বলেন, ‘আমি একজন শিল্পী। শিল্পীর বাইরে আমার কোনো রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই। পেশাগত কারণ ছাড়া অন্য কারও সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নাই। আমিও চাই এই দেশটা সুন্দর হোক, দেশের মানুষ ভালো থাকুক, দেশে শান্তি বিরাজ করুক।’
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদের পাশে ছিলেন বিনোদন অঙ্গনের অনেক তারকা। অনলাইনের পাশাপাশি সরাসরি উপস্থিত হয়েও একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। ছাত্রদের ওপর গুলি চালানোর প্রতিবাদ জানিয়ে গত ১৭ জুলাই ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরীও। এরপর এ বিষয়ে আর কোনো মন্তব্য বা স্ট্যাটাস দিতে দেখা যায়নি তাঁকে। তাঁর এই নীরবতায় সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রল করছেন নেটিজেনরা। অবশেষে গতকাল নীরবতা কাটিয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে তাঁর অবস্থান ও পরিস্থিতি তুলে ধরেছেন চঞ্চল।
ফেসবুকে চঞ্চল লেখেন, ‘আমি চঞ্চল চৌধুরী বলছি। আমার নাম ব্যবহার করে কোনো বিদেশি/দেশি পত্রপত্রিকা বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে যদি কিছু লেখা হয়, তার দায় আমার নয়। কারণ, এখন পর্যন্ত আমি কোনো পত্রপত্রিকা বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কোনো বিষয়ে বক্তব্য দিইনি। আমি সাধারণ একজন শিল্পী। পেশাগত কারণ ছাড়া কোনো কিছুর সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা নেই। আমার মায়ের ভীষণ অসুস্থতার কারণে সাম্প্রতিক সময়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খুব বেশি সক্রিয় নই। দেশে শান্তি বিরাজ করুক, সকলের মঙ্গল হোক।’
এই পোস্ট দেওয়ার পর মন্তব্যের ঘরে আছড়ে পড়ছে নেতিবাচক মন্তব্যের ঢেউ। এ বিষয়ে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘আমি প্রতিটি মন্তব্য মন দিয়ে পড়ছি। ধরে নিলাম, দেশের মানুষের কাছ থেকে এগুলো আমার শিল্পীজীবনের অন্যতম স্বীকৃতি। গালির মাধ্যমে এখন আমি সেই স্বীকৃতি পাচ্ছি। গালিগুলো মুছব না, পুরস্কার হিসেবে রেখে দিলাম। গত তিনটা দশক অক্লান্ত শ্রম, ঘাম, মেধা আর সততার ভেতর দিয়ে শিল্পী হিসেবে নিজেকে পরিচালিত করেছি। চাইলে এমপি-মন্ত্রী হতে পারতাম। হইনি। অনেকে বলেছেন দেশের বাইরে স্যাটেলড হতে, যাইনি। কারণ, আমি এই দেশের মানুষের প্রিয় শিল্পী হয়ে মরতে চেয়েছি।’
চঞ্চল চৌধুরী জানান, মায়ের অসুস্থতার কারণে ফেসবুকে সক্রিয় নন তিনি। এ সময় মাকে নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন অভিনেতা। চঞ্চল বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পুরোটা সময় আমি ও ভাই-বোনেরা মায়ের অসুস্থতায় আটকে ছিলাম। দেশে কী ঘটে যাচ্ছে, সেদিকেও খোঁজ রাখার সুযোগ পাইনি। মা এখন খানিকটা সুস্থ, দেশটাও স্থির হচ্ছে ক্রমশ। এর মধ্যে একটি পক্ষ আমাকে নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। আমার বিভিন্ন মন্তব্য প্রচার করছে। অথচ গত ১৫-২০ দিনে আমি কোনো মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলারই সুযোগ পাইনি। কিন্তু চার-পাঁচ দিন ধরে দেখছি, বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্নজন আমাকে নানা লেখা পাঠাচ্ছেন। সেটা আমার নাম করে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘুরছে, যা অবস্থানগত জায়গা থেকে আমার ভাবমূর্তির জন্য খারাপ। এতে আমার প্রতি তাঁদের নেতিবাচক ধারণা তৈরি হবে। কিন্তু এসব লেখা আমার নয়।’
চঞ্চল আরও বলেন, ‘আমি একজন শিল্পী। শিল্পীর বাইরে আমার কোনো রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই। পেশাগত কারণ ছাড়া অন্য কারও সঙ্গে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নাই। আমিও চাই এই দেশটা সুন্দর হোক, দেশের মানুষ ভালো থাকুক, দেশে শান্তি বিরাজ করুক।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪