মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলনে সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত হারুনার রশিদ খান মুন্নুর মেয়ে শিল্পপতি আফরোজা খান রিতাকে সভাপতি এবং এস এ জিন্নাহ কবীরকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করেন জেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা। ওই সম্মেলনের ছয় মাস পর গত সোমবার রাতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ১৫৯ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন।
এই কমিটিতে সহসভাপতি পদে আছেন আতাউর রহমান আতা, আজাদ হোসেন খান, মেজবা-উল-হক ও আতাউর রহমান ভূঁইয়া, আব্দুল বাতেন, মাকসুদুর রহমান, মোতালেব হোসেন, খন্দকার আকবর হোসেন বাবলু, জহির আলম লোদি, শামছুল আলম খান, আহম্মেদ হোসেন খান রাসেল, বশির উদ্দিন ঠান্ডু, আব্দুস সালাম, আব্দুল রউফ ও আলেয়া রহমান।
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে আছেন সত্যেন কান্ত পণ্ডিত ভজন, এস এম এম ইকবাল হোসেন, আবিদুর রহমান রোমান, আব্দুস সালাম বাদল, হামিদুর রহমান দুলাল ও বাবুল হোসেন।
কোষাধ্যক্ষ আব্দুল হক মোল্লা, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম নূরতাজ আলম বাহার, গোলাম আবেদীন কায়সার, রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া হাবু, দপ্তর সম্পাদক আরিফ হোসেন লিটন, প্রচার সম্পাদক শামীম আল মামুন, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মান্নান, প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মহিউদ্দিন খান, আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক সাবিহা হাবিব, যুব বিষয়ক সম্পাদক রিয়াজ মোহাম্মদ হারেজ, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ওবায়দুর রহমান পাভেল, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক শামছুর রহমান, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক লোকমান হোসেন, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হারুনার রশিদ, অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক জালাল উদ্দিন আহমেদ, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আশিকুর রহমান খান, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ স্বপন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক জিয়াউর রহমান, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক একে এম লতিফুল করিম, শিশু বিষয়ক সম্পাদক জাকির হোসেন, ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক আব্দুল আলিম খান মনোয়ার, ক্ষুদ্রঋণ ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম জিকু, গণ শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম বাবুল, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান খান দোঁলন, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক আনিছুর রহমান, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, তাঁতি মৎস্যজীবী ও উপজাতি বিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান, সহ-কোষাধ্যক্ষ বিষয়ক সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক শফিক বিশ্বাস, কামরুল হাসান, হারুনার রশিদ সেলিম, সহ দপ্তর সম্পাদক শামছুর রহমান দোলন চাঁপা, সহ প্রচার সম্পাদক কামরুল হাসান, সহ সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক আবু তাহের, সহ সম্পাদক প্রকাশনা আনোয়ার হোসেন, সহ সম্পাদক আইন বিষয়ক আরিফ হোসেন লিটন, সোলাইমান হোসেন, হুমায়ন কবির, সহ সম্পাদক মহিলা বিষয়ক মাসুমা খানম রুলি, সহ সম্পাদক যুব বিষয়ক ফারুক মোল্লা প্রমুখ।
জেলা বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১৫ মার্চ জেলা বিএনপির সম্মেলন হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সম্মেলনে কাউন্সিলরদের ভোটে সভাপতি পদে আফরোজা খান রিতা ও সাধারণ সম্পাদক পদে জিন্নাহ কবীর নির্বাচিত হন।
মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির সম্মেলনে সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত হারুনার রশিদ খান মুন্নুর মেয়ে শিল্পপতি আফরোজা খান রিতাকে সভাপতি এবং এস এ জিন্নাহ কবীরকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করেন জেলা বিএনপির নেতা-কর্মীরা। ওই সম্মেলনের ছয় মাস পর গত সোমবার রাতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ১৫৯ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন।
এই কমিটিতে সহসভাপতি পদে আছেন আতাউর রহমান আতা, আজাদ হোসেন খান, মেজবা-উল-হক ও আতাউর রহমান ভূঁইয়া, আব্দুল বাতেন, মাকসুদুর রহমান, মোতালেব হোসেন, খন্দকার আকবর হোসেন বাবলু, জহির আলম লোদি, শামছুল আলম খান, আহম্মেদ হোসেন খান রাসেল, বশির উদ্দিন ঠান্ডু, আব্দুস সালাম, আব্দুল রউফ ও আলেয়া রহমান।
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে আছেন সত্যেন কান্ত পণ্ডিত ভজন, এস এম এম ইকবাল হোসেন, আবিদুর রহমান রোমান, আব্দুস সালাম বাদল, হামিদুর রহমান দুলাল ও বাবুল হোসেন।
কোষাধ্যক্ষ আব্দুল হক মোল্লা, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম নূরতাজ আলম বাহার, গোলাম আবেদীন কায়সার, রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া হাবু, দপ্তর সম্পাদক আরিফ হোসেন লিটন, প্রচার সম্পাদক শামীম আল মামুন, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মান্নান, প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মহিউদ্দিন খান, আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক সাবিহা হাবিব, যুব বিষয়ক সম্পাদক রিয়াজ মোহাম্মদ হারেজ, ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ওবায়দুর রহমান পাভেল, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক শামছুর রহমান, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক লোকমান হোসেন, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হারুনার রশিদ, অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক জালাল উদ্দিন আহমেদ, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আশিকুর রহমান খান, মানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ স্বপন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক জিয়াউর রহমান, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক একে এম লতিফুল করিম, শিশু বিষয়ক সম্পাদক জাকির হোসেন, ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক আব্দুল আলিম খান মনোয়ার, ক্ষুদ্রঋণ ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম জিকু, গণ শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম বাবুল, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান খান দোঁলন, স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক আনিছুর রহমান, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন, তাঁতি মৎস্যজীবী ও উপজাতি বিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান, সহ-কোষাধ্যক্ষ বিষয়ক সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক শফিক বিশ্বাস, কামরুল হাসান, হারুনার রশিদ সেলিম, সহ দপ্তর সম্পাদক শামছুর রহমান দোলন চাঁপা, সহ প্রচার সম্পাদক কামরুল হাসান, সহ সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক আবু তাহের, সহ সম্পাদক প্রকাশনা আনোয়ার হোসেন, সহ সম্পাদক আইন বিষয়ক আরিফ হোসেন লিটন, সোলাইমান হোসেন, হুমায়ন কবির, সহ সম্পাদক মহিলা বিষয়ক মাসুমা খানম রুলি, সহ সম্পাদক যুব বিষয়ক ফারুক মোল্লা প্রমুখ।
জেলা বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের ১৫ মার্চ জেলা বিএনপির সম্মেলন হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সম্মেলনে কাউন্সিলরদের ভোটে সভাপতি পদে আফরোজা খান রিতা ও সাধারণ সম্পাদক পদে জিন্নাহ কবীর নির্বাচিত হন।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে