বিনোদন ডেস্ক
গত বছর ‘শেরশাহ’ দিয়েও আলোচনার তুঙ্গে ছিলেন কিয়ারা। এর আগে ‘গিলটি’, ‘গুড নিউজ’, ‘কবির সিং’, ‘লাস্ট স্টোরিজ’, ‘এম এস ধোনি’—কিয়ারা অভিনীত ব্যবসাসফল সিনেমার সংখ্যা কম নয়। তবে এত দিনে এসে নিজের গতিপথ খুঁজে পেয়েছেন কিয়ারা। চিনেছেন নিজেকে।
সিনেমা হলে রমরমিয়ে চলছে কার্তিক আরিয়ান ও কিয়ারা আদভানি অভিনীত ‘ভুলভুলাইয়া ২’। সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী কিয়ারা বলেন, ‘এখন আমি নিজেকে অনেকটাই বুঝি। ২১ বছর বয়সে আমি অভিনয় শুরু করি। তখন আমি কে, কী চাই, কী বলতে চাই—বুঝতাম না। অভিনেত্রী হওয়ার ইচ্ছা শুরু থেকেই ছিল। কিন্তু কী ধরনের চরিত্রে, কী ধরনের গল্পে কাজ করতে চাই, সেটা জানতাম না। এত দিনে এসে সত্যিই পথ খুঁজে পেয়েছি আমি।’
ইদানীং গল্প বাছাইয়ে সতর্ক হয়েছেন কিয়ারা। অনেক বুঝেশুনে হিসাব কষে নির্বাচন করছেন চরিত্র। কিয়ারা বলেন, ‘আমি এখন এমন সিনেমা করতে চাই, যেটা মানুষকে ভালো বার্তা দেবে, বৃহৎসংখ্যক দর্শকের কাছে পৌঁছাবে। যেগুলো দেখতে দর্শক পরিবার নিয়ে হলে যেতে পারবেন। এটাই এখন একমাত্র লক্ষ্য আমার।’
সাফল্যের মসৃণ পথে হাঁটলেও কিয়ারা ভুলে যাননি তাঁর অতীত, সংগ্রামের অধ্যায়। কিয়ারার প্রথম সিনেমা ‘ফাগলি’ বক্স অফিসে মুখথুবড়ে পড়ার পর ভেঙে পড়েছিলেন তিনিও। তখন একটাই ভাবনা ছিল—আরেকটি সুযোগ পাবেন কি না! সিনেমাটির অন্যতম প্রযোজক ছিলেন অক্ষয় কুমার। কিয়ারা জানিয়েছেন, তাঁর ওই দুঃসময়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন বলিউড খিলাড়ি। তাঁর কাছ থেকেই কিয়ারা পেয়েছেন নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর অনুপ্রেরণা।
‘ভুলভুলাইয়া ২’-এর সাফল্যের পর এ মাসেই আরেকটি সিনেমা মুক্তি পাবে কিয়ারার। ‘যুগ যুগ জিও’ নামের সিনেমাটি বানিয়েছেন রাজ মেহতা। এতে কিয়ারার নায়ক হিসেবে আছেন বরুণ ধাওয়ান। ভবিষ্যতে রামচরণের সঙ্গে ‘আরসি ১৫’ ও ভিকি কৌশলের সঙ্গে ‘গোবিন্দ নাম মেরা’ সিনেমায় দেখা যাবে কিয়ারা আদভানিকে।
গত বছর ‘শেরশাহ’ দিয়েও আলোচনার তুঙ্গে ছিলেন কিয়ারা। এর আগে ‘গিলটি’, ‘গুড নিউজ’, ‘কবির সিং’, ‘লাস্ট স্টোরিজ’, ‘এম এস ধোনি’—কিয়ারা অভিনীত ব্যবসাসফল সিনেমার সংখ্যা কম নয়। তবে এত দিনে এসে নিজের গতিপথ খুঁজে পেয়েছেন কিয়ারা। চিনেছেন নিজেকে।
সিনেমা হলে রমরমিয়ে চলছে কার্তিক আরিয়ান ও কিয়ারা আদভানি অভিনীত ‘ভুলভুলাইয়া ২’। সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী কিয়ারা বলেন, ‘এখন আমি নিজেকে অনেকটাই বুঝি। ২১ বছর বয়সে আমি অভিনয় শুরু করি। তখন আমি কে, কী চাই, কী বলতে চাই—বুঝতাম না। অভিনেত্রী হওয়ার ইচ্ছা শুরু থেকেই ছিল। কিন্তু কী ধরনের চরিত্রে, কী ধরনের গল্পে কাজ করতে চাই, সেটা জানতাম না। এত দিনে এসে সত্যিই পথ খুঁজে পেয়েছি আমি।’
ইদানীং গল্প বাছাইয়ে সতর্ক হয়েছেন কিয়ারা। অনেক বুঝেশুনে হিসাব কষে নির্বাচন করছেন চরিত্র। কিয়ারা বলেন, ‘আমি এখন এমন সিনেমা করতে চাই, যেটা মানুষকে ভালো বার্তা দেবে, বৃহৎসংখ্যক দর্শকের কাছে পৌঁছাবে। যেগুলো দেখতে দর্শক পরিবার নিয়ে হলে যেতে পারবেন। এটাই এখন একমাত্র লক্ষ্য আমার।’
সাফল্যের মসৃণ পথে হাঁটলেও কিয়ারা ভুলে যাননি তাঁর অতীত, সংগ্রামের অধ্যায়। কিয়ারার প্রথম সিনেমা ‘ফাগলি’ বক্স অফিসে মুখথুবড়ে পড়ার পর ভেঙে পড়েছিলেন তিনিও। তখন একটাই ভাবনা ছিল—আরেকটি সুযোগ পাবেন কি না! সিনেমাটির অন্যতম প্রযোজক ছিলেন অক্ষয় কুমার। কিয়ারা জানিয়েছেন, তাঁর ওই দুঃসময়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন বলিউড খিলাড়ি। তাঁর কাছ থেকেই কিয়ারা পেয়েছেন নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর অনুপ্রেরণা।
‘ভুলভুলাইয়া ২’-এর সাফল্যের পর এ মাসেই আরেকটি সিনেমা মুক্তি পাবে কিয়ারার। ‘যুগ যুগ জিও’ নামের সিনেমাটি বানিয়েছেন রাজ মেহতা। এতে কিয়ারার নায়ক হিসেবে আছেন বরুণ ধাওয়ান। ভবিষ্যতে রামচরণের সঙ্গে ‘আরসি ১৫’ ও ভিকি কৌশলের সঙ্গে ‘গোবিন্দ নাম মেরা’ সিনেমায় দেখা যাবে কিয়ারা আদভানিকে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে