মনজুর রহমান, লালমোহন (ভোলা)
অন্যের জমিতে ঝুপড়ি ঘরে বসবাস করতেন তাঁরা। কখনো স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি নির্মাণ করতে পারবেন একটি পাকা ঘর। সেই ঘরে পরিবার নিয়ে বাস করবেন সুখে-শান্তিতে। তাঁদের স্বপ্ন এবার বাস্তবে রূপ নিচ্ছে।
মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে সরকার ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে নির্মাণ করে দিচ্ছে পাকা ঘর। সেই প্রকল্পের অংশ হিসেবে ভোলার লালমোহন উপজেলায় নির্মাণ করা হচ্ছে সাড়ে ৫০০ পাকা ঘর। এসব ঘরে মাথা গোঁজার ঠাঁই পাবেন ভূমি ও গৃহহীনেরা। প্রত্যেক পরিবার পাবে জমিসহ আধা পাকা বসতঘর। প্রতিটি ঘরের সঙ্গে থাকবে বিদ্যুৎ, সুপেয় পানি ও যাতায়াতের ব্যবস্থা। কেবল ঘরই নয়, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের মাধ্যমে এসব পরিবারকে করা হবে স্বাবলম্বীও। আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় তৃতীয় পর্যায়ে প্রতিটি ঘর নির্মাণে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৫০০ টাকা।
উপজেলার লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়নে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন মঞ্জু হোসেন। ‘নদীভাঙা মানুষ আমরা। আমাগো কোনো ঘরবাড়ি নাই। বেড়িবাঁধে থাকি। ঝড়-তোফানের সময় আতঙ্কে দিন কাটে। এখন আর সেই আতঙ্কে থাকতে হবে না। আমাগোরে ইটের ঘর করে দেওয়া হচ্ছে। ইটের ঘরে বাস করতে পারব এটা কখনো কল্পনাও করিনি। এই পাকা ঘর আমার স্বপ্নের ঠিকানা’—বলেন মঞ্জু হোসেন।
মো. খলিল, আবদুল ওহাব আলীর মতো এমন অনেকেও এমন আধা পাকা ঘর পাচ্ছেন। তাঁরা জানান, চোখের সামনে নিজের স্বপ্নের বসতঘর গড়ে উঠেছে। বসতঘর নির্মাণ করে দেওয়ায় খুশি।
লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পল্লব কুমার হাজরা বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহারের এসব ঘর নির্মাণকাজ তদারকি করা হচ্ছে। যাতে করে ঘরগুলোর গুণগতমান বজায় রাখা যায়। শিগগির এসব ঘর নির্মাণ শেষ করে অসহায়, ভূমি ও গৃহহীন পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।’
অন্যের জমিতে ঝুপড়ি ঘরে বসবাস করতেন তাঁরা। কখনো স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি নির্মাণ করতে পারবেন একটি পাকা ঘর। সেই ঘরে পরিবার নিয়ে বাস করবেন সুখে-শান্তিতে। তাঁদের স্বপ্ন এবার বাস্তবে রূপ নিচ্ছে।
মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে সরকার ভূমি ও গৃহহীনদের জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে নির্মাণ করে দিচ্ছে পাকা ঘর। সেই প্রকল্পের অংশ হিসেবে ভোলার লালমোহন উপজেলায় নির্মাণ করা হচ্ছে সাড়ে ৫০০ পাকা ঘর। এসব ঘরে মাথা গোঁজার ঠাঁই পাবেন ভূমি ও গৃহহীনেরা। প্রত্যেক পরিবার পাবে জমিসহ আধা পাকা বসতঘর। প্রতিটি ঘরের সঙ্গে থাকবে বিদ্যুৎ, সুপেয় পানি ও যাতায়াতের ব্যবস্থা। কেবল ঘরই নয়, সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের মাধ্যমে এসব পরিবারকে করা হবে স্বাবলম্বীও। আশ্রয়ণ প্রকল্প-২ এর আওতায় তৃতীয় পর্যায়ে প্রতিটি ঘর নির্মাণে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৫০০ টাকা।
উপজেলার লর্ডহার্ডিঞ্জ ইউনিয়নে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর বরাদ্দ পেয়েছেন মঞ্জু হোসেন। ‘নদীভাঙা মানুষ আমরা। আমাগো কোনো ঘরবাড়ি নাই। বেড়িবাঁধে থাকি। ঝড়-তোফানের সময় আতঙ্কে দিন কাটে। এখন আর সেই আতঙ্কে থাকতে হবে না। আমাগোরে ইটের ঘর করে দেওয়া হচ্ছে। ইটের ঘরে বাস করতে পারব এটা কখনো কল্পনাও করিনি। এই পাকা ঘর আমার স্বপ্নের ঠিকানা’—বলেন মঞ্জু হোসেন।
মো. খলিল, আবদুল ওহাব আলীর মতো এমন অনেকেও এমন আধা পাকা ঘর পাচ্ছেন। তাঁরা জানান, চোখের সামনে নিজের স্বপ্নের বসতঘর গড়ে উঠেছে। বসতঘর নির্মাণ করে দেওয়ায় খুশি।
লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পল্লব কুমার হাজরা বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহারের এসব ঘর নির্মাণকাজ তদারকি করা হচ্ছে। যাতে করে ঘরগুলোর গুণগতমান বজায় রাখা যায়। শিগগির এসব ঘর নির্মাণ শেষ করে অসহায়, ভূমি ও গৃহহীন পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে