মোমেনুর রশিদ সাগর, পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা)
বন্যপ্রাণী হত্যা দণ্ডনীয় অপরাধ হলেও গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার হরিনাথপুর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে ‘অচেনা জন্তুর’ আতঙ্কে একের পর এক হত্যা করা হচ্ছে নিরপরাধ বন্যপ্রাণী।
গত কয়েক দিনে অন্তত দশটি শিয়াল ও মেছো বিড়াল হত্যা করেছে গ্রামবাসী, যা পরিবেশের জন্য হুমকি এবং আতঙ্কের কারণ।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ইউনিয়নের তালুক কেঁওয়াবাড়ি, হরিণাথপুর, কিশামত কেঁওয়াবাড়ি, খামার বালুয়া, দুলালেরভিটা ও তালুকজামিরা গ্রাম ঘুরে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বললে বন্যপ্রাণী নিধনের এ চিত্র উঠে আসে।
তালুকজামিরা গ্রামে মনোয়ারুল মিয়া ও তালুক কেওয়াবাড়ী গ্রামের আপেল মিয়াসহ স্থানীয়রা জানান, দেড় মাসের বেশি সময় উপজেলার ছয়টি গ্রামে অচেনা এই জন্তুর আক্রমণ শুরু হয়েছে। এই সময়ে এই প্রাণীর আক্রমণে ফেরদৌস ইসলাম নামের একজনের মৃত্যু এবং ২০ জনের অধিক আহত হয়েছেন।
আক্রান্তদের দাবি, জন্তুটি দেখতে শিয়ালের মতো। এর মাথা ও লেজ আকারে বড়। ঝোপ-জঙ্গল, ধানের জমি থেকে বেরিয়ে এসে মানুষ-গবাদি পশুকে আক্রমণ করছে। ফলে দিনের বেলায়ও মানুষ চলাচল করতে ভয় পাচ্ছেন।
প্রাণীটির আক্রমণ থেকে বাঁচতে লাঠি হাতে চলাফেরা করছে গ্রামের মানুষ। বন-জঙ্গল, ঝোপ-ঝাড়ে কোনো শিয়াল বা মেছো বিড়াল দেখতে পেলে তাকে পাগল-হিংস্র মনে করে তাঁরা পিটিয়ে হত্যা করছেন।
পলাশবাড়ী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আলতাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘অচেনা প্রাণী’ আতঙ্কে শিয়াল-মেছো বিড়াল মেরে ফেলার বিষয়টি আমরা অবগত আছি। বন্যপ্রাণী হত্যা বন্ধে এলাকায় আমাদের কর্মীরা কাজ করছেন। তাঁরা গ্রামবাসীকে সচেতন করছেন।
এর আগে গত রোববার বিকেলে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নে ‘অচেনা প্রাণীর’ তথ্যানুসন্ধানে আসে রাজশাহী বন বিভাগের এক বিশেষজ্ঞ দল।
পরিদর্শন শেষে বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের পরিদর্শক জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, ‘একটা প্রাণী দেখা বা চেনা যায় নাই, এ কারণে দশটা নিরপরাধ প্রাণী হত্যা করা যাবে না। কারণ বন্যপ্রাণী আইন অনুযায়ী যেকোনো প্রাণী ধরা, আঘাত করা দণ্ডনীয় অপরাধ। এমনটা হলে তা পরিবেশের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে, যা স্থানীয় পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ।’
বন্যপ্রাণী হত্যা দণ্ডনীয় অপরাধ হলেও গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার হরিনাথপুর ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামে ‘অচেনা জন্তুর’ আতঙ্কে একের পর এক হত্যা করা হচ্ছে নিরপরাধ বন্যপ্রাণী।
গত কয়েক দিনে অন্তত দশটি শিয়াল ও মেছো বিড়াল হত্যা করেছে গ্রামবাসী, যা পরিবেশের জন্য হুমকি এবং আতঙ্কের কারণ।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে ইউনিয়নের তালুক কেঁওয়াবাড়ি, হরিণাথপুর, কিশামত কেঁওয়াবাড়ি, খামার বালুয়া, দুলালেরভিটা ও তালুকজামিরা গ্রাম ঘুরে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বললে বন্যপ্রাণী নিধনের এ চিত্র উঠে আসে।
তালুকজামিরা গ্রামে মনোয়ারুল মিয়া ও তালুক কেওয়াবাড়ী গ্রামের আপেল মিয়াসহ স্থানীয়রা জানান, দেড় মাসের বেশি সময় উপজেলার ছয়টি গ্রামে অচেনা এই জন্তুর আক্রমণ শুরু হয়েছে। এই সময়ে এই প্রাণীর আক্রমণে ফেরদৌস ইসলাম নামের একজনের মৃত্যু এবং ২০ জনের অধিক আহত হয়েছেন।
আক্রান্তদের দাবি, জন্তুটি দেখতে শিয়ালের মতো। এর মাথা ও লেজ আকারে বড়। ঝোপ-জঙ্গল, ধানের জমি থেকে বেরিয়ে এসে মানুষ-গবাদি পশুকে আক্রমণ করছে। ফলে দিনের বেলায়ও মানুষ চলাচল করতে ভয় পাচ্ছেন।
প্রাণীটির আক্রমণ থেকে বাঁচতে লাঠি হাতে চলাফেরা করছে গ্রামের মানুষ। বন-জঙ্গল, ঝোপ-ঝাড়ে কোনো শিয়াল বা মেছো বিড়াল দেখতে পেলে তাকে পাগল-হিংস্র মনে করে তাঁরা পিটিয়ে হত্যা করছেন।
পলাশবাড়ী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আলতাব হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘অচেনা প্রাণী’ আতঙ্কে শিয়াল-মেছো বিড়াল মেরে ফেলার বিষয়টি আমরা অবগত আছি। বন্যপ্রাণী হত্যা বন্ধে এলাকায় আমাদের কর্মীরা কাজ করছেন। তাঁরা গ্রামবাসীকে সচেতন করছেন।
এর আগে গত রোববার বিকেলে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নে ‘অচেনা প্রাণীর’ তথ্যানুসন্ধানে আসে রাজশাহী বন বিভাগের এক বিশেষজ্ঞ দল।
পরিদর্শন শেষে বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের পরিদর্শক জাহাঙ্গীর কবীর বলেন, ‘একটা প্রাণী দেখা বা চেনা যায় নাই, এ কারণে দশটা নিরপরাধ প্রাণী হত্যা করা যাবে না। কারণ বন্যপ্রাণী আইন অনুযায়ী যেকোনো প্রাণী ধরা, আঘাত করা দণ্ডনীয় অপরাধ। এমনটা হলে তা পরিবেশের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে, যা স্থানীয় পরিবেশের জন্য হুমকিস্বরূপ।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে