রেজা করিম, ঢাকা
লাগাতার অবরোধসহ নানাভাবে চেষ্টা করেও দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থ হওয়ার পর থেকে বিএনপি বেশ কয়েক বছর রাজপথে দাঁড়াতেই পারছিল না। সেই দৈন্য এ বছর অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছে বিএনপি। ক্ষমতাসীনদের হামলা-মামলা সয়ে তারা গা ঝাড়া দিয়ে উঠেছে। নানা কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে বছরের শেষ দিকে বিএনপি সরকার পতনের আন্দোলন পরিণতির দিকে নিয়ে যেতে যুগপৎ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। এর সূচনাও হয়েছে ২৪ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের আহ্বানে সাড়া দিয়ে সেদিন রাজধানীতে কর্মসূচি পালন করেনি বিএনপি। আজ শুক্রবার সেই কর্মসূচি পালন করা হবে। বিএনপির ঘোষিত দাবিনামা ও কর্মসূচির সঙ্গে এরই মধ্যে একাত্মতা প্রকাশ করেছে সমমনা বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলও। ফলে বিদায়ী বছরটিকে সাফল্যের বছর হিসেবেই দেখছেন বিএনপির নেতারা। তাঁরা চাইছেন, এই সাফল্য কাজে লাগিয়ে নতুন বছরেই ‘লক্ষ্য পূরণ’ করতে।
যদিও বিএনপির কৌশল ও সক্ষমতা নিয়ে সন্দিহান কোনো কোনো রাজনীতি-বিশ্লেষক। তাঁরা মনে করেন, ক্ষমতাসীনদের বিপরীতে বিএনপির কৌশল নির্ধারণে ব্যর্থতার ধারা বজায় থাকলে নতুন বছরেও তাদের চাওয়া অপূর্ণ থেকে যেতে পারে।
বিএনপির একাধিক জ্যেষ্ঠ নেতা জানান, ৩০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণমিছিল শেষে নতুন বছরের প্রথম কর্মসূচির ঘোষণা আসবে এবং তাতে চমক থাকবে। তবে তা নিয়ে এখনই কিছু বলতে চান না তাঁরা। ওই নেতারা বলছেন, ১০ দফা ঘোষণা করা হলেও মূলত বিএনপির দাবি এক দফা। সেটি হচ্ছে বর্তমান সরকারের পদত্যাগ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বছর শেষে ১০ দফার ভিত্তিতে আন্দোলনের সূচনা হয়েছে। নতুন বছরে বিএনপির প্রত্যাশা এই আন্দোলনকে চূড়ান্ত পরিণতির দিকে নিয়ে যাওয়া। জনগণই এই আন্দোলন সফল করবে।
২০২৪ সালের শুরুতেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়ার কথা। সে লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) পাশাপাশি প্রস্তুতি নিচ্ছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগও। কিন্তু সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে সরকারের প্রতি অনাস্থা এনে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি। বিদায়ী বছরে প্রথম ধাপে উপজেলা পর্যায়ে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে রাজপথে নামেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। শেষ দিকে ১০টি সাংগঠনিক বিভাগে গণসমাবেশ করে দলটি। ঢাকায় শেষ বিভাগীয় গণসমাবেশ থেকে দলটির পক্ষ থেকে ১০ দফা দাবিনামা ঘোষণা করা হয়। ঢাকার সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষের ঘটনায় পরিস্থিতি ঘোলাটে হয়। নয়াপল্টনে ওই সংঘর্ষে বিএনপির এক নেতা নিহত এবং অনেকে আহত হন। ওই ঘটনায় দলের মহাসচিবসহ চার শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এমন অবস্থায় ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে বিএনপি বিভাগীয় গণসমাবেশ করে। সমাবেশ থেকে দলনিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিসহ ১০ দফা দাবিনামা এবং যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি।
নতুন বছরে কর্মসূচিতে কোনো চমক আসছে কি না, জানতে চাইলে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, এ ব্যাপারে এখনই বলা যাচ্ছে না। প্রেক্ষাপট ও পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করবে আন্দোলনের গতি-প্রকৃতি। সে অনুযায়ী কর্মসূচিতে চমকও আসতে পারে।
সরকারের পতন ঘটাতে বিএনপি একটি সময়সীমা ধরে এগোচ্ছে বলেও আভাস মিলেছে। দলের অনেক নেতাই বলছেন, ২০২৩ সালের মাঝামাঝি নাগাদ আন্দোলন চূড়ান্ত পরিণতির দিকে নেওয়ার চেষ্টা করা হবে। সম্ভব না হলে পরিস্থিতি অনুযায়ী করণীয় ঠিক করা হবে। কাজটি কঠিন জেনেই ‘ডু অর ডাই’ পণ করে মাঠে নামার পরিকল্পনাও আছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় হরতাল-অবরোধের মতো বড় কর্মসূচির ঘোষণা আসতে পারে।
অবশ্য বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, ‘টাইমফ্রেম দিয়ে আন্দোলন হয় না। আমরা আন্দোলনে আছি এবং কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন চলবে। নেতা-কর্মীদের যতই গ্রেপ্তার করা হোক, হামলা করা হোক, মামলা দেওয়া হোক, কাজ হবে না। কারণ ইতিহাস বলে, এসব করে শেষ রক্ষা হবে না। বর্তমান সরকারেরও শেষ রক্ষা হবে না।’
এদিকে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কারাবন্দী। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে দেশের বাইরে পলাতক। মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ অনেক নেতা কারাগারে। তাঁদের অনুপস্থিতিতে কীভাবে বড় আন্দোলন হবে, সে নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে।
একাধিক বিশ্লেষকের মতে, বিদায়ী বছরে নেতৃত্বের দুর্বলতা অনেকটা কাটিয়ে বিএনপি সাংগঠনিক তৎপরতা জোরদার করেছে। অন্যদিকে নানা কারণে চাপে থাকায় সরকারও আগের বছরগুলোর তুলনায় অনেকটা সুযোগ দিয়েছে বা দিতে বাধ্য হয়েছে। বিএনপি এই সুযোগ কাজে লাগিয়েছে। তবে এখনো জুতসই কৌশল নিতে পারেনি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ বলেন, লক্ষ্য পূরণের পথে বিএনপিকে আরও কৌশলী হতে হবে। প্রতিপক্ষের কৌশল ধরে পাল্টা কৌশল ঠিক করতে ব্যর্থ হলে নতুন বছরেও তাদের চাওয়া পূরণ হবে না।
তবে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘শেখ মুজিব জেলে থাকলেও ছয় দফার আন্দোলন থেমে থাকেনি। বিএনপিতে এখনো বাতি জ্বালানোর লোক আছে। কাজেই জনগণের যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, তাতে কোনো সমস্যাই সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে না। জনগণকে সঙ্গে নিয়েই বিএনপি লক্ষ্য পূরণ করবে।’
লাগাতার অবরোধসহ নানাভাবে চেষ্টা করেও দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থ হওয়ার পর থেকে বিএনপি বেশ কয়েক বছর রাজপথে দাঁড়াতেই পারছিল না। সেই দৈন্য এ বছর অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছে বিএনপি। ক্ষমতাসীনদের হামলা-মামলা সয়ে তারা গা ঝাড়া দিয়ে উঠেছে। নানা কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে বছরের শেষ দিকে বিএনপি সরকার পতনের আন্দোলন পরিণতির দিকে নিয়ে যেতে যুগপৎ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। এর সূচনাও হয়েছে ২৪ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের আহ্বানে সাড়া দিয়ে সেদিন রাজধানীতে কর্মসূচি পালন করেনি বিএনপি। আজ শুক্রবার সেই কর্মসূচি পালন করা হবে। বিএনপির ঘোষিত দাবিনামা ও কর্মসূচির সঙ্গে এরই মধ্যে একাত্মতা প্রকাশ করেছে সমমনা বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলও। ফলে বিদায়ী বছরটিকে সাফল্যের বছর হিসেবেই দেখছেন বিএনপির নেতারা। তাঁরা চাইছেন, এই সাফল্য কাজে লাগিয়ে নতুন বছরেই ‘লক্ষ্য পূরণ’ করতে।
যদিও বিএনপির কৌশল ও সক্ষমতা নিয়ে সন্দিহান কোনো কোনো রাজনীতি-বিশ্লেষক। তাঁরা মনে করেন, ক্ষমতাসীনদের বিপরীতে বিএনপির কৌশল নির্ধারণে ব্যর্থতার ধারা বজায় থাকলে নতুন বছরেও তাদের চাওয়া অপূর্ণ থেকে যেতে পারে।
বিএনপির একাধিক জ্যেষ্ঠ নেতা জানান, ৩০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণমিছিল শেষে নতুন বছরের প্রথম কর্মসূচির ঘোষণা আসবে এবং তাতে চমক থাকবে। তবে তা নিয়ে এখনই কিছু বলতে চান না তাঁরা। ওই নেতারা বলছেন, ১০ দফা ঘোষণা করা হলেও মূলত বিএনপির দাবি এক দফা। সেটি হচ্ছে বর্তমান সরকারের পদত্যাগ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বছর শেষে ১০ দফার ভিত্তিতে আন্দোলনের সূচনা হয়েছে। নতুন বছরে বিএনপির প্রত্যাশা এই আন্দোলনকে চূড়ান্ত পরিণতির দিকে নিয়ে যাওয়া। জনগণই এই আন্দোলন সফল করবে।
২০২৪ সালের শুরুতেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়ার কথা। সে লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) পাশাপাশি প্রস্তুতি নিচ্ছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগও। কিন্তু সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে সরকারের প্রতি অনাস্থা এনে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবি জানিয়ে আসছে বিএনপি। বিদায়ী বছরে প্রথম ধাপে উপজেলা পর্যায়ে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে রাজপথে নামেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। শেষ দিকে ১০টি সাংগঠনিক বিভাগে গণসমাবেশ করে দলটি। ঢাকায় শেষ বিভাগীয় গণসমাবেশ থেকে দলটির পক্ষ থেকে ১০ দফা দাবিনামা ঘোষণা করা হয়। ঢাকার সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষের ঘটনায় পরিস্থিতি ঘোলাটে হয়। নয়াপল্টনে ওই সংঘর্ষে বিএনপির এক নেতা নিহত এবং অনেকে আহত হন। ওই ঘটনায় দলের মহাসচিবসহ চার শতাধিক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এমন অবস্থায় ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর গোলাপবাগ মাঠে বিএনপি বিভাগীয় গণসমাবেশ করে। সমাবেশ থেকে দলনিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিসহ ১০ দফা দাবিনামা এবং যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি।
নতুন বছরে কর্মসূচিতে কোনো চমক আসছে কি না, জানতে চাইলে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, এ ব্যাপারে এখনই বলা যাচ্ছে না। প্রেক্ষাপট ও পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করবে আন্দোলনের গতি-প্রকৃতি। সে অনুযায়ী কর্মসূচিতে চমকও আসতে পারে।
সরকারের পতন ঘটাতে বিএনপি একটি সময়সীমা ধরে এগোচ্ছে বলেও আভাস মিলেছে। দলের অনেক নেতাই বলছেন, ২০২৩ সালের মাঝামাঝি নাগাদ আন্দোলন চূড়ান্ত পরিণতির দিকে নেওয়ার চেষ্টা করা হবে। সম্ভব না হলে পরিস্থিতি অনুযায়ী করণীয় ঠিক করা হবে। কাজটি কঠিন জেনেই ‘ডু অর ডাই’ পণ করে মাঠে নামার পরিকল্পনাও আছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় হরতাল-অবরোধের মতো বড় কর্মসূচির ঘোষণা আসতে পারে।
অবশ্য বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, ‘টাইমফ্রেম দিয়ে আন্দোলন হয় না। আমরা আন্দোলনে আছি এবং কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন চলবে। নেতা-কর্মীদের যতই গ্রেপ্তার করা হোক, হামলা করা হোক, মামলা দেওয়া হোক, কাজ হবে না। কারণ ইতিহাস বলে, এসব করে শেষ রক্ষা হবে না। বর্তমান সরকারেরও শেষ রক্ষা হবে না।’
এদিকে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কারাবন্দী। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে দেশের বাইরে পলাতক। মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ অনেক নেতা কারাগারে। তাঁদের অনুপস্থিতিতে কীভাবে বড় আন্দোলন হবে, সে নিয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে।
একাধিক বিশ্লেষকের মতে, বিদায়ী বছরে নেতৃত্বের দুর্বলতা অনেকটা কাটিয়ে বিএনপি সাংগঠনিক তৎপরতা জোরদার করেছে। অন্যদিকে নানা কারণে চাপে থাকায় সরকারও আগের বছরগুলোর তুলনায় অনেকটা সুযোগ দিয়েছে বা দিতে বাধ্য হয়েছে। বিএনপি এই সুযোগ কাজে লাগিয়েছে। তবে এখনো জুতসই কৌশল নিতে পারেনি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাব্বির আহমেদ বলেন, লক্ষ্য পূরণের পথে বিএনপিকে আরও কৌশলী হতে হবে। প্রতিপক্ষের কৌশল ধরে পাল্টা কৌশল ঠিক করতে ব্যর্থ হলে নতুন বছরেও তাদের চাওয়া পূরণ হবে না।
তবে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘শেখ মুজিব জেলে থাকলেও ছয় দফার আন্দোলন থেমে থাকেনি। বিএনপিতে এখনো বাতি জ্বালানোর লোক আছে। কাজেই জনগণের যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, তাতে কোনো সমস্যাই সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে না। জনগণকে সঙ্গে নিয়েই বিএনপি লক্ষ্য পূরণ করবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে