তানিম আহমেদ, ঢাকা
বিএনপি অংশগ্রহণ না করায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয় অনেকটা নিশ্চিত। তবে নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য করা নিয়ে চাপে আছে দলটি। তাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ ভোটকেন্দ্রে ভোটার আনা। এমন পরিস্থিতিতে কেন্দ্রে ভোটার টানতে নানান কৌশল নিয়েছে আওয়ামী লীগ। এর অংশ হিসেবে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পাশাপাশি দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে নির্দেশনা দিচ্ছে ক্ষমতাসীন দলটি। এতে সাধারণ ভোটারদের কেন্দ্রে আনতে বল প্রয়োগের আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকেরা।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমাদের শ্যেনদৃষ্টি রয়েছে। কেন্দ্রে ভোটারদের সরব উপস্থিতি না থাকলে এবং ভোটে কোনো ধরনের কারচুপি, সহিংসতার ঘটনা ঘটলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি সামনে আনতে পারে তারা। এতে ভোটের পরে দেশে আরও বেশি অস্থিতিশীলতা তৈরি হবে। এমন পরিস্থিতিতে ৪৫-৫০ শতাংশ ভোটারকে কেন্দ্রমুখী করতে চায় আওয়ামী লীগ। এতে করে ভোটের পরে সমালোচনা এড়ানোর পাশাপাশি কথার লড়াইয়েও এগিয়ে থাকা যাবে।
কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দেওয়ার কথা স্বীকার করেন আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ভোটারদের বাড়িতে বাড়িতে যাওয়া, তাঁদের কাছে ভোটভিক্ষা করা, নৌকার পক্ষে ভোট চাওয়ার পাশাপাশি তাঁদের অনুরোধ করা হচ্ছে যে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেন।
দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে কোনো নির্দেশনা আছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘তাঁদের প্রতি আমাদের নির্দেশনা কেন্দ্রে ভোটার বাড়ানোর জন্য। তারাও সেইভাবে কাজ করছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোটকেন্দ্রে আসার জন্য অনুরোধ করছেন।’
নির্বাচনে ২৬৮ আসনে দলীয় প্রার্থী রয়েছে আওয়ামী লীগের। এর মধ্যে ঋণখেলাপি ও দ্বৈত নাগরিকত্বের কারণে দুজন নির্বাচন করতে পারছেন না। অন্যদিকে জোটভুক্ত ছয়জন নৌকা নিয়ে নির্বাচন করায় বর্তমানে নৌকার প্রার্থী আছে ২৭২টি আসনে। অন্যদিকে জোটকে ছেড়ে দেওয়া ৩২ আসনসহ ২১৯টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছে, যার মধ্যে অধিকাংশই আওয়ামী লীগের নেতা।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, ভোটে বিএনপি না থাকায় পরাজয়ের ভয় নেই। ভোটার কেন্দ্রে এলে তাঁরা হয় নৌকার প্রার্থীকে ভোট দেবেন, নাহয় দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীকে ভোট দেবে। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিজয়ী ১৬ স্বতন্ত্রের মধ্যে ১৪ জনই আওয়ামী লীগে যোগ দেন।দ্বাদশ নির্বাচনেও বিজয়ের পরে আওয়ামী লীগে যোগ দেবেন। নাহয় সংসদকে প্রাণবন্ত করতে তাঁদের মাধ্যমে সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করতে উৎসাহিত করা হবে।
দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভোটকেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটকেন্দ্রে আসতে উৎসাহিত করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নির্বাচনকে উৎসবমুখর করার জন্য বাংলাদেশের ক্রিকেটের পোস্টারবয় সাকিব আল হাসান, চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। আবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জনপ্রিয় ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনের মতো প্রার্থীরা আছেন। দলটির সম্পাদকমণ্ডলীর এক নেতা বলেন, ‘তাঁদের প্রচারে ভক্ত, সমর্থকেরা বের হচ্ছেন।
তরুণ প্রজন্ম ছবি তোলার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন। ভোট না দিলেও অনেকে তাঁদের দেখতে কেন্দ্রে যাবেন। এতে নির্বাচনটা উৎসবমুখর হবে। ভোটকেন্দ্রে গেলে তো পরাজয়ের ভয় নেই, কারণ স্বতন্ত্র প্রার্থী আমাদের নেতারা।’
কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে ক্ষমতাসীনদের পরিকল্পনার কারণে সাধারণ ভোটারদের ওপর বলপ্রয়োগ হবে বলে মনে করছেন একাধিক নির্বাচন বিশেষজ্ঞ। তাঁদের একজন বলছেন, দেশে এবার ব্যতিক্রম নির্বাচন হচ্ছে। আগে কেন্দ্রে ভোটার আসতে বাধা দিত। এবার কেন্দ্রে ভোটার আনতে বলপ্রয়োগ করা হবে। একই সঙ্গে নানান প্রলোভন দেখানোর পাশাপাশি হুমকি-ধমকি দিয়ে ভোটারদের কেন্দ্রে উপস্থিত করানো হতে পারে। এতে সহিংসতার আশঙ্কা করছেন তিনি।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক কে এম মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্বাচনটাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে ভোটার উপস্থিতি বৃদ্ধি করতে সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং প্রার্থী—এই তিনটি পক্ষ চেষ্টা করছে। নির্বাচনটা অগ্রহণযোগ্য হলে যাঁরা বিজয়ী হয়ে আসবেন, তাঁদের জন্য হুমকি থাকবে, যেকোনো সময় এটা বাতিল হয়ে যাবে, মধ্যবর্তী নির্বাচনের সম্ভাবনা তৈরি হবে।
বলপ্রয়োগের কোনো সুযোগ নেই বলে দাবি করেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। তিনি বলেন, এবার ভোট হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ। ভোটার উপস্থিতির মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ ভোট উৎসব হবে।
বিএনপি অংশগ্রহণ না করায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয় অনেকটা নিশ্চিত। তবে নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য করা নিয়ে চাপে আছে দলটি। তাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ ভোটকেন্দ্রে ভোটার আনা। এমন পরিস্থিতিতে কেন্দ্রে ভোটার টানতে নানান কৌশল নিয়েছে আওয়ামী লীগ। এর অংশ হিসেবে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীর পাশাপাশি দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে নির্দেশনা দিচ্ছে ক্ষমতাসীন দলটি। এতে সাধারণ ভোটারদের কেন্দ্রে আনতে বল প্রয়োগের আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকেরা।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমাদের শ্যেনদৃষ্টি রয়েছে। কেন্দ্রে ভোটারদের সরব উপস্থিতি না থাকলে এবং ভোটে কোনো ধরনের কারচুপি, সহিংসতার ঘটনা ঘটলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি সামনে আনতে পারে তারা। এতে ভোটের পরে দেশে আরও বেশি অস্থিতিশীলতা তৈরি হবে। এমন পরিস্থিতিতে ৪৫-৫০ শতাংশ ভোটারকে কেন্দ্রমুখী করতে চায় আওয়ামী লীগ। এতে করে ভোটের পরে সমালোচনা এড়ানোর পাশাপাশি কথার লড়াইয়েও এগিয়ে থাকা যাবে।
কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দেওয়ার কথা স্বীকার করেন আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ভোটারদের বাড়িতে বাড়িতে যাওয়া, তাঁদের কাছে ভোটভিক্ষা করা, নৌকার পক্ষে ভোট চাওয়ার পাশাপাশি তাঁদের অনুরোধ করা হচ্ছে যে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেন।
দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের বিষয়ে কোনো নির্দেশনা আছে কি না—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘তাঁদের প্রতি আমাদের নির্দেশনা কেন্দ্রে ভোটার বাড়ানোর জন্য। তারাও সেইভাবে কাজ করছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোটকেন্দ্রে আসার জন্য অনুরোধ করছেন।’
নির্বাচনে ২৬৮ আসনে দলীয় প্রার্থী রয়েছে আওয়ামী লীগের। এর মধ্যে ঋণখেলাপি ও দ্বৈত নাগরিকত্বের কারণে দুজন নির্বাচন করতে পারছেন না। অন্যদিকে জোটভুক্ত ছয়জন নৌকা নিয়ে নির্বাচন করায় বর্তমানে নৌকার প্রার্থী আছে ২৭২টি আসনে। অন্যদিকে জোটকে ছেড়ে দেওয়া ৩২ আসনসহ ২১৯টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী রয়েছে, যার মধ্যে অধিকাংশই আওয়ামী লীগের নেতা।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, ভোটে বিএনপি না থাকায় পরাজয়ের ভয় নেই। ভোটার কেন্দ্রে এলে তাঁরা হয় নৌকার প্রার্থীকে ভোট দেবেন, নাহয় দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীকে ভোট দেবে। ২০১৪ সালের নির্বাচনে বিজয়ী ১৬ স্বতন্ত্রের মধ্যে ১৪ জনই আওয়ামী লীগে যোগ দেন।দ্বাদশ নির্বাচনেও বিজয়ের পরে আওয়ামী লীগে যোগ দেবেন। নাহয় সংসদকে প্রাণবন্ত করতে তাঁদের মাধ্যমে সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করতে উৎসাহিত করা হবে।
দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভোটকেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটকেন্দ্রে আসতে উৎসাহিত করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
নির্বাচনকে উৎসবমুখর করার জন্য বাংলাদেশের ক্রিকেটের পোস্টারবয় সাকিব আল হাসান, চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। আবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জনপ্রিয় ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনের মতো প্রার্থীরা আছেন। দলটির সম্পাদকমণ্ডলীর এক নেতা বলেন, ‘তাঁদের প্রচারে ভক্ত, সমর্থকেরা বের হচ্ছেন।
তরুণ প্রজন্ম ছবি তোলার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন। ভোট না দিলেও অনেকে তাঁদের দেখতে কেন্দ্রে যাবেন। এতে নির্বাচনটা উৎসবমুখর হবে। ভোটকেন্দ্রে গেলে তো পরাজয়ের ভয় নেই, কারণ স্বতন্ত্র প্রার্থী আমাদের নেতারা।’
কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে ক্ষমতাসীনদের পরিকল্পনার কারণে সাধারণ ভোটারদের ওপর বলপ্রয়োগ হবে বলে মনে করছেন একাধিক নির্বাচন বিশেষজ্ঞ। তাঁদের একজন বলছেন, দেশে এবার ব্যতিক্রম নির্বাচন হচ্ছে। আগে কেন্দ্রে ভোটার আসতে বাধা দিত। এবার কেন্দ্রে ভোটার আনতে বলপ্রয়োগ করা হবে। একই সঙ্গে নানান প্রলোভন দেখানোর পাশাপাশি হুমকি-ধমকি দিয়ে ভোটারদের কেন্দ্রে উপস্থিত করানো হতে পারে। এতে সহিংসতার আশঙ্কা করছেন তিনি।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক কে এম মহিউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্বাচনটাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে ভোটার উপস্থিতি বৃদ্ধি করতে সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং প্রার্থী—এই তিনটি পক্ষ চেষ্টা করছে। নির্বাচনটা অগ্রহণযোগ্য হলে যাঁরা বিজয়ী হয়ে আসবেন, তাঁদের জন্য হুমকি থাকবে, যেকোনো সময় এটা বাতিল হয়ে যাবে, মধ্যবর্তী নির্বাচনের সম্ভাবনা তৈরি হবে।
বলপ্রয়োগের কোনো সুযোগ নেই বলে দাবি করেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। তিনি বলেন, এবার ভোট হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ। ভোটার উপস্থিতির মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ ভোট উৎসব হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে