নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান মনজুর আহমেদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ট্যানারিসহ বিভিন্ন কারখানা সাভারের নদ-নদী ও পরিবেশ দূষণ করে চলেছে। মাটি, পানি ও বাতাস দূষিত হয়ে এই এলাকা বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।’
গতকাল সোমবার সাভারের চামড়াশিল্প নগরসহ ধলেশ্বরী নদী, খাল-বিল ও জলাধার দূষণের বাস্তব অবস্থা সরেজমিনে পরিদর্শনে এসে মনজুর আহমেদ চৌধুরী এসব কথা বলেন।
মনজুর আহমেদ চৌধুরী গতকাল সকাল সাড়ে নয়টার দিকে সাভারের হরিণধরায় চামড়াশিল্প নগরে উপস্থিত হন। এ সময় তিনি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংস্থা (বিসিক), পরিবেশ অধিদপ্তর ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ ট্যানারিমালিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এরপর চামড়াশিল্প নগরের কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগারসহ (সিইটিপি) একটি কারখানা পরিদর্শন করেন তিনি।
পরিদর্শন শেষে মনজুর আহমেদ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘সব মিলিয়ে আমি হতাশ। বিসিকের পক্ষ থেকে সিইটিপি ও নদীদূষণ নিয়ে যেসব তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে, তার সত্যতা নিয়ে আমার সন্দেহ রয়েছে। এই শিল্পনগরে যে পরিমাণ চামড়া প্রক্রিয়াজাত করা যায়, তার চেয়ে বেশি চামড়া আসে বলে অভিযোগ রয়েছে। এখান থেকে যে অপরিশোধিত বর্জ্য নদীতে ফেলা হয় না, তা আমাদের নিশ্চিত করতে পারেননি তাঁরা। এ বিষয়ে আরও তদন্তের প্রয়োজন।’
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, নদী রক্ষা কমিশন কারখানা বন্ধ করার পক্ষে নয়। তার মানে এই নয় যে ঢাকা শিল্প এলাকা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কোম্পানি লিমিটেডের (ডিটিআইডব্লিউটিপিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিবর্তন করা যাবে না। যদি তারা না পারে, তাহলে নতুন ব্যবস্থাপনার জন্য সুপারিশ করা হবে। যাতে চামড়াশিল্পকে আরও আধুনিক করা যায়।
মনজুর আহমেদ চৌধুরী আরও বলেন, লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপের সদস্য হলে চামড়াশিল্প কয়েক ধাপ এগিয়ে যাবে। কিন্তু সে বিষয়ে কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ নেই। চামড়াশিল্প নগরের জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেয়নি বিসিক। ১৪০টি কারখানা আছে। কিন্তু কোনো ল্যাব নেই।
চামড়াশিল্প নগর পরিদর্শন শেষে পদ্মার মোড় এলাকায় ব্যাবিলন গ্রুপের একটি কারখানায় যান মনজুর আহমেদ চৌধুরী। কারখানা কর্তৃপক্ষ মাটি ফেলে স্থানীয় ঋষিপাড়া খাল ভরাট করছিল। এ সময় তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাজহারুল ইসলামকে ওই কারখানার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। পরে তিনি উপজেলা নদী রক্ষা কমিটির সভায় যোগ দেন।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান মনজুর আহমেদ চৌধুরী বলেছেন, ‘ট্যানারিসহ বিভিন্ন কারখানা সাভারের নদ-নদী ও পরিবেশ দূষণ করে চলেছে। মাটি, পানি ও বাতাস দূষিত হয়ে এই এলাকা বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।’
গতকাল সোমবার সাভারের চামড়াশিল্প নগরসহ ধলেশ্বরী নদী, খাল-বিল ও জলাধার দূষণের বাস্তব অবস্থা সরেজমিনে পরিদর্শনে এসে মনজুর আহমেদ চৌধুরী এসব কথা বলেন।
মনজুর আহমেদ চৌধুরী গতকাল সকাল সাড়ে নয়টার দিকে সাভারের হরিণধরায় চামড়াশিল্প নগরে উপস্থিত হন। এ সময় তিনি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংস্থা (বিসিক), পরিবেশ অধিদপ্তর ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ ট্যানারিমালিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এরপর চামড়াশিল্প নগরের কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগারসহ (সিইটিপি) একটি কারখানা পরিদর্শন করেন তিনি।
পরিদর্শন শেষে মনজুর আহমেদ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, ‘সব মিলিয়ে আমি হতাশ। বিসিকের পক্ষ থেকে সিইটিপি ও নদীদূষণ নিয়ে যেসব তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে, তার সত্যতা নিয়ে আমার সন্দেহ রয়েছে। এই শিল্পনগরে যে পরিমাণ চামড়া প্রক্রিয়াজাত করা যায়, তার চেয়ে বেশি চামড়া আসে বলে অভিযোগ রয়েছে। এখান থেকে যে অপরিশোধিত বর্জ্য নদীতে ফেলা হয় না, তা আমাদের নিশ্চিত করতে পারেননি তাঁরা। এ বিষয়ে আরও তদন্তের প্রয়োজন।’
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, নদী রক্ষা কমিশন কারখানা বন্ধ করার পক্ষে নয়। তার মানে এই নয় যে ঢাকা শিল্প এলাকা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কোম্পানি লিমিটেডের (ডিটিআইডব্লিউটিপিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিবর্তন করা যাবে না। যদি তারা না পারে, তাহলে নতুন ব্যবস্থাপনার জন্য সুপারিশ করা হবে। যাতে চামড়াশিল্পকে আরও আধুনিক করা যায়।
মনজুর আহমেদ চৌধুরী আরও বলেন, লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপের সদস্য হলে চামড়াশিল্প কয়েক ধাপ এগিয়ে যাবে। কিন্তু সে বিষয়ে কর্তৃপক্ষের কোনো উদ্যোগ নেই। চামড়াশিল্প নগরের জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নেয়নি বিসিক। ১৪০টি কারখানা আছে। কিন্তু কোনো ল্যাব নেই।
চামড়াশিল্প নগর পরিদর্শন শেষে পদ্মার মোড় এলাকায় ব্যাবিলন গ্রুপের একটি কারখানায় যান মনজুর আহমেদ চৌধুরী। কারখানা কর্তৃপক্ষ মাটি ফেলে স্থানীয় ঋষিপাড়া খাল ভরাট করছিল। এ সময় তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাজহারুল ইসলামকে ওই কারখানার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। পরে তিনি উপজেলা নদী রক্ষা কমিটির সভায় যোগ দেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪