সাজ্জাদ মাহমুদ খান ওজহিরুল ইসলাম জয়, চাঁদপুর থেকে
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ বাজারের কাছেই রান্ধনী মুড়া গ্রাম। সেই গ্রাম থেকে ১৩ অক্টোবর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ২০-২৫ জনের একটা মিছিল আসে বাজারে। কুমিল্লায় পবিত্র কোরআন মন্দিরে রাখার প্রতিবাদে মিছিলকারীদের বয়স ১৫-২০ বছর। মিছিলটি বাজারের বড় মসজিদের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় এশার নামাজ শেষে মুসল্লিরা বের হচ্ছিলেন। এ সময় মিছিলটিতে প্রায় এক হাজার মুসল্লি যোগ দেন। হাজীগঞ্জ বাজার ও আশপাশের এলাকায় মিছিলটি প্রদক্ষিণ করার সময় যোগ দেয় হকার ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
৫-৭ হাজার লোকের মিছিল হাজীগঞ্জ বাজারের মকিমাবাদের রাজা লক্ষ্মী নারায়ণ জিউর আখড়ার সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় মাঝখান থেকে মন্দিরে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এরপর হামলা ছড়িয়ে পড়ে সারা বাজারে। প্রায় তিন ঘণ্টার হামলা, ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ায় উপজেলার ২৮টি মন্দিরের ১৮টি আক্রান্ত হয়। পুলিশ ১০৯টি শটগানের গুলি ছোড়ে। প্রাণ যায় পাঁচজনের।
হাজীগঞ্জ উপজেলার হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সত্যব্রত ভদ্র বলেন, মাত্র কয়েকজন কিশোর-যুবকের মিছিল বাজারে এল।
প্রায় এক ঘণ্টা বাজার ও আশপাশের এলাকা প্রদক্ষিণ করল। মিছিলে হাজার মানুষ যোগ দিল। শুরুতেই পুলিশ তাদের বুঝিয়ে পাঠিয়ে দিতে পারত কিংবা সহিংসতা ঠেকাতে প্রস্তুতি নিতে পারত। কিন্তু তারা কোনোটাই করেনি।
এমন সহিংসতা হতে পারে—বিষয়টি তাঁদের মাথাই ছিল না, বলছেন হাজীগঞ্জ থানার একজন কর্মকর্তা। তিনি বলেন, এমন ঘটনা ঘটতে পারে তাঁরা কল্পনাও করেনি। তাই তাঁদের সেই অর্থে কোনো প্রস্তুতিও ছিল না। তাঁরা ধারণা করেছিলেন, সাধারণ মানুষ মিছিল করে চলে যাবে। তাদের চলে যাওয়ার জন্যও অনুরোধ করা হয়।
এ বিষয়ে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহেল মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শুরুতেই মিছিল ছিল শান্তিপূর্ণ। একটি শান্তিপূর্ণ মিছিলে বাধা দেওয়া পুলিশের কাজ না। মিছিলকারীরা যখন মন্দিরের হামলা করেছে, তখন তাদের বাধা দেওয়া হয়েছে। আমরা চেষ্টা করেছি লাঠিপেটা ও রাবার বুলেট ছুড়ে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ করে দিতে। কিন্তু মিছিলকারীরা পুলিশ ও মন্দিরে হামলা করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুলি ছোড়া হয়।’
সাহায্য পায়নি মন্দির কর্তৃপক্ষ
হাজীগঞ্জ বাজারের রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমে হামলা হয় ১৩ অক্টোবর রাত ৮টা ৪১ মিনিটে। হামলার পর থানায় ফোন করে সাহায্য চেয়েও পাননি বলে অভিযোগ করেন প্রতিষ্ঠানের সেবক স্বামী সেবামায়ানন্দ। হামলার দুই মিনিটের মাথায় তিনি হাজীগঞ্জ থানায় ফোন করেন। কিন্তু পুলিশ আসেনি। এরপর দ্বিতীয় দফায় হামলা হয়।
গ্রামের মন্দিরে হামলা
হাজীগঞ্জ বাজার থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে ৪ নম্বর কালচোঁ দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চৌধুরীবাড়ি মন্দিরে হামলা হয় ১৩ অক্টোবর রাত সাড়ে ১০টার দিকে। মন্দিরের সব প্রতিমাই হামলায় ভেঙে ফেলা হয়। কথা হয় কালিপদ রায়ের সঙ্গে। তিনি বলেন, দাদা কৃষ্ণ কিশোর রায় চৌধুরীর সময় থেকেই এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় পূজামণ্ডপ হয় তাঁদের এখানে। এলাকার সব ধর্মের মানুষই পূজায় আনন্দ করে। রাত সাড়ে ১০টার দিকে পূজা হচ্ছিল। স্থানীয় চেয়ারম্যানও পূজামণ্ডপে ছিলেন। এ সময় প্রায় দুই থেকে তিন শ কিশোর-যুবক লাঠি ও দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে মণ্ডপে হামলা করে। প্রতিমা ভেঙে ফেলে। উপজেলা পূজা উদযাপন কমিটি বলছে, রাত ১০টা পর্যন্ত বাজারে হামলার পর সহিংসতা গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে। রাত ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত উপজেলার রামপুরের ধোপাবাড়ি কালিমন্দির, শীলবাড়ি মন্দির, পোদ্দার বাড়ি, হরিলাল সাহার বাড়ি, মন্দির ও বড়বাড়ি মন্দিরে হামলা হয়।
মিছিলের আগে মিটিং
১৩ অক্টোবর মিছিলের আগে হাজীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের সামনের বাগানে মিছিলকারীরা একটি মিটিং করেছিল। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন, বেলা সাড়ে তিনটার মিটিংয়ে ইসলামী ছাত্রসেনা ও ছাত্রদলের মধ্যম সারির কয়েকজন নেতা ছিলেন। ছাত্রলীগের কয়েকজন তরুণ কর্মীও মিটিংয়ে অংশ নিয়েছিল। সেই মিটিং থেকেই মিছিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে সেই মিছিল থেকেই হামলা হয়। এ ব্যাপারে হাজীগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহেল মাহমুদ বলেন, বাজারে প্রথম যে মিছিল এসেছিল, তার ভিডিও ফুটেজ পুলিশের কাছে আছে। তাঁদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার অভিযান চালানো হচ্ছে।
হামলার নেতৃত্বে
ছোট একটা মিছিল থেকে জমায়েতের মাধ্যমে হামলা হয়েছে। তবে হামলা পূর্বপরিকল্পিত বলছে পুলিশ কর্মকর্তারা। চাঁদপুর জেলা পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, জামায়াত নেতা কামাল উদ্দিন আব্বাসিকে হামলার নেতৃত্ব দিতে দেখা গেছে। আরেকটি অংশের নেতৃত্বে ছিল স্থানীয় আল এহসান মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা আরিফ হোসাইন। তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আক্তার হোসেনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে।
হাজীগঞ্জে মন্দিরে হামলার ঘটনায় ১০টি মামলায় ৬৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশ বাদী হয়ে দুটি মামলা করেছে। বাকি আটটি মামলার বাদী মন্দির কর্তৃপক্ষ। মামলায় নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়েছে আটজনকে। এর মধ্যে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একজন মারা গেছেন। অজ্ঞাতনামা আসামি ৫ হাজার।
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ বাজারের কাছেই রান্ধনী মুড়া গ্রাম। সেই গ্রাম থেকে ১৩ অক্টোবর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ২০-২৫ জনের একটা মিছিল আসে বাজারে। কুমিল্লায় পবিত্র কোরআন মন্দিরে রাখার প্রতিবাদে মিছিলকারীদের বয়স ১৫-২০ বছর। মিছিলটি বাজারের বড় মসজিদের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় এশার নামাজ শেষে মুসল্লিরা বের হচ্ছিলেন। এ সময় মিছিলটিতে প্রায় এক হাজার মুসল্লি যোগ দেন। হাজীগঞ্জ বাজার ও আশপাশের এলাকায় মিছিলটি প্রদক্ষিণ করার সময় যোগ দেয় হকার ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
৫-৭ হাজার লোকের মিছিল হাজীগঞ্জ বাজারের মকিমাবাদের রাজা লক্ষ্মী নারায়ণ জিউর আখড়ার সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় মাঝখান থেকে মন্দিরে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এরপর হামলা ছড়িয়ে পড়ে সারা বাজারে। প্রায় তিন ঘণ্টার হামলা, ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ায় উপজেলার ২৮টি মন্দিরের ১৮টি আক্রান্ত হয়। পুলিশ ১০৯টি শটগানের গুলি ছোড়ে। প্রাণ যায় পাঁচজনের।
হাজীগঞ্জ উপজেলার হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সত্যব্রত ভদ্র বলেন, মাত্র কয়েকজন কিশোর-যুবকের মিছিল বাজারে এল।
প্রায় এক ঘণ্টা বাজার ও আশপাশের এলাকা প্রদক্ষিণ করল। মিছিলে হাজার মানুষ যোগ দিল। শুরুতেই পুলিশ তাদের বুঝিয়ে পাঠিয়ে দিতে পারত কিংবা সহিংসতা ঠেকাতে প্রস্তুতি নিতে পারত। কিন্তু তারা কোনোটাই করেনি।
এমন সহিংসতা হতে পারে—বিষয়টি তাঁদের মাথাই ছিল না, বলছেন হাজীগঞ্জ থানার একজন কর্মকর্তা। তিনি বলেন, এমন ঘটনা ঘটতে পারে তাঁরা কল্পনাও করেনি। তাই তাঁদের সেই অর্থে কোনো প্রস্তুতিও ছিল না। তাঁরা ধারণা করেছিলেন, সাধারণ মানুষ মিছিল করে চলে যাবে। তাদের চলে যাওয়ার জন্যও অনুরোধ করা হয়।
এ বিষয়ে চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহেল মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শুরুতেই মিছিল ছিল শান্তিপূর্ণ। একটি শান্তিপূর্ণ মিছিলে বাধা দেওয়া পুলিশের কাজ না। মিছিলকারীরা যখন মন্দিরের হামলা করেছে, তখন তাদের বাধা দেওয়া হয়েছে। আমরা চেষ্টা করেছি লাঠিপেটা ও রাবার বুলেট ছুড়ে মিছিলটি ছত্রভঙ্গ করে দিতে। কিন্তু মিছিলকারীরা পুলিশ ও মন্দিরে হামলা করলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুলি ছোড়া হয়।’
সাহায্য পায়নি মন্দির কর্তৃপক্ষ
হাজীগঞ্জ বাজারের রামকৃষ্ণ সেবাশ্রমে হামলা হয় ১৩ অক্টোবর রাত ৮টা ৪১ মিনিটে। হামলার পর থানায় ফোন করে সাহায্য চেয়েও পাননি বলে অভিযোগ করেন প্রতিষ্ঠানের সেবক স্বামী সেবামায়ানন্দ। হামলার দুই মিনিটের মাথায় তিনি হাজীগঞ্জ থানায় ফোন করেন। কিন্তু পুলিশ আসেনি। এরপর দ্বিতীয় দফায় হামলা হয়।
গ্রামের মন্দিরে হামলা
হাজীগঞ্জ বাজার থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে ৪ নম্বর কালচোঁ দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদের চৌধুরীবাড়ি মন্দিরে হামলা হয় ১৩ অক্টোবর রাত সাড়ে ১০টার দিকে। মন্দিরের সব প্রতিমাই হামলায় ভেঙে ফেলা হয়। কথা হয় কালিপদ রায়ের সঙ্গে। তিনি বলেন, দাদা কৃষ্ণ কিশোর রায় চৌধুরীর সময় থেকেই এ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় পূজামণ্ডপ হয় তাঁদের এখানে। এলাকার সব ধর্মের মানুষই পূজায় আনন্দ করে। রাত সাড়ে ১০টার দিকে পূজা হচ্ছিল। স্থানীয় চেয়ারম্যানও পূজামণ্ডপে ছিলেন। এ সময় প্রায় দুই থেকে তিন শ কিশোর-যুবক লাঠি ও দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে মণ্ডপে হামলা করে। প্রতিমা ভেঙে ফেলে। উপজেলা পূজা উদযাপন কমিটি বলছে, রাত ১০টা পর্যন্ত বাজারে হামলার পর সহিংসতা গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে। রাত ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত উপজেলার রামপুরের ধোপাবাড়ি কালিমন্দির, শীলবাড়ি মন্দির, পোদ্দার বাড়ি, হরিলাল সাহার বাড়ি, মন্দির ও বড়বাড়ি মন্দিরে হামলা হয়।
মিছিলের আগে মিটিং
১৩ অক্টোবর মিছিলের আগে হাজীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের সামনের বাগানে মিছিলকারীরা একটি মিটিং করেছিল। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানিয়েছেন, বেলা সাড়ে তিনটার মিটিংয়ে ইসলামী ছাত্রসেনা ও ছাত্রদলের মধ্যম সারির কয়েকজন নেতা ছিলেন। ছাত্রলীগের কয়েকজন তরুণ কর্মীও মিটিংয়ে অংশ নিয়েছিল। সেই মিটিং থেকেই মিছিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে সেই মিছিল থেকেই হামলা হয়। এ ব্যাপারে হাজীগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহেল মাহমুদ বলেন, বাজারে প্রথম যে মিছিল এসেছিল, তার ভিডিও ফুটেজ পুলিশের কাছে আছে। তাঁদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার অভিযান চালানো হচ্ছে।
হামলার নেতৃত্বে
ছোট একটা মিছিল থেকে জমায়েতের মাধ্যমে হামলা হয়েছে। তবে হামলা পূর্বপরিকল্পিত বলছে পুলিশ কর্মকর্তারা। চাঁদপুর জেলা পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, জামায়াত নেতা কামাল উদ্দিন আব্বাসিকে হামলার নেতৃত্ব দিতে দেখা গেছে। আরেকটি অংশের নেতৃত্বে ছিল স্থানীয় আল এহসান মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা আরিফ হোসাইন। তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আক্তার হোসেনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে।
হাজীগঞ্জে মন্দিরে হামলার ঘটনায় ১০টি মামলায় ৬৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশ বাদী হয়ে দুটি মামলা করেছে। বাকি আটটি মামলার বাদী মন্দির কর্তৃপক্ষ। মামলায় নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়েছে আটজনকে। এর মধ্যে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। একজন মারা গেছেন। অজ্ঞাতনামা আসামি ৫ হাজার।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে