সেলিম সুলতান সাগর, চিতলমারী (বাগেরহাট)
বাগেরহাটের চিতলমারীতে চলতি বোরো মৌসুমে প্রায় ৩০ হাজার একর জমিতে বোরো চাষ হয়েছে। স্থানীয় কৃষি দপ্তরের দাবি, এ বছর যেমন রোগ-বালাই কম, তেমনি নেই কোনো পোকার উপদ্রব। চাষিরা জানিয়েছেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর বেরো ধানের বাম্পার ফলন হবে। আর এ ফলন ঘরে তুলতে পারলে ধান বিক্রি করে তাঁদের ধারদেনা মিটবে। মুখে হাসি ফুটবে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ বছর উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে মোট ব্লকের সংখ্যা ২১টি। এর মধ্যে বড়বাড়িয়া ব্লকে ২ হাজার ৫০ একর, হাড়িয়ারঘোপে ২ হাজার ১০০ একর, মাছুয়ারকুতে ১ হাজার ২৩৫ একর, কলাতলায় ১ হাজার ২৯৬ একর, রহমতপুরে ১ হাজার ১৬১ একর, শৈলদাহতে ১ হাজার ২৮৪ একর, হিজলায় ১ হাজার ৩৩৩ একর, কুড়ালতলায় ১ হাজার ৩৩৪ একর, শান্তিপুরে ১ হাজার ১৯৮ একর, শিবপুরে ৬৬৭ একর, বড়বাকে ৬১৭ একর, কলিগাতিতে ৭৫৩ একর, চিতলমারী সদরে ২ হাজার ৮৭ একর, শ্রীরামপুরে ৩ হাজার ৩৪৭ একর, রায়গ্রামে ৩ হাজার ৯১৫ একর, চরবানিয়ারীতে ৮৬৫ একর, খড়মখালীতে ৯০৬ একর, চরডাকাতিয়ায় ৬৭২ একর, সন্তোষপুরে ৭৬৬ একর, দড়িউমাজুড়িতে ১ হাজার ১৯৮ একর ও কচুড়িয়া ব্লকে ৮১৫ একরসহ মোট ২৯ হাজার ৫৯০ দশমিক শূন্য ৬ একর জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। তার মধ্যে ২৯ হাজার ১৯৫ দশমিক ৪ একর জমিতে হাইব্রিড এবং ৩৯৫ দশমিক ২ একর জমিতে উফশী জাতের ধান চাষা হয়েছে।
উপজেলার পাটরপাড়া গ্রামের কৃষক মো. ইউনুস আলী বিশ্বাস, খুদাড়ীর মো. রমজান তালুকদার, সুরসাইলের সুধাংশু মণ্ডল, সোহেব সুলতান সানু, কুরমনির বলরাম বিশ্বাস, বুদ্ধ বসু, খিলিগাতির বাবলু মণ্ডল, শ্রীরামপুরের তাপস ভক্ত ও খড়মখালীর পরিমল মজুমদারসহ কয়েকজন কৃষক বলেন, এ বছর চাষিরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ধান চাষ করেছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ও কারেন্ট (মৌয়া) পোকার আক্রমণ না হলে এ বছর বেরো ধানের বাম্পার ফলন হবে। আর ধানের ন্যায্যমূল্য পেলে ঘুচবে ধার–দেনা ও পাওনাদারদের তাড়া।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা অসীম কুমার দাশ বলেন, উপজেলায় প্রায় ৩০ হাজার কৃষক পরিবার রয়েছে। বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর ৬৭৯ দশমিক ৬ একর বেশি বোরো চাষ হয়েছে। এ বছর খেতে যেমন রোগ-বালাই কম, তেমনি নেই কোনো পোকার উপদ্রব। তাই এ বছর বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশা করা হচ্ছে।
বাগেরহাটের চিতলমারীতে চলতি বোরো মৌসুমে প্রায় ৩০ হাজার একর জমিতে বোরো চাষ হয়েছে। স্থানীয় কৃষি দপ্তরের দাবি, এ বছর যেমন রোগ-বালাই কম, তেমনি নেই কোনো পোকার উপদ্রব। চাষিরা জানিয়েছেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর বেরো ধানের বাম্পার ফলন হবে। আর এ ফলন ঘরে তুলতে পারলে ধান বিক্রি করে তাঁদের ধারদেনা মিটবে। মুখে হাসি ফুটবে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এ বছর উপজেলার ৭টি ইউনিয়নে মোট ব্লকের সংখ্যা ২১টি। এর মধ্যে বড়বাড়িয়া ব্লকে ২ হাজার ৫০ একর, হাড়িয়ারঘোপে ২ হাজার ১০০ একর, মাছুয়ারকুতে ১ হাজার ২৩৫ একর, কলাতলায় ১ হাজার ২৯৬ একর, রহমতপুরে ১ হাজার ১৬১ একর, শৈলদাহতে ১ হাজার ২৮৪ একর, হিজলায় ১ হাজার ৩৩৩ একর, কুড়ালতলায় ১ হাজার ৩৩৪ একর, শান্তিপুরে ১ হাজার ১৯৮ একর, শিবপুরে ৬৬৭ একর, বড়বাকে ৬১৭ একর, কলিগাতিতে ৭৫৩ একর, চিতলমারী সদরে ২ হাজার ৮৭ একর, শ্রীরামপুরে ৩ হাজার ৩৪৭ একর, রায়গ্রামে ৩ হাজার ৯১৫ একর, চরবানিয়ারীতে ৮৬৫ একর, খড়মখালীতে ৯০৬ একর, চরডাকাতিয়ায় ৬৭২ একর, সন্তোষপুরে ৭৬৬ একর, দড়িউমাজুড়িতে ১ হাজার ১৯৮ একর ও কচুড়িয়া ব্লকে ৮১৫ একরসহ মোট ২৯ হাজার ৫৯০ দশমিক শূন্য ৬ একর জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়েছে। তার মধ্যে ২৯ হাজার ১৯৫ দশমিক ৪ একর জমিতে হাইব্রিড এবং ৩৯৫ দশমিক ২ একর জমিতে উফশী জাতের ধান চাষা হয়েছে।
উপজেলার পাটরপাড়া গ্রামের কৃষক মো. ইউনুস আলী বিশ্বাস, খুদাড়ীর মো. রমজান তালুকদার, সুরসাইলের সুধাংশু মণ্ডল, সোহেব সুলতান সানু, কুরমনির বলরাম বিশ্বাস, বুদ্ধ বসু, খিলিগাতির বাবলু মণ্ডল, শ্রীরামপুরের তাপস ভক্ত ও খড়মখালীর পরিমল মজুমদারসহ কয়েকজন কৃষক বলেন, এ বছর চাষিরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ধান চাষ করেছেন। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ও কারেন্ট (মৌয়া) পোকার আক্রমণ না হলে এ বছর বেরো ধানের বাম্পার ফলন হবে। আর ধানের ন্যায্যমূল্য পেলে ঘুচবে ধার–দেনা ও পাওনাদারদের তাড়া।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা অসীম কুমার দাশ বলেন, উপজেলায় প্রায় ৩০ হাজার কৃষক পরিবার রয়েছে। বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর ৬৭৯ দশমিক ৬ একর বেশি বোরো চাষ হয়েছে। এ বছর খেতে যেমন রোগ-বালাই কম, তেমনি নেই কোনো পোকার উপদ্রব। তাই এ বছর বোরো ধানের বাম্পার ফলনের আশা করা হচ্ছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে