আনোয়ার সাদাৎ ইমরান, টাঙ্গাইল ও সাইফুল ইসলাম সানি, সখীপুর
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-৮ (বাসাইল-সখীপুর) আসন থেকে নৌকার টিকিটে সংসদ সদস্য (এমপি) হয়েছেন অনুপম শাহজাহান জয়। ভোটযুদ্ধে তিনি হারিয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে (বীর উত্তম)। এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য হলেন তিনি। এ ছাড়া সখীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন। জয়ের বাবা প্রয়াত শওকত মোমেন শাহজাহান এই আসনে চারবারের সংসদ সদস্য ছিলেন। আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তাঁর আসনের উন্নয়ন ও রাজনীতির বিভিন্ন দিক নিয়ে কথা বলেছেন এমপি অনুপম শাহজাহান।
গত নির্বাচনে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর মতো বড় মাপের একজন প্রার্থীকে পরাজিত করার পেছনে কোনো কৌশল ছিল কি না—জানতে চাইলে এমপি অনুপম বলেন, ‘আমি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। আমরা মানুষের সুখে-দুঃখে, আপদে-বিপদে পাশে থাকি। সখীপুর-বাসাইলবাসীকে ভালোবেসে আগলে রাখি। আমার প্রতিদ্বন্দ্বী বঙ্গবীর মুক্তিযুদ্ধে বিশাল অবদান রেখেছেন। তবে সখীপুর-বাসাইলবাসীর জন্য তেমন কোনো কাজ করেননি। তিনি সাতবার নির্বাচন করেছেন। নির্বাচনের পর বেশি সময় তিনি ঢাকাতেই অবস্থান করেছেন। তিনি স্থানীয় মানুষকে আপন করে নিতে পারেননি। কাজের মূল্যায়ন হিসেবেই জনসাধারণ আমার ওপর আস্থা রেখেছেন।’
নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নকাজ প্রসঙ্গে অনুপম শাহজাহান বলেন, ‘আমার একটি মিশন আছে। আমি প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেছি। তিন মাসের আলটিমেটাম দিয়েছি। এর মধ্যেই বাসাইল-সখীপুরে কিশোর গ্যাং বলে কোনো শব্দ থাকবে না।’
নির্বাচনের আগে বেকারদের কর্মসংস্থানের প্রতি গুরুত্ব দিয়েছিলেন। ভবিষ্যতে এই বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেবেন—এমন প্রশ্নে অনুপম বলেন, ‘আমাকে একটি বছর সময় দেন। আমার মাস্টারপ্ল্যান তৈরি ও বাস্তবায়নে অগ্রসর হতে দেন। অবশ্যই আমার প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন দেখতে পাবেন।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-৮ (বাসাইল-সখীপুর) আসন থেকে নৌকার টিকিটে সংসদ সদস্য (এমপি) হয়েছেন অনুপম শাহজাহান জয়। ভোটযুদ্ধে তিনি হারিয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে (বীর উত্তম)। এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য হলেন তিনি। এ ছাড়া সখীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন। জয়ের বাবা প্রয়াত শওকত মোমেন শাহজাহান এই আসনে চারবারের সংসদ সদস্য ছিলেন। আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তাঁর আসনের উন্নয়ন ও রাজনীতির বিভিন্ন দিক নিয়ে কথা বলেছেন এমপি অনুপম শাহজাহান।
গত নির্বাচনে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর মতো বড় মাপের একজন প্রার্থীকে পরাজিত করার পেছনে কোনো কৌশল ছিল কি না—জানতে চাইলে এমপি অনুপম বলেন, ‘আমি মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান। আমরা মানুষের সুখে-দুঃখে, আপদে-বিপদে পাশে থাকি। সখীপুর-বাসাইলবাসীকে ভালোবেসে আগলে রাখি। আমার প্রতিদ্বন্দ্বী বঙ্গবীর মুক্তিযুদ্ধে বিশাল অবদান রেখেছেন। তবে সখীপুর-বাসাইলবাসীর জন্য তেমন কোনো কাজ করেননি। তিনি সাতবার নির্বাচন করেছেন। নির্বাচনের পর বেশি সময় তিনি ঢাকাতেই অবস্থান করেছেন। তিনি স্থানীয় মানুষকে আপন করে নিতে পারেননি। কাজের মূল্যায়ন হিসেবেই জনসাধারণ আমার ওপর আস্থা রেখেছেন।’
নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নকাজ প্রসঙ্গে অনুপম শাহজাহান বলেন, ‘আমার একটি মিশন আছে। আমি প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেছি। তিন মাসের আলটিমেটাম দিয়েছি। এর মধ্যেই বাসাইল-সখীপুরে কিশোর গ্যাং বলে কোনো শব্দ থাকবে না।’
নির্বাচনের আগে বেকারদের কর্মসংস্থানের প্রতি গুরুত্ব দিয়েছিলেন। ভবিষ্যতে এই বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেবেন—এমন প্রশ্নে অনুপম বলেন, ‘আমাকে একটি বছর সময় দেন। আমার মাস্টারপ্ল্যান তৈরি ও বাস্তবায়নে অগ্রসর হতে দেন। অবশ্যই আমার প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন দেখতে পাবেন।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে