সাবিত আল হাসান, নারায়ণগঞ্জ
নারায়ণগঞ্জের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীকে হত্যাচেষ্টা মামলার অন্যতম আসামি নিয়াজুল ইসলাম পেয়েছেন রাজনৈতিক পদোন্নতি। নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগে ১২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন নিয়াজুল।
স্থানীয় এমপি শামীম ওসমানের অন্যতম ঘনিষ্ঠ এই অনুসারীকে ওয়ার্ড সভাপতি নির্বাচিত করায় ক্ষোভ তৈরি হয়েছে আওয়ামী লীগের একাংশে। মামলার এজাহারভুক্ত আসামিকে পদোন্নতি দেওয়াকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মন্তব্য করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা।
গত শুক্রবার নগরীর খানপুর বার একাডেমি স্কুলে ১১ এবং ১২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়। ১২ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি পদে নিয়াজুল ইসলাম খান ছাড়া আর কেউ প্রার্থী না থাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন তিনি। একই ওয়ার্ডে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন জাহাঙ্গীর আলম।
২০১৮ সালের ১৬ জুন নগরীর ফুটপাতে হকার ইস্যুতে সংঘর্ষের ঘটনায় আলোচিত চরিত্র নিয়াজুল। সেদিন মেয়র আইভীর দিকে অস্ত্র উঁচিয়ে তাঁর তেড়ে যাওয়ার দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী হয় সংবাদকর্মীদের ক্যামেরায়। সেই ঘটনায় মেয়র আইভীর পক্ষে বাদী হয়ে মামলা করেন সিটি করপোরেশনের আইন কর্মকর্তা জি এম সাত্তার। গত বছরের ১২ ডিসেম্বর তদন্ত কর্মকর্তা নিয়াজুল ইসলাম খানকে ১ নম্বর আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
তবে অস্ত্র আইনে নিয়াজুলকে অভিযুক্ত করা হয়নি। এই কারণে মেয়র আইভীর পক্ষে বাদী জি এম সাত্তার প্রতিবেদনের ওপর আদালতে নারাজি দেন।
অস্ত্র আইনে অভিযুক্ত না করায় মেয়র আইভী একাধিকবার প্রকাশ্যে ও গণমাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করে বক্তব্য রেখেছেন। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই এবার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছে সেই নিয়াজুলের হাতে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রভাবশালী ব্যক্তির ইশারা ছাড়া নিয়াজুল এই পদ পেতে পারেন না। তাঁর এই পদপ্রাপ্তির কারণে মামলা প্রভাবিত হতে পারে।’
আর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিয়াজুল একটা সন্ত্রাস, অস্ত্রবাজ। আমরা ভাবতেও পারিনি সে এখানে প্রার্থী হবে। তাঁর কোনো কার্যক্রমও ছিল না। হঠাৎ তাঁর পক্ষে এসে একজন নাম প্রস্তাব করল। কিন্তু আর কোনো নামই আসেনি। বাধ্য হয়ে তাঁকেই ঘোষণা করতে হলো। আমরা বুঝলাম যে এখানে কোনো একটা মেকানিজম হয়েছে, যা আমাদের অজান্তেই হয়েছে। এটা দলের জন্য দুঃখজনক।’
নারায়ণগঞ্জের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীকে হত্যাচেষ্টা মামলার অন্যতম আসামি নিয়াজুল ইসলাম পেয়েছেন রাজনৈতিক পদোন্নতি। নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগে ১২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন নিয়াজুল।
স্থানীয় এমপি শামীম ওসমানের অন্যতম ঘনিষ্ঠ এই অনুসারীকে ওয়ার্ড সভাপতি নির্বাচিত করায় ক্ষোভ তৈরি হয়েছে আওয়ামী লীগের একাংশে। মামলার এজাহারভুক্ত আসামিকে পদোন্নতি দেওয়াকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মন্তব্য করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতারা।
গত শুক্রবার নগরীর খানপুর বার একাডেমি স্কুলে ১১ এবং ১২ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সম্মেলন হয়। ১২ নম্বর ওয়ার্ডের সভাপতি পদে নিয়াজুল ইসলাম খান ছাড়া আর কেউ প্রার্থী না থাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন তিনি। একই ওয়ার্ডে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন জাহাঙ্গীর আলম।
২০১৮ সালের ১৬ জুন নগরীর ফুটপাতে হকার ইস্যুতে সংঘর্ষের ঘটনায় আলোচিত চরিত্র নিয়াজুল। সেদিন মেয়র আইভীর দিকে অস্ত্র উঁচিয়ে তাঁর তেড়ে যাওয়ার দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী হয় সংবাদকর্মীদের ক্যামেরায়। সেই ঘটনায় মেয়র আইভীর পক্ষে বাদী হয়ে মামলা করেন সিটি করপোরেশনের আইন কর্মকর্তা জি এম সাত্তার। গত বছরের ১২ ডিসেম্বর তদন্ত কর্মকর্তা নিয়াজুল ইসলাম খানকে ১ নম্বর আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
তবে অস্ত্র আইনে নিয়াজুলকে অভিযুক্ত করা হয়নি। এই কারণে মেয়র আইভীর পক্ষে বাদী জি এম সাত্তার প্রতিবেদনের ওপর আদালতে নারাজি দেন।
অস্ত্র আইনে অভিযুক্ত না করায় মেয়র আইভী একাধিকবার প্রকাশ্যে ও গণমাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করে বক্তব্য রেখেছেন। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই এবার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছে সেই নিয়াজুলের হাতে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রভাবশালী ব্যক্তির ইশারা ছাড়া নিয়াজুল এই পদ পেতে পারেন না। তাঁর এই পদপ্রাপ্তির কারণে মামলা প্রভাবিত হতে পারে।’
আর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিয়াজুল একটা সন্ত্রাস, অস্ত্রবাজ। আমরা ভাবতেও পারিনি সে এখানে প্রার্থী হবে। তাঁর কোনো কার্যক্রমও ছিল না। হঠাৎ তাঁর পক্ষে এসে একজন নাম প্রস্তাব করল। কিন্তু আর কোনো নামই আসেনি। বাধ্য হয়ে তাঁকেই ঘোষণা করতে হলো। আমরা বুঝলাম যে এখানে কোনো একটা মেকানিজম হয়েছে, যা আমাদের অজান্তেই হয়েছে। এটা দলের জন্য দুঃখজনক।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৩ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪