ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটের দিন-ক্ষণ যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে নির্বাচনী উত্তাপ। আবার ভোটকে কেন্দ্র করে সংঘাত-সহিংসতার আশঙ্কার কথাও জানিয়েছেন প্রার্থীরা। আশঙ্কার কারণ হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অভিযোগ, নবীনগরে এক সদস্য প্রার্থীকে ভোটে পাস করাতে মরিয়া সরকারি দলের স্থানীয় হর্তাকর্তারা। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা অভিযোগ জানাতে জানাতে হয়রান।
আখাউড়ায়ও সরকারি দলের প্রভাবশালী নেতার বিরুদ্ধে তাঁর সমর্থিত সদস্য প্রার্থীকে পাস করাতে কেন্দ্র দখল করে নেওয়ার আশঙ্কা করেছেন প্রতিদ্বন্দ্বী অন্য সদস্য প্রার্থীরা। কসবায় হামলার শিকার হয়েছেন এক সদস্য প্রার্থী। সরাইলের কেন্দ্রকেও অতি গুরুত্বপূর্ণ দাবি করে নিরাপত্তার দাবি জানানো হয়েছে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে। সব মিলিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ নির্বাচনে সংঘাত-সহিংসতার আশঙ্কা প্রবল হয়ে উঠেছে।
কোনো উপজেলায় সংসদ সদস্য, কোনো উপজেলায় উপজেলা চেয়ারম্যান বা মেয়র কোনো প্রার্থীকে সমর্থন দিয়ে বেসামাল করে তুলেছেন পরিস্থিতি। সে কারণে নির্বাচন কতটুকু সুষ্ঠু হবে, তা নিয়ে শঙ্কা দানা বেঁধেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ নির্বাচন আগামীকাল। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দুজন, তিনটি সাধারণ এবং তিনটি সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ডে মোট ৫৬ জন সদস্য প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে ৮ নম্বর ওয়ার্ড তথা নবীনগরে সাধারণ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন পাঁচজন; কিন্তু সরকারি দলের প্রভাবশালী নেতারা তাঁদের বলয়ের একজনকে চাইছেন। নাসির উদ্দিন নামের ওই প্রার্থীর পক্ষে উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামানের দেওয়া বক্তব্যের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে তিনি নাসিরের বিগত দিনের ভুলত্রুটির জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। এ ছাড়া ভবিষ্যতের ভুলেরও দায়ভার নিয়েছেন।
শুধু তাই নয়, ওই সদস্য প্রার্থীর জন্য প্রভাবশালী এক জনপ্রতিনিধি নিজে টাকা দিয়ে ভোট কেনায় লিপ্ত হয়েছেন। তা ছাড়া মোবাইল উপহার এবং ভূরিভোজ করিয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করছেন। এ ব্যাপারে ১১ অক্টোবর নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন সদস্য পদের আরেক প্রতিদ্বন্দ্বী আবুল হোসেন আজাদ। এতে তিনি বলেন, ‘এক সদস্য প্রার্থীকে জয়ী করাতে প্রভাবশালী জনপ্রতিনিধি যেভাবে তৎপর, তাতে আমরা শঙ্কিত। সেজন্য ভোটকেন্দ্রে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করছি।’
আরেক সদস্য প্রার্থী বোরহান উদ্দিন আহমেদ বলেন, যে উপজেলা চেয়ারম্যান এমপির নির্দেশনার কথা বলে এক সদস্য প্রার্থীর প্রচারণায় নেমেছেন, তিনি নিজেই দলের বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন। আখাউড়ায় (৬ নম্বর ওয়ার্ড) সংবাদ সম্মেলন করে প্রভাবমুক্ত নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন চার সদস্য প্রার্থী মোহাম্মদ আলী ভূইয়া, মো. সাইফুল ইসলাম, খন্দকার মোস্তাক আহমেদ ও মো. ইয়াছিন মিয়া। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তাঁরা বলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল এবং তাঁর অনুসারীরা ভোটকেন্দ্র দখল করে পছন্দের প্রার্থীকে বিজয়ী করার পরিকল্পনা করেছেন। ভোটারদের প্রকাশ্যে ভোট দিতে বলছেন। ভোট দেওয়ার ছবি মোবাইলে ধারণ করে তাঁদের দেখাতেও বলেছেন।
সরাইলেও (২ নম্বর ওয়ার্ড) প্রকাশ্যে ভোট নেওয়ার ঘোষণা রয়েছে। ইউপি চেয়ারম্যান-সদস্যদের এক নির্বাচনী সমাবেশে উপজেলা চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট প্রকাশ্যে দিতে হবে বলে ঘোষণা দেন। এই ওয়ার্ডে সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ছয়জন। তাঁদের একজন হাতি প্রতীকের প্রার্থী আবদুল মালেক গত বৃহস্পতিবার রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে দেওয়া আবেদনে সিরাজুল ইসলাম অডিটরিয়াম ভোটকেন্দ্রটি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ জানিয়ে এতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার দাবি জানান।
আইয়ুব আলী ভূঁইয়া নামে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের (কসবা উপজেলা) এক প্রার্থী গত বৃহস্পতিবার তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সমর্থকদের হামলার শিকার হয়েছেন।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান বলেন, বিগত সময়ে জেলার ৯৮টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমরা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভোটের নজির সৃষ্টি করেছি। প্রথম দফা ইউপি নির্বাচনের আগে নির্বাচন কেমন হবে তা নিয়ে সবার মধ্যে কথাবার্তা ছিল। প্রথম দফার পর দ্বিতীয় দফায় আবারও শঙ্কা; কিন্তু কোনো ধাপেই কিছু হয়নি। নির্বাচন হয়েছে সম্পূর্ণ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ। জেলা পরিষদ নির্বাচনেও সেই ধারার ব্যত্যয় হবে না।
নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম বলেন, ‘নির্বাচন সুষ্ঠু অনুষ্ঠানের দাবিতে যাঁরা আবেদন করছেন তাঁদের চিন্তার কোনো কারণ নেই। নির্বাচনকে ফ্রি, ফেয়ার করার জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছি। নির্বাচন সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করার স্বার্থে সব ধরনের ব্যবস্থা নেব। তা ছাড়া প্রতিটি কেন্দ্র সিসি ক্যামেরার আওতায় থাকবে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটের দিন-ক্ষণ যতই ঘনিয়ে আসছে, ততই বাড়ছে নির্বাচনী উত্তাপ। আবার ভোটকে কেন্দ্র করে সংঘাত-সহিংসতার আশঙ্কার কথাও জানিয়েছেন প্রার্থীরা। আশঙ্কার কারণ হিসেবে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের অভিযোগ, নবীনগরে এক সদস্য প্রার্থীকে ভোটে পাস করাতে মরিয়া সরকারি দলের স্থানীয় হর্তাকর্তারা। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা অভিযোগ জানাতে জানাতে হয়রান।
আখাউড়ায়ও সরকারি দলের প্রভাবশালী নেতার বিরুদ্ধে তাঁর সমর্থিত সদস্য প্রার্থীকে পাস করাতে কেন্দ্র দখল করে নেওয়ার আশঙ্কা করেছেন প্রতিদ্বন্দ্বী অন্য সদস্য প্রার্থীরা। কসবায় হামলার শিকার হয়েছেন এক সদস্য প্রার্থী। সরাইলের কেন্দ্রকেও অতি গুরুত্বপূর্ণ দাবি করে নিরাপত্তার দাবি জানানো হয়েছে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে। সব মিলিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ নির্বাচনে সংঘাত-সহিংসতার আশঙ্কা প্রবল হয়ে উঠেছে।
কোনো উপজেলায় সংসদ সদস্য, কোনো উপজেলায় উপজেলা চেয়ারম্যান বা মেয়র কোনো প্রার্থীকে সমর্থন দিয়ে বেসামাল করে তুলেছেন পরিস্থিতি। সে কারণে নির্বাচন কতটুকু সুষ্ঠু হবে, তা নিয়ে শঙ্কা দানা বেঁধেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ নির্বাচন আগামীকাল। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দুজন, তিনটি সাধারণ এবং তিনটি সংরক্ষিত মহিলা ওয়ার্ডে মোট ৫৬ জন সদস্য প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে ৮ নম্বর ওয়ার্ড তথা নবীনগরে সাধারণ সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন পাঁচজন; কিন্তু সরকারি দলের প্রভাবশালী নেতারা তাঁদের বলয়ের একজনকে চাইছেন। নাসির উদ্দিন নামের ওই প্রার্থীর পক্ষে উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামানের দেওয়া বক্তব্যের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওতে তিনি নাসিরের বিগত দিনের ভুলত্রুটির জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। এ ছাড়া ভবিষ্যতের ভুলেরও দায়ভার নিয়েছেন।
শুধু তাই নয়, ওই সদস্য প্রার্থীর জন্য প্রভাবশালী এক জনপ্রতিনিধি নিজে টাকা দিয়ে ভোট কেনায় লিপ্ত হয়েছেন। তা ছাড়া মোবাইল উপহার এবং ভূরিভোজ করিয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করছেন। এ ব্যাপারে ১১ অক্টোবর নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন সদস্য পদের আরেক প্রতিদ্বন্দ্বী আবুল হোসেন আজাদ। এতে তিনি বলেন, ‘এক সদস্য প্রার্থীকে জয়ী করাতে প্রভাবশালী জনপ্রতিনিধি যেভাবে তৎপর, তাতে আমরা শঙ্কিত। সেজন্য ভোটকেন্দ্রে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করছি।’
আরেক সদস্য প্রার্থী বোরহান উদ্দিন আহমেদ বলেন, যে উপজেলা চেয়ারম্যান এমপির নির্দেশনার কথা বলে এক সদস্য প্রার্থীর প্রচারণায় নেমেছেন, তিনি নিজেই দলের বিদ্রোহী প্রার্থী ছিলেন। আখাউড়ায় (৬ নম্বর ওয়ার্ড) সংবাদ সম্মেলন করে প্রভাবমুক্ত নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন চার সদস্য প্রার্থী মোহাম্মদ আলী ভূইয়া, মো. সাইফুল ইসলাম, খন্দকার মোস্তাক আহমেদ ও মো. ইয়াছিন মিয়া। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তাঁরা বলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল এবং তাঁর অনুসারীরা ভোটকেন্দ্র দখল করে পছন্দের প্রার্থীকে বিজয়ী করার পরিকল্পনা করেছেন। ভোটারদের প্রকাশ্যে ভোট দিতে বলছেন। ভোট দেওয়ার ছবি মোবাইলে ধারণ করে তাঁদের দেখাতেও বলেছেন।
সরাইলেও (২ নম্বর ওয়ার্ড) প্রকাশ্যে ভোট নেওয়ার ঘোষণা রয়েছে। ইউপি চেয়ারম্যান-সদস্যদের এক নির্বাচনী সমাবেশে উপজেলা চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট প্রকাশ্যে দিতে হবে বলে ঘোষণা দেন। এই ওয়ার্ডে সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ছয়জন। তাঁদের একজন হাতি প্রতীকের প্রার্থী আবদুল মালেক গত বৃহস্পতিবার রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে দেওয়া আবেদনে সিরাজুল ইসলাম অডিটরিয়াম ভোটকেন্দ্রটি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ জানিয়ে এতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তার দাবি জানান।
আইয়ুব আলী ভূঁইয়া নামে ৭ নম্বর ওয়ার্ডের (কসবা উপজেলা) এক প্রার্থী গত বৃহস্পতিবার তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সমর্থকদের হামলার শিকার হয়েছেন।
পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান বলেন, বিগত সময়ে জেলার ৯৮টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমরা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভোটের নজির সৃষ্টি করেছি। প্রথম দফা ইউপি নির্বাচনের আগে নির্বাচন কেমন হবে তা নিয়ে সবার মধ্যে কথাবার্তা ছিল। প্রথম দফার পর দ্বিতীয় দফায় আবারও শঙ্কা; কিন্তু কোনো ধাপেই কিছু হয়নি। নির্বাচন হয়েছে সম্পূর্ণ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ। জেলা পরিষদ নির্বাচনেও সেই ধারার ব্যত্যয় হবে না।
নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম বলেন, ‘নির্বাচন সুষ্ঠু অনুষ্ঠানের দাবিতে যাঁরা আবেদন করছেন তাঁদের চিন্তার কোনো কারণ নেই। নির্বাচনকে ফ্রি, ফেয়ার করার জন্য সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়েছি। নির্বাচন সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করার স্বার্থে সব ধরনের ব্যবস্থা নেব। তা ছাড়া প্রতিটি কেন্দ্র সিসি ক্যামেরার আওতায় থাকবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে