ধনবাড়ী প্রতিনিধি
ধনবাড়ী শহরের বিভিন্ন সড়কে ভবনের নির্মাণসামগ্রী রেখে কাজ করায় দুর্ভোগে পড়েছেন পৌরবাসী। এতে যানজট-দুর্ঘটনাসহ নানা সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। এদিকে কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই সড়কে ইট-পাথর-বালু ফেলে রাখছেন ভবন মালিকেরা।
আইন অনুযায়ী সড়কে নির্মাণসামগ্রী রাখা বেআইনি। তারপরও মানছেন না কেউ। আবার অনেকে জায়গায় ইট-বালু ব্যবসায়ীরা সড়কে মালপত্র রেখে ব্যবসা করছেন। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
তাঁরা জানান, শহরের বিভিন্ন এলাকার সড়ক ও ফুটপাত দখল করে দীর্ঘদিন ধরে নির্মাণসামগ্রী রেখে ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে করে রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী যানবাহন ও পথচারীরা ভোগান্তির মধ্যে পড়ছেন। শুধু তা-ই নয়, প্রায়ই যানজট লেগে থাকে সড়কে। এরপরও নির্মাণাধীন ভবনের মালিকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় না। ব্যবস্থা না নেওয়ায় সম্প্রতি দুর্ভোগ আরও বেড়েছে।
গতকাল সোমবার পৌর শহরের ঈদগা রোড এলাকায় সরেজমিনে দেখা গেছে, মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের পাশে একটি ভবন নির্মাণকাজে ব্যবহৃত বালু ফেলে রাখা হয়েছে সড়কের ওপর। সকাল গড়িয়ে বিকেল হলেও তা সরানো হয়নি। এতে সড়কে যান ও পায়ে চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েন পথচারী ও এলাকার বাসিন্দারা। এমন চিত্র শুধু এই সড়কে নয়, ধনবাড়ীর কেন্দুয়া, প্রধান বাজার, গ্রামীণ ব্যাংক ও কলেজ রোড এলাকায় প্রতিনিয়তই দেখা যায়।
ঈদগা রোডের কলেজশিক্ষার্থী আকলিমা আক্তার ও রিয়া আক্তার বলেন, ‘এই সড়কে প্রায় সময়ই এভাবে বিভিন্ন নির্মাণসামগ্রী ফেলে রাখা হয়। দীর্ঘ সময়েও সরানো হয় না। আমাদের যাতায়াতে সমস্যায় পড়তে হয়।’
স্থানীয় বাসিন্দা আ. বারেক মিয়া বলেন, ঘর থেকে বের হয়েই দেখি সড়কের এই অবস্থা। রাতে সরানোর কোনো ব্যবস্থা করা হয়নি। কেন্দুয়া রোডের পথচারী আব্দুল জলিল মিয়া বলেন, এ সড়কে সারা বছরই কোনো না কোনো নির্মাণসামগ্রী রেখে দেন বিভিন্ন ভবনমালিক। এ বিষয়ে প্রশাসন ও পৌর কর্তৃপক্ষেরও নেই কোনো নজরদারি।
রিকশাচালক জহির মিয়া বলেন, পুরো ধনবাড়ীতেই এমনটা চলছে। যেন দেখার কেউ নেই।
জানতে চাইলে ভবনমালিক সন্তোষ কুমার মিত্র বলেন, ‘এটা কোনো ব্যাপার না। একটু সমস্যা হলে তাতে কী। শ্রমিক দিয়ে সরানোর ব্যবস্থা করা হবে।’
এ বিষয়ে পৌর মেয়র মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, শিগগিরই খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসলাম হোসাইন বলেন, সড়কে নির্মাণসামগ্রী না রাখতে সবাইকে সচেতন করা হবে।
ধনবাড়ী শহরের বিভিন্ন সড়কে ভবনের নির্মাণসামগ্রী রেখে কাজ করায় দুর্ভোগে পড়েছেন পৌরবাসী। এতে যানজট-দুর্ঘটনাসহ নানা সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। এদিকে কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই সড়কে ইট-পাথর-বালু ফেলে রাখছেন ভবন মালিকেরা।
আইন অনুযায়ী সড়কে নির্মাণসামগ্রী রাখা বেআইনি। তারপরও মানছেন না কেউ। আবার অনেকে জায়গায় ইট-বালু ব্যবসায়ীরা সড়কে মালপত্র রেখে ব্যবসা করছেন। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।
তাঁরা জানান, শহরের বিভিন্ন এলাকার সড়ক ও ফুটপাত দখল করে দীর্ঘদিন ধরে নির্মাণসামগ্রী রেখে ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে করে রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী যানবাহন ও পথচারীরা ভোগান্তির মধ্যে পড়ছেন। শুধু তা-ই নয়, প্রায়ই যানজট লেগে থাকে সড়কে। এরপরও নির্মাণাধীন ভবনের মালিকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে দেখা যায় না। ব্যবস্থা না নেওয়ায় সম্প্রতি দুর্ভোগ আরও বেড়েছে।
গতকাল সোমবার পৌর শহরের ঈদগা রোড এলাকায় সরেজমিনে দেখা গেছে, মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সের পাশে একটি ভবন নির্মাণকাজে ব্যবহৃত বালু ফেলে রাখা হয়েছে সড়কের ওপর। সকাল গড়িয়ে বিকেল হলেও তা সরানো হয়নি। এতে সড়কে যান ও পায়ে চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েন পথচারী ও এলাকার বাসিন্দারা। এমন চিত্র শুধু এই সড়কে নয়, ধনবাড়ীর কেন্দুয়া, প্রধান বাজার, গ্রামীণ ব্যাংক ও কলেজ রোড এলাকায় প্রতিনিয়তই দেখা যায়।
ঈদগা রোডের কলেজশিক্ষার্থী আকলিমা আক্তার ও রিয়া আক্তার বলেন, ‘এই সড়কে প্রায় সময়ই এভাবে বিভিন্ন নির্মাণসামগ্রী ফেলে রাখা হয়। দীর্ঘ সময়েও সরানো হয় না। আমাদের যাতায়াতে সমস্যায় পড়তে হয়।’
স্থানীয় বাসিন্দা আ. বারেক মিয়া বলেন, ঘর থেকে বের হয়েই দেখি সড়কের এই অবস্থা। রাতে সরানোর কোনো ব্যবস্থা করা হয়নি। কেন্দুয়া রোডের পথচারী আব্দুল জলিল মিয়া বলেন, এ সড়কে সারা বছরই কোনো না কোনো নির্মাণসামগ্রী রেখে দেন বিভিন্ন ভবনমালিক। এ বিষয়ে প্রশাসন ও পৌর কর্তৃপক্ষেরও নেই কোনো নজরদারি।
রিকশাচালক জহির মিয়া বলেন, পুরো ধনবাড়ীতেই এমনটা চলছে। যেন দেখার কেউ নেই।
জানতে চাইলে ভবনমালিক সন্তোষ কুমার মিত্র বলেন, ‘এটা কোনো ব্যাপার না। একটু সমস্যা হলে তাতে কী। শ্রমিক দিয়ে সরানোর ব্যবস্থা করা হবে।’
এ বিষয়ে পৌর মেয়র মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, শিগগিরই খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আসলাম হোসাইন বলেন, সড়কে নির্মাণসামগ্রী না রাখতে সবাইকে সচেতন করা হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে