ক্রীড়া ডেস্ক
বিশ্বকাপে অন্যতম ফেবারিট হিসেবে খেলতে এসেছে ভারত। বাজির দর ও বিশ্লেষকদের হিসাবনিকাশেও বাকিদের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিল বিরাট কোহলির দল। তবে বিশ্বকাপ শুরু হতেই সব সমীকরণ ভোজবাজির মতো বদলে যায়। টানা দুই ম্যাচে হেরে বিদায়ের শঙ্কায় কাঁপতে শুরু করে ২০০৭ সালের চ্যাম্পিয়নরা। ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন কোহলি-রোহিতরাও।
বিপদে থাকা ভারতের সামনের তিনটি ম্যাচই এখন অগ্নিপরীক্ষার। সেই পরীক্ষার প্রথমটিতে আফগানিস্তানকে বড় চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে ভারত। রশিদদের সামনে ২১১ রানের লক্ষ্য দিয়েছে কোহলির দল।
শক্তি ও পরিসংখ্যানে ভারত এগিয়ে থাকলেও এই ম্যাচের আগে কোহলিদের হুমকি দিয়ে রাখে আফগানরা। ম্যাচটা জিতলে যে তাদের সেমির সম্ভাবনাও বেশ ভালোভাবেই বেঁচে থাকবে। আবুধাবিতে তাদের রেকর্ডও দারুণ। এই মাঠে খেলার অভিজ্ঞতার দিক থেকেও বেশ এগিয়ে তারা। তবে স্পিন আক্রমণে ভারতকে থামানোর কথা বললেও, ব্যাট হাতে রোহিত-রাহুল শুরুটা করেন দারুণভাবে। প্রথম ৩ ওভারেই এ দুজন তোলেন ৩০ রান। পাওয়ার প্লেতে ভারত সংগ্রহ করে ৫৩ রান। দারুণ গতিতে দলকে এ সময় বড় সংগ্রহের ভিত গড়ে দেন দুই ওপেনার।
ভারতের ব্যাটিংয়ে শুরু থেকেই সমানভাবে অবদান রাখেন রোহিত ও রাহুল। উইকেটের চারপাশে শট খেলে শুরু থেকেই আফগান বোলারদের চাপে রাখেন তাঁরা। তবে রাহুলের আগে ফিফটিতে পৌঁছান রোহিত। দুঃসময়ের সঙ্গে লড়াই করতে থাকা রোহিত ৩৭ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় নিজের ফিফটি তুলে নেন। ১৩তম ওভারে ফিফটি পূরণ করেন রাহুলও। ৩৫ বলে ফিফটি তুলে নেন এ ওপেনার। ১৪ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ভারত পৌঁছায় ১৩৫ রানে। দলীয় ১৪০ রানে গিয়ে প্রথম উইকেট হারায় ভারত। ৪৭ বলে ৭৪ রান করে করিম জানাতের শিকার হয়ে ফেরেন রোহিত। দলীয় ১৪৭ রানে আউট হন রাহুলও। ফেরার আগে খেলেন ৪৮ বলে ৬৯ রানের দারুণ এক ইনিংস। এরপর ঋষভ পন্ত (২৭*) ও হার্দিক পান্ডিয়ার (৩৫*) ঝড়ে শেষ পর্যন্ত ভারত থামে ২১০ রানে।
বিশ্বকাপে অন্যতম ফেবারিট হিসেবে খেলতে এসেছে ভারত। বাজির দর ও বিশ্লেষকদের হিসাবনিকাশেও বাকিদের চেয়ে অনেক এগিয়ে ছিল বিরাট কোহলির দল। তবে বিশ্বকাপ শুরু হতেই সব সমীকরণ ভোজবাজির মতো বদলে যায়। টানা দুই ম্যাচে হেরে বিদায়ের শঙ্কায় কাঁপতে শুরু করে ২০০৭ সালের চ্যাম্পিয়নরা। ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন কোহলি-রোহিতরাও।
বিপদে থাকা ভারতের সামনের তিনটি ম্যাচই এখন অগ্নিপরীক্ষার। সেই পরীক্ষার প্রথমটিতে আফগানিস্তানকে বড় চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে ভারত। রশিদদের সামনে ২১১ রানের লক্ষ্য দিয়েছে কোহলির দল।
শক্তি ও পরিসংখ্যানে ভারত এগিয়ে থাকলেও এই ম্যাচের আগে কোহলিদের হুমকি দিয়ে রাখে আফগানরা। ম্যাচটা জিতলে যে তাদের সেমির সম্ভাবনাও বেশ ভালোভাবেই বেঁচে থাকবে। আবুধাবিতে তাদের রেকর্ডও দারুণ। এই মাঠে খেলার অভিজ্ঞতার দিক থেকেও বেশ এগিয়ে তারা। তবে স্পিন আক্রমণে ভারতকে থামানোর কথা বললেও, ব্যাট হাতে রোহিত-রাহুল শুরুটা করেন দারুণভাবে। প্রথম ৩ ওভারেই এ দুজন তোলেন ৩০ রান। পাওয়ার প্লেতে ভারত সংগ্রহ করে ৫৩ রান। দারুণ গতিতে দলকে এ সময় বড় সংগ্রহের ভিত গড়ে দেন দুই ওপেনার।
ভারতের ব্যাটিংয়ে শুরু থেকেই সমানভাবে অবদান রাখেন রোহিত ও রাহুল। উইকেটের চারপাশে শট খেলে শুরু থেকেই আফগান বোলারদের চাপে রাখেন তাঁরা। তবে রাহুলের আগে ফিফটিতে পৌঁছান রোহিত। দুঃসময়ের সঙ্গে লড়াই করতে থাকা রোহিত ৩৭ বলে ৭ চার ও ১ ছক্কায় নিজের ফিফটি তুলে নেন। ১৩তম ওভারে ফিফটি পূরণ করেন রাহুলও। ৩৫ বলে ফিফটি তুলে নেন এ ওপেনার। ১৪ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ভারত পৌঁছায় ১৩৫ রানে। দলীয় ১৪০ রানে গিয়ে প্রথম উইকেট হারায় ভারত। ৪৭ বলে ৭৪ রান করে করিম জানাতের শিকার হয়ে ফেরেন রোহিত। দলীয় ১৪৭ রানে আউট হন রাহুলও। ফেরার আগে খেলেন ৪৮ বলে ৬৯ রানের দারুণ এক ইনিংস। এরপর ঋষভ পন্ত (২৭*) ও হার্দিক পান্ডিয়ার (৩৫*) ঝড়ে শেষ পর্যন্ত ভারত থামে ২১০ রানে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে