গোসাইরহাট (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দুই চিকিৎসক কয়েক বছর ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। তাঁদের মধ্যে সার্জারি বিভাগের একজন প্রায় ৯ বছর ধরে কর্মস্থলে যান না। গাইনি বিভাগের আরেক চিকিৎসক স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়ার আবেদন করেন। তিনিও পাঁচ বছর ধরে কর্মস্থলে আসছেন না।
স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ তাঁদের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। এ কারণে দুটি পদে নতুন চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে না। এ ছাড়া আরও তিনজন চিকিৎসকের পদ শূন্য। এতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা বঞ্চিত হচ্ছে গোসাইরহাটের বাসিন্দারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জুনিয়র কনসালট্যান্ট (সার্জারি) মো. সিদ্দিকুর রহমানের নাম কর্মরতদের তালিকায় আছে। কিন্তু তিনি ২০১২ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। তা ছাড়া জুনিয়র কনসালটেন্ট (গাইনি) ফাহমিদা শারমিন (জ্যোতি) স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়ার আবেদন করে ২০১৬ সালের ২৩ জুলাই থেকে অনুপস্থিত রয়েছেন। এ ছাড়া আরেক চিকিৎসক প্রেষণে রয়েছেন মুন্সিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।
গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসকের পদ রয়েছে ১০ টি। এর মধ্যে বর্তমানে মাত্র চারজন চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন।
দুই চিকিৎসকের কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকা এবং শূন্য পদের তালিকাসহ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চিঠি দেয় উপজেলা স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ। তবে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত না নেওয়ায় দুজন চিকিৎসক দীর্ঘদিন ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকলেও, তাঁদের পদ এখনো শূন্য হয়নি। এদিকে এই দুই চিকিৎসকের অনুপস্থিতির বিষয়টি নিয়ে বিস্ময় ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের দাবি, ‘অনুপস্থিত দুজন ডাক্তারের বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ওই দুটি পদ শূন্য ঘোষণা করে সব শূন্য পদে দ্রুত ডাক্তার নিয়োগ দিতে হবে। তাহলেই এলাকার জনগণের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত হবে।’
জানতে চাইলে গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনুপস্থিত দুজনের বিষয়টি উল্লেখ করাসহ শূন্য পদের তালিকা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। তবে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানা যায়নি।’
সিভিল সার্জন এস এম আব্দুল্লাহ-আল-মুরাদ জানান, ‘যেহেতু বিষয়টি আমি এখানে আসার অনেক আগের, তাই এ সম্পর্কে আমাকে বিস্তারিত জানতে হবে। অনুপস্থিত দুজনের বিষয়সহ শূন্যপদগুলোর বিষয়ে বিস্তারিত জেনে অবশ্যই কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দুই চিকিৎসক কয়েক বছর ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। তাঁদের মধ্যে সার্জারি বিভাগের একজন প্রায় ৯ বছর ধরে কর্মস্থলে যান না। গাইনি বিভাগের আরেক চিকিৎসক স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়ার আবেদন করেন। তিনিও পাঁচ বছর ধরে কর্মস্থলে আসছেন না।
স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ তাঁদের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি। এ কারণে দুটি পদে নতুন চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে না। এ ছাড়া আরও তিনজন চিকিৎসকের পদ শূন্য। এতে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা বঞ্চিত হচ্ছে গোসাইরহাটের বাসিন্দারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জুনিয়র কনসালট্যান্ট (সার্জারি) মো. সিদ্দিকুর রহমানের নাম কর্মরতদের তালিকায় আছে। কিন্তু তিনি ২০১২ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। তা ছাড়া জুনিয়র কনসালটেন্ট (গাইনি) ফাহমিদা শারমিন (জ্যোতি) স্বেচ্ছায় অবসরে যাওয়ার আবেদন করে ২০১৬ সালের ২৩ জুলাই থেকে অনুপস্থিত রয়েছেন। এ ছাড়া আরেক চিকিৎসক প্রেষণে রয়েছেন মুন্সিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।
গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসকের পদ রয়েছে ১০ টি। এর মধ্যে বর্তমানে মাত্র চারজন চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন।
দুই চিকিৎসকের কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকা এবং শূন্য পদের তালিকাসহ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চিঠি দেয় উপজেলা স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ। তবে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত না নেওয়ায় দুজন চিকিৎসক দীর্ঘদিন ধরে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকলেও, তাঁদের পদ এখনো শূন্য হয়নি। এদিকে এই দুই চিকিৎসকের অনুপস্থিতির বিষয়টি নিয়ে বিস্ময় ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের দাবি, ‘অনুপস্থিত দুজন ডাক্তারের বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ওই দুটি পদ শূন্য ঘোষণা করে সব শূন্য পদে দ্রুত ডাক্তার নিয়োগ দিতে হবে। তাহলেই এলাকার জনগণের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত হবে।’
জানতে চাইলে গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা মো. হাফিজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনুপস্থিত দুজনের বিষয়টি উল্লেখ করাসহ শূন্য পদের তালিকা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। তবে এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানা যায়নি।’
সিভিল সার্জন এস এম আব্দুল্লাহ-আল-মুরাদ জানান, ‘যেহেতু বিষয়টি আমি এখানে আসার অনেক আগের, তাই এ সম্পর্কে আমাকে বিস্তারিত জানতে হবে। অনুপস্থিত দুজনের বিষয়সহ শূন্যপদগুলোর বিষয়ে বিস্তারিত জেনে অবশ্যই কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪