শিপুল ইসলাম, রংপুর
রংপুর সিটি করপোরেশন (রসিক) নির্বাচনে মেয়রপ্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে ঢাকায় দৌড়ঝাঁপ করছেন বেশ কয়েকজন নেতা। অন্যরা কৌশলে প্রচার ও জনসংযোগ চালাচ্ছেন। অন্যদিকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী ঠিক হয়ে যাওয়ায় মাঠে নেমে গেছেন কর্মী-সমর্থকেরা।
নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশের দশম সিটি করপোরেশন হিসেবে রসিকে তৃতীয়বারের মতো নির্বাচন হবে ২৭ ডিসেম্বর। এ জন্য ৭ নভেম্বর তফসিল ঘোষণা করা হয়। এবার প্রথমবারের মতো ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
তফসিল অনুযায়ী মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ২৯ নভেম্বর। বাছাই ১ ডিসেম্বর, প্রত্যাহারের শেষ দিন ৮ ডিসেম্বর ও প্রতীক বরাদ্দ করা হবে ৯ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ না দেওয়া পর্যন্ত আগ্রহী প্রার্থীদের প্রচার ও গণসংযোগ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ১০ অক্টোবর এ নির্দেশ দিয়ে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে প্রচারের সব সামগ্রী অপসারণ ও গণসংযোগ বন্ধ রাখতে বলা হয়।
তবে থেমে নেই সম্ভাব্য প্রার্থীরা। তাঁরা নানা কৌশলে ভোটারদের কাছে গিয়ে নিজের জন্য ভোট চাইছেন। গতকাল শুক্রবার সিটি করপোরেশনের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে জুমার নামাজ শেষে ভোটারদের কাছে নৌকা প্রতীকে ভোট চাওয়া হয়। অন্যদিকে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় জাতীয় পার্টির কর্মী-সমর্থকেরাও তাঁদের প্রার্থী মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার জন্য প্রচার চালান।
জানতে চাইলে নৌকার মনোনয়নপ্রত্যাশী রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাফিউর রহমান সফি বলেন, ‘ভোট তো আমার রংপুরে, তাই এলাকায় প্রচারণা চালাচ্ছি। ঢাকায় যাইনি।
নির্বাচনের তারিখ যে দিন ঘোষণা হয়, সে দিন থেকেই মানুষের কাছে যাচ্ছি। আশা করি নেত্রী আমাকে মনোনয়ন দেবেন। এলাকার লোকজনও নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে নগরীর উন্নয়নের অংশীদার হবেন।’
আওয়ামী লীগ থেকে আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তুষার কান্তি মণ্ডল নৌকার টিকিট পেতে ঢাকায় অবস্থান করছেন। তিনি বলেন, ‘ঢাকায় আছি।
আশা করি দল আমাকে মনোনয়ন দেবে। প্রধানমন্ত্রী রংপুরের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। সেগুলো আমি রংপুরের পাড়া থেকে শহর পর্যন্ত মানুষের কাছে তুলে ধরেছি। পরিকল্পিত ও সুন্দর নগরী গড়ে তুলতে শেখ হাসিনার জুড়ি নেই। রংপুরের উন্নয়নের জন্য আওয়ামী লীগের মেয়র দরকার।’
এদিকে রসিক নির্বাচনে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রাজুর দল থেকে মনোনয়ন পাওয়ার গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে নেতা-কর্মীদের মধ্যে। এ বিষয়ে রাজু বলেন, ‘সিটি নির্বাচনে আমার তেমন আগ্রহ নেই। তবে নেতা-কর্মীরা আমাকে চান। তাঁরা নৌকা প্রতীকে সিটি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য বলছেন। তবে প্রধানমন্ত্রী যদি মনোনয়ন দেন তাহলে নির্বাচন করব।’
এদিকে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী বর্তমান মেয়র মোস্তাফিজার রহমান বলেন, ‘গত সিটি নির্বাচনে এক লাখের বেশি ভোটে জয়ী হয়েছি। আশা করি এবারও তার চেয়ে বেশি ভোটে জয়ী হব, কম হবে না। দল এবারও আমাকে মনোনয়ন দিয়েছে। রেগুলার রুটিন হিসেবে প্রচার চলছে। পদত্যাগ না করা পর্যন্ত মেয়র হিসেবে আছি। আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারণা শুরু হবে ৯ ডিসেম্বর থেকে।
আমার তেমন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই।’
রংপুর সিটি করপোরেশন (রসিক) নির্বাচনে মেয়রপ্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে ঢাকায় দৌড়ঝাঁপ করছেন বেশ কয়েকজন নেতা। অন্যরা কৌশলে প্রচার ও জনসংযোগ চালাচ্ছেন। অন্যদিকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী ঠিক হয়ে যাওয়ায় মাঠে নেমে গেছেন কর্মী-সমর্থকেরা।
নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশের দশম সিটি করপোরেশন হিসেবে রসিকে তৃতীয়বারের মতো নির্বাচন হবে ২৭ ডিসেম্বর। এ জন্য ৭ নভেম্বর তফসিল ঘোষণা করা হয়। এবার প্রথমবারের মতো ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) মাধ্যমে ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
তফসিল অনুযায়ী মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ২৯ নভেম্বর। বাছাই ১ ডিসেম্বর, প্রত্যাহারের শেষ দিন ৮ ডিসেম্বর ও প্রতীক বরাদ্দ করা হবে ৯ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ না দেওয়া পর্যন্ত আগ্রহী প্রার্থীদের প্রচার ও গণসংযোগ বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ১০ অক্টোবর এ নির্দেশ দিয়ে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে প্রচারের সব সামগ্রী অপসারণ ও গণসংযোগ বন্ধ রাখতে বলা হয়।
তবে থেমে নেই সম্ভাব্য প্রার্থীরা। তাঁরা নানা কৌশলে ভোটারদের কাছে গিয়ে নিজের জন্য ভোট চাইছেন। গতকাল শুক্রবার সিটি করপোরেশনের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডে জুমার নামাজ শেষে ভোটারদের কাছে নৌকা প্রতীকে ভোট চাওয়া হয়। অন্যদিকে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় জাতীয় পার্টির কর্মী-সমর্থকেরাও তাঁদের প্রার্থী মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার জন্য প্রচার চালান।
জানতে চাইলে নৌকার মনোনয়নপ্রত্যাশী রংপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সাফিউর রহমান সফি বলেন, ‘ভোট তো আমার রংপুরে, তাই এলাকায় প্রচারণা চালাচ্ছি। ঢাকায় যাইনি।
নির্বাচনের তারিখ যে দিন ঘোষণা হয়, সে দিন থেকেই মানুষের কাছে যাচ্ছি। আশা করি নেত্রী আমাকে মনোনয়ন দেবেন। এলাকার লোকজনও নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে নগরীর উন্নয়নের অংশীদার হবেন।’
আওয়ামী লীগ থেকে আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তুষার কান্তি মণ্ডল নৌকার টিকিট পেতে ঢাকায় অবস্থান করছেন। তিনি বলেন, ‘ঢাকায় আছি।
আশা করি দল আমাকে মনোনয়ন দেবে। প্রধানমন্ত্রী রংপুরের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। সেগুলো আমি রংপুরের পাড়া থেকে শহর পর্যন্ত মানুষের কাছে তুলে ধরেছি। পরিকল্পিত ও সুন্দর নগরী গড়ে তুলতে শেখ হাসিনার জুড়ি নেই। রংপুরের উন্নয়নের জন্য আওয়ামী লীগের মেয়র দরকার।’
এদিকে রসিক নির্বাচনে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রাজুর দল থেকে মনোনয়ন পাওয়ার গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে নেতা-কর্মীদের মধ্যে। এ বিষয়ে রাজু বলেন, ‘সিটি নির্বাচনে আমার তেমন আগ্রহ নেই। তবে নেতা-কর্মীরা আমাকে চান। তাঁরা নৌকা প্রতীকে সিটি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য বলছেন। তবে প্রধানমন্ত্রী যদি মনোনয়ন দেন তাহলে নির্বাচন করব।’
এদিকে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী বর্তমান মেয়র মোস্তাফিজার রহমান বলেন, ‘গত সিটি নির্বাচনে এক লাখের বেশি ভোটে জয়ী হয়েছি। আশা করি এবারও তার চেয়ে বেশি ভোটে জয়ী হব, কম হবে না। দল এবারও আমাকে মনোনয়ন দিয়েছে। রেগুলার রুটিন হিসেবে প্রচার চলছে। পদত্যাগ না করা পর্যন্ত মেয়র হিসেবে আছি। আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারণা শুরু হবে ৯ ডিসেম্বর থেকে।
আমার তেমন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে