ফিরোজ আহম্মেদ, গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী)
মানুষের মৌলিক চাহিদার একটি হচ্ছে শিক্ষা। আর এ শিক্ষা থেকে দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় বঞ্চিত রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া চরাঞ্চলের শিশুরা। শিক্ষা নিতে তাদের পোহাতে হচ্ছে নানা ভোগান্তি।
গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডে অবস্থিত প্রত্যন্ত চরাঞ্চল কুশাহাটা গ্রামটি। এ গ্রাম সারা বছর পানিতে ঘেরা থাকে। পড়ালেখা করার জন্য নেই কোনো প্রতিষ্ঠিত স্কুল। গত বুধবার সকালে দৌলতদিয়ার কুশাহাটায় গাছতলায় পাঠদান করতে দেখা যায় এক শিক্ষককে।
দৌলতদিয়া পায়াকট বাংলাদেশ নামের একটি বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) এখানকার শিশুদের শিক্ষাব্যবস্থার জন্য ২০১৭ সালে ‘কুশাহাটা প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়’ নামে একটি স্কুল খোলে। একই সঙ্গে শিশুদের বইয়ের ব্যবস্থা করে। কিন্তু পড়ালেখা করার জন্য নেই কোনো ঘর। তাই গাছতলায় দেওয়া হয় পাঠদান।
পায়াকট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত এই স্কুলে প্রাক-প্রাথমিক থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদানের ব্যবস্থা রয়েছে। কিছু পরিবারের আর্থিক অনটন থাকায় স্কুলে সন্তানকে দিতে পারে না। স্কুলে নিয়মিত ৪০০ জন শিশু আসার কথা থাকলেও বর্তমান ছাত্র-ছাত্রী আছে ৯৫ জন। শিক্ষক রয়েছে দুজন।
শিক্ষক দুজনের নেই কোনো মাসিক বেতন। প্রতি পরিবারের অভিভাবকেরা জনপ্রতি ১০০-১৫০ টাকা হারে শিক্ষকদের মাসিক বেতন দিয়ে থাকেন। এর মধ্যে অনেকেই বেতন দিতে পারেন না। সরকারি তালিকায় নাম নেই কোনো শিক্ষার্থীর।
এই এলাকার শিক্ষাব্যবস্থার জন্য কুশাহাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নামে একটি স্কুল ছিল। প্রায় ২০ বছর আগে স্কুলটি নদীতে চলে যায়। বর্তমানে স্কুলটি দেবগ্রাম ইউনিয়নের মৌলভী বাজারের পাশে স্থাপন করা হয়েছে। নদীতে স্কুল বিলীন হওয়ার পর থেকেই এ অঞ্চলের শিশুদের কপাল থেকে মানসম্মত পড়ালেখাও উঠে যায়।
কুশাহাটা গ্রামটি গোয়ালন্দ উপজেলা থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। সম্পূর্ণ গ্রামটি এখন আর নেই। পদ্মার প্রবল স্রোতে গ্রামের অধিকাংশ ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এখন টিকে আছে মাত্র ৮০ থেকে ১০০ পরিবার।
বছরের ৮-১০ মাস দ্বীপের মতো বসবাস করতে হয় এখানকার মানুষদের। এখানে নেই তেমন সরকারি সুযোগ-সুবিধা। চারপাশে পানিবেষ্টিত হওয়ায় এখানে শিক্ষা, চিকিৎসা, বিনোদন একেবারে নেই বললেই চলে। যাতায়াতের একমাত্র ব্যবস্থা হচ্ছে নদীপথে ট্রলার অথবা নৌকা।
এখানে কোমলমতি শিশুদের সংখ্যা প্রায় ৩০০-৪০০ জন। শিক্ষাক্ষেত্রে সরকারি কোনো ব্যবস্থা নেই কুশাহাটা গ্রামে, তবে বেসরকারি সংস্থা পায়াকট বাংলাদেশ শিক্ষাক্ষেত্রে এবং স্বাস্থ্য খাতে দৌলতদিয়া গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রে কিছুটা ভূমিকা রেখেছে। তবে প্রতি দেড় মাস অন্তর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শিশু ও মায়েদের টিকাদান কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
স্কুলশিক্ষক ওয়াজউদ্দিন সরদার ও রওশনারা বেগম বলেন, তাঁরা স্বামী-স্ত্রী মিলে এই শিশুদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার জন্য নামমাত্র অর্থে পাঠদান পরিচালনা করছেন। স্কুলটি ২০১৭ সালে পায়াকট বাংলাদেশ নিজস্ব অর্থায়নে প্রতিষ্ঠা করে। প্রতিষ্ঠানটি প্রতিবছর শিশুদের বইয়ের ব্যবস্থা করে। স্কুলের নিজস্ব কোনো জমি না থাকায় পাঁচ বছর নিজের বাড়িতে পাঠদান চালাচ্ছেন। কোনো ঘর না থাকায় গাছতলাতেই পড়ান। এ বছর ২০-২৫ জন শিশু প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির সম্ভাবনা রয়েছে।
তাঁরা আরও বলেন, তাঁদেরও আর্থিক অবস্থা ভালো না। নামমাত্র বেতন নিয়ে লেখাপড়া করাচ্ছেন। পায়াকট বাংলাদেশ শুরুতে কয়েক মাস সামান্য সম্মানী দিত। প্রকল্প বন্ধ থাকায় দু-আড়াই বছর বই ছাড়া আর কিছুই দিতে পারেনি। এখন অবশ্য দুই মাস ধরে সম্মানী হিসেবে ১ হাজার টাকা দেয়।
পায়াকট বাংলাদেশ সংস্থার সুপারভাইজার শেখ রাজীব বলেন, পায়াকট বাংলাদেশের যখন শিক্ষা প্রকল্প ছিল, তখন কুশাহাটার শিশুদের জন্য একটা স্কুল খোলা হয়। স্কুলের শিক্ষকদের সম্মানী হিসেবে নামমাত্র মাসিক ৫০০ টাকা দিত। কিন্তু দুই বছর হলো প্রকল্প না থাকায় সেটাও দিতে পারেনি। তবে তাদের বর্তমান প্রকল্প থাকায় এখন দুজন শিক্ষককে সম্মানী হিসেবে ১ হাজার টাকা দিতে পারছে।
শেখ রাজীব বলেন, এখানকার মানুষ খুবই গরিব ও অসচ্ছল। টাকা দিয়ে সন্তানদের পড়ানো কষ্টকর। সরকারি সহযোগিতা ছাড়া স্কুল প্রতিষ্ঠা করাও কষ্টকর। সরকারি সহযোগিতা ছাড়া মানসম্মত পড়ালেখা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্কুলছাত্র অনিকের মা রাশিদা বেগম আক্ষেপ করে বলেন, ‘আমার দুই পোলা এখানে পড়ে। স্যারের মাসে ২০০ টাকা দেওয়া লাগে। এই ২০০ টাকা দেওয়া আমার জন্য জুলুম অই। সরকার যদি আমাগের পোলাপাইনের লাইগা একটা স্কুল দেয়, তাইলে আমরা বাইচা যাই।’
আকাশীর মা আলেয়া বেগম বলেন, ‘আমরা জীবনভর কষ্ট করেই গেলাম। মেয়াডারে লেখাপড়া করিয়ে মানুষ করতে চাই। সরকারি স্কুলের পোলাপান মাসে মাসে টাকা পায়। আমরা কোনো টাকা পাই না। আমাগোর লাইগা সরকার না, সরকাররা সব গোয়ালন্দের মানুষের লাইগা।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. কবির হোসেন বলেন, দৌলতদিয়া ইউনিয়নে কুশাহাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নামে কুশাহাটায় একটা স্কুল ছিল। সেটা নদীভাঙনের কবলে পড়ে দেবগ্রাম ইউনিয়নে স্থানান্তর করা হয়েছে। কুশাহাটা এলাকাটি সারা বছর পানিতে আটকে থাকায় সেখানে শিক্ষাব্যবস্থা খুবই নাজুক। তাঁরা ইতিমধ্যে ওপর মহলে কথা বলেছেন। অচিরেই কুশাহাটার শিশুদের মানসম্মত শিক্ষার ব্যবস্থা করা হবে।
মানুষের মৌলিক চাহিদার একটি হচ্ছে শিক্ষা। আর এ শিক্ষা থেকে দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় বঞ্চিত রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া চরাঞ্চলের শিশুরা। শিক্ষা নিতে তাদের পোহাতে হচ্ছে নানা ভোগান্তি।
গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডে অবস্থিত প্রত্যন্ত চরাঞ্চল কুশাহাটা গ্রামটি। এ গ্রাম সারা বছর পানিতে ঘেরা থাকে। পড়ালেখা করার জন্য নেই কোনো প্রতিষ্ঠিত স্কুল। গত বুধবার সকালে দৌলতদিয়ার কুশাহাটায় গাছতলায় পাঠদান করতে দেখা যায় এক শিক্ষককে।
দৌলতদিয়া পায়াকট বাংলাদেশ নামের একটি বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) এখানকার শিশুদের শিক্ষাব্যবস্থার জন্য ২০১৭ সালে ‘কুশাহাটা প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়’ নামে একটি স্কুল খোলে। একই সঙ্গে শিশুদের বইয়ের ব্যবস্থা করে। কিন্তু পড়ালেখা করার জন্য নেই কোনো ঘর। তাই গাছতলায় দেওয়া হয় পাঠদান।
পায়াকট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত এই স্কুলে প্রাক-প্রাথমিক থেকে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদানের ব্যবস্থা রয়েছে। কিছু পরিবারের আর্থিক অনটন থাকায় স্কুলে সন্তানকে দিতে পারে না। স্কুলে নিয়মিত ৪০০ জন শিশু আসার কথা থাকলেও বর্তমান ছাত্র-ছাত্রী আছে ৯৫ জন। শিক্ষক রয়েছে দুজন।
শিক্ষক দুজনের নেই কোনো মাসিক বেতন। প্রতি পরিবারের অভিভাবকেরা জনপ্রতি ১০০-১৫০ টাকা হারে শিক্ষকদের মাসিক বেতন দিয়ে থাকেন। এর মধ্যে অনেকেই বেতন দিতে পারেন না। সরকারি তালিকায় নাম নেই কোনো শিক্ষার্থীর।
এই এলাকার শিক্ষাব্যবস্থার জন্য কুশাহাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নামে একটি স্কুল ছিল। প্রায় ২০ বছর আগে স্কুলটি নদীতে চলে যায়। বর্তমানে স্কুলটি দেবগ্রাম ইউনিয়নের মৌলভী বাজারের পাশে স্থাপন করা হয়েছে। নদীতে স্কুল বিলীন হওয়ার পর থেকেই এ অঞ্চলের শিশুদের কপাল থেকে মানসম্মত পড়ালেখাও উঠে যায়।
কুশাহাটা গ্রামটি গোয়ালন্দ উপজেলা থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। সম্পূর্ণ গ্রামটি এখন আর নেই। পদ্মার প্রবল স্রোতে গ্রামের অধিকাংশ ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এখন টিকে আছে মাত্র ৮০ থেকে ১০০ পরিবার।
বছরের ৮-১০ মাস দ্বীপের মতো বসবাস করতে হয় এখানকার মানুষদের। এখানে নেই তেমন সরকারি সুযোগ-সুবিধা। চারপাশে পানিবেষ্টিত হওয়ায় এখানে শিক্ষা, চিকিৎসা, বিনোদন একেবারে নেই বললেই চলে। যাতায়াতের একমাত্র ব্যবস্থা হচ্ছে নদীপথে ট্রলার অথবা নৌকা।
এখানে কোমলমতি শিশুদের সংখ্যা প্রায় ৩০০-৪০০ জন। শিক্ষাক্ষেত্রে সরকারি কোনো ব্যবস্থা নেই কুশাহাটা গ্রামে, তবে বেসরকারি সংস্থা পায়াকট বাংলাদেশ শিক্ষাক্ষেত্রে এবং স্বাস্থ্য খাতে দৌলতদিয়া গণস্বাস্থ্যকেন্দ্রে কিছুটা ভূমিকা রেখেছে। তবে প্রতি দেড় মাস অন্তর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শিশু ও মায়েদের টিকাদান কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
স্কুলশিক্ষক ওয়াজউদ্দিন সরদার ও রওশনারা বেগম বলেন, তাঁরা স্বামী-স্ত্রী মিলে এই শিশুদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার জন্য নামমাত্র অর্থে পাঠদান পরিচালনা করছেন। স্কুলটি ২০১৭ সালে পায়াকট বাংলাদেশ নিজস্ব অর্থায়নে প্রতিষ্ঠা করে। প্রতিষ্ঠানটি প্রতিবছর শিশুদের বইয়ের ব্যবস্থা করে। স্কুলের নিজস্ব কোনো জমি না থাকায় পাঁচ বছর নিজের বাড়িতে পাঠদান চালাচ্ছেন। কোনো ঘর না থাকায় গাছতলাতেই পড়ান। এ বছর ২০-২৫ জন শিশু প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির সম্ভাবনা রয়েছে।
তাঁরা আরও বলেন, তাঁদেরও আর্থিক অবস্থা ভালো না। নামমাত্র বেতন নিয়ে লেখাপড়া করাচ্ছেন। পায়াকট বাংলাদেশ শুরুতে কয়েক মাস সামান্য সম্মানী দিত। প্রকল্প বন্ধ থাকায় দু-আড়াই বছর বই ছাড়া আর কিছুই দিতে পারেনি। এখন অবশ্য দুই মাস ধরে সম্মানী হিসেবে ১ হাজার টাকা দেয়।
পায়াকট বাংলাদেশ সংস্থার সুপারভাইজার শেখ রাজীব বলেন, পায়াকট বাংলাদেশের যখন শিক্ষা প্রকল্প ছিল, তখন কুশাহাটার শিশুদের জন্য একটা স্কুল খোলা হয়। স্কুলের শিক্ষকদের সম্মানী হিসেবে নামমাত্র মাসিক ৫০০ টাকা দিত। কিন্তু দুই বছর হলো প্রকল্প না থাকায় সেটাও দিতে পারেনি। তবে তাদের বর্তমান প্রকল্প থাকায় এখন দুজন শিক্ষককে সম্মানী হিসেবে ১ হাজার টাকা দিতে পারছে।
শেখ রাজীব বলেন, এখানকার মানুষ খুবই গরিব ও অসচ্ছল। টাকা দিয়ে সন্তানদের পড়ানো কষ্টকর। সরকারি সহযোগিতা ছাড়া স্কুল প্রতিষ্ঠা করাও কষ্টকর। সরকারি সহযোগিতা ছাড়া মানসম্মত পড়ালেখা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্কুলছাত্র অনিকের মা রাশিদা বেগম আক্ষেপ করে বলেন, ‘আমার দুই পোলা এখানে পড়ে। স্যারের মাসে ২০০ টাকা দেওয়া লাগে। এই ২০০ টাকা দেওয়া আমার জন্য জুলুম অই। সরকার যদি আমাগের পোলাপাইনের লাইগা একটা স্কুল দেয়, তাইলে আমরা বাইচা যাই।’
আকাশীর মা আলেয়া বেগম বলেন, ‘আমরা জীবনভর কষ্ট করেই গেলাম। মেয়াডারে লেখাপড়া করিয়ে মানুষ করতে চাই। সরকারি স্কুলের পোলাপান মাসে মাসে টাকা পায়। আমরা কোনো টাকা পাই না। আমাগোর লাইগা সরকার না, সরকাররা সব গোয়ালন্দের মানুষের লাইগা।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. কবির হোসেন বলেন, দৌলতদিয়া ইউনিয়নে কুশাহাটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নামে কুশাহাটায় একটা স্কুল ছিল। সেটা নদীভাঙনের কবলে পড়ে দেবগ্রাম ইউনিয়নে স্থানান্তর করা হয়েছে। কুশাহাটা এলাকাটি সারা বছর পানিতে আটকে থাকায় সেখানে শিক্ষাব্যবস্থা খুবই নাজুক। তাঁরা ইতিমধ্যে ওপর মহলে কথা বলেছেন। অচিরেই কুশাহাটার শিশুদের মানসম্মত শিক্ষার ব্যবস্থা করা হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে