বিনোদন ডেস্ক
প্রযুক্তি আর সিনেমা সব সময় হাত ধরাধরি করে চলেছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষের সঙ্গে সঙ্গে বদল এসেছে সিনেমার গল্পের বিষয়, উপস্থাপনা এবং শুটিংয়ের পদ্ধতিতে। বিশ্বজুড়ে এখন সিনেমায় বহুল ব্যবহৃত প্রযুক্তির নাম ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস বা ভিএফএক্স। অতিমানবীয় বিষয়, যুদ্ধের আবহ কিংবা অ্যাকশনের ভিন্নতা তুলে আনতে ভিএফএক্সের ব্যবহার অনেক আগে থেকেই দেখা যায় হলিউডের সিনেমায়।
তবে ব্যয়বহুল হওয়ায় ভারতীয় সিনেমা, বিশেষ করে বলিউডে এর ব্যবহার এত দিন সীমিত ছিল। গত কয়েক বছর ধরে বলিউডেও ব্যাপকভাবে ভিএফএক্সের ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া ‘ফাইটার’, ‘বড়ে মিয়া ছোটে মিয়া’, ‘চান্দু চ্যাম্পিয়ন’ ও ‘অ্যানিমেল’-এর মতো সিনেমায় মারদাঙ্গা অ্যাকশন দৃশ্য, বিস্ফোরণ ও যুদ্ধের পরিবেশ তুলে আনতে ভিএফএক্সের ওপর অনেকাংশে নির্ভর করেছেন নির্মাতারা।
কীভাবে এ কাজ করা হয়? এ বিষয়ে সম্প্রতি টাইমস অব ইন্ডিয়া কথা বলেছে বলিউডের কয়েকটি স্টুডিওর ভিএফএক্স আর্টিস্টদের সঙ্গে। তাঁদের বয়ানে উঠে এসেছে কয়েকটি আলোচিত সিনেমার পর্দার পেছনের গল্প।
বলিউডের একটি ভিএফএক্স কোম্পানির কম্পিউটার গ্রাফিকস শাখার প্রধান নীলেশ গোর। এস এস রাজামৌলির ‘আরআরআর’ (২০২২) সিনেমায় কাজ করেছেন তিনি। নীলেশ জানান, এ সিনেমায় বাঘ, ঘোড়াসহ প্রাণীদের সঙ্গে অনেক দৃশ্য ছিল। আসল প্রাণী নিয়ে শুটিং করা কঠিন, তাই এসব দৃশ্য ফুটিয়ে তুলতে ভিএফএক্সের সাহায্য নেওয়া হয়েছে। নীলেশ বলেন, ‘রামচরণের অশ্বরথ ছোটানোর দৃশ্যের কথাই ধরা যাক। দুটি ঘোড়া দিয়ে দৃশ্যটির শুটিং করা হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে কম্পিউটার গ্রাফিকসে (সিজি) বাকি দুটি ঘোড়া যোগ করা হয়। পুরো দৃশ্য সিজিতে করা তুলনামূলক সহজ। তবে যদি এমন হয়, কিছুটা লাইভ অ্যাকশন, আর কিছুটা সিজি; সে ক্ষেত্রে দুটিকে মেলাতে গেলে প্রয়োজন পড়ে সূক্ষ্মতা ও সৃজনশীলতার। ফাইটার (২০২৪) সিনেমায়ও এমন অনেক দৃশ্য ছিল, বিশেষ করে ক্লাইম্যাক্সে।’
এসব ক্ষেত্রে লাইভ অ্যাকশন দৃশ্যগুলোর ডিজাইন ও শুটিংয়ে পরিচালকের সঙ্গে থাকে ভিএফএক্স টিম। ‘ভোলা’ ও ‘অ্যানিমেল’ সিনেমায় গ্রাফিকসের কাজ করেছেন এন বিনোদ গণেশ ও তাঁর দল। বিনোদ বলেন, ‘ভোলা সিনেমায় বাইক ও ট্রাকের চেজিং এবং বিস্ফোরণের দৃশ্য তৈরি করতে হয়েছিল ভিএফএক্সের সাহায্যে। ঐতিহাসিক অথবা ভবিষ্যৎ পৃথিবীর গল্প নিয়ে যেসব সিনেমা তৈরি হয়, সেখানে বিস্তৃত পরিবেশ তৈরি করতে ডিজিটাল ম্যাট পেইন্টিং ও থ্রিডি মডেলিংয়ের দরকার পড়ে।’
‘অ্যানিমেল’ সিনেমার মেশিনগানের দৃশ্য দর্শকদের ব্যাপক সাড়া পেয়েছিল। এ দৃশ্য বাস্তবসম্মত করে তুলতে ভিএফএক্সের অবদান অনেক। ভিএফএক্স টিম নিরলস কাজ করেছে বিশালাকৃতির মেশিনগানটি তৈরি করতে। বিনোদ গণেশ বলেন, ‘এমন বড় একটি আগ্নেয়াস্ত্র ডিজাইন করার অভিজ্ঞতা আমাদের এই প্রথম। বুলেটের আঘাতে মানুষ লুটিয়ে পড়ছে, ধ্বংসাবশেষ উড়ে যাচ্ছে—হোটেলের সংকীর্ণ পরিবেশে পর্দায় বিশালাকৃতির এই আগ্নেয়াস্ত্রের প্রভাব ফুটিয়ে তোলা ছিল বেশ চ্যালেঞ্জের।’‘চান্দু চ্যাম্পিয়ন’ সিনেমায় আট মিনিটের একটি অ্যাকশন দৃশ্য দেখা গেছে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯ হাজার ফুট ওপরে এ যুদ্ধের দৃশ্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ভিএফএক্সে। এ ছাড়া বিশাল এক আর্মি ক্যাম্পও দেখানো হয়েছে সিনেমায়, যার মূলে ছিল এ প্রযুক্তি। প্রোডাকশন ডিজাইনার রজনীশ হেদাও বলেন, ‘ভিএফএক্সে আমরা বিমানবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করেছিলাম। এ ছাড়া আর্মি ক্যাম্পের দৃশ্যে ৪০০ তাঁবু দেখানোর দরকার ছিল। মাত্র কয়েকটি তাঁবু বানিয়ে শুটিং হয়, বাকিগুলো ভিএফএক্স ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে।’
এ ছাড়া বড়ে মিয়া ছোটে মিয়া সিনেমায় পাখাবিহীন একটি হেলিকপ্টার তৈরি করা হয়েছিল শুটিংয়ের প্রয়োজনে। পরে ভিএফএক্সে ঘূর্ণমান পাখা যোগ করা হয়। রজনীশ হেদাও বলেন, ‘বিস্ফোরণের দৃশ্যেও আমাদের এই ভিএফএক্স দরকার পড়ে। কারণ, সূক্ষ্মতম অনেক ডিটেইল ক্যামেরায় ধরা পড়ে না। তা ছাড়া সব জায়গায় আগুন জ্বালানো কিংবা গুলি চালানোর অনুমতি থাকে না। ফলে আমরা শুধু ধোঁয়া ব্যবহার করে বিস্ফোরণের দৃশ্যের শুটিং করেছি। ভিএফএক্সে পরে আগুনের ফুলকি যোগ করা হয়েছে।’
ভারতীয় সিনেমায় যাঁরা ভিএফএক্স কাজের সঙ্গে যুক্ত, তাঁদেরকে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়। নীলেশ বলেন, ‘নির্মাতা ও দর্শকেরা চান হলিউড মানের গ্রাফিকস, কিন্তু অত বাজেট বলিউডে থাকে না। এ ছাড়া কাজগুলো করতে হলিউডের তুলনায় সময়ও অনেক কম পাওয়া যায়।’
ভিএফএক্সে কেমন খরচ হয়, সেটা নির্ভর করে কাজের ধরন ও কেমন সময় লাগছে, তার ওপর। চান্দু চ্যাম্পিয়ন সিনেমার ভিএফএক্স করতে সময় লেগেছে ছয় মাস। অন্যদিকে, ‘ব্রহ্মাস্ত্র’-এর মতো সিনেমা, যেখানে ভিএফএক্সই মূল, সেটাতে লেগেছে দুই বছর। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি সিনেমায় ১৫ কোটি থেকে ৮০০ কোটি রুপি পর্যন্ত খরচ হয় বলে জানিয়েছেন বলিউডের ভিএফএক্স আর্টিস্টরা।
প্রযুক্তি আর সিনেমা সব সময় হাত ধরাধরি করে চলেছে। প্রযুক্তির উৎকর্ষের সঙ্গে সঙ্গে বদল এসেছে সিনেমার গল্পের বিষয়, উপস্থাপনা এবং শুটিংয়ের পদ্ধতিতে। বিশ্বজুড়ে এখন সিনেমায় বহুল ব্যবহৃত প্রযুক্তির নাম ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস বা ভিএফএক্স। অতিমানবীয় বিষয়, যুদ্ধের আবহ কিংবা অ্যাকশনের ভিন্নতা তুলে আনতে ভিএফএক্সের ব্যবহার অনেক আগে থেকেই দেখা যায় হলিউডের সিনেমায়।
তবে ব্যয়বহুল হওয়ায় ভারতীয় সিনেমা, বিশেষ করে বলিউডে এর ব্যবহার এত দিন সীমিত ছিল। গত কয়েক বছর ধরে বলিউডেও ব্যাপকভাবে ভিএফএক্সের ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া ‘ফাইটার’, ‘বড়ে মিয়া ছোটে মিয়া’, ‘চান্দু চ্যাম্পিয়ন’ ও ‘অ্যানিমেল’-এর মতো সিনেমায় মারদাঙ্গা অ্যাকশন দৃশ্য, বিস্ফোরণ ও যুদ্ধের পরিবেশ তুলে আনতে ভিএফএক্সের ওপর অনেকাংশে নির্ভর করেছেন নির্মাতারা।
কীভাবে এ কাজ করা হয়? এ বিষয়ে সম্প্রতি টাইমস অব ইন্ডিয়া কথা বলেছে বলিউডের কয়েকটি স্টুডিওর ভিএফএক্স আর্টিস্টদের সঙ্গে। তাঁদের বয়ানে উঠে এসেছে কয়েকটি আলোচিত সিনেমার পর্দার পেছনের গল্প।
বলিউডের একটি ভিএফএক্স কোম্পানির কম্পিউটার গ্রাফিকস শাখার প্রধান নীলেশ গোর। এস এস রাজামৌলির ‘আরআরআর’ (২০২২) সিনেমায় কাজ করেছেন তিনি। নীলেশ জানান, এ সিনেমায় বাঘ, ঘোড়াসহ প্রাণীদের সঙ্গে অনেক দৃশ্য ছিল। আসল প্রাণী নিয়ে শুটিং করা কঠিন, তাই এসব দৃশ্য ফুটিয়ে তুলতে ভিএফএক্সের সাহায্য নেওয়া হয়েছে। নীলেশ বলেন, ‘রামচরণের অশ্বরথ ছোটানোর দৃশ্যের কথাই ধরা যাক। দুটি ঘোড়া দিয়ে দৃশ্যটির শুটিং করা হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে কম্পিউটার গ্রাফিকসে (সিজি) বাকি দুটি ঘোড়া যোগ করা হয়। পুরো দৃশ্য সিজিতে করা তুলনামূলক সহজ। তবে যদি এমন হয়, কিছুটা লাইভ অ্যাকশন, আর কিছুটা সিজি; সে ক্ষেত্রে দুটিকে মেলাতে গেলে প্রয়োজন পড়ে সূক্ষ্মতা ও সৃজনশীলতার। ফাইটার (২০২৪) সিনেমায়ও এমন অনেক দৃশ্য ছিল, বিশেষ করে ক্লাইম্যাক্সে।’
এসব ক্ষেত্রে লাইভ অ্যাকশন দৃশ্যগুলোর ডিজাইন ও শুটিংয়ে পরিচালকের সঙ্গে থাকে ভিএফএক্স টিম। ‘ভোলা’ ও ‘অ্যানিমেল’ সিনেমায় গ্রাফিকসের কাজ করেছেন এন বিনোদ গণেশ ও তাঁর দল। বিনোদ বলেন, ‘ভোলা সিনেমায় বাইক ও ট্রাকের চেজিং এবং বিস্ফোরণের দৃশ্য তৈরি করতে হয়েছিল ভিএফএক্সের সাহায্যে। ঐতিহাসিক অথবা ভবিষ্যৎ পৃথিবীর গল্প নিয়ে যেসব সিনেমা তৈরি হয়, সেখানে বিস্তৃত পরিবেশ তৈরি করতে ডিজিটাল ম্যাট পেইন্টিং ও থ্রিডি মডেলিংয়ের দরকার পড়ে।’
‘অ্যানিমেল’ সিনেমার মেশিনগানের দৃশ্য দর্শকদের ব্যাপক সাড়া পেয়েছিল। এ দৃশ্য বাস্তবসম্মত করে তুলতে ভিএফএক্সের অবদান অনেক। ভিএফএক্স টিম নিরলস কাজ করেছে বিশালাকৃতির মেশিনগানটি তৈরি করতে। বিনোদ গণেশ বলেন, ‘এমন বড় একটি আগ্নেয়াস্ত্র ডিজাইন করার অভিজ্ঞতা আমাদের এই প্রথম। বুলেটের আঘাতে মানুষ লুটিয়ে পড়ছে, ধ্বংসাবশেষ উড়ে যাচ্ছে—হোটেলের সংকীর্ণ পরিবেশে পর্দায় বিশালাকৃতির এই আগ্নেয়াস্ত্রের প্রভাব ফুটিয়ে তোলা ছিল বেশ চ্যালেঞ্জের।’‘চান্দু চ্যাম্পিয়ন’ সিনেমায় আট মিনিটের একটি অ্যাকশন দৃশ্য দেখা গেছে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৯ হাজার ফুট ওপরে এ যুদ্ধের দৃশ্য ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ভিএফএক্সে। এ ছাড়া বিশাল এক আর্মি ক্যাম্পও দেখানো হয়েছে সিনেমায়, যার মূলে ছিল এ প্রযুক্তি। প্রোডাকশন ডিজাইনার রজনীশ হেদাও বলেন, ‘ভিএফএক্সে আমরা বিমানবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করেছিলাম। এ ছাড়া আর্মি ক্যাম্পের দৃশ্যে ৪০০ তাঁবু দেখানোর দরকার ছিল। মাত্র কয়েকটি তাঁবু বানিয়ে শুটিং হয়, বাকিগুলো ভিএফএক্স ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে।’
এ ছাড়া বড়ে মিয়া ছোটে মিয়া সিনেমায় পাখাবিহীন একটি হেলিকপ্টার তৈরি করা হয়েছিল শুটিংয়ের প্রয়োজনে। পরে ভিএফএক্সে ঘূর্ণমান পাখা যোগ করা হয়। রজনীশ হেদাও বলেন, ‘বিস্ফোরণের দৃশ্যেও আমাদের এই ভিএফএক্স দরকার পড়ে। কারণ, সূক্ষ্মতম অনেক ডিটেইল ক্যামেরায় ধরা পড়ে না। তা ছাড়া সব জায়গায় আগুন জ্বালানো কিংবা গুলি চালানোর অনুমতি থাকে না। ফলে আমরা শুধু ধোঁয়া ব্যবহার করে বিস্ফোরণের দৃশ্যের শুটিং করেছি। ভিএফএক্সে পরে আগুনের ফুলকি যোগ করা হয়েছে।’
ভারতীয় সিনেমায় যাঁরা ভিএফএক্স কাজের সঙ্গে যুক্ত, তাঁদেরকে অনেক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়। নীলেশ বলেন, ‘নির্মাতা ও দর্শকেরা চান হলিউড মানের গ্রাফিকস, কিন্তু অত বাজেট বলিউডে থাকে না। এ ছাড়া কাজগুলো করতে হলিউডের তুলনায় সময়ও অনেক কম পাওয়া যায়।’
ভিএফএক্সে কেমন খরচ হয়, সেটা নির্ভর করে কাজের ধরন ও কেমন সময় লাগছে, তার ওপর। চান্দু চ্যাম্পিয়ন সিনেমার ভিএফএক্স করতে সময় লেগেছে ছয় মাস। অন্যদিকে, ‘ব্রহ্মাস্ত্র’-এর মতো সিনেমা, যেখানে ভিএফএক্সই মূল, সেটাতে লেগেছে দুই বছর। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি সিনেমায় ১৫ কোটি থেকে ৮০০ কোটি রুপি পর্যন্ত খরচ হয় বলে জানিয়েছেন বলিউডের ভিএফএক্স আর্টিস্টরা।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে